ثم دخلت سنة خمس وثمانين ومائة
পৃষ্ঠা - ৮২৪৬
আলৰুবিদায়৷ ওয়াননিহায়৷ ৩২১
ন্যায়পরায়ণ শাসকদের অন্যতম ৷ যেদিন তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন সেদিন তার বয়স ছিল প্রায়
সত্তর বছর ৷
এ বছর যারা ইনতিকা ল করেন তাদের মধ্যে একজন হলেন৪ আবদুল্লাহ ইবন আবদুল
আযীয আল-উমুরী ৷ তিনি আবুতাওয়ালাকে পেয়েছেন ৷ তিনি ত ৷র ৷পিত৷ এবং ইব্রাহীম ইবন
সাদ থেকে হাদীস বর্ণনা করেন ৷ তিনি ছিলেন ইবাদতগুযার ও সংসার ত্যাণী ৷ একদিন তিনি
আর-রশীদকে নসীহত করেন ৷ অনেক্ষণ যাবৎ নসীহত করেন এবং উত্তম কথাবাত৷ তার কাছে
উপস্থাপন করেন ৷ তিনি একটি মসৃণ পাথরের কিংবা সাফ৷ পর্বতের উপর দা ৷ড়িয়ে বললেন, তুমি
কি কা বার পাশে লোকজনকে দেখতে পাচ্ছে৷ ? তিনি বললেন, হ্যা, আমি বহু লোককে দেখতে
পাচ্ছি ৷ তখন তিনি বললেন, কিয়ামতের দিন তাদের প্রত্যেকটি লোককে তার নিজ সম্বন্ধে প্রশ্ন
করা হবে ৷ আর তোমাকে প্রশ্ন করা হবে তাদের সকলের সম্পর্কে ৷ তখন আর-রশীদ খুব
কাদলেন ৷ উপস্থিত জনতা তাকে রুমালের পর রুমাল এনে দিলেন যাতে তিনি চোখের পানি
ঘুছতে পা বেন ৷ এরপর তিনি তাকে বললেন, হে হারুন ! মানুষ নিজ সম্পদে অতিরিক্ত ব্যয়
করলে তার জন্য সে তিরস্কারের পাত্র হয় আর যে ব্যক্তি সমগ্র মুসলিম জনতার সম্পদে অতিরিক্ত
ব্যয় করে তার জন্য কিরুপ তিরস্কার হবে ? এরপর তিনি উপস্থিত সোকদেরকে তাদের অবস্থায়
ছেড়ে চলে গেলেন এবং আর-রশীদ ক্রন্দন করছিলেন ৷ এ ঘটনা ছাড়াও তার সাথে বহু প্রশংসনীয়
ঘটনার অবতারণা হয়েছিল ৷ তিনি ৬৬ বছর বয়সে ইনতিকাল করেন ৷
এ বছর য়ার৷ ইনতিকাল করেন তাদের মধ্যে অন্য একজন হলেন : আবুআবদুল্লাহ্ মুহাম্মদ
ইবন ইউসুফ ইবন মাদান আল-ইম্পাহানী ৷ তিনি তাবিঈদেরকে পেয়েছেন ৷ এরপর তিনি ইরাদত
ও পরহেযগারীতে মশওল হন ৷ আবদুল্লাহ ইবন মুবারক তাকে বলতেন, আরুসুয যুহ্হাদ অর্থাৎ
সংসার তাগীদের বর ৷ ইয়াহ্ইয়া ইবন সাঈদ আল-কাত্তান বলেন, তার থেকে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্বের
অধিকারী আমি আর কা ৷উকে দেখিনি ৷ তিনি যেন সবকিছুকে স্বচক্ষে দেখেছেন ৷ ইবন মাহদী
বলেন, আমি তার মতো আর কাউকে দেথিনি ৷৩ তিনি একই রুটিওয়ালা থেকে প্রতিদিন তার রুটি
খরিদ করতে তন না ৷ একই তরকারীওয়৷ ৷ল৷ থেকে প্রতিদিন তরকারী খবিদ করতেন না ৷ তিনি৷ যা কে
চিনতেন না তর থেকেই জিনিসপত্র খরিদ করতেন ৷ আর বলতেন, আমি আশংকা করছি যে
