ثم دخلت سنة ثمان وثمانين ومائة
পৃষ্ঠা - ৮২৮০
২ মানুষের জন্য আমল করা শিরক ৷ মানুষের উদ্দেশ্যে আমল বর্জন করা রিয়া ৷ আল্পাহ্
তোমাকে এ দুই অবস্থা হতে রক্ষা করলে তাই হল ইখলাস ৷
৩ খলীফ৷ হারুনুর রশীদ একদিন তাকে বললেন, আপনি কত বড় ত্যাপী সাধক ! ফুযায়ল
(র) বললেন, খলীফা আমার চেয়ে বড় ত্যাপী সাধক ৷ কেননা, আমার ত্যাগ নগণ্য দুনিয়ার
ব্যাপারে যা মশার পাখ৷ হতেও নপণ্যতর ৷ আর আপনার ত্যাগ অমুল্য আখিরাতের ব্যাপারে ৷
সুতরাং আমার ত্যাগ হচ্ছে ক্ষয়িষ্ণু বিষয়ের ব্যাপারে ৷ আর আপনার ত্যাগ স্থায়ী বিষয়ের ব্যাপারে ৷
নিশ্চয় একটি মুক্তার মায়া ত্যাগকারী উটের একটি লাদের মায়াত্যাগকারীব চেয়ে অধিক ত্যাপী
পুরুষ ৷ (আবুহাযিম সম্পর্কেও বর্ণিত আছে যে, তিনি খলীফা সুলায়মান ইবন আবদুল মালিককে
অনুরুপ কথা বলেছিলেন) ৷
৪ ফুযায়ল (র) বলেছেন, আমাকে কবুল হওয়ার নিশ্চয়তাযুক্ত একটি দুআর সুযোগ দেওয়া
হলে সেটি আমি ইমাম (রাষ্ট্র প্রধান)-এর জন্য প্রয়োগ করতাম ৷ কেননা, তাকে দিয়ে সমগ্র
দেশবাসীর কল্যাণ সাধিত হয় ৷ রাষ্ট্র প্রধান (প্রশাসক) ভাল হয়ে গেলে দেশ ও দেশবাসী আল্লাহ্র
বান্দারা নিরাপত্তা লাভ করে ৷
৫ আমি কখনও আল্লাহ্র না-ফরমানী করলে তার প্রতিক্রিয়া আমার মধ্যে, আমার খাদিম,
আমার শ্রী ও আমা র ঘরের ইদুরের আচরণে প্রত্যক্ষ করি ৷
৷ ’ £ ৷ ’ ’ ৷
আল্লাহ্ তাঅ লার ৷৪বাণী ১া; :,;;’ ণ্£ন্ ৷ ণ্হ্র প্রুা৷ (আল্লাহ জীবন মৃত্যু সৃষ্টি করেছে
তোমাদের মধ্যে কে উত্তম আমলকারী তা যাচাই করার জন্য (সুরা মুলকং ২) ৷
সম্পর্কে তিনি বলেছেন, অর্থাৎ কে অধিক ইখলাস সম্পন্ন এবং কে অধিক সুষ্ঠু কম সম্পাদনকারী
আমল অবশ্যই ঐক৷ ন্তিকরুপে আল্লাহ্র জন্য হতে হবে এবং নবী (সা) এর অনুসরণে
যথার্থ হতে হবে ৷
এ বছরে র্ষাদের ইনতিকা ৷ল হয়৩ তাদের মধ্যে উল্লেখয়ােগ্যাদর তালিকায় আরও রয়েছেন
বিশ্ব ইবনুল মুফায্যাল, আবদুস সালাম ইবন হারব, আবদুল আযীয ইবন মুহাম্মদ আদৃ-
দারওয়ারদী, আবদুল আযীয আল-আঘী, আলী ইবন ঈসা যিনি আসৃসাইফায় কাসিম ইবনুর
