سنة إحدى عشرة من الهجرة
فصل في ذكر سراريه عليه الصلاة والسلام
পৃষ্ঠা - ৪৩৬৫
নবী কবীম (না)-এর বীদীগণের বিবরণ
নবী কবীম (সা) এর বাদী ছিলেন দুজন ৷ তাদের একজন মারিয়া ৰিনত শামউন কিরতী
(মিশরী) ৷ আলেকজাদ্রিয়ার শাসনকর্তা জুবারজ ইবন মীন৷ নবী কবীম (সা) এর সকাশে
র্তাকে উপহার হিসাবে পাঠিয়েছিলেন ৷ উপহার সামঘীর মধ্যে তার সংগে আরো ছিলেন র্তার
বোন শীরীন ৷ আবু নৃআরম (র) উল্লেখ করেন, উপহার প্রদত্ত চারটি বীদীর মধ্যে তিনি ছিলেন
অন্যতমা ৷ আল্লাহই সর্বাধিক অবগত ৷ আর ছিল একটি থােজা ৷;গালাম, যার নাম ছিল মাবুর
এবং দৃলদুল’ নামের একটি খচচর ৷ নবী কবীম (সা) তার এ উপহার সামগ্রী গ্রহণ করেন এবং
নিজের জন্য মারিয়াংক বেছে নেন ৷ মারিয়া ছিলেন মিশরের সানা জেলার হাফন নড়ামক
জনপদের যেয়ে ৷ ঘুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান (বা) তার শাসনামলে এ অঞ্চলের লোকদের
যিজিয়া রহিত করে দিয়েছিলেন এ মারিয়ার সম্মানে ৷ কারণ, তিনি রড়াসুলুল্লাহ (সা) এর পুত্র
সন্তান ইবরাহীমকে গর্ভে ধারণ করেছিলেন ৷
বর্ণনাকারী বলেন, মারিয়া ছিলেন সুন্দরী ও গৌরবর্ণ ৷ তার সৌন্দর্যে রাসুলুল্লাহ (সা) মুগ্ধ
হন ৷ তিনি তাকে তলেবাসতেন এবং তিনি ছিলেন তার দৃষ্টিতে বিশেষ মর্যাদার অঘিকারিণী;
বিশেষত পুত্র ইবয়াহীন (আ) কে জন্ম দেয়ার পরে ৷ আর বাসুলুল্লাহ (না) তার বোন শীবীনকে
হিবা’ করে দিয়েছিলেন হাসসড়ান ইবন ছাবিতকে (বা) ৷ এ শীরীনের পর্তে জন্মগ্রহণ করেন তার
পুত্র আবদুর রহমান ইবন হাসসান (বা) ৷ আর থােজ৷ গ্রেল্যেম মাবুও মিশরে থাকাকালীন তার
অভ্যাস অনুসারে এখানেও অনুমতি গ্রহণ বাতিরেকে (পর্দা না করে) মারিয়া ও শীবীনের কাছে
আসা-মাওয়া করতেন ৷ এ কারণে কিছু লোক মারিয়া সম্পর্কে ঐ বিষয়টি নিয়ে উচচ-বাচ্য
করেন ৷ তার থােজা হওয়ার ব্যাপারটি তাদের জানা ছিল না ৷ অবশেষে বিষয়টি তাদের কাছে
প্রকাশ পেয়ে গেল(তার বর্ণনা পরবর্তীতে আসছে) ৷ আর খচ্চরটিতে নবী কবীম (সা)
আরোহণ করতেন ৷ বলাবাহুল্য, হনায়ন অভিযানে নবী কবীম (না) ঐ খচ্চরেই আরােহী
ছিলেন ৷ এ খচচরটি নবী কবীম (সা)এর পরেও বিদ্যমান ছিল এবং দীর্ঘ দিন বেচে ছিল ৷
এমনকি আলী (বা) এর খিলাফতকড়ালে সেটি তার বাহন ছিল ৷ আলী (রড়া)এর মৃত্যুর পরে
সেটি আবদুল্লাহ ইবন জাফার ইবন আবু তালিব (রড়া)এর কাছে ছিল ৷ এটি অতিশয় বুড়িয়ে
য়েছিল বিধায় তার খাবারের জন্য তাকে যব এর জাউ পাকিয়ে দেয়া হত ৷
