سنة ثلاث عشرة ومائتين
পৃষ্ঠা - ৮৪৮০
আবুল আতাইিয়া জন্মগ্রহণ করেন একশ ত্রিশ হিজরীতে আর মৃত্যুবরণ করেন দুইশ এগার
মতান্তরে দুইশ৫ তর হিজরীর জুমাদাল আখিরা মাসের তিন তারিখ সোমবার ৷ বাগদা দে অবস্থিত
তার সমাধির উপরে তিনি নেশ্নোক্ত কবিতা পঙ্ক্তিটি লিখে রাখার জন্য ওসীয়ত করে যান-
স্পো ৷ ৷ ;, ,হ্রঠু ৷টুাপু (;কু,
যে জীবনের পরিসমাপ্তি হল মৃত্যু সে জীবন অতি ৩দ্রুত দুর্বিষহ হয়ে ওঠে ৷
২১২ হিজরীর সুচনা
এ বছরই খলীফা মামুন আযারবায়জান ভুখণ্ডে বাবক আল খারামীর বিরুদ্ধে লড়াই করার
জন্য মুহাম্মদ ইবন হুমায়দ আ৩ তৃসীকে মাওসিল অভিমুখে প্রেরণ করেন ৷ ৩ খন তিনি বাবৃকের
সমর্থনে সমবেতরে একটি দলকে বন্দী করে খলীফামামুনের কাছে প্রেরণ করেন ৷ এছাড ডাএ
বছরের রবীউল আওয়াল মাসে খলীফা মামুন তীর প্ৰজাদের মাঝে বীভৎস দুটি বিদআতের প্রচলন
করেন, যার একটি অন্যটির চেয়ে জঘন্য ৷ প্রথমটি হল কুরআন মাখলুক’-এই আকীদা এবং
দ্বিতীয়টি হল, আল্লাহর রাসুল (না)-এর পর আলী-ই (রা) হলেন সর্ব্যশ্রষ্ঠ ব্যক্তি ৷ সন্দেহ নেই এই
দুটি বিষয়েই তিনি বিরাট গুরুতর ক্তৃা করেন এবং মহাপাপের অধিকারী হন ৷
এ বছর লোকদের নিয়ে হজ্জ করেন আবদুল্লাহ ইবন উবায়দুল্লাহ্ ইবন আব্বাস আল-
আব্বাসী ৷ আর এ বছরই আসাদুসৃ সুন্নাহ্ সুন্নাহ্র সিংহ পুরুষ খ্যাত আসাদ ইবন মুসা , হাসান
ইবন জাফর, আবুআসিম আনৃ নাবীল র্যার নাম যাহ্হাক ইবন মুখালুলা, আবুল মুগীরা আবদুল
কুদ্দুস ইবনুলা হাজ্জ জ্জাজ আশশাামী আদশ্দামেশকী এবং ইমাম বুখারীর শায়খ মুহা মদ ইবন ইউনুস
আল-ফারয়াবী ৷মৃত্যুবরণ করেন ৷
২১৩ হিজরীর সুচনা
এ বছরই আবদুস সালাম ও ইবন জালীস নামক দুই ব্যক্তি বিদ্রোহ করে এবং খলীফা
মামুনের বায়আত প্ৰত্যাহার করে মিসরীয় ভুখণ্ড দখল করে নেয় ৷ বনু কা য়স এবং ইয়ামানীদের
একটি দল এসময় তাদের প্রতি ৩আনুগ৩া প্রদর্শন করে ৷ এদিকে খলীফা মামুন৩ তার ভাই আবু
ইসহাককে সিরিয়ার এবং তার পুত্র আব্বাসকে আল-জাযিরা, সীমা ন্তবর্তী এলাকা ও দুর্গসমুহের
শাসনভার অর্পণ করেন ৷ এরপর তিনি এদের প্রত্যেককে এবং আবদুল্লাহ ইবন তাহিরকে পনের
