আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة أربع عشرة ومائة

الأحداث التي وقعت فيها

ممن توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭৬৮৫


(মাকহুল শামী আবু মুসলিমের ছেলে, আবু মুসলিমের নাম শাহযাব ইবন শাযিল ৷
আবদুল হাদীর পাণ্ডুলিপি থেকে আমি এরুপই উদ্ধৃত করেছি ৷ ,

ইবন আবুদ্ দুনৃইয়া মাকহুল থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন৪ যে ব্যক্তি নিজ
পোশাক পরিচ্ছদ পবিচ্ছন্ন রাখে, তার চিন্তা কমে যায় ৷ যার ঘ্রাণ উত্তম হয়, তার ঘ্রাণ বৃদ্ধি
পায় ৷ ,

মড়াকহুল কুরআনের আয়াত তারপর সেদিন তোমাকে
নিআমতরাজি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে’ (১ :২ ৮১ ) এর ব্যাখায় বলেছেনং : নিআমতরাজি
হলো, ঠাণ্ডা পানি, বাসগৃহের ছায়া, পেটের পরিতৃপ্তি, দেহের সুষম গঠন এবং নািব্রার স্বাদ ৷

মাকহুল আরো বলেন৪ মুজাহিদ যখন তাদের বোচকা-খুচকি পশুপালের পিঠ থেকে
নামায়, তখন ফেরেশতা এসে পশুগুলোর পিঠ মুছে দেয় এবং তাদের জন্য বরকতের দু আ
করে ৷ তবে যে পশুর গলায় ঘন্টি থাকে, সে পশুর জন্য তেমনটা করেন৷ ৷

১ ৪৪ হিজরী সন
এ বছর মুঅড়াবিয়া ইবন হিশাম সাইফাৱ বাম অংশের উপর এবং সুলায়মড়ান ইবন আবদুল
মালিক ডান অংশের উপর আক্রমণ করেন ৷ এরা দু’জন আমীরুল মু’মিনীন হিশাম এর ছেলে ৷
এ বছর আবদুল্লাহ্ আল-বাত্তাল ও রোম রাজ৷ কুসতুনভীন-এর মাঝে সংঘর্ষ হয় ৷ কুসতুনভীন
হলেন সেই প্রথম হেরাক্ল এর ছেলে, রাসুলুল্লাহ্ (না) যায় নিকট পত্র লিখেছিলেন ৷ বাত্তাল
তাকে বন্দী করে সুলায়মড়ান ইবন হিশাম এর নিকট পাঠিয়ে দেন ৷ সুলায়মড়ান তাকে তার
পিতার নিকট নিয়ে যান ৷

এ বছর হিশাম পবিত্র মক্কা-মদীনা ও তাইফের শাসন ক্ষমতা হতে ইবরাহীম ইবন হিশাম
ইবন ইসমাঈলকে পদচ্যুত করে তদভুলে আপন ভাই মুহাম্মদ ইবন হিশামকে নিযুক্ত করেন ৷
এক মত অনুসারে তিনি এ বছর অনেক লোকের সাথে হজ্জ করেন ৷ ওয়াকিদী ও আবু মা’শার
বলেন : খালিদ ইবন আবদুল মালিক ইবন মারওয়ান লোকদেরকে হজ্জ করান ৷ মহান আল্লাহ্
ভাল জানেন ৷ এ বছর মৃত্যুবরণকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ :

আতা’ ইবন আবী রাবাহ

আতা’ ইবন আবী রাবাহ আল-ফিহ্রী ৷ আবু মুহাম্মদ আল-মাকী তার মনিব ৷ উচ্চ
মর্যাদাসম্পন্ন নির্ভরযোগ্য তাবিঈগণের একজন ৷ কথিত আছে যে, তিনি দুই শত সাহাবীকে
পেয়েছিলেন ৷

ইবন সাদ বলেন : আমি কোন এক আলিমকে বলতে শুনেছি আতা’ কালো, টেরা,
চেপ্টা নাক, লুলা ও ণ্লংড়া ছিলেন ৷ পরে অন্ধ হয়ে যান ৷ তিনি ছিলেন নির্ত্যত্ত্বযােগ্য ফকীহ,
আলিম ও বহু হাদীস বর্ণনাকারী ৷

আবুজাফর আল-বাকির প্রমুখ বলেন : তৎকালে হরুজ্জরবিধি-বিধান সম্পর্কে অভিজ্ঞ
আতা অপেক্ষা আর কেউ ছিল না ৷ কেউ কেউ আরো একটু বাড়িয়ে বলেন৪ তিনি সত্তরবড়ার
হজ্জ করেন ৷ তিনি একশত বছর বয়স পেয়েছিলেন ৷ বার্ধক্য ও দুর্বলতার কারণে শেষ বয়সে


