আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ثلاث عشرة ومائة

الأحداث التي وقعت فيها

ممن توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭৬৮১



সাব্যস্ত করেছেন ৷ তীর অনেক বর্ণনা ও সুন্দর সুন্দর বাণী রয়েছে ৷ মহান আল্লাহ তার র্ন্তপর
রহমত বর্ষণ করুন ৷

শাহ্র ইবন হাওশাব আল-আশ আবী আল হিম্সী

কারো কারো মতে৩ তিনি দামেশৃক এর অধিবাসী ৷ মহান তাবিঈ ৷ স্বীয় দানী আসমা
বিনৃত ইয়াযীদ ইবনুস সাকান প্রমুখ হতে হাদীস বর্ণনা করেছেন ৷ তার থেকে একদল তাবিঈ ও
অন্যরা হাদীস বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি আলিম ইবাদতকারী ও হজ্জ পালনকারী ছিলেন ৷ কিন্তু
গভর্নরের অনুমতি ব্যতীত বায়তৃল সাল থেকে একটি বড়ো নিয়ে নেওয়ার অপরাধে অনেকে
তার ব্যাপারে আপত্তি জ্ঞাপন করেছেন ৷ ফলে তারা দোষী সাব্যস্ত করে তাকে বর্জন করেছেন
এবং তার হাদীস ত্যাগ করেছেন ও তার নামে কবিতা রচনা করেছেন ৷ তাদের মধ্যে তারা
প্রমুখ অন্যতম ৷ বলা হয়ে থাকে যে, তিনি এ ছাড়া আরো জিনিস চুরি করেছেন ৷ মহান আল্লাহ
ভাল জানেন ৷ তবে অপর বহু লোক তাকে নির্ত্যযোগ্য আখ্যায়িত করেছেন, উারবর্ণন৷ গ্রহণ
করেছেন এবং তার ইবাদত, দ্বীন ও ইজতিহাদের্ প্রশংসা করেছেন ৷ তারা বলেন : বায়তুল
সাল হতে কিছু নিয়ে নেওয়ার ঘটনা যদি সঠিক হয়েও থাকে, তবু সেকারাণ হাদীস বর্ণনার
ক্ষেত্রে তাকে অযােগ্য সাব্যস্ত করা যায় না ৷ তিনি সেই বায়তৃল মানের তত্ত্বারধায়ক ছিলেন
এবং তাতে হস্তক্ষেপ করার তার অধিকার ছিল ৷ মহান আল্লাহ ভাল জানেন ৷
ওয়াকিদী বলেন : শাহ্র এ বছর তথা একশত বার হিজরী সনে মৃত্যুবরণ করেন ৷ কেউ
কেউ বলেন, এ বছরের আগের বছর ৷ কেউ বলেন, একশত হিত্তরীিতে ৷ মহান আল্লাহ ভাল
জানেন ৷ ষ্

ষ্ ১১৩ হিজরী সন

এ বছর মুআবিয়া ইবন হিশাম রোমের মারআশ নামক স্থানে যুদ্ধ করেন এবং এ বছরই
বনু আব্বাস-এর একদল দাওয়াতকর্মী খুরাসান গমন করেন এবৎ সেখানে ছড়িয়ে পড়েন ৷ কিন্তু
তাদের আমীর তাদেরই এক বক্তিকে ধরে হত্যা করে ফেলেন এবং অন্যদেরকে হত্যার হুমকি
প্রদান করেন ৷ এ বছর মাসলামা ইবন আবদুল মালিক তুরস্কে প্রবেশ করেন এবং তাদের
বিপুলসৎখ্যক লোককে হত্যা করেন এবং দেশটির জনগণ তার অনুগত হয়ে যায় ৷ এ বছর
ইবরাহীম ইবন হাশিম আল-মাখৃবুমী মানুষের হজ্জ করার ব্যবস্থা করেন ৷ মহান আল্লাহ্ ভাল
জানেন ৷ ইতােপুর্বে যে সব গভর্নরের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারাই দেশটির বিভিন্ন এলাকার
ণভর্নয়ের দায়িতু পালন করেন ৷ ইবন জা ৷রীর বলেনং এ বছর অনেক ধ্বংসাত্মক ঘটনা ঘটেছে ৷
এ বছর মৃত্যুবরণকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গং