লক্ষ দীনার বার্পমুদ্রাপ্রদান করেন ৷ এ বছর৩ তিনি গাসৃসান ইবন আববাদকে সিন্ধুর গভর্নর
নিয়োগ করেন ৷ আর হজ্জ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন বিগত বছরের আমীর ৷ এছাড়া এ বছর
আবদুল্লাহ ইবন দাউদ আল জুওয়ায়নী আবদুল্লাহ ইবন ইয়াযীদা আল ল-মিসরী, আবদুল্লাহ ইবন মুসা
আল-আবসী এবং আমর ইবন আবু সালামা আদ-দামেশকী মৃত্যুবরণ করেন ৷
ইবন খাল্লিক ন বর্ণনা করেছেন যে, কোন কোন ঐতিহাসিক বলেন, এ বছরেই ইব্রাহীম
ইবন মাহান আল মাওসিলী আন-নাদীম, আবুল আ৩াহিয়া এবং আবু আমর আশ শায়বানী
আন-নাহ্বী একই দিনে বাগদাদে মৃত্যুবরণ করেন ৷ কিন্তু তিনি এটা সঠিক বলে ম ন্তব্য করেছেন
যে, ইব্রাহীম ইবন নাদীম এক শ আটাশি হিজরীতে মৃত্যুবরণ করেন ৷ ঐতিহাসিক সুহায়লী বলেন,
আর এ বছর ইবন ইসহাক থেকে নবী চরিত’ বর্ণনাকারী আবদুল মালিক ইবন হিশাম ইনতিকাল
আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া ( ১ :ম খণ্ড) ৫৮
[سَنَةُ ثَلَاثَ عَشْرَةَ وَمِائَتَيْنِ]
[الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا]
ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ ثَلَاثَ عَشْرَةَ وَمِائَتَيْنِ
فِيهَا ثَارَ رَجُلَانِ بِمِصْرَ، وَهُمَا عَبْدُ السَّلَامِ وَابْنُ جَلِيسٍ، فَخَلَعَا الْمَأْمُونَ وَاسْتَحْوَذَا عَلَى الدِّيَارِ الْمِصْرِيَّةِ، وَبَايَعَهُمَا طَائِفَةٌ مِنَ الْقَيْسِيَّةِ وَالْيَمَانِيَّةِ، فَوَلَّى الْمَأْمُونُ أَخَاهُ أَبَا إِسْحَاقَ نِيَابَةَ الشَّامِ وَمِصْرَ، وَوَلَّى ابْنَهُ الْعَبَّاسَ نِيَابَةَ الْجَزِيرَةِ وَالثُّغُورِ وَالْعَوَاصِمِ، وَأَطْلَقَ لِكُلٍّ مِنْهُمَا، وَلِعَبْدِ اللَّهِ بْنِ طَاهِرٍ أَلْفَ أَلْفِ دِينَارٍ، وَخَمْسَمِائَةِ أَلْفِ دِينَارٍ، فَلَمْ يُرَ يَوْمًا أَكْثَرَ إِطْلَاقًا مِنْهُ، أَطْلَقَ فِيهِ لِهَؤُلَاءِ الْأُمَرَاءِ الثَّلَاثَةِ أَلْفَ أَلْفِ دِينَارٍ وَخَمْسَمِائَةِ أَلْفِ دِينَارٍ.
وَفِيهَا وَلَّى الْمَأْمُونُ السِّنْدَ غَسَّانَ بْنَ عَبَّادٍ وَحَجَّ بِالنَّاسِ فِيهَا أَمِيرُ السَّنَةِ الْمَاضِيَةِ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ.
