আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة إحدى عشرة من الهجرة

فصل: إيراد ما بقي علينا من متعلقات السيرة الشريفة

دلائل النبوة

إخباره صلى الله عليه وسلم عن الوليد بن يزيد
পৃষ্ঠা - ৫০৯৬


ওলীদ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী এবং তার প্রতি উচ্চারিত সতর্কবাণী
(বর্ণনায় বিশুদ্ধতা সাপেক্ষে ইনি ওলীদ ইবন আবদুল
মালিক নন, বরং ওলীদ ইবন ইয়াযীদ)

ইয়াকুব ইবন সুফিয়ান সাঈদ ইবন মুসাব্যিব থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন
উম্মে সালামার এক ভ্রাতৃম্পুত্রের জন্ম হয় ৷ তার নাম হয় ওলীদ ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,
তোমরা তোমাদের যুগের এক ফিরআউনের নাম রেখেছ ৷ এই উম্মতেৱ মধ্যে ওলীদ নামে
এক ব্যক্তির জন্ম হবে, সে আমার উম্মতের জন্য অধিকতর ক্ষতিকর হবে যতটা না ’ ক্ষতিকর
ছিল ফিরআউন তার জাতির জন্য ৷ আবুউমর আওয়াঈ বলেন, লোকে মনে করত এটি ওলীদ
ইবন আবদুল মালিক সম্পর্কে বলা হয়েছে ৷ কিন্তু পরবর্তীতে আমরা প্রত্যক্ষ করলাম যে, ঔ
ব্যক্তি হল ওলীদ ইবন ইয়াদীদ ৷ কারণ, জাতির জন্য সে এক মহা বিপর্যয়ের কারণ হয়ে
দাড়িয়েছিল ৷ শেষে জনগণ বিদ্রোহী হয়ে তাকে হত্যা করে এবং উমত তার ফিত্না থেকে
পরিত্রাণ পায় ৷ বায়হাকী এ হাদীস হাকিম থেকে এবং অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ আসাম সুত্রে সাঈদ
থেকে বর্ণনা করেছেন ৷ তবে তাদের বর্ণনায় আওযাঈর উক্তির উল্লেখ নেই ৷ বায়হাকী এটাকে
মুরসাল বলেছেন ৷ নুআয়ম এ হাদীস ওলীদ ইবন মুসলিম সুত্রে বর্ণনা করেছেন ৷ এ
বর্ণনায় যুহরীর উক্তির বরাত রয়েছে যাতে তিনি বলেন, ওলীদ ইবন ইয়াযীদ যদি ক্ষমতা লাভ
করে তবে সেই ঐ ব্যক্তি যার কথা নবী করীম (সা) বলেছিলেন ৷ অন্যথায় যে ব্যক্তি হবে ওলীদ
ইবন আবদুল মালিক ৷ নুআয়ম ইবন হান্মাদ হাসান থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা)
বলেছেন পরবর্তীকালে ওলীদ নামে এক ব্যক্তির জন্ম হবে, জাহান্নড়ামের একটি স্তম্ভ ও একটি
কোণ তার জন্য নির্ধারিত থাকবে ৷ এ বর্ণনাটিও মুরসাল পর্যায়ের ৷

আরেকটি ভবিষ্যদ্বাণী

সুলায়মান ইবন বিলাল আবু হুরায়রা (বা) থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা)
বলেছেন, আবুল আস এর পুত্র সন্তানের সংখ্যা যখন চল্লিশে পৌছবে, তখন তারা আল্লাহর
দীনের মধ্যে সংশয় সৃষ্টি করবে ৷ আল্লাহর বান্দাগণকে দাস-দাসীতে পরিণত করবে এবং
আল্লাহর ধ্ন সম্পদকে নিজেদের সম্পত্তি বলে বিবেচনা করবে ৷ বায়হাকী