রশীদের সংগে রোম অঞ্চলের আমীর (গভর্নর) ছিলেন, মুতামিসর ইবন সুলায়মান ৷ যাহিদ আবু
শুআয়ব আল-বাররানী (আল বারবাঈ) ৷ আবু শুআয়ব বাররায় (বাররানে) অবস্থানকা ৷রী প্রথম
ব্যক্তি ৷ তিনি সেখানে একটি ঝুপত্যিঘরে ইবাদতে নিমগ্ন থাকতেন ৷ এক আমীর কন্যা৩ তার ৷প্রতি
আসক্ত হয়ে তার পারিবারিক জীবনে বিদ্যমান দুনিয়ার সুখ প্রাচুর্য ও জাকজমক পরিত্যাগ করে
এবং আবু শুআয়রের সংগে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে তার যে ঝুপড়ি ঘরে ইবাদতে নিমগ্ন হয় ৷
স্বামী-শ্ৰী দু’জন সেখানে ইনতিকাল করেন ৷ এ মহিলার নাম জাওহারা বলা হয়েছে ৷
১৮৮ হিজরীর আগমন
এ বছর ইব্রাহীম ইবন ইসরাঈল সাইফা অভিযান পরিচালনা করেন এবং সাফস্যফের
গিরিপথে রোম সাম্রাজে৷ প্রবেশ করেন ৷ রোম (বায়যাণ্টাইন) সম্রাট আন-নাকফোর তার
মুকাবিলায় অবতীর্ণ হলে যুদ্ধে যে তিনটি আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে পরাজয়বরণ করে ৷ যুদ্ধে তার
আল ৷বদায়া ওয়ান নিহায়া ( ১ :ম থশু)-৪ :
[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ ثَمَانٍ وَثَمَانِينَ وَمِائَةٍ]
[الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا]
فِيهَا غَزَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ جِبْرِيلَ الصَّائِفَةَ، فَدَخَلَ بِلَادَ الرُّومِ مِنْ دَرْبِ الصَّفْصَافِ، فَخَرَجَ النَّقْفُورُ لِلِقَائِةِ، فَجُرِحَ النَّقْفُورُ ثَلَاثَ جِرَاحَاتٍ، وَانْهَزَمَ وَقُتِلَ مِنْ أَصْحَابِهِ أَكْثَرُ مِنْ أَرْبَعِينَ أَلْفًا، وَغَنِمُوا أَكْثَرَ مِنْ أَرْبَعَةِ آلَافِ دَابَّةٍ.
وَفِيهَا رَابَطَ الْقَاسِمُ ابْنُ الرَّشِيدِ بِمَرْجِ دَابِقٍ. وَفِيهَا حَجَّ بِالنَّاسِ الرَّشِيدُ، وَكَانَتْ آخِرَ حَجَّاتِهِ.
وَقَالَ أَبُو بَكْرِ بْنُ عَيَّاشٍ حِينَ رَأَى الرَّشِيدَ مُنْصَرِفًا مِنَ الْحَجِّ، وَقَدِ اجْتَازَ بِالْكُوفَةِ: لَا يَحُجُّ الرَّشِيدُ بَعْدَهَا، وَلَا يَحُجُّ بَعْدَهُ خَلِيفَةٌ أَبَدًا.
