আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة تسع وسبعين ومائة

পৃষ্ঠা - ৮২১৩


৷ ; ৷
অর্থাৎ “কেমন করে তুমি এমন এক ঘরের দবিদ্রতার ভয় করছু যার বাসিন্দা হলেন
সাগরতুল্য বা ৷রমাকীরা ৷৩ তার৷ এমন একটি সম্প্রদায় যাদের মধ্যে রয়েছেন ফযল ইবন ইয়াহ্ইয়৷ ৷
তিনি এমন এক অভিযানকা রী বাহিনীর সদস্য কোন অভিযানকা রী বাহিনী যাদের সমতুল্য নয় ৷
র্তার আছে দৃটো দিন ৷ আনন্দের দিন ও দৃং খ কষ্টের দিন ৷ আর এ দৃ’টোর মাঝে সময়টি যেন
একটি কয়েদীর ন্যায় ৷ যখনই বারামাকীদের কোন সন্তান দশ বছর বয়সে পৌছে ৷ তাকে খনত
আমি বুঝতে পারি আমীর কিংবা ওযীর বলে” ৷

আল-ফযলের খুরাসানের এ সফরে বিভিন্ন রকমের ঘটনা সংঘটিত হয় ৷ তিনি বহু শহর জয়
করেন ; তার মধ্যে কাবুল ও মাওয়ারানৃনাহাৱ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ৷ তুর্কী রাজার উপর
আধিপত্য অর্জিত হয় তিনি ছিলেন প্রতিবাদী ৷ আল-ফযল এ সফরে বহু সম্পদ অর্জন করেন ৷
তারপর বাগদাদের দিকে প্রত্যাবর্তন করেন ৷ যখন তিনি বাগদাদের নিকটবর্তী হলেন তার জন্য
আর-রশীদ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঘর থেকে বের হয়ে আসেন যাতে তাকে অভ্যর্থনা জানাতে
পারেন ৷ কবি, বক্তা ও মুরববী শ্রেণীর লোকজন তীর কাছে আগমন করেন ৷ তিনি র্তাদেরকে
হাজার হাজার লাখ লাখ দীনার ও দিরহাম দান করতে লাগলেন ৷ এ ব্যাপারে এত সম্পদ তিনি দান
করেন যার হিসাব করা অত্যন্ত কঠিন ও কষ্টকর বস্তু ৷ একদিন একজন কবি আল ফযলের কাছে
প্রবেশ করেন এবং দেখেন অর্থের থলি তার সামনে রাখা হয়েছে ৷ আর তিনি তা জনগণের মধ্যে
বণ্টন করছেন ৷ তখন তিনি বলেন :

ষ্ fl ষ্ ’

৷ ষ্ট্রুবু
অর্থাৎ “আল-ফযল ইবন ইয়াহ্ইয়৷ ইবন খালিদের জন্য আল্লা ৷হ্ই যথেষ্ট ৷ তীর দুই হাতের

দানশীলতা সকল কৃপণকে কৃগণতার সাথে চিহ্নিত ৩করেছে ৷” তখন তাকে বহু সম্পদ প্রদানের
হুকুম দিলেন ৷

এ বছর মুআবিয়৷ ইবন যুফর ইবন আসিম গ্রীষ্মকালীন যুদ্ধ পরিচালনা ৷করেন ৷ আ র সুলা য়মান
ইবন রাশীদ শীতকালীন যুদ্ধ পরিচালনা করেন ৷ মক্কার নায়িব মুহাম্ম ম্মাদ ৷ইবন ইব্রাহীম ইবন আলী
ইবন আবদুল্লা হ্ ইবন আব্বাস এ বছর ণ্লাকজ্যাকে নিয়ে হজ্জ আদায় করেন ৷

এ বছর যারা ইনতিকাল করেন তারা হলেন; জা ফর ইবন সুলায়মড়ান; আনও ৷র ইবন
আল-কাসিম , আবদুল ম৷ ৷লিক ইবন মুহাম্মদ ইবন আবু বকর ইবন উমার , বাগদা ৷দের কা ৷যী ইবন
হামাম , আর-রশীদ তীর সালাতে জানাযা পড়ান এবং বাগদাদে তীকে দাফন করা হয় ৷ কেউ কেউ
বলেন , তিনি এর আগের বছর ইনতিকাল করেন ৷ আল্লাহ সম্যক অবগত ৷

