আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ستين من الهجرة النبوية

ما وقع فيها من أحداث

পৃষ্ঠা - ৬৫৬৭

৬০ হিজরী

, এবছরেই মালিক বিন আবদুল্লাহ কর্তৃক ( ষ্ৎকালান ) সুারয়া৷হ( শহর) আত্রংম ণ সংঘটিত
হায়াছল ওয়াকিদী বলেন, এ বছরেই জুনাদ৷ বিন্ ৷ আর উমায়দ্ব৷ ৷াহা৷ডস১ এ প্রবেশ করেন
এবং এ বচ রেই যু আবিয়া (রা) দামেশৃাক উবায় ৷যদুল্লাহ বিন ৷যয়াদর সাহচর্যে আগত প্ৰতিনিাধ
দল থেকে ইয়াষীদের খিলাফতের সপক্ষে যায় তাতে গ্রহণ করেন ৷ এ বছরেই হযরত মু আবিয়া
(রা) ৷শষবারের মত অসুস্থ হন এবং রজব শ্া৷ স ইনতিকাল করেন ৷ যেমনটি আমরা অচিরেই
বর্ণনা করব ৷

আবু মুখান্নাকের সুত্রে ইবন জ বীর বচ্নাি করেছেন আমাকে আবদুল মালিক বিন নাওফাল
বিন মুসাহিক বিন আবদুল্লাহ মাখরামাহ আমাকে বর্ণনা করেছেন যে মুআবিয়৷ (রা) যখন
অন্তিম শয্যায় তখন তার ছেলে ইয়াযীদকে ডেকে বলেন হে বৎস ! আমি আমার প্রস্থান
পরবর্তী সকল পরিস্থিতির ব্যবস্থা তোমার অনুকুলে করেছিৰু সকল উপায়-উপকরণ তোমার
জন্য প্রস্তুত করেছি সকল পরাক্রমশালীকে বশীভুত করেছি৩ এবং আরবের গ্রীবাসমুহকে
তোমার অনুকুলে অবনমিত করেছি ৷ চার ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ এই ব্যাপারে তোমার
প্রভিদ্বন্দী হবে এই আশঙ্কা আমি করি না ৷

১ হুসায়ন বিন আলী ২আবদুল্লাহ্ বিন উমর, ৩ আবদুল্লাহ বিন যুবাইর এবং : আবদুর
রহমান বিন আবু বকর ৷ যদিও ওয়াকিদী এমনই বর্ণনা করেছেন ৷ কিন্তু বিশুদ্ধ মত হল যে,
আবদুর রহমান বিন আবু বকর হযরত মুআবিয়ার দুই বছর পুর্বে ইস্তিকাল করেন, যেমন
আমরা ইতিপুর্বে উলেখ করেছি ৷ ইবন উমর (রা) হলেন, নিভরযােগ্য ব্যক্তি তাকে ইবাদত
বন্দেপী মশগুল রেখেছে ৷ যখন তিনি ছাড়া আর কেউ বার লাভ করতে বাকি থাকবে না ৷ তখন
তিনিও তোমার হাতে বায়আত করে ফেলবেন আর হুসাইন, ’ তার পেছনে ইরাকবাসী লেগে
রয়েছে, তারা র্তাকে তোমার বিরুদ্ধে খিলাফণ্ডে ন্র দাবীদার না করে ছাড়বে না ৷ যদি তিনি

তোমার বিরধদ্ধে লড়াই করেন আরত ৩ তাকে আয়ত্তে পাও তাহলে তার প্রতি সদাচার করোা
কেননা, তার রয়েছে নিকট আত্মীয়তা এবং (সদাচার লাভের) বিরাট অধিকার ৷ আর ইবন
আবু বকর এমন ব্যক্তি যিনি তার সঙ্গীদেরকে কিছু করতে দেখলে তার অনুরুপ করবেন ৷ নারী
ও আনন্দ বিনোদন ব্যতীত তার অন্য কোন বিষয়ে আগ্রহ নেই ৷ আর যে তোমার জন্য সিংহের
ন্যায় ওত পেতে থাকবে ও শৃ?া৷লের ন্যায় কৌশল অবলম্বন করবে এবং কোন সুযোগ পেলেই
আক্রমণ করে বলবে সে হল আবদুল্লাহ ইবন যুবাইর ৷ যদি সে তোমার বিরুদ্ধাচরণ করে
তারপর তুমি ৩ার্কে বামে পাও তাহলে তাকে কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলবে ৷



