سنة ست وعشرين ومائتين
الأحداث التي وقعت فيها
من توفي فيها من الأعيان
পৃষ্ঠা - ৮৫৬৮
অবস্থায় বন্দী করে রাখতে ৷ এ অবস্থায় আফসীন বলতে থাকে, আমি তোমাদের থেকে এর
আশঙ্কা করতাম ৷ আর এ বছর আবদুল্লাহ ইবন তাহির হাসান ইবন আফসীন ও তার ত্রী
আতরাজাহ’ বিনৃত আশনাসকে সা ৷মিরা শহরে স্থানান্তরিত করেন ৷ এ বছর হজ্জ পরিচালনা করেন
মুহাম্মদ ইবন দাউদ ৷
এছাড়া এ বছর ধের সকল বিশিষ্ট ব্যক্তি ইনতিকাল করেন তাদের অন্যতম হলেন আসবাগ
ইবন ফারাজ, সা’দাওয়ায়া হি, ইমাম বুখ৷ ৷রীর শায়খ মুহাম্মদ ইবন সালাম আ ল-ব৷ য়কা ৷ন্দী, আবু উমর
আল-জারমী, বিশিষ্ট দা ৷নবীর আমীর অড়াবুদুঃা৷ফ আল-আজালী আ৩ তামীমী আরো বিশিষ্ট ব্যক্তি
যারা ইনতিকাল করেন তাদের নিম্নরুপ-
সাঈদ ইবন মাসআদা
ইনি হলেন আবুল হাসান আল-আখফাশ আল-আওসাত প্রথমে বলখী এরপর বসরী নাহবী ৷
তিনি সীবাওয়ায়হ থেকে নাহু শাস্ত্র শিক্ষা করেন এবং বহুগ্নন্থ রচনা করেন ৷ তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য
ৰুন্াটুহ্র ও অন্যান্য কিতাব ৷ এছাড়া
আরবী কবিতা র ছন্দ বিষয়ে তার একটি গ্রন্থরয়েছে যেখানে তিনি আ ৷রবী কবিতার খড়ায়লে র উপর
খাবাব বৃদ্ধি করেছেন ৷ আর তাকে ট্রু,£;১৷ ৷ আখফাশ বলা হয় তার চোখের ক্ষুদ্রত৷ ও দৃষ্টি
স্বল্পতার কারণে ৷ এছাড়া র্দাতউচু থাকার কারণে তিনি উভয় ঠোট একত্র করতে পারতেন না ৷
বড় আখফাশ অর্থাৎ সীবাওয়ায়হ্ এবং আবু উবায়দার শায়খ আবুল খাত্তাব আবদুল হামীদ ইবন
আবদুর মজীদ আল হাজারীর প্রতি ৩লক্ষ্য করেত তাকে ছোট আখফাশ বলা হত ৷ এরপর যখন আলী
ইবন সুলায়মানের আবির্ভা ৷ব হল এবং তিনিও আখফাশ উপাধি লাভ করলেন তখন সা ৷ঈদ ইবন
মাসআদা হলে মধ্যম’ আর হজােরী হলেন বড়’ আর আলী ইবন সুলায়মান হলেন ছোট’ ৷ তিনি
এ বছর ইনতিকাল করেন ৷ অবশ্য কারও কারও মতে দুশ একুশ হিজরীতে ৷
আল-জারমী আন্নাহবী
ইনি হলেন সালিহ ইবন ইসহাক আল-বসরী ৷ ইনি বাগদাদে আগমন করেন এবং সেখানে
ফার রার সাথে বিতর্কে লিপ্ত হন ৷ ইনি আবু উবায়দা, আবু যায়দ এবং আসমাঈ থেকে নাহু শিক্ষা
লাভ করেন এবং একাধিক গ্রন্থ রচনা করেন ৷ তন্মধ্যে অন্যতম হল আল ফারখৃ (হানা) অর্থাৎ
সীবুওয়াহ এর আল কিতাবের ছানা ৷ ইনি ছিলেন বিশিষ্ট ফর্কীহ, কুশলী নাহবী এবং ভাষাবিদ ৷
উপরন্তু ধ্র্মপ্রাণ, আ ৷ল্লাহ্ডীরু, সুন্দর মাযহাব ও সঠিক আকীদার অধিকারী এবং হাদীস বর্ণনাকাবী
ইবন খাল্লিকান তার কথা উল্লেখ করেছেন এবং আল-মুৰাররাদ তার থেকে রিওয়ায়াত করেছেন