আবু বকর ইবন খুযায়মা (র) বলেন, মুহাম্মদ ইবন যিয়াদ ইবনঃ উবায়দুল্লাহ (র)
বৃরায়দা ইবনুল হুসায়ব (রা) থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, কিরতী শাসক রড়াসুলুল্লাহ (সা) এর
জন্য দুই তরুণী বোনকে উপহার পাঠিয়েছিলেন ৷ তাদের সংগে ছিল একটি খন্ডের ৷ তিনি
মদীনায় এ খচচরটিতে আরোহণ করতেন ৷ দুই তরুণীর একজনকে তিনি নিজের জন্য গ্রহণ
করলেন এবং তিনিই তীর পুত্র ইরড়াহীমের পর্ভধারিনী ৷ অন্যজনকে তিনি হেব৷ করে দিলেন ৷
ওয়াকিদী (র) বলেন, ইয়াকুব ইবন মুহাম্মদ ইবন আবু সাসাআ (র) আবদুল্লাহ ইবন আবদুর
রহমান ইবন আবু সাসাআ (র) থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা) মারিয়া
কিবতিয়াকে অত্যন্ত পসন্দ করতেন ৷ তিনি ছিলেন সুন্দরী ও মনােহর কৌকড়ানো £কশধারিণী ৷
নবী কবীম (সা) মারিয়ার বোন সহ উম্মু সুলারম রিনত যিলহাম (বা) এর বাড়িতে তার
الَّتِي ذَكَرْنَاهَا. وَالثَّانِي، نَعَمْ ; بِدَلِيلِ آيَةِ التَّخْيِيرِ وَهِيَ قَوْلُهُ: {يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ إِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا وَزِينَتَهَا فَتَعَالَيْنَ أُمَتِّعْكُنَّ وَأُسَرِّحْكُنَّ سَرَاحًا جَمِيلًا وَإِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَالدَّارَ الْآخِرَةَ فَإِنَّ اللَّهَ أَعَدَّ لِلْمُحْسِنَاتِ مِنْكُنَّ أَجْرًا عَظِيمًا} [الأحزاب: 28] قَالُوا: فَلَوْلَا أَنَّهَا تَحِلُّ لِغَيْرِهِ أَنْ يَتَزَوَّجَهَا بَعْدَ فِرَاقِهِ إِيَّاهَا لَمْ يَكُنْ فِي تَخْيِيرِهَا بَيْنَ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ فَائِدَةٌ، إِذْ لَوْ كَانَ فِرَاقُهُ لَهَا لَا يُبِيحُهَا لِغَيْرِهِ لَمْ يَكُنْ فِيهِ فَائِدَةٌ لَهَا، وَهَذَا قَوِيٌّ. وَاللَّهُ تَعَالَى أَعْلَمُ. وَأَمَّا الصِّنْفُ الثَّالِثُ وَهِيَ مَنْ تَزَوَّجَهَا وَطَلَّقَهَا قَبْلَ أَنْ يَدْخُلَ بِهَا، فَهَذِهِ يَحِلُّ لِغَيْرِهِ أَنْ يَتَزَوَّجَهَا. وَلَا أَعْلَمُ فِي هَذَا الْقِسْمِ نِزَاعًا. وَأَمَّا مَنْ خَطَبَهَا وَلَمْ يَعْقِدْ عَلَيْهَا فَأَوْلَى لَهَا أَنْ تَتَزَوَّجَ، وَأَوْلَى. وَسَيَجِيءُ فَصْلٌ فِي كِتَابِ الْخَصَائِصِ يَتَعَلَّقُ بِهَذَا الْمَقَامِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ.