পৃষ্ঠা - ৮৪৮১
০০
৪৫৮ আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া
করেন ৷ ইবন খাল্লিকান তার উদ্ধৃতিতে তা বিওয়ায়াত করেছেন ৷ তার সঠিক হল৩ তিনি দুইশ
আঠ৷ র হিজরীতে ইনতিকা ল করেন, যেমনটি আবু সাঈদ ইবন ইউনুস মিসরের ইতিহাসে’ উল্লেখ
করেছেন ৷
করি আকুক
(তার পুর্ণ নাম) আবুল হাসান ইবন আলী ইবন জাবালা আল-খুরাসানী ৷ আকুক হল তার
উপাধি ৷ তিনি ছিলেন আযাদকৃত দাস এবং জন্মান্ধ ৷ অবশ্য কারও করেও মতে সাত বছর বয়সে
গুটি বসন্তে আড্ডা ও হয়ে তিনি দৃষ্টিপক্তি হারান ৷ তিনি ছিলেন কৃষ্ণকায় এবং কুষ্ঠরোগাক্রাত কিন্তু
অত্যন্ত কৃশ ৷লী, বিশুদ্ধভ ৷ষী ও অলঙ্কা রময় ভাষার অধিকারী করি ৷ আ ৷রবী সা ৷হিত্যের দিকপাল জাহিন
এবং তার পরবর্তী কাব্য সমালোচকপণ তার কবিতার প্রশংসা করেছেন ৷ জা ৷হিয মন্তব্য করেছেন
তার চেয়ে কুশলী কোন শহুরে বা গ্রামীণ করি আমি দেখিনি ৷ তার উল্লেখযোগ্য কবিতা পঙ্ক্তি
হলঃ
আমার পিতা উৎসর্পিত হোন আমার ঐ দর্শা৷হীয়ি জন্য যে সবকিছু থােক সতর্ক ও উৎকষ্ঠিত
হয়ে গোপনে আমাকে দেখতে এস্যেছ ৷
৷ এ
কিন্তু সে তো এমন এক দর্শনার্থী যার নিজ সৌন্দর্যই৩ তা তার কা ল হয়েছে আর রাত কীভাবে
পুর্ণিমার র্চাদকে আড়াল করে রাখবে ?
সে নির্জনতার প্রর্তীক্ষায় থেকেছে অবশেষে যে তা লাভ করেছে এবং সে ভৈনশ সহচররুক
পর্যবেক্ষণ করেছে এমনকি সে ঘুমিয়ে পড়েছে ৷
মুেও এ ৷এ১ৰু৷ ৷ ;হ্রএ
সে তার এই দর্শন যাত্রায় বিভিন্ন ভয়াবহতার শিকার হয়েছে ৷ তারপর কোন সম্ভাষণ ব্যতীত
বিদায় নিয়েছে ৷
সে-ই হল ঐ ব্যক্তি যে আবুদুলাফ কাসিম ইবন ঈসা আল-আজালী সম্পর্কে (তার প্রশংসায়)
আবৃত্তি করেছে
ষ্ ৷ শ্
দুনিয়া বলতে যা কিছু বোঝায় তাতাে আবু দুলাফের আক্রমণন্থল ও উপস্থিতিন্থলের মাঝে
সীমাবদ্ধ ৷
াট্£ব্র
আবু দুলাফ যখন ফিরে যান তখন গোটা দুনিয়া তার অনুগাযী হয় ৷
[مَنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ]
وَفِيهَا تُوُفِّيَ مِنَ الْأَعْيَانِ:
عَبْدُ اللَّهِ بْنُ دَاوُدَ الْخُرَيْبِيُّ.
وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ الْمُقْرِئُ الْبَصْرِيُّ.
وَعُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى الْعَبْسِيُّ.
وَعَمْرُو بْنُ أَبِي سَلَمَةَ الدِّمَشْقِيُّ.
وَحَكَى ابْنُ خِلِّكَانَ فِي " " الْوَفِيَّاتِ " " عَنْ بَعْضِهِمْ أَنَّ فِي هَذِهِ السَّنَةِ تُوُفِّيَ إِبْرَاهِيمُ بْنُ مَاهَانَ الْمَوْصِلِيُّ النَّدِيمُ، وَأَبُو الْعَتَاهِيَةِ، وَأَبُو عَمْرٍو الشَّيْبَانِيُّ النَّحْوِيُّ فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ بِبَغْدَادَ، وَلَكِنَّهُ صَحَّحَ أَنَّ إِبْرَاهِيمَ النَّدِيمَ تُوُفِّيَ سَنَةَ ثَمَانٍ وَثَمَانِينَ وَمِائَةٍ.