আবুনুআয়ম ইসপাহানের ইতিহ৷ ৷স’-এ তার উল্লেখ করেছেন ৷
২২৬ হিজরীর সুচনা
এ বছর শাবান মাসে বন্দী অবস্থায় আফসীন মৃত্যুবরণ করে ৷ তখন খলীফ৷ মু’তাসিমের
নির্দোশ তাকে প্রথমে শুলবিদ্ধ করা হয়, এরপর তার মরদেহ তশীভুত করা হয় এবং সেই ভশ্ব
দাজলা নদীতে উড়িয়ে দেয়৷ হয় ৷ এ সময় তার যাবতীয় ধন-সম্পদ ও সহায়-সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত কর
১ এখানে খায়ল’ এবং খাবাব’ উভয়টি আরবী ছন্দশাস্তের পরিভাষা ৷
[سَنَةُ سِتٍّ وَعِشْرِينَ وَمِائَتَيْنِ]
[الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا]
ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ سِتٍّ وَعِشْرِينَ وَمِائَتَيْنِ
فِي شَعْبَانَ مِنْهَا تُوُفِّيَ الْأَفْشِينُ فِي الْحَبْسِ، فَأَمَرَ بِهِ الْمُعْتَصِمُ، فَصُلِبَ، ثُمَّ أُحْرِقَ، وَذُرِّيَ رَمَادُهُ فِي دِجْلَةَ، وَاحْتِيطَ عَلَى أَمْوَالِهِ وَحَوَاصِلِهِ، فَوَجَدُوا فِيهَا أَصْنَامًا مُكَلَّلَةً بِذَهَبٍ وَجَوَاهِرَ، وَكُتُبًا فِي فَضْلِ دِينِ الْمَجُوسِ، وَأَشْيَاءَ كَثِيرَةً كَانَ يُتَّهَمُ بِهَا، تَدُلُّ عَلَى كُفْرِهِ وَزَنْدَقَتِهِ، وَيَتَحَقَّقُ بِسَبَبِهَا مَا ذُكِرَ عَنْهُ مِنَ الِانْتِمَاءِ إِلَى دِينِ آبَائِهِ الْمَجُوسِ، لَعَنَهُمُ اللَّهُ.
[مَنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ]
وَفِيهَا تُوُفِّيَ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ طَاهِرِ بْنِ الْحُسَيْنِ. وَحَجَّ بِالنَّاسِ فِيهَا مُحَمَّدُ بْنُ دَاوُدَ.
وَفِيهَا تُوُفِّيَ مِنْ سَادَاتِ الْمُحَدِّثِينَ:
إِسْحَاقُ الْفَرَوِيُّ، وَإِسْمَاعِيلُ بْنُ أَبِي أُوَيْسٍ،
পৃষ্ঠা - ৮৫৬৯
وَسُنَيْدُ بْنُ دَاوُدَ صَاحِبُ التَّفْسِيرِ، وَغَسَّانُ بْنُ الرَّبِيعِ، وَيَحْيَى بْنُ يَحْيَى التَّمِيمِيُّ، شَيْخُ مُسْلِمِ بْنِ الْحَجَّاجِ.
وَأَبُو دُلَفٍ الْعِجْلِيُّ الْقَاسِمُ بْنُ عِيسَى بْنِ إِدْرِيسَ بْنِ مَعْقِلِ بْنِ عُمَيْرِ بْنِ شَيْخِ بْنِ مُعَاوِيَةَ بْنِ خُزَاعِيِّ بْنِ عَبْدِ الْعُزَّى بْنِ دُلَفِ بْنِ جُشَمِ بْنِ قَيْسِ بْنِ سَعْدِ بْنِ عِجْلِ بْنِ لُجَيْمٍ، الْأَمِيرُ أَبُو دُلَفٍ الْعِجْلِيُّ أَحَدُ قُوَّادِ الْمَأْمُونِ وَالْمُعْتَصِمِ، وَإِلَيْهِ يُنْسَبُ الْأَمِيرُ أَبُو نَصْرِ بْنُ مَاكُولَا صَاحِبُ كِتَابِ " الْإِكْمَالِ ".