১ ৭৯ হিজরীর আগমন

এ বছর আল-ফযল ইবন ইয়াহ্ইয়৷ খুরাসান থেকে আগমন করেন এবং সেখানে তিনি উমর
ইবন জামীলকে তীর প্রতিনিধি রেখে আসেন ৷ এরপর আর-রশীদ মানসুর ইবন ইয়াযীদ ইবন
মানসুর আল-হিমইয়ারীকে সেখানকার আমীর নিযুক্ত করেন ৷ এ বছর আর-রশীদ খালিদ ইবন
বারমাককে দারোয়ানী পেশা থেকে বরখাস্ত করেন এবং আল ফযল ইবন আরষ্রাবীর কাছে এ


[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ تِسْعٍ وَسَبْعِينَ وَمِائَةٍ] [الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا] فِيهَا كَانَ قُدُومُ الْفَضْلِ بْنِ يَحْيَى مِنْ خُرَاسَانَ، وَقَدِ اسْتَخْلَفَ عَلَيْهَا عَمْرَو بْنَ شُرَحْبِيلَ، فَوَلَّى الرَّشِيدُ عَلَيْهَا مَنْصُورَ بْنَ يَزِيدَ بْنِ مَنْصُورٍ الْحِمْيَرِيَّ. وَفِيهَا عَزَلَ الرَّشِيدُ مُحَمَّدَ بْنَ خَالِدِ بْنِ بَرْمَكَ عَنِ الْحَجَبَةِ، وَرَدَّهَا إِلَى الْفَضْلِ بْنِ رَبِيعٍ. وَفِيهَا خَرَجَ بِخُرَاسَانَ حَمْزَةُ بْنُ أَتْرَكَ السِّجِسْتَانِيُّ، وَكَانَ مِنْ أَمْرِهِ مَا سَيَأْتِي طَرَفٌ مِنْ ذِكْرِهِ. وَفِيهَا رَجَعَ الْوَلِيدُ بْنُ طَرِيفٍ الشَّارِي إِلَى الْجَزِيرَةِ، وَاشْتَدَّتْ شَوْكَتُهُ، وَكَثُرَ أَتْبَاعُهُ، فَبَعَثَ إِلَيْهِ الرَّشِيدُ يَزِيدَ بْنَ مَزْيَدٍ الشَّيْبَانِيَّ، فَرَاوَغَهُ حَتَّى قَتَلَهُ، وَتَفَرَّقَ أَصْحَابُهُ، فَقَالَتِ الْفَارِعَةُ أُخْتُ الْوَلِيدِ بْنِ طَرِيفٍ تَرِثِيهِ: أَيَا شَجَرَ الْخَابُورِ مَا لَكَ مُورِقًا ... كَأَنَّكَ لَمْ تَجْزَعْ عَلَى ابْنِ طَرِيفِ فَتًى لَا يُحِبُّ الزَّادَ إِلَّا مِنَ الْتُّقَى ... وَلَا الْمَالَ إِلَّا مِنْ قَنًا وَسُيُوفِ وَفِيهَا خَرَجَ الرَّشِيدُ مِنْ بَغْدَادَ مُعْتَمِرًا شُكْرًا لِلَّهِ عَزَّ وَجَلَّ، فَلَمَّا قَضَى عُمْرَتَهُ أَقَامَ بِالْمَدِينَةِ حَتَّى حَجَّ بِالنَّاسِ فِي هَذِهِ السَّنَةِ، فَمَشَى مِنْ مَكَّةَ إِلَى مِنًى، ثُمَّ إِلَى
পৃষ্ঠা - ৮২১৪


নিজেকে খরিদ করেছিলেন ৷ অন্য একজন হলেন, ইমাম মালিক ইবন আনাস (বা) ৷ অন্য
একজন হলেন আল-আওযাঈর সাথী আল-হাকাল ইবন যিয়াদ ৷ আবার অন্য একজন হলেন আবুল
আহওয়ায ৷ সকলের জীবনী আত-তাকমীল (এে ৷) নামক কিভাবে লিপিবদ্ধ রয়েছে ৷