আল-আমীর আবদুল ওয়াহ্হাব ইবন বখ্ত
তিনি বীর সেনানী আ ৰ্দুল্লাহ্ৰু সঙ্গে রোমের মাটিতে শাহাদাতপ্রাপ্ত হন ৷ তার জীবন চরিত
নিম্নরুপ নাম আবদুল ওয়াহ্হাব ইবন বখৃত আবু উবায়দাহ্ ৷ কেউ কেউ বলেন, আবু বাকর ৷
মারওয়ান মাকী গোত্রের আযাদকৃত গোলাম ৷ প্রথমে সিরিয়ার বসবাস করেন এবং পরে পবিত্র
মদীনায় গিয়ে বসতি স্থাপন করেন ৷ তিনি ইবন উমর, আনাস, আবু হুরায়রা এবং একদল
তাবিঈ থেকে হাদীস বর্ণনা করেন ৷ তার থেকেও একদল লোক হাদীস বর্ণনা করেছেন ৷ তন্মধ্যে


[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ ثَلَاثَ عَشْرَةَ وَمِائَةٍ] [الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا] فَفِيهَا غَزَا مُعَاوِيَةُ بْنُ هِشَامٍ أَرْضَ الرُّومِ مِنْ نَاحِيَةِ مَرْعَشَ. وَفِيهَا صَارَ جَمَاعَةٌ مِنْ دُعَاةِ بَنِي الْعَبَّاسِ إِلَى خُرَاسَانَ وَانْتَشَرُوا فِيهَا، وَقَدْ أَخَذَ أَمِيرُهُمْ رَجُلًا مِنْهُمْ فَقَتَلَهُ، وَتَوَعَّدَ غَيْرَهُ بِمِثْلِ ذَلِكَ. وَفِيهَا وَغَلَ مَسْلَمَةُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ فِي بِلَادِ التُّرْكِ فَقَتَلَ مِنْهُمْ خَلْقًا كَثِيرًا وَأُمَمًا مُنْتَشِرَةً، حَتَّى قَتَلَ ابْنَ خَاقَانَ وَفَتَحَ بِلَادًا كَثِيرَةً، وَدَانَتْ لَهُ تِلْكَ الْمَمَالِكُ مِنْ نَاحِيَةِ بَلَنْجَرَ وَأَعْمَالِهَا. وَفِيهَا حَجَّ بِالنَّاسِ سُلَيْمَانُ بْنُ هِشَامِ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ. قَالَهُ الْوَاقِدِيُّ. وَأَبُو مَعْشَرٍ. وَحَكَى ابْنُ جَرِيرٍ عَنْ بَعْضِهِمْ أَنَّهُ حَجَّ بِالنَّاسِ إِبْرَاهِيمُ بْنُ هِشَامٍ الْمَخْزُومِيُّ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَنُوَّابُ الْبِلَادِ هُمُ الْمَذْكُورُنَ فِي الَّتِي قَبْلَهَا. [مِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ] وَمِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ: قَالَ ابْنُ جَرِيرٍ: فِيهَا كَانَ مَهْلِكُ الْأَمِيرِ عَبْدِ الْوَهَّابِ بْنِ بُخْتٍ وَهُوَ مَعَ الْبَطَّالِ عَبْدِ اللَّهِ بِأَرْضِ الرُّومِ. قُتِلَ شَهِيدًا، وَهَذِهِ تَرْجَمَتُهُ:
পৃষ্ঠা - ৭৬৮২
هُوَ عَبْدُ الْوَهَّابِ بْنُ بُخْتٍ أَبُو عُبَيْدَةَ وَيُقَالُ: أَبُو بَكْرٍ. مَوْلَى آلِ مَرْوَانَ، مَكِّيٌّ سَكَنَ الشَّامَ ثُمَّ تَحَوَّلَ إِلَى الْمَدِينَةِ رَوَى عَنِ ابْنِ عُمَرَ، وَأَنَسٍ وَأَبِي هُرَيْرَةَ وَجَمَاعَةٍ مِنَ التَّابِعِينَ. وَعَنْهُ خَلْقٌ مِنْهُمْ أَيُّوبُ، وَمَالِكُ بْنُ أَنَسٍ، وَيَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْأَنْصَارِيُّ، وَعُبَيْدُ اللَّهِ الْعُمَرِيُّ. حَدِيثُهُ عَنْ أَنَسٍ مَرْفُوعًا: «نَضَّرَ اللَّهُ امْرَأً سَمِعَ مَقَالَتِي هَذِهِ فَوَعَاهَا، ثُمَّ بَلَّغَهَا غَيْرَهُ، فَرُبَّ حَامِلِ فِقْهٍ إِلَى مَنْ هُوَ أَفْقَهُ مِنْهُ، ثَلَاثٌ لَا يُغِلُّ عَلَيْهِنَّ صَدْرُ مُؤْمِنٍ ; إِخْلَاصُ الْعَمَلِ لِلَّهِ، وَمُنَاصَحَةُ أُولِي الْأَمْرِ، وَلُزُومُ جَمَاعَةِ الْمُسْلِمِينَ، فَإِنَّ دَعْوَتَهُمْ تُحِيطُ مِنْ وَرَائِهِمْ ".» وَرَوَى عَنْ أَبِي الزِّنَادِ عَنِ الْأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا لَقِيَ أَحَدُكُمْ أَخَاهُ فَلْيُسَلِّمْ عَلَيْهِ، فَإِنْ حَالَتْ بَيْنَهُمَا شَجَرَةٌ ثُمَّ لَقِيَهُ، فَلْيُسَلِّمْ عَلَيْهِ» . وَقَدْ وَثَّقَ عَبْدَ الْوَهَّابِ هَذَا جَمَاعَاتٌ مِنْ أَئِمَّةِ الْعِلْمِ. وَقَالَ مَالِكٌ: كَانَ كَثِيرَ الْحَجِّ وَالْعُمْرَةِ وَالْغَزْوِ حَتَّى اسْتُشْهِدَ، وَلَمْ يَكُنْ أَحَقَّ بِمَا فِي رَحْلِهِ مِنْ رُفَقَائِهِ. وَكَانَ سَمْحًا جَوَادًا، اسْتُشْهِدَ بِبِلَادِ الرُّومِ مَعَ الْأَمِيرِ
পৃষ্ঠা - ৭৬৮৩

ত্মন্যুব, মালিক ইবন আনাস, ইয়াহয়৷ ইবন সাঈদ আল-আনসারী ও উবায়দুল্লাহ্ আল আমরী
নােতম ৷ হযরত আমার (না) থেকে বর্ণিত তার একটি হাদীস আছে যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা)
বলেছেন ও তিনটি বিষয় এমন আছে, মু’মিনের বক্ষ তার জন্য সংকুচিত হয় না ৷ ১
একনিষ্ঠভাবে মহান আল্লাহর জন্য আমল করা ৷ ২ উলুল আমরদের হিতকামনা করা এবং ৩

মুসলমানের দলের সঙ্গে আকড়ে থাকা, যাদের দাওয়াত সকলকে ব্যাপৃত করে রাখে ৷ ’