وَكَانَ الْقَاضِي جَلَالُ الدِّينِ الْقَزْوِينِيُّ خَطِيبُ دِمَشْقَ يَزْعُمُ أَنَّهُ مِنْ سُلَالَتِهِ، وَيَذْكُرُ نَسَبَهُ إِلَيْهِ، وَكَانَ أَبُو دُلَفٍ هَذَا كِرِيمًا جَوَادًا مِعْطَاءً مُمَدَّحًا، قَدْ قَصَدَهُ الشُّعَرَاءُ مَنْ كُلِّ أَوْبٍ، وَكَانَ أَبُو تَمَّامٍ الطَّائِيُّ مِنْ جُمْلَةِ مَنْ يَغْشَاهُ وَيَسْتَمْنِحُ نَدَاهُ، وَكَانَتْ لَدَيْهِ فَضِيلَةٌ فِي الْأَدَبِ وَالْغِنَاءِ، وَصَنَّفَ كُتُبًا؛ مِنْهَا
পৃষ্ঠা - ৮৫৭০
হয় ৷ তখন তার মধ্যে রত্ন ও স্বর্ণখচিত একাধিক প্রতিমা, মাজুসীদের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণকারী
গ্রন্থাদি এবং এমন বহু কিছু পাওয়া যায় যা দ্বারা তাকে অভিযুক্ত করা হত এবং যা তার কুফরী ও
নাস্তিকতার প্রমাণ ছিল ৷ এভাবে তার সম্পর্কে তার মাজুসী পিতৃপুরুষদের ধর্মানুসারী হওয়ার যে
আলোচনা হয়েছে তার সত্যতা প্রমাণিত হয় ৷ আর এ বছর হজ্জ পরিচালনা করেন মুহাম্মদ
ইবন দাউদ ৷
এছাড়া এ বছর আরও যারা ইনতিকাল করেন তারা হলেন, ইসহাক আল-কারাবী, ইসমাঈল
ইবন আবু আওস, তাফসীরবিদ মুহাম্মদ ইবন দাউদ, পাসসান ইবন রাবী, মুসলিম ই বৃন হাজ্জাজের
শায়খ ইয়াহ্ইয়া ইবন ইয়াহ্ইয়া আত্-তামীমী এবং মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ ইবন তাহির ইবন
হুসায়ন ৷ আরো বিশিষ্ট ব্যক্তি যারা ইনতিকাল করেন তাদের নিম্নরুপ-
আবু দৃলাফ অলে-আজালী
ইনি হলেন আমীর আবু দৃলাফ আল-আজালী ঈসা ইবন ইদরীস ইবন মাকল ইবন শায়খ
ইবন মুআবিয়া ইবন খুযাঈ ইবন আবদুল আষীয ইবন দৃলাফ ইবন জুশাম ইবন কায়স ইবন সা’দ
ইবন আজাল ইবন লাহীম, খলীফা মামুন ও মু’তাসিমের বিশিষ্ট সেনাপতি ৷ কিতাবুল ইকমাল
গ্রন্থের রচয়িতা আমীর আবুনসর ইবন মা’কুলাকে তার দিকেই সম্পৃক্ত করা হয় ৷ দামেশকের
খত্তীব কাযী জালালুদ্দীন কায্বীনী দাবী করতেন যে তিনি তার অধস্তন এবং তার সাথে সম্পৃক্ততার
বংশ পরিচয় উল্লেখ করতেন ৷ এই আবু দৃলাফ ছিলেন মহৎপ্রাণ বদান্য এবং ৎসার পাত্র ৷
বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কৰিরা তার কাছে আসতেন ৷ করি আবুতাম্মাম আততাঈ ও তার গুণমুগ্ধ ও
ন্নেপ্রাথীদের অন্যতম ৷ তার কাছে সাহিত্য ও সংগীতের সমাদর ছিল ৷ তিনি একাধিক গ্রন্থ রচনা
করেন, তন্মধ্যে রাজা-বাদশাহদের রাজ্য পরিচালনা, শিকার ও বাজপাখী এবং অস্ত্রশন্ত্র ও অন্যান্য
বিষয়ে তিনি গ্রন্থ রচনা করেন ৷ করি বাক্র ইবন নাতাআ তার ব্যাপারে কি চমৎকারই না
বলেছেন
ন্া ;ছুরুা
হে (সৌভাগ্যের) পরশমণি ১ অম্বেষণকারী ! জেনে রাখ, ইবন ঈসার প্রশংসা করাই হল
প্রকৃত পরশমণি’ ৷ (কেননা) গোটা পৃথিবীতে যদি একটি মাত্র দিরহাম থাকে আর তুমি তার
প্রশংসা কর, তাহলে সেই দিরহামটিও তোমার কাছে পৌছে যাবে ৷
বলা হয় এই পঙ্ক্তিদ্বয় শুনে তিনি তাকে দশ হজাের দিরহাম প্রদান করেন ৷ তিনি ছিলেন
অপ্রতিরোধ্য বীর ৷ তিনি ঋণ গ্রহণ করে বখশিস প্রদান করতেন ৷ তার পিতা কারখ শহর নির্মাণ