ইমাম মালিক (র)
তিনি ছিলেন আবুআবদুল্লাহ্ মালিক ইবন আনাস ইবন মালিক ইবন আমির ইবন আবু আমির

ইবন আমর ইবন আল-হাবিছ ইবন গায়লান ইবন হাশাদ ইবন আমর ইবন আল-হাবিছ
আল-মাদানী ৷ তিনি ঘু আসবা আল হিমইয়া রী নামেও খ্যাত ৷ তিনি ছিলেন তীর যুগের দারুল
হিজরতে র ইমাম ৷ তিনি অনুসরণীয় চার মাযহারের ইমামদের ছিলেন অন্যতম ৷ তিনি একা ৷ধিক

তাবিঈ থেকে হাদীস শুনেছেন ৷ত তার থেকে বহু ইমাম হাদীস শুনেছেন ৷ত তাদের মধ্যে প্রসিদ্ধ
কয়েকজন হলেনং দুই সুফিয়ান, শু ,ব৷ ইবনুল মুবারক, আল-আওযাঈ, ইবন মাহদী, ইবন
জ্জায়জ, আল লায়ছ, আশ-শ৷ ৷ফিঈ, আয-যুহরী যিনি তার শিক্ষক ও ছিলেন ৷ ইয়৷ হ্ইয়৷ ইবন সাঈদ
আল-আনসারী তিনিও তার শিক্ষক ছিলেন, ইয়াহ্ইয়া ইবন সাঈদ আল-কাত্ত ন , ইয়াহ্ইয়া ইবন
ইয়াহ্ইয়া আল-আন্দুলুসী, ইয়াহ্ইয়া ইবন ইয়াহ্ইয়া আন-নিশাপুরী ৷ ইমাম বুখ৷ ৷রী (র) বলেনশু ং
ইবন উমর (রা)
থেকে নাফি এবং নাফি থেকে মালিক (র) ৷ ইমাম মালিক সম্বন্ধে সুফিয়ান ইবন উয়াইনা
বলেন, তিনি বর্ণনাকারীদের সম্বন্ধে কট্টর সমালোচক ছিলেন না ৷ ইয়াহ্ইয়া ইবন ঘুঈন বলেন,
ইমাম মালিক হাদের থেকে বর্ণনা করেছেন আবু উমাইয়া ব্যতীত সকলে বিশ্বস্ত ৷ একাধিক ব্যক্তি ’
বলেন৪ ইমাম মালিক (র) ছিলেন নাফি ও যুহরীর সুদৃঢ়তম শিষ্য ৷ ইমাম শাফিঈ (র) বলেন,
যখন হাদীসের আলোচনা আসে তখন সে ক্ষেত্রে ইমাম মালিক হলেন নক্ষত্র তুল্য ৷ তিনি আরো
বলেন, যারা হাদীস অধ্যয়নের ইচ্ছা পোষণ করেন তারা ইমাম মালিকের বংশধর ৷ তিনি ছিলেন
অনেক কৃতিতুপুর্ণঅবদানের অধিকায়ীত ৷ত ৷র সম্বন্ধে বিভিন্ন ইমামের প্ৰশং সিত বর্ণনা এত অধিক
যে, এখানে বর্ণনা করা তা সম্ভব নয় ৷ নিম্নে যৎ সামান্য বর্ণনা করা হল ং