قَالَ السُّهَيْلِيُّ: فِي هَذِهِ السَّنَةِ تُوُفِّيَ عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ هِشَامٍ رَاوِي السِّيرَةِ عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ حَكَاهُ ابْنُ خِلِّكَانَ عَنْهُ. وَالصَّحِيحُ أَنَّهُ تُوُفِّيَ فِي سَنَةِ ثَمَانِي
পৃষ্ঠা - ৮৪৮২
عَشْرَةَ وَمِائَتَيْنِ، كَمَا نَصَّ عَلَيْهِ أَبُو سَعِيدِ بْنُ يُونُسَ فِي " " تَارِيخِ مِصْرَ " ".
الْعَكَوَّكُ الشَّاعِرُ
أَبُو الْحَسَنِ بْنُ عَلِيِّ بْنِ جَبَلَةَ بْنِ الْمُسْلِمِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْخُرَاسَانِيُّ، وَيُلَقَّبُ بِالْعَكَوَّكِ لِقِصَرِهِ وَسِمَنِهِ، وَكَانَ مِنَ الْمَوَالِي، وَوُلِدَ أَعْمَى، وَقِيلَ: بَلْ أَصَابَهُ جُدَرِيٌّ وَهُوَ ابْنُ سَبْعِ سِنِينَ فَعَمِيَ، وَكَانَ أَسْوَدَ أَبْرَصَ، وَكَانَ شَاعِرًا مُطْبِقًا فَصِيحًا بَلِيغًا، وَقَدْ أَثْنَى عَلَيْهِ فِي شِعْرِهِ الْجَاحِظُ فَمَنْ بَعْدَهُ، قَالَ الْجَاحِظُ: مَا رَأَيْتُ بَدَوِيًّا وَلَا حَضَرِيًّا أَحْسَنَ إِنْشَادًا مِنْهُ. فَمِنْ ذَلِكَ قَوْلُهُ:
بِأَبِي مَنْ زَارَنِي مُكْتَتِمًا ... خَائِفًا مِنْ كُلِّ شَيْءٍ جَزِعًا
زَائِرًا نَمَّ عَلَيْهِ حُسْنُهُ ... كَيْفَ يُخْفِي اللَّيْلُ بَدْرًا طَلَعَا
رَصَدَ الْغَفْلَةَ حَتَّى أَمْكَنَتْ ... وَرَعَى السَّامِرَ حَتَّى هَجَعَا
رَكِبَ الْأَهْوَالَ فِي زَوْرَتِهِ ... ثُمَّ مَا سَلَّمَ حَتَّى وَدَّعَا
وَهُوَ الْقَائِلُ فِي أَبِي دُلْفٍ الْقَاسِمِ بْنِ عِيسَى الْعِجْلِيِّ يَمْتَدِحُهُ:
إِنَّمَا الدُّنْيَا أَبُو دُلَفٍ بَيْنَ مَغْزَاهُ وَمُحْتَضَرِهْ ... فَإِذَا وَلَّى أَبُو دُلَفٍ وَلَّتِ الدُّنْيَا عَلَى أَثَرِهْ
كُلُّ مَنْ فِي الْأَرْضِ مِنْ عَرَبٍ بَيْنَ بَادِيهِ إِلَى حَضَرِهْ ... مُسْتَعِيرٌ مِنْكَ مَكْرُمَةً يَكْتَسِيهَا يَوْمَ مُفْتَخَرِهْ