[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ أَرْبَعَ عَشْرَةَ وَمِائَةٍ] [الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا] ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ أَرْبَعِ عَشْرَةَ وَمِائَةٍ فِيهَا غَزَا مُعَاوِيَةُ بْنُ هِشَامٍ الصَّائِفَةَ الْيُسْرَى، وَعَلَى الْيُمْنَى سُلَيْمَانُ بْنُ هِشَامِ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ وَفِيهَا الْتَقَى عَبْدُ اللَّهِ الْبَطَّالُ وَمَلِكُ الرُّومِ الْمُسَمَّى فِيهِمْ قُسْطَنْطِينَ وَهُوَ ابْنُ هِرَقْلَ الْأَوَّلِ الَّذِي كَتَبَ إِلَيْهِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَسَرَهُ الْبَطَّالُ فَأَرْسَلَهُ إِلَى سُلَيْمَانَ بْنِ هِشَامٍ فَسَارَ بِهِ إِلَى أَبِيهِ. وَفِيهَا عَزَلَ هِشَامٌ عَنْ إِمْرَةِ مَكَّةَ وَالْمَدِينَةِ وَالطَّائِفِ إِبْرَاهِيمَ بْنَ هِشَامِ بْنِ إِسْمَاعِيلَ وَوَلَّى عَلَيْهَا أَخَاهُ مُحَمَّدَ بْنَ هِشَامٍ، فَحَجَّ بِالنَّاسِ فِي هَذِهِ السَّنَةِ فِي قَوْلٍ. وَقَالَ الْوَاقِدِيُّ، وَأَبُو مَعْشَرٍ: إِنَّمَا حَجَّ بِالنَّاسِ فِي هَذِهِ السَّنَةِ خَالِدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ مَرْوَانَ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. [مِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ] وَمِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ: عَطَاءُ بْنُ أَبِي رَبَاحٍ الْفِهْرِيُّ مَوْلَاهُمْ أَبُو مُحَمَّدٍ الْمَكِّيُّ أَحَدُ كِبَارِ التَّابِعِينَ الثِّقَاتِ الرُّفَعَاءِ، يُقَالُ: إِنَّهُ أَدْرَكَ مِائَتَيْ صَحَابِيٍّ.
পৃষ্ঠা - ৭৬৮৬

বিবাহ করবে, কিভাবে তালাক দিবে, কিভাবে ক্রয়-বিক্রয় করবে এসব বিষয়ে আলোচনার
মজলিস ৷

ইয়াহ্য়৷ ইবন রবীআ আস-সানআনী হতে যথাক্রমে আবদুর রায্যাক ও ইসহাক ইবন
ইব্রাহীম সুত্রে তাবারানী বর্ণনা করেন যে, ইয়াহ্ইয়া ইবন রবীঅ৷ বলেন, আতা’ ইবন আবী
রাবাহকে তিলাওয়৷ ৷ত করতে শ্যুনছি৪
শ্ ১ ১


আর সেই শহরে ছিল এমন নয় ব্যক্তি, যারা দেশে বিপর্যয় সৃষ্টি করত এবং সৎকর্ম করত
না (২৭৪ ৪৮) ৷ প্

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, তারা দিরহাম ঋণ প্রদান করত ৷ কেউ কেউ বলেন,
কর্তন করত ৷

ছাওরী আবদুল্লাহ ইবনুল ওয়ালীদ আল ওয়াসসাফী থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন,

আমি জিজ্ঞাসা করলাম, এক কলমধারীর অবস্থা এই যে, যদি সে লিখে, তাহলে সে ও তার
পরিজন স্বাচ্ছন্দো থাকে ৷ বিৎ যদি সে কলম ত্যাগ করে; তাহলে সে অসচ্ছল হয়ে যায় ৷ তার
ব্যাপারে আপনার অভিমত কী ? তিনি বললেন, মাথাটা কে ? আমি বললাম,, খালিদ আল-
কাসরী ৷

আত৷ বলেন, সৎকর্মপরায়ণ বান্দ৷ বলেছিলেন৪ ;,,দ্বু৷ র্দু১,
;,ং ১০,১০১১ ৷,ধ্া১ হে আমার প্রতিপালক! তুমি যেহেতু আমার প্রতি অনুগ্রহ করেছ, তাই
আমি কখনো অপরাধীদেব সাহায্যকারী হব না’ (২৮৪ ১ ৭) ৷