১ বর্তমানে গ্রীস অধিকৃত পার্বত্য দ্বীপ ৷

২ এখানে বিদ্যমান ঠুাক্ষ্১া৷; এে১,দ্রা এর পরিবর্তে তাবারীভে (৬১ ৭৯) ;া;);া, ২াহ্ন)৷ আল কামিল-এ
(৪৬) ফুষ্);া;শ্রো এবং ইবন আছমে রয়েছে পুাগু;এট্র ১>এ পুবাপর অর্থের সাথে সামঞ্জস্য থাকার
অ অবুবা৷দ৩ ন্ ৷বারীতে বিদ্যমান শব্দদ্বয়কেই চয়ন করা হল ৷ অনুবাদক ,

৩ এখানে বিদ্যমান ;াগ্লু;া৷ শব্দের পরিবর্তে তাবারী ও কামিল গ্রন্থে ণ্া; ন্া (শত্রুগণ) শব্দ বিদ্যমান রয়েছে
এবং ৰুন্ডেহু ইবন আ ছামেন্এ স্থলে ঈষৎ পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত আকারে বক্তব্যটি উল্লেখিত হয়েছে ৷ দ্রং আল
ফুতুহু

আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া২৯


[سَنَةُ سِتِّينَ مِنَ الْهِجْرَةِ النَّبَوِيَّةِ] [مَا وَقَعَ فِيهَا مِنْ أَحْدَاثٍ] فِيهَا كَانَتْ غَزْوَةُ مَالِكِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ مَدِينَةَ سُورِيَّةَ. قَالَ الْوَاقِدِيُّ: وَفِيهَا دَخَلَ جُنَادَةُ بْنُ أَبِي أُمَيَّةَ جَزِيرَةَ رُودِسَ وَهَدَمَ مَدِينَتَهَا. وَفِيهَا أَخَذَ مُعَاوِيَةُ الْبَيْعَةَ لِيَزِيدَ مِنَ الْوَفْدِ الَّذِينَ قَدِمُوا صُحْبَةَ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ زِيَادٍ إِلَى دِمَشْقَ. وَفِيهَا مَرِضَ مُعَاوِيَةُ مَرَضَهُ الَّذِي تُوُفِّيَ فِيهِ فِي رَجَبٍ مِنْهَا، كَمَا سَنُبَيِّنُهُ. فَرَوَى ابْنُ جَرِيرٍ مِنْ طَرِيقِ أَبِي مِخْنَفٍ، حَدَّثَنِي عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ نَوْفَلِ بْنِ مُسَاحِقِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَخْرَمَةَ، أَنَّ مُعَاوِيَةَ لَمَّا مَرِضَ مَرْضَتَهُ الَّتِي هَلَكَ فِيهَا، دَعَا ابْنَهُ يَزِيدَ فَقَالَ: يَا بُنَيَّ، إِنِّي قَدْ كَفَيْتُكَ الرِّحْلَةَ وَالرِّجَالَ، وَوَطَّأْتُ لَكَ الْأَشْيَاءَ، وَذَلَّلْتُ لَكَ الْأَعْدَاءَ، وَأَخْضَعْتُ لَكَ أَعْنَاقَ الْعَرَبِ، وَإِنِّي لَا أَتَخَوَّفُ أَنْ يُنَازِعَكَ هَذَا الْأَمْرَ الَّذِي اسْتَتَبَّ لَكَ إِلَّا أَرْبَعَةُ نَفَرٍ ; الْحُسَيْنُ بْنُ عَلِيٍّ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ الزُّبَيْرِ، وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ أَبِي بَكْرٍ - كَذَا قَالَ، وَالصَّحِيحُ أَنَّ عَبْدَ الرَّحْمَنِ كَانَ قَدْ تُوُفِّيَ قَبْلَ مَوْتِ مُعَاوِيَةَ بِسَنَتَيْنِ كَمَا قَدَّمْنَا - فَأَمَّا ابْنُ عُمَرَ فَرَجُلٌ قَدْ وَقَذَتْهُ الْعِبَادَةَ، وَإِذَا لَمْ يَبْقَ أَحَدٌ غَيْرُهُ بَايَعَكَ، وَأَمَّا الْحُسَيْنُ فَإِنَّ أَهْلَ الْعِرَاقِ لَا يَدْعُونَهُ حَتَّى يُخْرِجُوهُ، فَإِنْ
পৃষ্ঠা - ৬৫৬৮