আবুমুসআব বলেন, আমি ইমাম মালিককে বলতে শুনেছিং যতক্ষণ না ৭০ জন ঘুফতী
সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, আমি ফ ৷তওয়৷ দেয়ার যোগ্য ততক্ষণ আমি কোন ফ৷ তওয়৷ প্রদান করিনি ৷
যখন তিনি হাদীস বর্ণনা করার ইচ্ছা পোষণ করতেন তখন তিনি পবিষ্কা ৷র পবিচ্ছন্ন হতেন, ওয়ু
করতেন, থুশবুলাগাতেন, দাড়ি আচড়াতেন ও উত্তম পোশাক পবিধ৷ ন করতেন ৷ আর এভাবেও
তিনি সর্বদা ভাল পোশাক পরিধান করতেন ৷ তার আংটিৱ নকশা ছিল ণ্গ্ৰু, হুএে ৷
ট্রুাপু হ্রট্রু ৷ অর্থাৎ আ ৷ল্লাহুই আমা র জন্য যথেষ্ট এবং তিনিই উত্তম অভিভ৷ ৷বক ৷ তিনি যখন তার ঘরে
প্রবেশ করতেন তখন বলতেন৪ এ্যা ১৷ ৷ ষ্টু,ট্রা৷ ৰুা৷ ৷ ৷া অর্থাৎ আল্লাহ য৷ চেয়েছেন,
আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো প্রকৃতশ ষ্ শক্তি র্দুনই ৷ তার ঘরটিতে বিভিন্ন রকমের ফরশকার্পেট
বিছানাে থাকত ৷ মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ ইবন হাসান যখন বিদ্রোহ ঘোষণা করেন তখন থেকে
ইমাম মালিক ঘরে বসে যান ৷ তিনি কারো কাছে সুখে-দুঃখে গমন করতেন না ৷ জুমুআর নামায
কিৎবা জামাআতের জন্যও বের হতেন না এবং বলতেন, যা কিছু জানা আছে তার সবটুকু বলতে
হয়না ৷ সকলেই অজুহাত পেশ করার ক্ষমতা রাখেন৷ ৷ যখন তীর মৃত্যু সন্নিকট হয় তখন তিনি