আতা’ বলেন, বান্দাকে যা অনুগ্রহ করা হয়েছে, তন্মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হলো মহান আল্লাহ্
বিষয়ক জ্ঞান ৷ আর তা হলো দীন ৷

আতা’ বলেন, বান্দা যদি ইয়৷ রাব্ব ইয়৷ রাব্ব বলে, তাহলে মহান আল্লাহ্ তার প্রতি না
তাকিয়ে পারেন না ৷ বর্ণনাকারী বলেন, আমি এ কথাটা হাসানকে বললে তিনি বললেন,
তোমরা কি কুরআন পাঠ কর না ?

,

শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্


০ ’

ণ্,১, ;;; ছু১াঠুট্রু১টু১১১া১ ৷১১১০১ ৷ ১১১১ট্রু;ট্রু ১৷ এ৷ গ্০এে ৷ ণ্, ৷ট্রু,ং৯১ ১া, প্রা১১’, ;ন্া;
;,ট্রু১ত্রা১
ৰুা১ ৷, ব্লু১৷ ৷ ১১১ ট্রু,প্রু


’হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা এক আহ্বায়ককে ঈমানেব দিকে আহ্বান করতে ’-
শুনেছি, তোমরা তোমাদের প্রতিপা ৷লকের প্রতি ঈমা ৷ন আন ৷ কা ৷জেই, আমরা ঈমান এসেছি ৷


وَقَالَ ابْنُ سَعْدٍ: سَمِعْتُ بَعْضَ أَهْلِ الْعِلْمِ يَقُولُ: كَانَ عَطَاءٌ أُسُودَ، أَعْوَرَ، أَفْطَسَ، أَشَلَّ، أَعْرَجَ، ثُمَّ عَمِيَ بَعْدَ ذَلِكَ، وَكَانَ ثِقَةً فَقِيهًا عَالِمًا كَثِيرَ الْحَدِيثِ. وَقَالَ أَبُو جَعْفَرٍ الْبَاقِرُ وَغَيْرُ وَاحِدٍ: مَا بَقِيَ أَحَدٌ فِي زَمَانِهِ أَعْلَمَ بِالْمَنَاسِكِ مِنْهُ. وَزَادَ بَعْضُهُمْ: وَكَانَ قَدْ حَجَّ سَبْعِينَ حِجَّةً، وَعَمَّرَ مِائَةَ سَنَةٍ، وَكَانَ فِي آخِرِ عُمْرِهِ يُفْطِرُ فِي رَمَضَانَ ; مِنَ الْكِبَرِ وَالضَّعْفِ، وَيَفْدِي عَنْ إِفْطَارِهِ، وَيَتَأَوَّلَ الْآيَةَ: {وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ} [البقرة: 184] . وَكَانَ يُنَادِي مُنَادِي بَنِي أُمَيَّةَ فِي أَيَّامِ مِنًى: لَا يُفْتِي النَّاسُ فِي الْحَجِّ إِلَّا عَطَاءُ بْنُ أَبِي رَبَاحٍ. وَقَالَ أَبُو جَعْفَرٍ الْبَاقِرُ: مَا رَأَيْتُ فِيمَنْ لَقِيتُ أَفْقَهَ مِنْهُ. وَقَالَ الْأَوْزَاعِيُّ: مَاتَ عَطَاءٌ يَوْمَ مَاتَ وَهُوَ أَرْضَى أَهْلِ الْأَرْضِ عِنْدَهُمْ. وَقَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ: كَانَ الْمَسْجِدُ فِرَاشَ عَطَاءٍ عِشْرِينَ سَنَةً. وَكَانَ مِنْ أَحْسَنِ النَّاسِ صَلَاةً. وَقَالَ قَتَادَةُ: كَانَ سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ، وَالْحَسَنُ، وَإِبْرَاهِيمُ، وَعَطَاءٌ هَؤُلَاءِ
পৃষ্ঠা - ৭৬৮৭