শুরু করেন ৷ কিন্তু তা সম্পুর্ণ করার পুরুইে মৃত্যুবরণ করেন, তখন আবু দৃলাফ তা সম্পুর্ণ করেন ৷
তিনি শীআ ঘেযা ছিলেন এমনকি তিনি বলতেন, যে ব্যক্তি কট্টর শীআ নয় সে জারজ সন্তান ৷
তখন তার পুত্র তাকে বলে , হে পিতা ! আমি এ ব্যাপারে আপনার সাথে একমত নই ৷ তখন
তিনি বলেন, আল্লাহর কসম ! খরীদ করার পুবেই আমি তোমার মায়ের সাথে সহবাস করেছি ৷
১ এখানে ভাবার্থে £ × ৷ এর অনুবাদ পরশমণি করা হল ৷
০০ ৷৷া
" سِيَاسَةُ الْمُلُوكِ "، وَمِنْهَا فِي " الصَّيْدِ وَالْبُزَاةِ "، وَفِي " السِّلَاحِ "، وَغَيْرِ ذَلِكَ، وَمَا أَحْسَنَ مَا قَالَ فِيهِ بَكْرُ بْنُ النَّطَّاحِ الشَّاعِرُ:
يَا طَالَبًا لِلْكِيمْيَاءِ وَعِلْمِهِ ... مَدْحُ ابْنُ عِيسَى الْكِيمْيَاءُ الْأَعْظَمُ
لَوْ لَمْ يَكُنْ فِي الْأَرْضِ إِلَّا دِرْهَمٌ ... وَمَدَحْتَهُ لَأَتَاكَ ذَاكَ الدِّرْهَمُ
فَيُقَالُ: إِنَّهُ أَعْطَاهُ عَلَى ذَلِكَ عَشَرَةَ آلَافِ دِرْهَمٍ. وَكَانَ شُجَاعًا فَاتِكًا، وَمِعْطَاءً لَا يَمَلُّ مِنَ الْعَطَاءِ، وَكَانَ يَسْتَدِينُ عَلَى ذِمَّتِهِ وَيُعْطِي، وَكَانَ أَبُوهُ قَدْ شَرَعَ فِي بِنَاءِ مَدِينَةِ الْكَرَجِ، فَمَاتَ وَلَمْ يُتِمَّهَا، فَأَتَمَّهَا أَبُو دُلَفٍ هَذَا، وَكَانَ فِيهِ تَشَيُّعٌ، وَكَانَ يَقُولُ: مَنْ لَمْ يَكُنْ مُغَالِيًا فِي التَّشَيُّعِ، فَهُوَ وَلَدُ زِنَا. فَقَالَ لَهُ ابْنُهُ دُلَفٌ: لَسْتُ عَلَى مَذْهَبِكُ يَا أَبَهْ. فَقَالَ: وَاللَّهِ لَقَدْ وَطِئْتُ أُمَّكَ قَبْلَ أَنْ أَسْتَبْرِئَهَا، فَهَذَا مِنْ ذَاكَ.
وَقَدْ ذَكَرَ الْقَاضِي ابْنُ خِلِّكَانَ أَنَّ وَلَدَهُ رَأَى فِي الْمَنَامِ بَعْدَ وَفَاةِ أَبِيهِ أَنَّ آتِيًا أَتَاهُ، فَقَالَ: أَجِبِ الْأَمِيرَ. قَالَ: فَقُمْتُ مَعَهُ فَأَدْخَلَنِي دَارًا وَحْشَةً وَعْرَةً سَوْدَاءَ الْحِيطَانِ مُقَلَّعَةَ السُّقُوفِ، وَالْأَبْوَابِ، وَأَصْعَدَنِي فِي دَرَجٍ مِنْهَا ثُمَّ أَدْخَلَنِي غُرْفَةً فِي حِيطَانِهَا أَثَرُ النِّيرَانِ، وَفِي أَرْضِهَا أَثَرُ الرَّمَادِ، وَإِذَا بِأَبِي فِيهَا وَهُوَ عُرْيَانٌ وَاضِعٌ رَأْسَهُ بَيْنَ رُكْبَتَيْهِ فَقَالَ لِي كَالْمُسْتَفْهِمِ: دُلَفٌ؟ فَقُلْتُ: دُلَفٌ. فَأَنْشَأَ
পৃষ্ঠা - ৮৫৭১
يَقُولُ:
أَبْلِغَنْ أَهْلَنَا وَلَا تُخْفِ عَنْهُمْ ... مَا لَقِينَا فِي الْبَرْزَخِ الْخَنَّاقِ
قَدْ سُئِلْنَا عَنْ كُلِّ مَا قَدْ فَعَلْنَا ... فَارْحَمُوا وَحْشَتِي وَمَا قَدْ أُلَاقِي
ثُمَّ قَالَ: أَفَهِمْتَ؟ قُلْتُ: نَعَمْ. ثُمَّ:
فَلَوْ أَنَّا إِذَا مِتْنَا تُرِكْنَا ... لَكَانَ الْمَوْتُ رَاحَةَ كُلِّ حَيِّ
وَلَكِنَّا إِذَا مِتْنَا بُعِثْنَا ... وَنُسْأَلُ بَعْدَهُ عَنْ كُلِّ شَيِّ
ثُمَّ قَالَ: أَفَهِمْتَ؟ قُلْتُ: نَعَمْ. وَانْتَبَهْتُ.