তারা আমাকে গুনাহ্তে লিপ্ত করবে তাতে আমি এমন লোকের মধ্যে গণ্য হব যে ধর্মকে বিসর্জন
দিয়ে জীবন যাপন করে থা কে ৷ তিনি নিদ্র৷ যাপনেৱ জন্য শয়ন করতেন না গরমকালে হোক কিংবা
শীত কালে হোক ৷ তিনি যখন ইনতিকাল করেন তখন চল্লিশ বছর অতিক্রম করেছিলেন না ৷
আল্লাহ তার প্রতি ৩রহম করুন ৷
১৮৫ হিজয়ীর আগমন
এ বছর তিবিরিস্তানবাসীর৷ তাদের প্রশাসক মাহরাবিয়৷ আর-রাযীকে হত্যা করে ৷ তখন
আর-রশীদ আবদুল্লাহ ইবন সাঈদ আল-হারশীকে তাদের প্রশাসক নিযুক্ত করেন ৷ এ বছরই
আবদুর রহমান আল-আম্বারী, আবান ইবন কাহতাব৷ আল-খারিজীকে মারজুল আলাক৷ নামক স্থানে
হত্যা করে ৷ এ বছর খুরাসানের বায্গীসের শহরগুলোতে হাময৷ আশ-শারী বিপর্যয় সৃষ্টি করে ৷
ঈস৷ ইবন আলী ইবন ঈসা, হাময৷ এর দশ হাজার সৈন্যের বিরুদ্ধে রুখে দীড়ান ও তাদের হত্যা
আল-রিদায়া ওয়ান নিহায়ত্ব ( ১ :ম খন্:ৰুণ্)-৪ ১
[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ خَمْسٍ وَثَمَانِينَ وَمِائَةٍ]
[الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا]
فِيهَا قَتَلَ أَهْلُ طَبَرِسْتَانَ مُتَوَلِّيَهُمْ مَهْرَوَيْهِ الرَّازِيَّ، فَوَلَّى الرَّشِيدُ عَلَيْهِمْ مَكَانَهُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ سَعِيدٍ الْحَرِشِيَّ.
وَفِيهَا قَتَلَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ الْأَبْنَاوِيُّ أَبَانَ بْنَ قَحْطَبَةَ الْخَارِجِيَّ بِمَرَجِ الْقَلْعَةِ.
وَفِيهَا عَاثَ حَمْزَةُ الشَّارِي بِبَاذَغِيسَ مِنْ خُرَاسَانَ، فَنَهَضَ عِيسَى بْنُ عَلِيِّ بْنِ عِيسَى إِلَى عَشَرَةِ آلَافٍ مِنْ جَيْشِ حَمْزَةَ، فَقَتَلَهُمْ، وَسَارَ وَرَاءَ جَيْشِ حَمْزَةَ إِلَى كَابُلَ وَزَابُلِسْتَانَ.
وَفِيهَا خَرَجَ أَبُو الْخَصِيبِ فَتَغَلَّبَ عَلَى أَبِيوَرْدَ وَطُوسَ وَنَيْسَابُورَ، وَحَاصَرَ مَرْوَ وَقَوِيَ أَمْرُهُ.
وَفِيهَا تُوُفِّيَ يَزِيدُ بْنُ مَزْيَدٍ بِبَرْذَعَةَ، فَوَلَّى الرَّشِيدُ مَكَانَهُ ابْنَهُ أَسَدَ بْنَ يَزِيدَ. وَاسْتَأْذَنَ الْوَزِيرُ يَحْيَى بْنُ خَالِدٍ الْخَلِيفَةَ فِي أَنْ يَعْتَمِرَ فِي رَمَضَانَ، فَأَذِنَ لَهُ، فَاعْتَمَرَ فِي رَمَضَانَ، ثُمَّ رَابَطَ بِجُدَّةَ إِلَى وَقْتِ الْحَجِّ فَحَجَّ مَعَ النَّاسِ، وَكَانَ أَمِيرَ الْحَجِّ فِي هَذِهِ السَّنَةِ مَنْصُورُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَلِيٍّ.