وَلَمَّا بَلَغَ الْمَأْمُونَ هَذِهِ الْأَبْيَاتُ وَهِيَ فِي قَصِيدَةٍ طَوِيلَةٍ عَارَضَ فِيهَا أَبَا نُوَاسٍ الْحَسَنَ بْنَ هَانِئٍ تَطَلَّبَهُ الْمَأْمُونُ فَهَرَبَ مِنْهُ كُلَّ مَهْرَبٍ، ثُمَّ أُحْضِرَ بَيْنَ يَدَيْهِ فَقَالَ لَهُ: وَيْحَكَ! فَضَّلْتَ الْقَاسِمَ بْنَ عِيسَى عَلَيْنَا؟ فَقَالَ: يَا أَمِيرَ
পৃষ্ঠা - ৮৪৮৩
এছু
পৃথিবীতে যত আরব আছে, হোক সে শহুরে বা গ্রাম্য ৷
া
(সে তার) বদান্যত৷ লাভের প্রত্যাশা করে যা তিনি সম্পাদন করেন তীর সর্বপ্ৰকা ৷শের দিন ৷
খলীফ৷ মামুনের কাছে যখন এই পঙ্ক্তিগুলাে পৌছে আর তা ছিল দীর্ঘ কাসীদ৷ যা দ্বারা সে
আবুনুওয়াসের প্রতিদ্বন্দিত৷ করে তখন তিনি তাকে তলব করেন, কিন্তু সে তার পলায়ন করে ৷
তারপর তাকে খলীফার সামনে হাযির করা হলেও তিনি প্রশ্ন করেন, দুর্ভাগা ! কো ন স্পর্ধায় তুমি
কাসিম ইবন ঈসাকে আমাদের উপর গ্রেষ্ঠতু দান করেছ ? তখন সে (উত্তর দিয়ে) বলে, আমীরুল
মু ’মিনীন ! আপনারা হলেন আহলে বায়ত বা নবী পরিব৷ ৷র অ ৷ল্লাহ্ তা জানা আপনাদের মনোনীত
করেছেন এবং বিশাল সাম্রাজ্য দান করেছেন ৷ আমি তো তাকে ত ৷র সদৃশ ও সমকক্ষদের উপর
তুদিয়েছি ৷ তখন তিনি বললেন, আল্পাহ্ব কসম! তুমি ক উকে বাকী রাখনি যখনত
বলেছ৪
# ৷ ৷ শ্ £ শ্
এদ্বু
অবশ্য এর কারণে আমি তোমার হত্যাকে বৈধ মনে করি৷ না, কিন্তু৫ আমার শি রক ও কুফরীর
কার ণে যেহেতু তুমি এক নিকৃষ্ট বান্দ৷ র ব্যাপারে বলেছ
এা১ ষ্৷ ৷ এা’১ ট্রু,ন্প্রু ঠুঠুষ্ৰুএ ৷ ’া’’ট্রু ৷ম্বুাদ্বু;ৰুৰু ণ্াট্রুৰু৷ ৷ ব্া ,ছুহু ঠু;;এ৷ ৰু:১া
আপনি ওে ৷ এমন যিনি দিনসমুহ থেকে স্বস্থানে প্রতি স্থাপিত করেন এবং কালকে এক অবস্থা
থেকে অন্য অবস্থায় স্থানান্তরিত করেন ৷ আর কারও প্রতি আপনি কৃপা দৃষ্টি প্রসারিত করা মাত্রই
তার ব্জীবনােপকরণ ও জীবন কালের ফয়সালা করে ফেলেন ৷
এটাতো করেন আল্লাহ ! এরপর মামুন বলেন তার জিহ্বা টেনে ছিড়ে ফেল ৷ তখন (এ
বছর) তার জিহ্বা টেনে ছিড়ে ফেলা হয়, ফলে সে মৃত্যুবরণ করে ৷ এ ব্যতীত সে হুমায়দ ইবন
আবদুল হামীদ আত্-ভুসীর প্রসংশ৷ কা ব্য রচনা করে —
দুনিয়া বলতে হুমায়দবেইি বোঝায়, আর তার দানসমুহ বিশা ৷ল-বিপুল , হুমায়দ যখন বিদায়
হবেন তখন দৃনিয়াকে সা লাম’ ৷
এই হুমায়দ যখন মৃত্যুবরণ করেন তখন আবুল আ৩ ৷হিয়া র্তা ৷ব মৃত্যু গােকে রচনা করেন-