[فَصْلٌ فِي ذِكْرِ سَرَارِيِّهِ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ]
كَانَتْ لَهُ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ سُرِّيَّتَانِ إِحْدَاهُمَا، مَارِيَةُ بِنْتُ شَمْعُونَ الْقِبْطِيَّةُ، أَهْدَاهَا لَهُ صَاحِبُ إِسْكَنْدَرِيَّةَ، وَاسْمُهُ جُرَيْجُ بْنُ مِينَا، وَأَهْدَى مَعَهَا أُخْتَهَا سِيرِينَ - وَذَكَرَ أَبُو نُعَيْمٍ أَنَّهُ أَهْدَاهَا فِي أَرْبَعِ جَوَارٍ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ -
পৃষ্ঠা - ৪৩৬৬
وَغُلَامًا خَصِيًّا اسْمُهُ مَأْبُورٌ، وَبَغْلَةً يُقَالُ لَهَا: الدُّلْدُلُ. فَقَبِلَ هَدِيَّتِهِ وَاخْتَارَ لِنَفْسِهِ مَارِيَةَ، وَكَانَتْ مِنْ قَرْيَةٍ بِبِلَادِ مِصْرَ يُقَالُ لَهَا: حَفْنٌ. مِنْ كُورَةِ أَنْصِنَا، وَقَدْ وَضَعَ عَنْ أَهْلِ هَذِهِ الْبَلْدَةِ مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ فِي أَيَّامِ إِمَارَتِهِ الْخَرَاجَ ; إِكْرَامًا لَهَا مِنْ أَجْلِ أَنَّهَا حَمَلَتْ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِوَلَدٍ ذَكَرٍ، وَهُوَ إِبْرَاهِيمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ. قَالُوا: وَكَانَتْ مَارِيَةُ جَمِيلَةً بَيْضَاءَ أُعْجِبَ بِهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَأَحَبَّهَا وَحَظِيَتْ عِنْدَهُ، وَلَا سِيَّمَا بَعْدَ مَا وَضَعَتْ إِبْرَاهِيمَ وَلَدَهُ. وَأَمَّا أُخْتُهَا سِيرِينُ فَوَهَبَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِحَسَّانَ بْنِ ثَابِتٍ فَوَلَدَتْ لَهُ ابْنَهُ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ حَسَّانَ، وَأَمَّا الْغُلَامُ الْخَصِيُّ، وَهُوَ مَأْبُورٌ، فَقَدْ كَانَ يَدْخُلُ عَلَى مَارِيَةَ وَسِيرِينِ بِلَا إِذْنٍ كَمَا جَرَتْ بِهِ عَادَتُهُ بِمِصْرَ، فَتَكَلَّمَ بَعْضُ النَّاسِ فِيهَا بِسَبَبِ ذَلِكَ، وَلَمْ يَشْعُرُوا أَنَّهُ خَصِيٌّ حَتَّى انْكَشَفَ الْحَالُ، عَلَى مَا سَنُبَيِّنُهُ قَرِيبًا، إِنْ شَاءَ اللَّهُ تَعَالَى. وَأَمَّا الْبَغْلَةُ فَكَانَ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ يَرْكَبُهَا، وَالظَّاهِرُ، وَاللَّهُ أَعْلَمُ، أَنَّهَا الَّتِي كَانَ رَاكِبَهَا يَوْمَ حُنَيْنٍ. وَقَدْ تَأَخَّرَتْ هَذِهِ الْبَغْلَةُ، وَطَالَتْ مُدَّتُهَا حَتَّى كَانَتْ عِنْدَ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ فِي أَيَّامِ إِمَارَتِهِ، وَمَاتَ، فَصَارَتْ إِلَى عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرِ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، وَكَبِرَتْ حَتَّى كَانَ يُجَشُّ لَهَا الشَّعِيرُ لِتَأْكُلَهُ.