একাধিক বর্ণনাহা১ারী বলেন, মুআৰিয়৷ (রা)-এর অন্তিম মুহুর্তে ইয়াষীদ শিকারে১ বের
হায়ছিল ৷ ভাই মুআ৷বয়৷ (রা) দামেশৃকের পুলিশ প্রধান যাহ্হাক ইবন কায়স ফিহিরী ও
মুসলিম ইবন উকবাকে ডেকে প্া৷ঠালেন এবং তাদেরকে ওসীয়ত করে বলেন, তারা যেন
ইয়াঘীদকে তার সালাম পৌছে হিজ্যয়বাসীর সাথে তাল ন্ন্া৷চরণ করতে বলে ৷ আর ইরাকবাসী
যাদ প্রতিদিন তাদের একজন ণতর্নরকে অপসারণ এবং নতুন একজনকে নিয়োগ করতে বলে
তাহাল সে যেন তা ই করে ৷ (কননা একজন গভর্নরকে অপসারণ করা এক লক্ষ তরবারির
(মাকাবি তা করার চেয়ে প্রিয়তর ৷ তদ্রপ শামবাসীদের সাথও যেন সে ভাল আচরণ করে এবং
তাদেরকে তার আন,সার সাহায্যকারীরুপেএ্ ম্পৃণ করে এবং তাদের প্রাপ্য অধিকার প্রদান
করে ৷ আর ডি ন ব্যক্তি ব্যতাত কুরাইশের কারো পক্ষ থেকে আমি তার কোন ৰিপদের আশঙ্কা
করি না ৷ হল রাইন ইবন উমর এবং ইবন যুবাইর (এখ্যা, ৷) তিনি আব্দুর রহমান ইবন আবু
বকরকে উা৫;াখ করেন নি৷ আর এটিই ৷রশুদ্ধতর মত ৷ আর ইবন উমর তিনি ইরাদত
বান্দপাতে মশগুল ৷ আর হুষ্া৷ইন তিনি (তা নরম রাত্তি ৷ আমার ধারণা তার বিষয়টি আল্লাহ
তোমাকে এ সকচ ৷ ৷লাক দ্বারাই সমাধান করে দিবেন, যারা ৷র,ত পিতাকে হত্যা করেছে এবং
তার ভ্রাতাকে নিষ্ন্াভ্র ব্লুায় কারহে ৷তাব্র রয়েছে নিকট আত্মীয়তা এবং ব্রিরাট (প্রাপ্য) অধিকার
এবং রাসৃালুল্লাহ্ ন্া৷ণ্া৷ণ্ণ্া৷ণ্ধ্ আচ্া৷ইাহ ওয়৷ সাদ্বা৷মের ?নকট্য ৷ আমার ধারণা, ইরাকবাসী তাকে
ণ্ভামার ৷ররুা,দ্ধ প্রা রা৷ঢত না করে ছাংদ্ভুদ্রার ন৷ ৷ যদি তুমি তাকে আয়ত্তে পাও, তবে ছেড়ে
াদও ৷ ( ন্ণ্াহ্না৷ প্৩া৷ ৷৷৷ যদিা৷-কাৎ ৷প সে আর তাকে ছেড়ে দিতাম ৷

হরন যন্ট্ট ৷ইর সোয়মন চতুর দ্রুত মান কৌাল৷ ৷ খা ণ্৷ সে তোমার বিরুদ্ধে র্দাড়িয়ে য়ায়
তাহাল তার ৰিরা,দ্ধ সরাতার যুদ্ধ (রাযণ৷ করবে ৷ অ৷ ৷র যদি সে সন্ধির প্রস্তাব দেয় তাহলে তা
গ্রহণ করবে আর ৷ন-ভ্রু ৷ম্পোদা৷শ্ন্ম্ র: প্া৷ন্ থেকে যথাসম্ভব সংয়ম অবলম্বন করার১ ৷ এরছর
রত্তার মাসের ওর-(ত হররত শ্া আঃার২া৷ (রা) ইম্ভিক্য৫ন্ করেন ৷হ৷ ৷ইর্বৃন কাল“বীর রালন বলা
ণ্শ্য় যে ৷ ৷ মধ্া রজার ই৷ ন্তকাল করেন ৷ এটা ওয়া৷কদার মত ৷ কা৷র৷ মতে রহম্পারার ২২
শে রওাব হল এার মতাকা৫৷ এট৷া৷দা৷হালার মত ৷ ইরন তা৷রার রণ্;ণ্ান ঐন্তি টুহ্াসিকগণ এ
ারষায় একমত যে তািণ্৷ এ র ৷রে র রওার মাসে ই৷ ন্তরল্পে র লোঃ ৷ তীর ণ্াকঢদ্বএ শ্া৷ন্ান্া
কর্তৃত্বের সুচনা হয়েছিল একচল্লিশ ৷হজরর জুমাদাল উভ্রুন্া৷ মাস ৫রাক ররন আওারত্ং নামক
স্থানে হযরত হাসান ইবন আলী তার হাতে বায় আত করেন ৷ কাজেই তার সরমেটি শাসনকাল
উনিশ বছর তি ন মাস ৷ শামে তিনি প্রায় বিশ বছর নায়েব ছিালনঃ৷ ৷ অবশ্য এ ক্ষেত্রে ন্ডিন্নমত
রয়েছে ৷ মৃতুাকালে তার বয়স ছিল তিহাতর বছর কারো মান্ ণ্াচাণ্ও র বছর আবার কারো
মতে আটাত্তর বছর ৷ অন্য একমতে পচাশি বছর৪ ৷ অবাশ্াষ্ট আ৷লাঢন৷ তার দ্রীরর্নী
প্ার্যা৷লাচনার শেষ দিকে আসছে ৷