وَقَدْ لَقِيَهُ بُهْلُولٌ الْمُوَلَّهُ الْعَاقِلُ فَوَعَظَهُ مَوْعِظَةً حَسَنَةً، فَرُوِّينَا مِنْ طَرِيقِ الْفَضْلِ بْنِ الرَّبِيعِ الْحَاجِبِ قَالَ: حَجَجْتُ مَعَ الرَّشِيدِ فَمَرَرْنَا بِالْكُوفَةِ، فَإِذَا بُهْلُولٌ الْمَجْنُونُ يَهْذِي، فَقُلْتُ: اسْكُتْ، فَقَدْ أَقْبَلَ أَمِيرُ الْمُؤْمِنِينَ. فَسَكَتَ، فَلَمَّا حَاذَاهُ الْهَوْدَجُ قَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، حَدَّثَنِي أَيْمَنُ بْنُ نَابِلٍ، ثَنَا قُدَامَةُ بْنُ
পৃষ্ঠা - ৮২৮১
বললেন, এ এক হাজার দীনার নিয়ে যাও ৷ বাহলুল বললেন, এগুলো এর যথাযথ মালিকদের
ফিরিয়ে দিন ৷ সেটাই হবে আপনার জন্য উত্তম ৷ আমি ওগুলো দিয়ে কী করব ? যাও, এখান
থেকে চলে যাও, তুমি আমাকে কষ্ট দিয়েছ ৷ বর্ণনাকারী বলেন, থলীফা তখন চলে গেলেন ৷
দুনিয়া তার কাছে নিকৃষ্ট অনুভুত হল ৷
আবু ইসহাক আল-ফাযারী
এ বছরে যারা ইনতিকাল করেন তাদের শীর্ষস্থানীয়দের অন্যতম ছিলেন ইবরাহীম ইবন
মুহাম্মদ ইবনুল হারিছ ইবন ইসযাঈল ইবন খারিজা, যিনি আবু ইসহাক নামে খ্যাত ৷ প্রখ্যাত
মাগাযীবিদ ও গ্রন্থকার ৷ মাগাযী ও অন্যান্য বিষয়ে সিরিয়ার ইমাম ৷ তিনি ছাওরী ও আওযাঈ প্রমুখ
হতে হাদীস আহরণ করেছেন ৷ তিনি একশ আটাশি ইিজরী সনে (মতাম্ভরে এর পুর্বে) ইনতিকাল
করেন ৷
ইবরাহীম আল-মাওসিলী
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের মধ্যে এ বছরে যাদের ইনতিকাল হয় তাদের অন্যতম ব্যক্তি খলীফার
সভাসদ সাহিত্য সংস্কৃতি আসরের সদস্য ইবরাহীম ইবন মাহড়ান ইবন রহমান ৷ তার উপনামও
আবু ইসহাক ৷ খলীফা হারুনুর রশীদের অন্যতম সভা করি ৷ শ্রেষ্ঠ গায়ক এবং হারুনুর রশীদ ও
অন্যান্য খলীফাগণের আসরের বন্ধু ৷ তার পুর্ব পুরুষ ছিল পারস্য দেশীয় ৷ কুফায় জনাগ্নহণকারী
ইবরাহীম সেখানকার বুবাশ্তরুণদের সংগ লাভ করে তাদের কাছে গানের তালীম গ্রহণ করেন ৷
পরে তিনি মাওসিলে (মসুল) চলে যান এবং পুনরায় কুফায় ফিরে আসেন ৷ এ কারণে তাকে
মাওসিলী বলা হত ৷ পরে তিনি খলীফাদের দরবারী হয়ে যান ৷ প্রথমে তিনি খলীফা মাহদীর
দরবারে স্থান লাভ করেন এবং হারুনুর রশীদের বিশেষ সুনজর লাভ করেন ৷ তিনি ছিলেন হারুনুর
রশীদের রাতের আসরের মােসাহেব, সতাসদ ও অন্যতম গায়ক ৷ ইবরাহীম মাওসিলী অঢেল
সম্পদের মালিক হয়েছিলেন ৷ কথিত আছে যে, তার পরিত্যক্ত সম্পদের পরিমাণ ছিল দুই কোটি
চল্লিশ লাখ দিরহাম ৷ তিনি ছিলেন কৌতুক রসিক ও অভিনব কথকতার অধিকারী ৷ একশ পনের
হিজরীতে তিনি কুফায় জন্মগ্রহণ করেন এবং বনু তড়ামীম গোত্রের তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হওয়ার
কারণে তাদের নিকট হতে বিদ্যা আহরণ করেন ও তাযীমী নামে অভিহিত হন ৷ গীতিমালায় তিনি