قَالَ أَبُو بَكْرِ بْنُ خُزَيْمَةَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ زِيَادِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ، أَنْبَأَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ بَشِيرِ بْنِ الْمُهَاجِرِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ بْنِ الْحُصَيْبِ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: أَهْدَى أَمِيرُ الْقِبْطِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَارِيَتَيْنِ أُخْتَيْنِ، وَبَغْلَةً فَكَانَ يَرْكَبُ
পৃষ্ঠা - ৪৩৬৭
অবস্থানের ব্যবস্থা করলেন ৷ পরে রড়াসুলুল্লাহ (সা) তাদের কাছে গিয়ে (তান্সেরকে ইসলাম
গ্রহণের দাওয়াত দিলে) র্তারড়া সেখানেই ইসলাম গ্রহণ করলেন ৷ পরে তিনি মালিকানা সুত্রে
মারিয়া (রড়া)-এর সৎগ ভোগ করলেন এবং তাকে মদীনায় উচু এলাকায় অবস্থিত বনুনড়াষীরের
নিকট হতে প্রাপ্ত বড়াগানসমুহের এ কটি ওে হুানাওরি৩ ক র (ল ন ৷ গ্রীষ্মকালে তিনি সেখানে
উন্নতমদ্বনের খেজুর বাগানে বাস করতে থাকেন ৷ নবী কবীর (সা) সেখানেই র্তার কাছে
ঙেন্-ণ্ন্ ণ্; করষ্:ঞা : তিনি ছিলেন চরম ধর্যপ্রাণ মহিলা ৷ নবী কবীর (সা) র্তার বোন শীবীনকে
£হব করলেন খ্ড়াসসান ইবন ছড়াবিত (রড়া) কে ৷ সেখানে তিনি তার গর্ভে হাসসড়ান পুত্র আবদুর
রহহুন্ক্রুসর জ্জা হয় ৷ অন্যদিকে মারিয়ার গর্ভে রাসুলুল্লাহ (সা) এর একটি পুত্র ইবরাহীমের জন্ম
হয় নবী করীম (সা) এ সন্তান জন্মের সপ্তম দিনে একটি ছাগল জবইি করে তার আকীকা
:দ্দোয় করলেন ৷ তার মাথায় চুল মুণ্ডালেন এবং চুলের ওকবৃনর সমসরিমাণ রপা মিসর্কীনদের
সত্ত্বসকা করে দিলেন ৷ তিনি তীর চুল মাটিতে দাফন করার হুকুম দিলেন এবং তার নাম
করলেন ইবরাহীন ৷ মারিয়ার ধাত্রী ছিলেন বদ্বসুলুল্লাহ (না) এ র আয়ড়াদকৃত ন্ন্থাড়াদী সালমা (বা) ৷
সালমা তার স্বামী আবু রব্বফি (রা) এর কাছে গিয়ে তার খবর দিলেন যে , মারিয়া একটি পুত্র
সন্তান জন্য দিয়েছেন ৷ তখন আবু রাফি“ (বা) রাসৃলুল্লাহ (না)-এর নিকটে এসে তাকে এ
সৃসত্বাদ দিলেন ৷ নবী কবীম (সা) আবু বাফিকে একটি ২ার পান করণেন ৷ রাসুপুহু:া৷হ্ (সা)-
এর বিকািণ এতে ঈর্ষা বোধ করলেন এবং মারিয়ার ঘরে নবী কবীর (সা) এর সন্তান লাভে
তাদের মন তাবী হয়ে গেল ৷
হাফিয আবুল হ্াসান পারাণুঙ্কু৩নী (র) রিওয়ায়াত করেছেন, আবু উবারস কাসিম ইবন
ইসমাঈল (র) সুত্রেইবন আব্বাস (বা) থেকে ৷ তিনি বলেন, মারিয়া সন্তান জন্য দিলে
রাসুলুল্লাহ (সা) বললেন, এোদ্বু ৰুশুএভো তার সন্তান র্তাকে মুক্ত করে দিয়েছে ৷ পরে
সারাকু৩বী মওব৷ করেছেন, যিয়ড়াদ ইবন আব্যুব (র) একাকী এ হাদীস বর্ণনা করেছেন ৷ তবে
তিনি ৰিশ্বম্ভ রাবী ৷ এছাড়া ইবন খাজা (ব)-ও অন্য একটি সুত্রে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন ৷
ৎশ্রিষ্ট উম্মু ওয়ালাদ ন্(সন্তানের যা বীদী) বিষয়ক মাসঅল্দোটি আমি একটি স্বতন্ত্র আলোচনায়
পৃথকতারে বংনাি করেছি ৷ তাতে আমি সনীবীগঃণর বিভিন্ন যতড়ামতশ্আট প্রকারের অভিমত
উদ্ধৃত করেছি এবং প্রতিটি অভিসতের যুক্তি প্ৰমাণও উল্লেখ করেছি ৷ আল্লাহ্ব জন্য হহ্মেদ এবং