া, ষ্া৷ ন্শ্রা গ্রন্থের ২২৬ পৃ€ ব রয়োঢ যে সময় ইয়াঘীদ বিন যুআ৷রহ্বা৷ দামেশাক অনুা দাল্লুত ছিল ৷
তার বিলস্ব দােখ ঘুআবিয়৷ তার ওসীয়তনামা যা ;হাক এবং মুসলিম ৷রন উকবার কাছে অর্পণ কারাহ্র ৷ৰুান্া;
এরপর ইয়াঘীদ ফিরে আসে ৷ তিনি পুনরায় তাকে তা পড়ে ৷ শানান তাররর মারা যান ৷ আল ইমামা ওসাহ্া

সিংা৷সাহগ্রান্থ (১২০৬) রয়েছে যে ইয়া৷ নীদ তার পিতার মৃত্যুর পর দ ৷মেশকে ফিরে আসে ৷

২ আত তাবারী ওসীয়ত অধ্যায় ৬১ ৭৯ ১৮০ আল কামিল ৪৫ ৬ আল আখবারদ্বষ্ ৩ তিওয়াল ২২৬ ফুতহ ইবন
আহম ৪২৫৬ এর পরবর্তী অং ণ আলবায়ানও আতৃতাবয়ীন ২১০ ৭

৩ মুলত শব্দটি আলকহ মুদ্রণ৩ ভুলে এখানে আজরুজ হয়েছে ৷ আল মৃনজিদ ৷ল্দো আলাম ৩৩ পৃ৪ দ্র৪ (অনুবাদক)

৪ তার জীবনকাল ও খিলাফত কাল নিয়ে বিজ্যি মত রয়েছে ৷ দেখুন-৩ তাবায়ী ৬১৮০ ১৮১ আল কামিল ৪৬-৭