আবু নুআয়ম আবু যর (রা) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি শুনেছি,
রাসুলুল্লাহ্ (সা ) বলেছেন, উমাইয়া বংশের পুরুষের সংখ্যা যখন চল্লিশে পৌছবে তখন তারা
আল্লাহর বান্দাগণঃক নিজেদের গােলামে পরিণত করবে, আল্লাহর দেয়া ধ্ন সম্পদকে উপহার
উপচৌকন গণ্য করবে এবং আল্লাহর কিতাবকে (কুরআনকে) সন্দেহের স্থল বানড়াবে ৷ এই বর্ণনা
সুত্রে রাশিদ ইবন সাদ ও আবু যরের মাঝের বর্ণনাকারীর নাম উল্লেখ নইি ৷ ইসহাক ইবন
রহ্নিহওয়ায় আবু সাঈদ (বা) থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন, আবুল আসের
বংশে যখন পুরুষের সংখ্যা ত্রিশে উপনীত হবে, তখন তারা আল্লাহর দীনের মধ্যে সংশয় সৃষ্টি
করবে, আল্লাহর ধন সম্পদকে কুক্ষিগত করবে এবং আল্লাহর বন্দোগণকে দাস-দাসীতে পরিণত
করবে ৷ আহমদ জাবীর থেকেও অনুরুপ বর্ণনা করেছেন ৷ বায়হাকী আলী ইবন আহমদ
ওহব থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি একদা মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ানের


[إِخْبَارُهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الْوَلِيدِ بْنِ يَزِيدَ] ذِكْرُ الْإِخْبَارِ عَنِ الْوَلِيدِ بِمَا فِيهِ لَهُ مِنِ الْوَعِيدِ الشَّدِيدِ، وَإِنْ صَحَّ فَهُوَ الْوَلِيدُ بْنُ يَزِيدَ لَا الْوَلِيدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ بَانِي الْجَامِعِ السَّعِيدِ قَالَ يَعْقُوبُ بْنُ سُفْيَانَ: حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدِ بْنِ الْعَبَّاسِ السَّكْسَكِيُّ، حَدَّثَنِي الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ، حَدَّثَنِي أَبُو عَمْرٍو الْأَوْزَاعِيُّ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، «عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ قَالَ: وُلِدَ لِأَخِي أُمِّ سَلَمَةَ غُلَامٌ، فَسَمَّوْهُ الْوَلِيدَ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: قَدْ جَعَلْتُمْ تُسَمُّونَ بِأَسْمَاءِ فَرَاعِنَتِكُمْ، إِنَّهُ سَيَكُونُ فِي هَذِهِ الْأُمَّةِ رَجُلٌ يُقَالُ لَهُ: الْوَلِيدُ. هُوَ أَضَرُّ عَلَى أُمَّتِي مِنْ فِرْعَوْنَ عَلَى قَوْمِهِ» ". قَالَ أَبُو عَمْرٍو الْأَوْزَاعِيُّ: فَكَانَ النَّاسُ يُرُونَ أَنَّهُ الْوَلِيدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ، ثُمَّ رَأَيْنَا أَنَّهُ الْوَلِيدُ بْنُ يَزِيدَ; لِفِتْنَةِ النَّاسِ بِهِ حَتَّى خَرَجُوا عَلَيْهِ فَقَتَلُوهُ، وَانْفَتَحَتِ الْفِتْنَةُ عَلَى الْأُمَّةِ وَالْهَرْجُ وَقَدْ رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ عَنِ الْحَاكِمِ وَغَيْرِهِ، عَنِ الْأَصَمِّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ عُثْمَانَ التَّنُوخِيِّ عَنْ بِشْرِ بْنِ بَكْرٍ، عَنِ الْأَوْزَاعِيِّ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدٍ، فَذَكَرَهُ وَلَمْ يَذْكُرْ قَوْلَ الْأَوْزَاعِيِّ، ثُمَّ قَالَ: وَهَذَا مُرْسَلٌ حَسَنٌ. وَقَدْ رَوَاهُ نُعَيْمُ
পৃষ্ঠা - ৫০৯৭
بْنُ حَمَّادٍ عَنِ الْوَلِيدِ بْنِ مُسْلِمٍ بِهِ، وَعِنْدَهُ: قَالَ الزُّهْرِيُّ: إِنِ اسْتُخْلِفَ الْوَلِيدُ بْنُ يَزِيدَ فَهُوَ هُوَ، وَإِلَّا فَهُوَ الْوَلِيدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ. وَقَالَ نُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ: ثَنَا هُشَيْمٌ، عَنْ أَبِي حُرَّةَ، عَنِ الْحَسَنِ قَالَ: «قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: سَيَكُونُ رَجُلٌ اسْمُهُ الْوَلِيدُ، يُسَدُّ بِهِ رُكْنٌ مِنْ أَرْكَانِ جَهَنَّمَ أَوْ زَاوِيَةٌ مِنْ زَوَايَاهَا» وَهَذَا مُرْسَلٌ أَيْضًا حَدِيثٌ آخَرُ: قَالَ سُلَيْمَانُ بْنُ بِلَالٍ، عَنِ الْعَلَاءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا بَلَغَ بَنُو أَبِي الْعَاصِ أَرْبَعِينَ رَجُلًا، اتَّخَذُوا دِينَ اللَّهِ دَغَلًا، وَعِبَادَ اللَّهِ خَوَلًا، وَمَالَ اللَّهِ دُوَلًا» رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ مِنْ حَدِيثِهِ. وَقَالَ نُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ: ثَنَا بَقِيَّةُ بْنُ الْوَلِيدِ وَعَبْدُ الْقُدُّوسِ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي مَرْيَمَ، عَنْ رَاشِدِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ أَبِي ذَرٍّ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «إِذَا بَلَغَتْ بَنُو أُمَيَّةَ أَرْبَعِينَ اتَّخَذُوا عِبَادَ اللَّهِ خَوَلًا، وَمَالَ اللَّهِ نُحْلًا، وَكِتَابَ
পৃষ্ঠা - ৫০৯৮