ছিলেন শ্রেষ্ঠ পারদর্শী ৷ বুলবুল (ড্রে৷ ,) উপাধিধারী আলযানসুরের বোন ছিল তার শ্রী ৷ (বুলবুল
অর্থ দক্ষ তবলাবাদক ৷) গায়ক ইবরাহীমের সুর মুর্দুনা ও তবলা বাদক মানসুরের বাদ্যতাল
অব্বসরকে আন্দোলিত করত ৷
প্রামাণ্য বংনািমতে এ বছরেই ইবরাহীম মাওসিলীর মৃত্যু হয় ৷ প্ৰয়াতদের তালিকাগ্নন্থ আল-
ওয়াফায়াতের গ্রন্থকার ইবন খাল্লিকান বর্ণনা করেছেন ৷ ইবরাহীম (কবি-গায়ক) আবুল আতাহিয়া
ও আবুআমর আশ-শায়বানী দৃইশ তের হিজরীতে একই দিনে বাগদাদে ইনতিকাল করেন ৷ তবে
প্রথম বর্ণনাটি প্রামাণ্য ৷
মৃত্যু সন্নিকটকালে তার আবৃত কবিতায় আছে
হৃহৃশু: র্দুহৃংৰু ট্রচ্ন্ংন্ ৰুগু^ স্পো :শুগ্র এ এ্যান্
عَبْدِ اللَّهِ الْعَامِرِيُّ قَالَ: «رَأَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمِنَى عَلَى جَمَلٍ وَتَحْتَهٌ رَحْلٌ رَثٌّ، وَلَمْ يَكُنْ ثَمَّ طَرْدٌ وَلَا ضَرْبٌ وَلَا إِلَيْكَ إِلَيْكَ» . فَقُلْتُ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، إِنَّهُ بُهْلُولٌ الْمَجْنُونُ. فَقَالَ: قَدْ عَرَفْتُهُ، قُلْ يَا بُهْلُولُ. فَقَالَ:
فَهَبْ أَنْ قَدْ مَلَكْتَ الْأَرْضَ طُرًّا ... وَدَانَ لَكَ الْعِبَادُ فَكَانَ مَاذَا
أَلَيْسَ غَدًا مُصِيرُكَ جَوْفَ قَبْرِ ... وَيَحْثُو عَلَيْكَ التُّرْبَ هَذَا ثُمَّ هَذَا
قَالَ: أَجَدْتَ يَا بُهْلُولُ، أَفَغَيْرُهُ؟ قَالَ: نَعَمْ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، مَنْ رَزَقَهُ اللَّهُ جَمَالًا وَمَالًا ; فَعَفَّ فِي جَمَالِهِ، وَوَاسَى فِي مَالِهِ، كُتِبَ فِي دِيوَانِ الْأَبْرَارِ. قَالَ: فَظَنَّ أَنَّهُ يُرِيدُ شَيْئًا، فَقَالَ: إِنَّا قَدْ أَمَرْنَا بِقَضَاءِ دَيْنِكَ. قَالَ: لَا تَفْعَلْ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، لَا تَقْضِ دَيْنًا بِدَيْنٍ، ارْدُدِ الْحَقَّ إِلَى أَهْلِهِ، وَاقْضِ دَيْنَ نَفْسِكَ مِنْ نَفْسِكَ. قَالَ: إِنَّا أَمَرْنَا أَنْ يَجْرِيَ عَلَيْكَ رِزْقٌ. قَالَ: لَا تَفْعَلْ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، فَإِنَّهُ لَا يُعْطِيكَ وَيَنْسَانِي، وَلَا حَاجَةَ لِي فِي جِرَايَتِكَ.
[وَمِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ]
أَبُو إِسْحَاقَ الْفَزَارِيُّ، إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ أَسْمَاءَ بْنِ
পৃষ্ঠা - ৮২৮২
خَارِجَةَ
، إِمَامُ أَهْلِ الشَّامِ فِي الْمَغَازِي وَغَيْرِ ذَلِكَ، أَخَذَ عَنِ الثَّوْرِيِّ وَالْأَوْزَاعِيِّ وَغَيْرِهِمَا، تُوُفِّيَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ. وَقِيلَ: قَبْلَهَا.