আলইসার৷ ৩৪৩৩-৪৩৪; আল ইনা৩য়াব ৩৩৯৮ , উসদুল গাব৷ ৪-৩৮৬ ৷


خَرَجَ عَلَيْكَ فَظَفِرْتَ بِهِ فَاصْفَحْ عَنْهُ، فَإِنَّ لَهُ رَحِمًا مَاسَّةً، وَحَقًّا عَظِيمًا، وَأَمَّا ابْنُ أَبِي بَكْرٍ فَرَجُلٌ إِنْ رَأَى أَصْحَابَهُ صَنَعُوا شَيْئًا صَنَعَ مِثْلَهُ، لَيْسَ لَهُ هِمَّةٌ إِلَّا فِي النِّسَاءِ وَاللَّهْوِ، وَأَمَّا الَّذِي يَجْثُمُ لَكَ جُثُومَ الْأَسَدِ، وَيُرَاوِغُكَ رَوَغَانَ الثَّعْلَبِ، وَإِذَا أَمْكَنَتْهُ فُرْصَةٌ وَثَبَ، فَذَاكَ ابْنُ الزُّبَيْرِ، فَإِنْ هُوَ فَعَلَهَا بِكَ فَقَدَرْتَ عَلَيْهِ فَقَطِّعْهُ إِرْبًا إِرْبًا. قَالَ غَيْرُ وَاحِدٍ: فَحِينَ حَضَرَتْ مُعَاوِيَةَ الْوَفَاةُ كَانَ يَزِيدُ فِي الصَّيْدِ، فَاسْتَدْعَى مُعَاوِيَةُ الضَّحَّاكَ بْنَ قَيْسٍ الْفِهْرِيَّ - وَكَانَ عَلَى شُرْطَةِ دِمَشْقَ - وَمُسْلِمَ بْنَ عُقْبَةَ فَأَوْصَى إِلَيْهِمَا أَنْ يُبَلِّغَا يَزِيدَ السَّلَامَ وَيَقُولَا لَهُ يَتَوَصَّى بِأَهْلِ الْحِجَازِ، وَإِنْ سَأَلَهُ أَهْلُ الْعِرَاقِ فِي كُلِّ يَوْمٍ أَنْ يَعْزِلَ عَنْهُمْ عَامِلًا وَيُوَلِّيَ عَلَيْهِمْ آخَرَ فَلْيَفْعَلْ، فَعَزْلُ وَاحِدٍ أَحَبُّ إِلَيْكَ مِنْ أَنْ يُسَلَّ عَلَيْكَ مِائَةُ أَلْفِ سَيْفٍ، وَأَنْ يَتَوَصَّى بِأَهْلِ الشَّامِ خَيْرًا، وَأَنْ يَجْعَلَهُمْ أَنْصَارَهُ، وَأَنْ يَعْرِفَ لَهُمْ حَقَّهُمْ، وَلَسْتُ أَخَافُ عَلَيْهِ مِنْ قُرَيْشٍ سِوَى ثَلَاثَةٍ ; الْحُسَيْنِ، وَابْنِ عُمَرَ، وَابْنِ الزُّبَيْرِ - وَلَمْ يَذْكُرْ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ أَبِي بَكْرٍ وَهَذَا أَصَحُّ - فَأَمَّا ابْنُ عُمَرَ فَقَدْ وَقَذَتْهُ الْعِبَادَةُ، وَأَمَّا الْحُسَيْنُ فَرَجُلٌ خَفِيفٌ، وَأَرْجُو أَنْ يَكْفِيَكَهُ اللَّهُ تَعَالَى بِمَنْ قَتَلَ أَبَاهُ وَخَذَلَ أَخَاهُ، وَإِنَّ لَهُ رَحِمًا مَاسَّةً وَحَقًّا عَظِيمًا، وَقَرَابَةً مِنْ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَلَا أَظُنُّ أَهْلَ الْعِرَاقِ تَارِكِيهِ حَتَّى يُخْرِجُوهُ، فَإِنْ قَدَرْتَ عَلَيْهِ فَاصْفَحْ عَنْهُ، فَإِنِّي لَوْ أَنِّي صَاحِبُهُ عَفَوْتُ عَنْهُ، وَأَمَّا ابْنُ الزُّبَيْرِ فَإِنَّهُ خَبٌّ ضَبٌّ، فَإِنْ شَخَصَ لَكَ فَالْبَدْ لَهُ إِلَّا
পৃষ্ঠা - ৬৫৬৯
أَنْ يَلْتَمِسَ مِنْكَ صُلْحًا، فَإِنْ فَعَلَ فَاقْبَلْ مِنْهُ، وَاصْفَحْ عَنْ دِمَاءِ قَوْمِكَ مَا اسْتَطَعْتَ. وَكَانَ مَوْتُ مُعَاوِيَةَ لِاسْتِهْلَالِ رَجَبٍ مِنْ هَذِهِ السَّنَةِ. قَالَهُ هِشَامُ بْنُ الْكَلْبِيِّ. وَقِيلَ: لِلنِّصْفِ مِنْهُ. قَالَهُ الْوَاقِدِيُّ. وَقِيلَ: يَوْمَ الْخَمِيسِ لِثَمَانٍ بَقِينَ مِنْهُ. قَالَهُ الْمَدَائِنِيُّ. قَالَ ابْنُ جَرِيرٍ وَأَجْمَعُوا عَلَى أَنَّهُ هَلَكَ فِي رَجَبٍ مِنْهَا. وَكَانَ مُدَّةُ مُلْكِهِ اسْتِقْلَالًا مِنْ جُمَادَى سَنَةَ إِحْدَى وَأَرْبَعِينَ حِينَ بَايَعَهُ الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ بِأَذْرُحَ، فَذَلِكَ تِسْعَ عَشْرَةَ سَنَةً وَثَلَاثَةُ أَشْهُرٍ، وَكَانَ نَائِبًا فِي الشَّامِ عِشْرِينَ سَنَةً، وَقِيلَ غَيْرُ ذَلِكَ، وَكَانَ عُمْرُهُ ثَلَاثًا وَسَبْعِينَ سَنَةً، وَقِيلَ: خَمْسًا وَسَبْعِينَ سَنَةً. وَقِيلَ: ثَمَانِيًا وَسَبْعِينَ سَنَةً. وَقِيلَ: خَمْسًا وَثَمَانِينَ سَنَةً. وَسَيَأْتِي بَقِيَّةُ الْكَلَامِ فِي ذَلِكَ فِي آخِرِ تَرْجَمَتِهِ. وَقَالَ أَبُو السِّكِّينِ زَكَرِيَّا بْنُ يَحْيَى: حَدَّثَنِي عَمُّ أَبِي زَحْرُ بْنُ حِصْنٍ، عَنْ جَدِّهِ حُمَيْدِ بْنِ مِنْهَبٍ قَالَ: كَانَتْ هِنْدُ بِنْتُ عُتْبَةَ عِنْدَ الْفَاكِهِ بْنِ الْمُغِيرَةِ الْمَخْزُومِيِّ، وَكَانَ الْفَاكِهُ مِنْ فِتْيَانِ قُرَيْشٍ، وَكَانَ لَهُ بَيْتٌ لِلضِّيَافَةِ يَغْشَاهُ النَّاسُ مِنْ غَيْرِ إِذْنٍ، فَخَلَا ذَلِكَ الْبَيْتُ يَوْمًا، فَاضْطَجَعَ الْفَاكِهُ وَهِنْدُ فِيهِ فِي وَقْتِ الْقَائِلَةِ، ثُمَّ خَرَجَ الْفَاكِهُ لِبَعْضِ شَأْنِهِ، وَأَقْبَلَ رَجُلٌ مِمَّنْ كَانَ يَغْشَاهُ، فَوَلَجَ الْبَيْتَ، فَلَمَّا رَأَى الْمَرْأَةَ
পৃষ্ঠা - ৬৫৭০