াএ ৷
া
الْمُؤْمِنِينَ، أَنْتُمْ أَهْلُ بَيْتٍ اصْطَفَاكُمُ اللَّهُ مِنْ بَيْنِ عِبَادِهِ، وَآتَاكُمْ مُلْكًا عَظِيمًا، وَإِنَّمَا فَضَّلْتُهُ عَلَى أَشْكَالِهِ وَأَقْرَانِهِ. فَقَالَ: وَاللَّهِ مَا أَبْقَيْتَ أَحَدًا، وَلَقَدْ أَدْخَلْتَنَا فِي الْكُلِّ حَيْثُ تَقُولُ:
كُلُّ مَنْ فِي الْأَرْضِ مِنْ عَرَبٍ
الْبَيْتَيْنِ. وَمَعَ هَذَا فَلَا أَسْتَحِلُّ قَتْلَكَ بِهَذَا، وَلَكِنْ بِكُفْرِكَ وَبِشِرْكِكَ، حَيْثُ تَقُولُ فِي عَبْدٍ ذَلِيلٍ:
أَنْتَ الَّذِي تُنْزِلُ الْأَيَّامَ مَنْزِلَهَا ... وَتَنْقُلُ الدَّهْرَ مِنْ حَالٍ إِلَى حَالِ
وَمَا مَدَدْتَ مَدَى طَرَفٍ إِلَى أَحَدٍ ... إِلَّا قَضَيْتَ بِأَرْزَاقٍ وَآجَالِ
ذَاكَ اللَّهُ يَفْعَلُهُ، أَخْرِجُوا لِسَانَهُ مِنْ قَفَاهُ. فَأَخْرَجُوا لِسَانَهُ مِنْ قَفَاهُ فَمَاتَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ، سَامَحَهُ اللَّهُ.
وَقَدِ امْتَدَحَ حُمَيْدَ بْنَ عَبْدِ الْحَمِيدِ الطُّوسِيَّ:
إِنَّمَا الدُّنْيَا حُمَيْدٌ ... وَأَيَادِيهِ الْجِسَامُ
فَإِذَا وَلَّى حُمَيْدٌ ... فَعَلَى الدُّنْيَا السَّلَامُ
وَقَوْلُهُ:
تَكَفَّلَ سَاكِنِي الدُّنْيَا حُمَيْدٌ ... فَقَدْ أَضْحَوْا لَهُ فِيهَا عِيَالَا
كَأَنَّ أَبَاهُ آدَمَ كَانَ أَوْصَى إِلَيْهِ أَنْ يَعُولَهُمْ فَعَالَا
পৃষ্ঠা - ৮৪৮৪
وَلَمَّا مَاتَ حُمَيْدٌ هَذَا فِي سَنَةِ عَشْرٍ مَعَ الْمَأْمُونِ بِفَمِ الصِّلْحِ، قَالَ الْعَكَوَّكُ يَرْثِيهِ قَصِيدَةً، مِنْهَا قَوْلُهُ:
فَأَدَّبَنَا مَا أَدَّبَ النَّاسَ قَبْلَنَا ... وَلَكِنَّهُ لَمْ يَبْقَ لِلصَّبْرِ مَوْضِعُ
وَقَالَ أَبُو الْعَتَاهِيَةِ يَرْثِي حُمَيْدًا هَذَا:
أَبَا غَانِمٍ أَمَّا ذَرَاكَ فَوَاسِعٌ ... وَقَبْرُكَ مَعْمُورُ الْجَوَانِبِ مُحْكَمُ
وَمَا يَنْفَعُ الْمَقْبُورَ عُمْرَانُ قَبْرِهِ ... إِذَا كَانَ فِيهِ جِسْمُهُ يَتَهَدَّمُ
وَقَدْ أَوْرَدَ ابْنُ خِلِّكَانَ لِعَكَوَّكٍ هَذَا أَشْعَارًا جَيِّدَةً تَرَكْنَاهَا اخْتِصَارًا