পৃষ্ঠা - ৮২৪৭
[ذِكْرُ مَنْ تُوُفِّيَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ مِنَ الْأَعْيَانِ]
عَبْدُ الصَّمَدِ بْنُ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ الْهَاشِمِيُّ، عَمُّ السَّفَّاحِ وَالْمَنْصُورِ، وُلِدَ سَنَةَ أَرْبَعٍ وَمِائَةٍ، وَكَانَ ضَخْمَ الْخَلْقِ جَدًّا وَلَمْ يُبَدِّلْ أَسْنَانَهُ، وَكَانَتْ أُصُولُهَا صَفِيحَةً وَاحِدَةً. وَقَدْ قَالَ يَوْمًا لِلرَّشِيدِ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، هَذَا مَجْلِسٌ اجْتَمَعَ فِيهِ عَمُّ أَمِيرِ الْمُؤْمِنِينَ، وَعَمُّ عَمِّهِ، وَعَمُّ عَمِّ عَمِّهِ. وَذَلِكَ أَنَّ سُلَيْمَانَ بْنَ أَبِي جَعْفَرٍ عَمُّ الرَّشِيدِ، وَالْعَبَّاسَ بْنَ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيٍّ عَمُّ سُلَيْمَانَ، وَعَبْدَ الصَّمَدِ بْنَ عَلِيٍّ عَمُّ الْعَبَّاسِ، وَتَلْخِيصُ ذَلِكَ أَنَّ عَبْدَ الصَّمَدِ عَمُّ عَمِّ عَمِّ الرَّشِيدِ، لِأَنَّهُ عَمُّ جَدِّهِ.
رَوَى عَبْدُ الصَّمَدِ عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ: «إِنَّ الْبَرَّ وَالصِّلَةَ لَيُطِيلَانِ الْأَعْمَارَ، وَيُعَمِّرَانِ الدِّيَارَ، وَيُثْرِيَانِ الْأَمْوَالَ، وَلَوْ كَانَ الْقَوْمُ فُجَّارًا» . وَبِهِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: " «إِنَّ الْبَرَّ وَالصِّلَةَ لَيُخَفِّفَانِ سُوءَ الْحِسَابِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ". ثُمَّ تَلَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " {وَالَّذِينَ يَصِلُونَ مَا أَمَرَ اللَّهُ بِهِ أَنْ يُوصَلَ وَيَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ وَيَخَافُونَ سُوءَ الْحِسَابِ} [الرعد: 21] » " [الرَّعْدِ: 21] . وَغَيْرَ ذَلِكَ مِنَ الْأَحَادِيثِ.
مُحَمَّدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ، الْمَعْرُوفُ
পৃষ্ঠা - ৮২৪৮
করেন ৷ আর হামযার পিছনে ধাওয়া করতে করতে কাবুল ও যাবিলিন্তান পর্যন্ত চলে যান ৷ এ বছর
আবুল খাসীব বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং তিনি আবু ওয়ারদ, তুস ও নিশাপুর দখল করে নেন ৷
মারবকে ঘেরাও করেন এবং নিজের বিষয়টিকে শক্তিশালী করে নেন ৷ এ বছর ইয়াযীদ ইবন
মাষীদ বারযাআ নামক স্থানে ইনতিকাল করেন ৷ আর-রশীদ তার স্থানে তার পুত্র আসাদ ইবন
ইয়াযীদকে নিযুক্ত করেন ৷ উযীর ইয়াহ্ইয়াহ ইবন খালিদ এ বছর আর-রশীদ থেকে রমাযান মাসে
উমর৷ করার অনুমতি প্রার্থ্যা৷ করেন ৷ তিনি তাকে অনুমতি দেন ৷ এরপর তিনি হরুজ্জর সময় পর্যন্ত
তার সৈন্যদের সাথে সম্পৃক্ত থাকেন ৷ এ বছর আমীরে হজ্জ ছিলেন মানসুর ইবন মুহাম্মদ ইবন
আবদুল্লাহ ইবন আলী ইবন আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস ৷
এ বছর হারা ইনতিকাল করেন তাদের মধ্যে একজন হলেন : আবদুস সামাদ ইবন আলী
ইবন আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস ৷ তিনি ছিলেন আস-সাফ্ফাহ ও আল-মড়ানসুরের চাচা ৷ তিনি ১০৪
হিজরীতে ৩জন্মগ্নহণ করেন ৷ তিনি ছিলেন অত্যন্ত সুঠাম দেহের অধিকারী ৷ তার দুধের র্দাত
পড়েনি ৷ আ র দাণ্ডে র মুল ছিল এক পা ৷টিতে ৷ তিনি একদিন আর-রশীদকে বললেন, হে আমীরুল
মু ’মিনীন ! আজকের এ মজলিসে মিলিত হয়েছেন আমীরুল মু’মিনীনের চাচা, তার চাচার চাচা
এবং তার চাচার চাচার চাচা ৷ আর এটা হল এরুপ যে, সুলায়মান ইবন আবু জাফর হলেন
আর-রশীদের চাচা ও আল-আব্বাস ইবন মুহাম্মদ ইবন আলী হলেন সুলায়মানের চাচা ৷ আর
আবদুস সামাদ ইবন আলী হলেন আস-সাফ্ফাহের চাচা ৷ এটার সংক্ষিপ্ত সার হল যে, আবদুস
সামাদ হলেন, আর-রশীদের চাচা ৷র চাচা ৷র চাচা ৷ কেননা তিনি তার৷ দাদ দার চাচা ৷ আবদুস সামাদ
তার পি৩ ৷ থেকে, তিনি তার দাদা আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি রাসুলুল্লাহ্
(সা) থেকে বর্ণনা করেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেন, নিশ্চয়ই আনুগত্য ও দ নশীলতা হায়াত
দীর্খায়িত করে, শহরসমুহ আবাদ করে, সষ্পদকে পর্যাপ্ত করে যদিও সম্প্রদায়টি পাপী ও ব্যভিচারী ,
হয় ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) আরো বলেন, নিশ্চয়ই আনুগ৩ ও দানশীলতা কিয়ামতের দিন হিসাবকে
সহজ করে দেবে ৷ এরপর রাসুলুল্লাহ্ (সা) তিলাওয়াত করেনং
শ্ শ্শ্শ্শ্শ্
অর্থাৎ এবং আল্লাহ যে সম্পর্ক তাক্ষুগ্ন রাখতে আদেশ করেছেন যারা তা অক্ষুগ্ন রাখে, ভয়
করে তা ৷দের প্রতিপা ৷লককে এবং ভয় করে কঠাে ৷র হিসাবকে (সুরা র৷ দং : ২১) ৷
এ বছর র্ষার৷ ইনতিকাল করেন তাদের মধ্যে একজন হলেন : ঘুহাস্মদ ইবন ইবরাহীম ইবন
মুহাম্মদ ইবন আলী ইবন আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস ৷ ইমাম হিসেবে পরিচিত ৷ তিনি মানসুরের
খিলাফত আমলে কয়েক বছর যাবৎ হাজীদের প্রশাসন ও আপ্যায়নের দায়িত্বে ছিলেন ৷ তিনি
বাগদাদে ইনতিকাল করেন এ বছরের সাওয়াল মাসে ৷ আমীন তার সালাতে জানায৷ পড়ান এবং
তাকে আলআব্বাসীয়াতে দাফন করা হয়৷ এ বছর হাদীসের যে সব উস্তাদ ইনতিকাল করেন
তারা হলেন : তামাম ইবন ইসমাঈল , আমর ইবন উবায়দ, আল-ঘুত্তালিব ইবন যিয়াদ, এক
অভিমত অনুযায়ী আল-ঘুআফীইবন ইমরান, ইউসুফ ইবন আল-মাজিসুন এবৰুআল-আওযায়ীর
পরে মাগাযী, ইলম ও ইবাদতে সিরিয়াবাসীদেৱ ইমাম আবু ইসহাক আল-ফাযারী ৷ এ বছর ইা৷রা
بِالْإِمَامِ، كَانَ يَلِي إِمَارَةَ الْحَاجِّ وَإِقَامَةَ شَعَائِرِ الْحَجِّ فِي خِلَافَةِ الْمَنْصُورِ عِدَّةَ سِنِينَ. تُوُفِّيَ بِبَغْدَادَ فَصَلَّى عَلَيْهِ الْأَمِينُ فِي شَوَّالٍ مِنْ هَذِهِ السَّنَةِ، وَدُفِنَ بِالْعَبَّاسِيَّةِ.