ইয়াল৷ ইবন উবায়দ বলেন, আমরা একদিন মুহাম্মদ ইবন সুকাহ-এর নিকট পেলাম ৷
তিনি বললেন, আমি কি তােমাদেরকে এমন হাদীস বলব, হয়ত তা৫ তামাদের উপকার করতে
পারে ? কেননা, এ হাদীস আমারও উপকার করেছে ৷ আতা’ ইবন আবী রাবাহ আমাকে
বলেছেন, ভাতিজা৷ তোমাদের পুর্বেকার লোকেরা অপ্রয়োজনীয় কথা বলা অপসন্দ করতেন ৷
’ তারা অপ্রয়োজনীয় বাক্যালাপকে পাপ গণ্য করতেন ৷ তারা মহান আল্লাহর কিতাব ব্যতীত পাঠ
করতেন না, সৎ কাজের আদেশ করতেন ৷ অসৎ কাজে বাধা প্রদান করতেন কিৎবা মানুষের
সঙ্গে জীবনধারার অত্যাবশ্যকীয় কথা বলতেন ৷ আল্লাহ্ পাক ইরশাদ করেন :

ৰুড্রুট্রুরুন্ৰু:াদ্বু হুাঠুষ্কৃ র্টু,াট্রু
অবশ্যই আছে তোমাদের জন্য তত্ত্বাবধায়কগণ, সম্মানিত লিপিকরবৃন্দ (৮২ : ১০, ১ ১) ৷

ঘৃ


স্মরণ রেখ, দুই গ্রহণকারী ফেরেশতা তার ডানে ও বামে বসে তার কর্ম লিপিবদ্ধ করে,
মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে, তার জন্য তৎপর প্রহরী তার নিকটেই রয়েছে ৷ (৫০ : ১৭,
১৮) ৷

তোমরা কি মহান আল্লাহর এ বাণীগুলােকে অস্বীকার করবে ? তোমাদের কেউ যদি দিন
ভর লিখে আর পরে দেখে যে, সে যা কিছু লিখেছে, তারঅধিকাৎশই এমন যে, তাতে না
আছে দ্বীনের কোন কথা, না আছে দুনিয়ার কোন বিষয়, তাহলে সে লজ্জাবােধ করবে না ?

তিনি আরো বলেন, তুমি যদি রাতে গরমের ভয় কর, তাহলে বিসৃমিল্পাহির রাহমানির
রাহীম আউষু বিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজীম পাঠ কর ৷

তড়াবারানী প্রমুখ বলেন, মসজিদে হারামে ইবন আব্বাস (রা)-এর আসর বসত “৷ ইবন
আব্বাস (রা)-এর ইনৃতিকালের পর সেই আসর চলে যায় আতা’ ইবন আবী রাবাহ-এর

: হাতে ৷

সালামা ইবন কুহায়ল হতে ৩সুফিয়ান, ফযল ইবন দাকীন ও আবুশায়বা সুত্রে উছমান ইবন
আবু শায়বা বর্ণনা করেন যে, সালামা ইবন কুহায়ল বলেন, তিনজন ব্যতীত অন্য কাউকে নিজ
ইল্ম দ্বারা মহান আল্লাহ্র নিকট যা আছে, তার অনুসন্ধান করতে দেখিনি ৷ সেই তিনজন
হলেন, আতা’ তাউস ও মুজাহিদ ৷

আমর ইবন যাবৃর থেকে ইবন নুমায়র সুত্রে ইমাম আহমাদ বর্ণনা করেন যে, আমর ইবন
যাবৃর বলেন, আমি আতার মত লোক কখনো দেখিনি ৷ আমি আতার গায়ে কখনো জামা
দেখিনি এবং তার পারে আমি কখনো পাচ দিরহাম সমমুল্যের পোশাক দেখিনি ৷

আতা’ থেকে যথাক্রমে আবদুল মালিক ইবন জুরায়জ ও কায়স সুত্রে আবু বিলাল আল
আশ আরী বর্ণনা করেন যে, আত৷ বলেন, ইয়৷ লা ইবন উমায়্যা সাহাবী ছিলেন ৷ তিনি
ই তিকা ৷ফের নিয়ত করে মসজিদে বসে থাকতেন ৷

আওযাঈ আতা’ থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, রাসুল তনয়া ফাতিমা আট৷ খামীর
করতেন এবং গৃহস্থালী কাজে তড়াকে উপরাঃ ৷হুহুসুহুৰুন্,প্রেগ্লুন্ক্র৷ হতো

أَئِمَّةَ الْأَمْصَارِ. وَقَالَ عَطَاءٌ: إِنَّ الرَّجُلَ لَيُحَدِّثُنِي بِالْحَدِيثِ فَأُنْصِتُ لَهُ كَأَنِّي لَمْ أَكُنْ سَمِعْتُهُ، وَقَدْ سَمِعْتُهُ قَبْلَ أَنْ يُولَدَ. الْجُمْهُورُ عَلَى أَنَّهُ مَاتَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ، رَحِمَهُ اللَّهُ.