وَإِبْرَاهِيمُ الْمَوْصِلِيُّ، النَّدِيمُ،
وَهُوَ إِبْرَاهِيمُ بْنُ مَاهَانَ بْنِ بَهْمَنَ بْنِ نُسْكَ أَبُو إِسْحَاقَ، أَحَدُ الشُّعَرَاءِ وَالْمُغَنِّينَ وَالنُّدَمَاءِ، أَصْلُهُ مِنَ الْفُرْسِ وَوَلَاؤُهُ لِلْحَنْظَلِيِّينَ، وُلِدَ بِالْكُوفَةِ، وَصَحِبَ شَبَابَهَا وَأَخَذَ عَنْهُمُ الْغِنَاءَ، فَأَجَادَ فِي عِلْمِهِ، ثُمَّ سَافَرَ إِلَى الْمَوْصِلِ، ثُمَّ عَادَ إِلَى الْكُوفَةِ فَقَالُوا لَهُ: الْمَوْصِلِيُّ. وَقَدِ اتَّصَلَ بِالْخُلَفَاءِ ; أَوَّلُهُمُ الْمَهْدِيُّ، وَحَظِيَ عِنْدَ الرَّشِيدِ، وَكَانَ مِنْ جُمْلَةِ سُمَّارِهِ وَنُدَمَائِهِ وَمُغَنِّيهِ، وَقَدْ أَثْرَى وَكَثُرَ مَالُهُ جِدًّا، حَتَّى إِنَّهُ يُقَالُ: إِنَّهُ تَرَكَ أَرْبَعَةً وَعِشْرِينَ أَلْفَ أَلْفِ دِرْهَمٍ. وَكَانَتْ لَهُ طُرَفٌ وَحِكَايَاتٌ غَرِيبَةٌ، وَكَانَ مَوْلِدُهُ سَنَةَ خَمْسٍ وَعِشْرِينَ وَمِائَةٍ فِي الْكُوفَةِ، وَنَشَأَ فِي كَفَالَةِ بَنِي تَمِيمٍ، فَتَعَلَّمَ مِنْهُمْ وَنُسِبَ إِلَيْهِمْ، وَكَانَ فَاضِلًا بَارِعًا فِي صِنَاعَةِ الْغِنَاءِ، وَكَانَ مُزَوَّجًا بِأُخْتِ مَنْصُورٍ الْمُلَقَّبِ بِزَلْزَلٍ الَّذِي كَانَ يَضْرِبُ مَعَهُ، فَإِذَا غَنَّى هَذَا وَضَرَبَ هَذَا اهْتَزَّ الْمَجْلِسُ. وَكَانَتْ وَفَاتُهُ فِي هَذِهِ السَّنَةِ عَلَى الصَّحِيحِ، وَحَكَى ابْنُ خِلِّكَانَ فِي " الْوَفَيَاتِ " قَوْلًا أَنَّهُ تُوُفِّيَ هُوَ وَأَبُو الْعَتَاهِيَةِ وَأَبُو عَمْرٍو الشَّيْبَانِيُّ النَّحْوِيُّ بِبَغْدَادَ فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ مِنْ
পৃষ্ঠা - ৮২৮৩
سَنَةِ ثَلَاثَ عَشْرَةَ وَمِائَتَيْنِ. وَصَحَّحَ الْأَوَّلَ.
وَمِنْ أَشْعَارِهِ عِنْدَ احْتِضَارِهِ قَوْلُهُ:
مَلَّ وَاللَّهِ طَبِيبِي ... مِنْ مُقَاسَاةِ الَّذِي بِي
سَوْفَ أُنْعَى عَنْ ... قَرِيبٍ لَعَدُوٍّ وَحَبِيبِ
وَفِيهَا مَاتَ جَرِيرُ بْنُ عَبْدِ الْحَمِيدِ، وَرِشْدِينُ بْنُ سَعْدٍ، وَعَبْدَةُ بْنُ سُلَيْمَانَ، وَعُقْبَةُ بْنُ خَالِدٍ، وَعُمَرُ بْنُ أَيُّوبَ الْعَابِدُ أَحَدُ مَشَايِخِ أَحْمَدَ بْنِ حَنْبَلٍ. وَعِيسَى بْنُ يُونُسَ فِي قَوْلٍ.