আ সাকন যকরিয়া ইবন ইয়ভ্রু ইয় বলেন আমাকে আমার পিতার চাচা যুহার ইবন
হুসাইন তার দ ৷দ হুমইদ ইবন যুনহাব থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেনঃ, হলুদ ব্রিনৃতে
উতবাহ, ককীহ ইবন মৃগীরহ মখযুমীব ন্তী ছলেন ৷ আর ফার্কীহ ছিলেন কুরাইশের ড্ডাতমন্
৫নতৃস্থানীর রীরপুরন্র ৷ অতিথি আপয়নর জন্য তার একখন ঘর ছিল যেখানে রু৫ক;জন
বন অনুমতদ্ভ আসা যওয় করত ৷ একদিন সেই ঘব খালি ৫দখ ফকীহ ও তার শ্রী
দ্বিপ্ৰভ্রু রকাল সেখানে শুয়ে ঘিশ্রাম করছিল এরপর ফার্কীহ তার কোন প্রয়োজনে বের হলে
তার কাছে আসা যওয়কারী এক ব্যক্তি সখনে আগমন করল ৷ এরপর সেই ঘরে প্রবেশ করে
যখন সে হিন্দকে দখ৩ পেল তখন সে নৌড় প্লল ৷ আর ফকীহণ্ তাকে সেই ঘর থেকে
বের হওয়ার সময় দেখতে ৫ পল ৷ এরপর সে হনদের কাছে এসে তাকে শায়৩ পেয়ে প্ দিয়ে
আঘাত করে দ্ভাহ্শুণ্ নাসা করল, কে এই বওণ্, যে ৫৩ মার কাছে ছিল? সে বলল আমি ৫ত

কাউকে ৫দখ ন এবৎ৩ তু জাগনর পুর্বে আমি ঘুম থেকেও জপ নি ৷ তখব্ ন্ফাকীহ বলল,
ত: তমাব পদ্বুগৃহে চলে যাও ৷ এরপর থেকে লোকেরা তার ব্যাপারে কনযুষা শুরু করল ৷

আমাকে তোমার ব্যাপারটি খুলে বল ৷ যদি ৩ মেয়ে স্বযীর অভিযোগ তোমার বর্পারে সত্য
হয়ে থাকে, তা হলে তাকে ৩প্তহতা করে শেষ করে দিই ৷ তহলে,তােমার ব্যাপারে লোকদের
কনব্;,যও শের হ য় যাবে ৷ আর যদি সে মিথ্যাবাদী হয়ে থাকে তাহলে তাকে ইয়ামানের এক
গণকর ম্ৰুহ্ব্লেজ্যোরু শরণস্পো; করব ৷

হনদ ৩ান্ৰু প্রথা অনুযায়ী তার পিতার কাছে শপথ করে বলল, তার স্বামী তাকে মিথ্যা
অখবদ দযছ উত্বা ইবন রাৰি আ ফকীহকে বলেন, ৫হ লোক তুমি আমার মেয়ের-
চরিত্রে জঘন অপ্ম্বদ কাশিমা ৫লপন করেছ, যা পানি দিয়ে রান্না যায় না৷ আর৩
আরবদের মাঝে আমাদেরকে হেয় ও অপদস্থ করে ৫ছড়ছ ৷ যদি তুমি আমার নিকটবংশীয় না
হতে তাহলে ৫৩মাক হত্যা করতাম ৷ কিন্তু, এখন আমি তোমাকে ইয়ামানর গণকের
ফয়সালর দারস্থ করব ৷ তুমি আমাকে কোন একজন ইয়মানী গণকের ফয়সালায় নিয়ে চল ৷
, তখন ফকহ ৩ র নিকটাত্মীয় বনু মখযুমের একটি দলের সাথে এবং উত্বা তার নিকটত্মীর
বাবু আবদে মনফর একটি দলের সাথে তার কন্যা হিন্দ ও তার কতিপয় স ন্ চরী নিয়ে
ইয়ামানর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ে ৷ এরপর যখন ন্রা ইয় মানর নিকটবর্তী হয়, তখন পরামর্শ
করে বলল, আমরা আগামীকাল গণকের কাছ যাব