عَرَفَاتٍ، وَشَهِدَ الْمَشَاهِدَ وَالْمَشَاعِرَ كُلَّهَا مَاشِيًا، ثُمَّ انْصَرَفَ إِلَى بَغْدَادَ عَلَى طَرِيقِ الْبَصْرَةِ. [ذِكْرُ مَنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ السَّادَةِ الْأَعْيَانِ] السَّيِّدُ الْحِمْيَرِيُّ الشَّاعِرُ الرَّافِضِيُّ إِسْمَاعِيلُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ يَزِيدَ بْنِ رَبِيعَةَ، أَبُو هَاشِمٍ الْحِمْيَرِيُّ الْمُلَقَّبُ بِالسَّيِّدِ، كَانَ مِنَ الشُّعَرَاءِ الْمَشْهُورِينَ، وَالْمُبَرَّزِينَ فِي هَذِهِ الصِّنَاعَةِ الْمُفَوَّهِينَ، وَلَكِنَّهُ كَانَ رَافِضِيًّا خَبِيثًا، وَشِيعِيًّا غَثِيثًا، كَانَ مِمَّنْ يَشْرَبُ الْخَمْرَ، وَيَقُولُ بِالرَّجْعَةِ، أَيْ بِالدَّوْرِ. قَالَ يَوْمًا لِرَجُلٍ: أَقْرِضْنِي دِينَارًا، وَلَكَ عِنْدِي مِائَةُ دِينَارٍ إِذَا عُدْنَا إِلَى الدُّنْيَا. فَقَالَ لَهُ الرَّجُلُ: إِنِّي أَخْشَى أَنْ تَعُودَ كَلْبًا أَوْ خِنْزِيرًا، فَيَذْهَبُ مَالِي. وَكَانَ، قَبَّحَهُ اللَّهُ، يَسُبُّ الصَّحَابَةَ فِي شِعْرِهِ وَيَشْتُمُ الْخِيَرَةَ. قَالَ الْأَصْمَعِيُّ: وَلَوْلَا ذَلِكَ مَا قَدَّمْتُ عَلَيْهِ أَحَدًا فِي طَبَقَتِهِ. وَلَا سِيَّمَا الشَّيْخَيْنِ وَابْنَيْهِمَا، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ، وَلَعَنَهُ وَأَسْحَقُهُ وَأَبْعَدَهُ.
পৃষ্ঠা - ৮২১৫
وَقَدْ أَوْرَدَ ابْنُ الْجَوْزِيِّ شَيْئًا مِنْ شِعْرِهِ فِي ذَلِكَ كَرِهْتُ كِتَابَتَهُ، وَقَدِ اسْوَدَّ وَجْهُهُ قَبْلَ مَوْتِهِ وَأَصَابَهُ كَرْبٌ شَدِيدٌ جِدًّا. وَلَمَّا مَاتَ لَمْ يَدْفِنُوهُ; لِسَبِّهِ الصَّحَابَةَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ. حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ وَفِيهَا تُوُفِّيَ حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ أَحَدُ أَئِمَّةِ الْحَدِيثِ. وَخَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الطَّحَّانُ، مِنْ سَادَاتِ الْمُسْلِمِينَ، وَشَرَى نَفْسَهُ مِنَ اللَّهِ أَرْبَعَ مَرَّاتٍ. وَمَالِكُ بْنُ أَنَسٍ الْإِمَامُ. وَالْهِقْلُ بْنُ زِيَادٍ صَاحِبُ الْأَوْزَاعِيِّ، وَأَبُو الْأَحْوَصِ. وَكُلُّهُمْ ذَكَرْنَاهُمْ فِي كِتَابِنَا " التَّكْمِيلِ " بِمَا فِيهِ مَقْنَعٌ وَكِفَايَةٌ بِمَا يُغْنِي عَنْ ذِكْرِهِمْ هَاهُنَا، وَلَكِنِ الْإِمَامُ مَالِكٌ هُوَ أَشْهَرُهُمْ، فَإِنَّهُ أَحَدُ الْأَئِمَّةِ الْأَرْبَعَةِ أَصْحَابِ الْمَذَاهِبِ الْمُتَّبَعَةِ. الْإِمَامُ مَالِكٌ فَهُوَ مَالِكُ بْنُ أَنَسِ بْنِ مَالِكِ بْنِ أَبِي عَامِرِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْحَارِثِ بْنِ غَيَمَانَ بْنِ خُثَيْلِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْحَارِثِ، وَهُوَ ذُو أَصْبَحَ الْحِمْيَرِيُّ، أَبُو عَبْدِ اللَّهِ
পৃষ্ঠা - ৮২১৬