وَفِيهَا تُوُفِّيَ مِنْ مَشَايِخِ الْحَدِيثِ ضِمَامُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، وَعُمَرُ بْنُ عُبَيْدٍ، وَالْمُطَّلِبُ بْنُ زِيَادٍ، وَالْمُعَافَى بْنُ عُمْرَانَ فِي قَوْلٍ، وَيُوسُفُ بْنُ الْمَاجِشُونَ، وَأَبُو إِسْحَاقَ الْفَزَارِيُّ، إِمَامُ أَهْلِ الشَّامِ بَعْدَ الْأَوْزَاعِيِّ فِي الْمَغَازِي وَالْعِلْمِ وَالْعِبَادَةِ.
رَابِعَةُ الْعَدَوِيَّةُ، هِيَ رَابِعَةُ بِنْتُ إِسْمَاعِيلَ الْعَدَوِيَّةُ مَوْلَاةُ آلِ عَتِيكٍ، الْبَصَرِيَّةُ الْعَابِدَةُ الْمَشْهُورَةُ. ذَكَرَهَا الْقُشَيْرِيُّ فِي " الرِّسَالَةِ " وَأَبُو نُعَيْمٍ فِي " الْحِلْيَةِ "،
পৃষ্ঠা - ৮২৪৯
وَابْنُ الْجَوْزِيِّ فِي " صِفَةِ الصَّفْوَةِ "، وَالشَّيْخُ شِهَابُ الدِّينِ السُّهْرَوَرْدِيُّ فِي " الْمَعَارِفِ " وَأَثْنَى عَلَيْهَا أَكْثَرُ النَّاسِ، وَتَكَلَّمَ فِيهَا أَبُو دُوَادَ السِّجِسْتَانِيُّ، وَاتَّهَمَهَا بِالزَّنْدَقَةِ، فَلَعَلَّهُ بَلَغَهُ عَنْهَا أَمْرٌ. وَأَنْشَدَ لَهَا السُّهْرَوَرْدِيُّ فِي " الْمَعَارِفِ ":
إِنِّي جَعَلْتُكَ فِي الْفُؤَادِ مُحَدِّثِي ... وَأَبَحْتُ جِسْمِي مَنْ أَرَادَ جُلُوسِي
فَالْجِسْمُ مِنِّى لِلْجَلِيسِ مُؤَانِسٌ ... وَحَبِيبُ قَلْبِي فِي الْفُؤَادِ أَنِيسِي
وَقَدْ ذُكِرَ لَهَا أَحْوَالٌ وَأَعْمَالٌ صَالِحَةٌ، وَقِيَامُ لَيْلٍ وَصِيَامُ نَهَارٍ، وَرُؤِيَتْ لَهَا مَنَامَاتٌ صَالِحَةٌ. فَاللَّهُ سُبْحَانَهُ وَتَعَالَى أَعْلَمُ. وَتُوُفِّيَتْ بِالْقُدْسِ الشَّرِيفِ، وَقَبْرُهَا شَرْقِيُّهُ بِالطُّورِ.