এস্থহিন্দ যখন এ কথা ওনল, তখন তার অবস্থা পরিবর্তি৩ হল এবং তার চেহারা যিবর্ণ হল

ৎসে কদভে শুরু করল ৷ তার পিতা তাকে বলল, বছ ! আমি৫ তামার অবস্থার পরিবর্তন

এবং ক্রন্দনের আধিক দেখতে পাচ্ছি ৷ আমার ৫ মনে হয় নিচয় এটা তোমার ঘৃণ্য কোর
বিনয় এবং মন্দ কোন কাজ সং ঘটিত করার কারণে আমাদের ইয়ামান মাত্রার বিষয়টি
লোকদের মাব রটনা হওয়ার পুর্বেই ৫কন তুমি এমন করলে না? হিনদ বলল, আব্বা ! আমার
এই অবস্থা আমার দ্বারা কোন অপকর্ম সংঘটিত হওয়ার কারণে নয় ৷ আল্লাহর শপথ আমি
নিরপরাধ, নর্দোষ ৷ কিন্তু আপনি আমার যে বিষগ্নত ও অবস্থার পরিবর্ত্য দেখতে পাচ্ছেন,
তার কারণ হল আমি ভাবছি আপনারা এই গণকের ক৫ছ আমাকে নিয়ে যাবেন আর সে তো
একজন মানুষ তারও ভুল হতে পারে ৷ আমি আশঙ্কা করছি, হয়ত সে আমার বপারে এমন
কোন ভুল করে বসব যার কলঙ্ক আমাকে আজীবন বয়ে বেড়াতে ৩হবে ৷ কিৎবা আমাকে এমন