তিনি আবুয্ যিনাদ ও আ’রাজ সুত্রে আবু হুরাররাহ্ হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন,
রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেন তোমাদের কেউ যখন তার ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে, তখন যেন
সে তাকে সালাম করে ৷ যদি দৃইজনের মাঝে কোন বৃক্ষ অন্তরায় হওয়ার পর আৰারৌ তার
সঙ্গে সাক্ষাৎ ঘটে, তখনো যেন তাকে সালাম করে ৷’
বহু সং খ্যক ইমাম এই আবদুল ওয়াহাবকে নির্ভরযোগ্য আখ্যায়িত করেন ৷ মালিক বলেনং :

তিনি অধিক হজ্জ, উমরা ও যুদ্ধকারী ছিলেন ৷ এমনকি যুদ্ধ করতে করতে তিনি শ্া৷হাদাত বরণ
করেছিলেন ৷ সফরে তার সঙ্গে যা কিছু থাকত,৩ তাতে বন্ধুদের তুলনায় নিজেকে অধিক হকদার
ভাবতেন না ৷ তিনি উদার ও দানশীল ছিলেন ৷ আমীর আবু মুহাম্মদ আরদুল্লাহ্ আল বা;ত্তাল এ-র
সঙ্গে রোমে শাহাদড়াতপ্রাপ্ত হন এবং সেখানেই সমাধিন্থ হন ৷ মহান আল্লাহ্ তার প্রতি রহম
করুন ৷ তিনি এ বছর মৃত্যুবরণ করেন ৷ খলীফাপ্রমুখ এ অভিমত ব্যক্ত করেন ৷ তার মৃত্যুর
ঘটনা হলো, তিনি শত্রুর মুক-াবেলায় অবতীর্ণ হন ৷ সে সময় কতিপয় মুসলমান ময়দান ছেড়ে
পালিয়ে যায় ৷ তিনি তাদেরকে ডাকতে ডাকতে ঘোড়া নিয়ে শত্রুর দিকে ন্ন্এগিয়েষান ৷ তিনি
বলতে থাকেন : তোমরা জান্নাতের দিকে এস ৷ তোমাদের ধ্বংস হোক, তোমরা কি জান্নাত
থেকে পলায়ন করছ ? তোমরা কি জান্নাত থেকে পালিয়ে যাচ্ছ ? তোমরা ধ্বংস হও, তোমরা
কোথায় যাচ্ছে৷ ? তোমরা কি চিরকাল দৃনিয়াতে বেচে থাকবে ? তিনি যুদ্ধ করতে করতে
শহীদ হন ৷ মহান আল্লাহ্ তার প্রতি বইমত নাযিল করুন ৷

মাকহুল আশ-শামী

জালীলুল কদর তাবি ঈ ৷ তৎকালে সিরিয়াবাসীর ইমাম ছিলেন ৷ তিনি হুযায়ল গোত্রের
জনৈক মহিলার আযাদকৃত গোলাম ছিলেন ৷ কেউ কেউ বলেনং সাঈদ ইবনুল আস-এর
বংশের এক মহিলার আযাদকৃত গোলাম ছিলেন ৷ তিনি ছিলেন চৌকিদাৱ ৷ কেউ কেউ বলেনং
কাবুলের বন্দীদের একজন ছিলেন ৷ কারো কারো মতে, তিনি ছিলেন কেসরা বং শের সন্তান ৷
আমি আমার আত-ত৷ ৷কর্মীল গ্রন্থে তার বংশধারা উল্লেখ করেছি ৷

মুহাম্মদ ইবন ইসহাক বলেন৪ আমি যা কহুলকে বলতে শুনেছি৪ আমি ইলমের সন্ধান্থন
সমগ্র পৃথিবী ঘুরে রেড়িয়েছি ৷

যুহ্রী বলেন৪ আলিম হলেন চারজন ৷ হিজাযে সাঈদ ইবনু হ্লা, মুসাব্যিব ,ব্সব্লায় হাসান
বসরী, কুফ৷ য় শা বী এবং শামে মাকহ্রল ৷