الْمَدَنِيُّ، إِمَامُ دَارِ الْهِجْرَةِ فِي زَمَانِهِ. رَوَى عَنْ غَيْرِ وَاحِدٍ مِنَ التَّابِعِينَ، وَحَدَّثَ عَنْهُ خَلْقٌ مِنَ الْأَئِمَّةِ، مِنْهُمُ; السُّفْيَانَانِ، وَشُعْبَةُ، وَابْنُ الْمُبَارَكِ، وَالْأَوْزَاعِيُّ، وَابْنُ مَهْدِيٍّ، وَابْنُ جُرَيْجٍ، وَاللَّيْثُ وَالشَّافِعِيُّ، وَالزُّهْرِيُّ شَيْخُهُ، وَيَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْأَنْصَارِيُّ، وَهُوَ شَيْخُهُ، وَيَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ، وَيَحْيَى بْنُ يَحْيَى الْأَنْدَلُسِيُّ، وَيَحْيَى بْنُ يَحْيَى النَّيْسَابُورِيُّ. قَالَ الْبُخَارِيُّ: أَصَحُّ الْأَسَانِيدِ: مَالِكٌ عَنْ نَافِعٍ عَنِ ابْنِ عُمَرَ. وَقَالَ سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ: مَا كَانَ أَشَدَّ انْتِقَادِهِ لِلرِّجَالِ! وَقَالَ يَحْيَى بْنُ مَعِينٍ: كُلُّ مَنْ رَوَى عَنْهُ مَالِكٌ فَهُوَ ثِقَةٌ، إِلَّا أَبَا أُمَيَّةَ. وَقَالَ غَيْرُ وَاحِدٍ: هُوَ أَثْبَتُ أَصْحَابِ نَافِعٍ وَالزُّهْرِيِّ. وَقَالَ الشَّافِعِيُّ: إِذَا جَاءَ الْحَدِيثُ فَمَالِكٌ النَّجْمُ. وَقَالَ أَيْضًا: مَنْ أَرَادَ الْحَدِيثَ فَهُوَ عِيَالٌ عَلَى مَالِكٍ.
পৃষ্ঠা - ৮২১৭
وَمَنَاقِبُهُ وَفَضَائِلُهُ كَثِيرَةٌ جِدًّا، وَثَنَاءُ الْأَئِمَّةِ عَلَيْهِ أَكْثَرُ مِنْ أَنَّ يُحْصَرَ فِي هَذَا الْمَكَانِ. قَالَ أَبُو مُصْعَبٍ: سَمِعْتُ مَالِكًا يَقُولُ: مَا أَفْتَيْتُ حَتَّى شَهِدَ لِي سَبْعُونَ أَنِّي أَهْلٌ لِذَلِكَ. وَكَانَ إِذَا أَرَادَ التَّحْدِيثَ تَنَظَّفَ وَتَطَيَّبَ، وَلَبِسَ أَحْسَنَ ثِيَابِهِ، وَكَانَ يَلْبَسُ حَسَنًا. وَكَانَ نَقْشُ خَاتَمِهِ: حَسْبِيَ= اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ. وَكَانَ إِذَا دَخَلَ مَنْزِلَهُ يَقُولُ: مَا شَاءَ اللَّهُ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ. وَكَانَ مَنْزِلُهُ مَبْسُوطًا بِأَنْوَاعِ الْفُرُشِ. وَمِنْ وَقْتِ خُرُوجِ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ حَسَنٍ لَزِمَ مَالِكٌ بَيْتَهُ، فَلَمْ يَكُنْ يَتَرَدَّدُ إِلَى أَحَدٍ لَا لِعَزَاءٍ وَلَا لِهَنَاءٍ، حَتَّى قِيلَ: وَلَا يَخْرُجُ إِلَى جَمَاعَةٍ وَلَا جُمْعَةٍ. وَيَقُولُ: مَا كَلُّ مَا =يُعْلَمُ يُقَالُ، وَلَيْسَ كُلُّ أَحَدٍ يَقْدِرُ عَلَى الِاعْتِذَارِ. وَلَمَّا احْتُضِرَ رَحِمَهُ اللَّهُ شَهِدَ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ، ثُمَّ جَعَلَ يَقُولُ: لِلَّهِ الْأَمْرُ مِنْ قَبْلُ وَمِنْ بَعْدُ. ثُمَّ قُبِضَ فِي لَيْلَةِ أَرْبَعَةَ عَشَرَ مِنْ صَفَرٍ، وَقِيلَ: مِنْ رَبِيعٍ الْأَوَّلِ. مِنْ هَذِهِ السَّنَةِ، وَلَهُ خَمْسٌ وَثَمَانُونَ سَنَةً. قَالَ الْوَاقِدِيُّ: بَلَغَ تِسْعِينَ سَنَةً. وَدُفِنَ بِالْبَقِيعِ رَحِمَهُ اللَّهُ. وَقَدْ رَوَى التِّرْمِذِيُّ، مِنْ حَدِيثِ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ
পৃষ্ঠা - ৮২১৮
أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رِوَايَةَ: " «يُوشِكُ أَنْ يَضْرِبَ النَّاسُ أَكْبَادَ الْإِبِلِ يَطْلُبُونَ الْعِلْمَ فَلَا يَجِدُونَ أَحَدًا أَعْلَمَ مِنْ عَالِمِ الْمَدِينَةِ» ". ثُمَّ قَالَ: هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ وَهُوَ حَدِيثُ ابْنِ عُيَيْنَةَ، وَقَدْ رُوِيَ عَنْهُ أَنَّهُ قَالَ: هُوَ مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ وَكَذَا قَالَ عَبْدُ الرَّزَّاقِ. وَعَنِ ابْنِ عُيَيْنَةَ رِوَايَةٌ أَنَّهُ عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْعُمَرِيُّ. وَقَدْ تَرْجَمَهُ الْقَاضِي ابْنُ خِلِّكَانَ فِي " الْوَفَيَاتِ " فَأَطْنَبَ وَأَتَى بِفَوَائِدَ جَمَّةٍ.