اللَّهِ دَغَلًا» وَهَذَا مُنْقَطِعٌ بَيْنَ رَاشِدِ بْنِ سَعْدٍ وَبَيْنَ أَبِي ذَرٍّ. وَقَالَ إِسْحَاقُ بْنُ رَاهْوَيْهِ: أَنَا جَرِيرٌ، عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ عَطِيَّةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا بَلَغَ بَنُو أَبِي الْعَاصِ ثَلَاثِينَ رَجُلًا اتَّخَذُوا دِينَ اللَّهِ دَغَلًا، وَمَالَ اللَّهِ دُوَلًا، وَعِبَادَ اللَّهِ خَوَلًا» وَرَوَاهُ أَحْمَدُ عَنْ عُثْمَانَ بْنِ أَبِي شَيْبَةَ، عَنْ جَرِيرٍ بِهِ. وَقَالَ الْبَيْهَقِيُّ: أَنَا عَلِيُّ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ عَبْدَانَ، أَنَا أَحْمَدُ بْنُ عُبَيْدٍ الصَّفَّارِ، ثَنَا تَمْتَامٌ وَهُوَ مُحَمَّدُ بْنُ غَالِبٍ، ثَنَا كَامِلُ بْنُ طَلْحَةَ، ثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ عَنْ أَبِي قُبَيْلٍ، «أَنَّ ابْنَ مَوْهَبٍ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ كَانَ عِنْدَ مُعَاوِيَةَ بْنِ أَبِي سُفْيَانَ، فَدَخَلَ عَلَيْهِ مَرْوَانُ فَكَلَّمَهُ فِي حَاجَتِهِ، فَقَالَ: اقْضِ حَاجَتِي يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، فَوَاللَّهِ إِنَّ مُؤْنَتِي لَعَظِيمَةٌ، وَإِنِّي لَأَبُو عَشَرَةٍ، وَعَمُّ عَشَرَةٍ، وَأَخُو عَشَرَةٍ. فَلَمَّا أَدَبَرَ مَرْوَانُ، وَابْنُ عَبَّاسٍ جَالِسٌ مَعَ مُعَاوِيَةَ عَلَى السَّرِيرِ، قَالَ مُعَاوِيَةُ: أَنْشُدُكَ بِاللَّهِ يَا بْنَ عَبَّاسٍ، أَمَا تَعْلَمُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِذَا بَلَغَ بَنُو الْحَكَمِ ثَلَاثِينَ رَجُلًا، اتَّخَذُوا مَالَ اللَّهِ بَيْنَهُمْ دُوَلًا، وَعِبَادَ اللَّهِ خَوَلًا، وَكِتَابَ اللَّهِ دَغَلًا، فَإِذَا بَلَغُوا سَبْعَةً وَتِسْعِينَ وَأَرْبَعَمِائَةٍ، كَانَ هَلَاكُهُمْ أَسْرَعَ مِنْ لَوْكِ تَمْرَةٍ "؟ فَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ: اللَّهُمَّ نَعَمْ.
পৃষ্ঠা - ৫০৯৯
قَالَ: وَذَكَرَ مَرْوَانُ حَاجَةً لَهُ، فَرَدَّ مَرْوَانُ عَبْدَ الْمَلِكِ إِلَى مُعَاوِيَةَ، فَكَلَّمَهُ فِيهَا، فَلَمَّا أَدْبَرَ عَبْدُ الْمَلِكِ قَالَ مُعَاوِيَةُ: أَنْشُدُكَ بِاللَّهِ يَا ابْنَ عَبَّاسٍ، أَمَا تَعْلَمُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَكَرَ هَذَا فَقَالَ: " أَبُو الْجَبَابِرَةِ الْأَرْبَعَةِ "؟ فَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ: اللَّهُمَّ نَعَمْ» وَهَذَا الْحَدِيثُ فِيهِ غَرَابَةٌ وَنَكَارَةٌ شَدِيدَةٌ، وَابْنُ لَهِيعَةَ ضَعِيفٌ. وَقَدْ قَالَ أَبُو مُحَمَّدٍ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الدَّارِمِيِّ: ثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، ثَنَا سَعِيدُ بْنُ زَيْدٍ، أَخُو حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ الْحَكَمِ الْبُنَانِيِّ، عَنْ أَبِي الْحَسَنِ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، وَكَانَتْ لَهُ صُحْبَةٌ، قَالَ: «جَاءَ الْحَكَمُ بْنُ أَبِي الْعَاصِ يَسْتَأْذِنُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَعَرَفَ كَلَامَهُ فَقَالَ: " ائْذَنُوا لَهُ، حَيَّةٌ، أَوْ وَلَدُ حَيَّةٍ، عَلَيْهِ لَعْنَةُ اللَّهِ وَعَلَى مَنْ يَخْرُجُ مِنْ صُلْبِهِ إِلَّا الْمُؤْمِنِينَ، وَقَلِيلٌ مَا هُمْ، يُشَرَّفُونَ فِي الدُّنْيَا وَيَوْضُعُونَ فِي الْآخِرَةِ، ذَوُو مَكْرٍ وَخَدِيعَةٍ، يُعْطَوْنَ فِي الدُّنْيَا وَمَالَهُمْ فِي الْآخِرَةِ مِنْ خَلَاقٍ» قَالَ الدَّارِمِيِّ: أَبُو الْحَسَنِ هَذَا حِمْصِيٌّ. وَقَالَ نُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ فِي " الْفِتَنِ وَالْمَلَاحِمِ ": ثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَرْوَانَ الْمَرْوَانِيُّ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي مَرْيَمَ، عَنْ رَاشِدِ بْنِ سَعْدٍ، «أَنَّ مَرْوَانَ بْنَ الْحَكَمِ لَمَّا وُلِدَ دُفِعَ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِيَدْعُوَ لَهُ، فَأَبَى أَنْ يَفْعَلَ ثُمَّ قَالَ: " ابْنُ الزَّرْقَاءِ، هَلَاكُ