وَلَّى هَارِبًا، وَأَبْصَرَهُ الْفَاكِهُ وَهُوَ خَارِجٌ مِنَ الْبَيْتِ، فَأَقْبَلَ إِلَى هِنْدَ فَضَرَبَهَا بِرِجْلِهِ، وَقَالَ: مَنْ هَذَا الَّذِي كَانَ عِنْدَكِ؟ قَالَتْ: مَا رَأَيْتُ أَحَدًا، وَلَا انْتَبَهْتُ حَتَّى أَنْبَهْتَنِي أَنْتَ. فَقَالَ لَهَا: الْحَقِي بِأَبِيكِ. وَتَكَلَّمَ فِيهَا النَّاسُ، فَقَالَ لَهَا أَبُوهَا: يَا بُنَيَّةُ، إِنَّ النَّاسَ قَدْ أَكْثَرُوا فِيكِ، فَأَنْبِئِينِي نَبَأَكِ، فَإِنْ يَكُنِ الرَّجُلُ عَلَيْكِ صَادِقًا دَسَسْتُ إِلَيْهِ مَنْ يَقْتُلُهُ فَيَنْقَطِعُ عَنْكِ الْقَالَةُ، وَإِنْ يَكُ كَاذِبًا حَاكَمْتُهُ إِلَى بَعْضِ كُهَّانِ الْيَمَنِ. فَحَلَفَتْ لَهُ بِمَا كَانُوا يَحْلِفُونَ فِي الْجَاهِلِيَّةِ إِنَّهُ لَكَاذِبٌ عَلَيْهَا. فَقَالَ عُتْبَةُ لِلْفَاكِهِ: يَا هَذَا، إِنَّكَ قَدْ رَمَيْتَ ابْنَتِي بِأَمْرٍ عَظِيمٍ، فَحَاكِمْنِي إِلَى بَعْضِ كُهَّانِ الْيَمَنِ. فَخَرَجَ الْفَاكِهُ فِي بَعْضِ جَمَاعَةٍ مِنْ بَنِي مَخْزُومٍ، وَخَرَجَ عُتْبَةُ فِي جَمَاعَةٍ مِنْ بَنِي عَبْدِ مَنَافٍ، وَخَرَجُوا مَعَهُمْ بِهِنْدَ وَنِسْوَةٍ مَعَهَا، فَلَمَّا شَارَفُوا الْبِلَادَ وَقَالُوا: غَدًا نَرِدُ عَلَى الْكَاهِنِ. تَنَكَّرَتْ حَالُ هِنْدَ وَتَغَيَّرَ وَجْهُهَا، فَقَالَ لَهَا أَبُوهَا: يَا بُنَيَّةُ، قَدْ أَرَى مَا بِكِ مِنْ تَنَكُّرِ الْحَالِ، وَمَا ذَاكَ عِنْدَكِ إِلَّا لِمَكْرُوهٍ فَأَلَا كَانَ هَذَا قَبْلَ أَنْ يُشْتَهَرَ فِي النَّاسِ مَسِيرُنَا؟ فَقَالَتْ: وَاللَّهِ يَا أَبَتَاهُ مَا هَذَا الَّذِي تَرَاهُ مِنِّي لِمَكْرُوهٍ وَقْعَ مِنِّي، وَإِنِّي لَبَرِيئَةٌ، وَلَكِنَّ هَذَا الَّذِي تَرَاهُ مِنَ الْحُزْنِ وَتَغَيُّرِ الْحَالِ هُوَ أَنِّي أَعْلَمُ أَنَّكُمْ تَأْتُونَ هَذَا الْكَاهِنَ، وَهُوَ بَشَرٌ يُخْطِئُ وَيُصِيبُ، وَلَا آمَنُهُ أَنْ يَسِمَنِي مَيْسَمًا يَكُونُ عَلَيَّ سُبَّةً فِي
পৃষ্ঠা - ৬৫৭১
الْعَرَبِ. فَقَالَ لَهَا أَبُوهَا: لَا تَخَافِي فَإِنِّي سَوْفَ أَخْتَبِرُهُ وَأَمْتَحِنُهُ قَبْلَ أَنْ يَتَكَلَّمَ فِي شَأْنِكِ وَأَمْرِكِ، فَإِنْ أَخْطَأَ فِيمَا أَمْتَحِنُهُ بِهِ لَمْ أَدَعْهُ يَتَكَلَّمُ فِي أَمْرِكِ. ثُمَّ إِنَّهُ انْفَرَدَ عَنِ الْقَوْمِ - وَكَانَ رَاكِبًا مُهْرًا - حَتَّى تَوَارَى عَنْهُمْ خَلْفَ رَابِيَةٍ، فَنَزَلَ عَنْ فَرَسِهِ، ثُمَّ صَفَّرَ لَهُ حَتَّى أَدْلَى، ثُمَّ أَخَذَ حَبَّةَ بُرٍّ، فَأَدْخَلَهَا فِي إِحْلِيلِ الْمُهْرِ، وَأَوْكَى عَلَيْهَا بِسَيْرٍ، فَلَمَّا وَرَدُوا عَلَى الْكَاهِنِ أَكْرَمَهُمْ وَنَحَرَ لَهُمْ، فَلَمَّا تَغَدُّوا قَالَ لَهُ عُتْبَةُ: إِنَّا قَدْ جِئْنَاكَ فِي أَمْرٍ، وَلَكِنْ لَا أَدْعُكَ تَتَكَلَّمُ فِيهِ حَتَّى تُبَيِّنَ لَنَا مَا خَبَّأْتُ لَكَ، فَإِنِّي قَدْ خَبَّأْتُ لَكَ خَبِيئًا، فَانْظُرْ مَا هُوَ. قَالَ الْكَاهِنُ: ثَمَرَةٌ فِي كَمَرَةٍ. قَالَ: أُرِيدُ أَبْيَنَ مِنْ هَذَا. قَالَ: حَبَّةٌ مِنْ بُرٍّ فِي إِحْلِيلِ مُهْرٍ. قَالَ: صَدَقْتَ، فَخُذْ لِمَا جِئْنَاكَ لَهُ، انْظُرْ فِي أَمْرِ هَؤُلَاءِ النِّسْوَةِ. فَأَجْلَسَ النِّسَاءَ خَلْفَهُ، وَهِنْدُ مَعَهُمْ لَا يَعْرِفُهَا، ثُمَّ جَعَلَ يَدْنُو مِنْ إِحْدَاهُنَّ فَيَضْرِبُ كَتِفَهَا وَيَقُولُ: انْهَضِي. حَتَّى دَنَا مِنْ هِنْدَ، فَضَرَبَ كَتِفَهَا وَقَالَ: انْهَضِي، غَيْرَ رَسْحَاءَ، وَلَا زَانِيَةٍ، وَلَتَلِدِنَّ مَلِكًا يُقَالُ لَهُ: مُعَاوِيَةُ. فَوَثَبَ إِلَيْهَا الْفَاكِهُ فَأَخْذَ بِيَدِهَا، فَنَتَرَتْ يَدَهَا مِنْ يَدِهِ، وَقَالَتْ لَهُ إِلَيْكَ عَنِّي، وَاللَّهِ لَا يَجْمَعُ رَأْسِي وَرَأْسَكَ وِسَادَةٌ، وَاللَّهِ لَأَحْرِصَنَّ عَلَى أَنْ يَكُونَ هَذَا الْمَلِكُ مِنْ غَيْرِكَ. فَتَزَوَّجَهَا أَبُو سُفْيَانَ بْنُ حَرْبٍ، فَجَاءَتْ مِنْهُ بِمُعَاوِيَةَ.