কেউ কেউ বলেনঃ মাকহুল ট্রু’ব্র বলতে পারতেন না ৷ তিনি ট্রুার্দু এরীন্থলে
মানুষের কাছে তার বেশ মর্যাদা ছিল ৷ তিনি যখনই কোন আদেশ ক্যাভেন মানুষ তা পালন
করত ৷ ন্ ণ্
সাঈদ ইবন আবদুল আযীয বলেনং মাকহুল সিরিয়ার সবচেয়ে বডম্ফক্ষীহছিলেন হুরু তিনি
যুহরীর চেয়েও বড় ফকীহ ছিলেন ৷ অনেকের মতে, তিনি এ বছর মৃত্যুররন করেনরু৷ কেউ কেউ
বলেন, এর পরের বহ্ব ৷ মহান আল্লাহ ভাল জানেন ৷ ণ্ ণ্ ৰু ন্ ন্










أَبِي مُحَمَّدٍ عَبْدِ اللَّهِ الْبَطَّالِ وَدُفِنَ هُنَاكَ، رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى. وَكَانَتْ وَفَاتُهُ فِي هَذِهِ السَّنَةِ. قَالَهُ خَلِيفَةُ وَغَيْرُهُ. وَذَلِكَ أَنَّهُ لَقِيَ الْعَدُوَّ، فَفَرَّ بَعْضُ الْمُسْلِمِينَ، فَجَعَلَ يُنَادِي وَيَرْكُضُ فَرَسَهُ نَحْوَ الْعَدُوِّ ; أَنْ هَلُمُّوا إِلَى الْجَنَّةِ، وَيْحَكُمْ! أَتَفِرُّونَ مِنَ الْجَنَّةِ؟ ! ثُمَّ قَاتَلَ حَتَّى قُتِلَ، رَحِمَهُ اللَّهُ. مَكْحُولٌ الشَّامِيُّ، تَابِعِيٌّ جَلِيلٌ، كَبِيرُ الْقَدْرِ، إِمَامُ أَهْلِ الشَّامِ فِي زَمَانِهِ، وَكَانَ مَوْلًى لِامْرَأَةٍ مِنْ هُذَيْلٍ وَقِيلَ: مَوْلَى امْرَأَةٍ مِنْ آلِ سَعِيدِ بْنِ الْعَاصِ. وَكَانَ نُوبِيًّا. وَقِيلَ: مِنْ سَبْيِ كَابُلَ. وَقِيلَ: كَانَ مِنَ الْأَبْنَاءِ، مِنْ سُلَالَةِ الْأَكَاسِرَةِ. وَقَدْ ذَكَرْنَا نَسَبَهُ فِي كِتَابِنَا " التَّكْمِيلِ ". وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: سَمِعْتُهُ يَقُولُ: طُفْتُ الْأَرْضَ كُلَّهَا فِي طَلَبِ الْعِلْمِ. وَقَالَ الزُّهْرِيُّ: الْعُلَمَاءُ أَرْبَعَةٌ سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ بِالْحِجَازِ وَالْحَسَنُ الْبَصْرِيُّ بِالْبَصْرَةِ وَالشَّعْبِيُّ بِالْكُوفَةِ وَمَكْحُولٌ بِالشَّامِ. وَقَالَ بَعْضُهُمْ: كَانَ لَا يَسْتَطِيعُ أَنْ يَقُولَ: قُلْ. وَإِنَّمَا يَقُولُ: كُلْ. وَكَانَ لَهُ وَجَاهَةٌ عِنْدَ النَّاسِ، مَهْمَا أَمَرَ بِهِ مِنْ شَيْءٍ يُفْعَلْ. وَقَالَ سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ: كَانَ أَفْقَهَ أَهْلِ الشَّامِ وَكَانَ أَفْقَهَ مِنَ الزُّهْرِيِّ.
পৃষ্ঠা - ৭৬৮৪
وَقَالَ غَيْرُ وَاحِدٍ: تُوُفِّيَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ. وَقِيلَ: بَعْدَهَا. فَاللَّهُ أَعْلَمُ.