তারই অনৃকস্পা ৷
ইউনুস ইবন বুকায়র (র) বলেন, মুহাম্মদ ইবন ইসহাক (র) সুত্রে আলী ইবন আবু তল্লি
(বা) থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, ণ্লাকেরড়া ইবরাহীমের মা মারিয়া সম্পর্কে তার এক জ্ঞাভি
(চাচাত) তাই জনৈক কিবতীকে নিয়ে বেশ বিরুপ সমালোচনার যেতে উঠল ৷ এ কিবত্তী মন্ইহ:র
সংগে £দখা-সক্ষোত করত এবং তার কাছে প্রায়ই যাতায়াত করত ৷ রাসুলুল্লাহ (সা ) দ্দৌ ণ্রন্
কে বললেনম্বু ৰুদ্বু;হ্জ্র
ল্যেকটিকে তার কাছে দেখতে গেলে তার গর্দান উড়িয়ে দোব ৷” আলী ( রা ) বললেন র্মী
বললহ্বম ইয়া রাসুলাল্লাহশু আপনার হুকুমের ব্যাপারে-রক্ষা আপনি তামকে প্ষ্ঠধ্বশ্ম্রছন্ ত্রাই
বব উত্তপ্ত লৌহ পাি;শুর নদ্রড়ায় কিৎবড়া (আমি হব) উপস্থিত ব্যক্তি দুসরভে পার হৃদৃ ভ্রন্ ন্দ্দেক্ট্রভ্র
ব্যক্তি দেখে নন্ ন্ ( তে ন) রাসুলুল্ল-হ (না) বললেন ট্রু; ব্বা
الْبَغْلَةَ بِالْمَدِينَةِ، وَاتَّخَذَ إِحْدَى الْجَارِيَتَيْنِ، فَوَلَدَتْ لَهُ إِبْرَاهِيمَ ابْنَهُ، وَوَهَبَ الْأُخْرَى.
وَقَالَ الْوَاقِدِيُّ: حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ أَبِي صَعْصَعَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي صَعْصَعَةَ قَالَ: «كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُعْجَبُ بِمَارِيَةَ الْقِبْطِيَّةِ، وَكَانَتْ بَيْضَاءَ جَعْدَةً جَمِيلَةً فَأَنْزَلَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأُخْتَهَا عَلَى أُمِّ سُلَيْمٍ بِنْتِ مِلْحَانَ فَدَخَلَ عَلَيْهِمَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَعَرَضَ عَلَيْهِمَا الْإِسْلَامَ فَأَسْلَمَتَا هُنَاكَ، فَوَطِئَ مَارِيَةَ بِالْمِلْكِ، وَحَوَّلَهَا إِلَى مَالٍ لَهُ بِالْعَالِيَةِ كَانَ مِنْ أَمْوَالِ بَنِي النَّضِيرِ، فَكَانَتْ فِيهِ فِي الصَّيْفِ، وَفِي خُرَافَةِ النَّخْلِ، فَكَانَ يَأْتِيهَا هُنَاكَ، وَكَانَتْ حَسَنَةَ الدِّينِ، وَوَهَبَ أُخْتَهَا سِيرِينَ لِحَسَّانَ بْنِ ثَابِتٍ فَوَلَدَتْ لَهُ عَبْدَ الرَّحْمَنِ، وَوَلَدَتْ مَارِيَةُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ غُلَامًا سَمَّاهُ إِبْرَاهِيمَ، وَعَقَّ عَنْهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِشَاةٍ يَوْمَ سَابِعِهِ، وَحَلَقَ رَأَسَهُ، وَتَصَدَّقَ بِزِنَةِ شِعْرِهِ فِضَّةً عَلَى الْمَسَاكِينِ، وَأَمَرَ بِشِعْرِهِ فَدُفِنَ فِي الْأَرْضِ، وَسَمَّاهُ إِبْرَاهِيمَ، وَكَانَتْ قَابِلَتُهَا سَلْمَى مَوْلَاةَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَخَرَجَتْ إِلَى زَوْجِهَا أَبِي رَافِعٍ فَأَخْبَرَتْهُ بِأَنَّهَا قَدْ وَلَدَتْ غُلَامًا، فَجَاءَ أَبُو رَافِعٍ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَبَشَّرَهُ، فَوَهَبَ لَهُ عَبْدًا، وَغَارَ نِسَاءُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَاشْتَدَّ عَلَيْهِنَّ حِينَ رُزِقَ مِنْهَا الْوَلَدَ» .
وَرَوَى الْحَافِظُ أَبُو الْحَسَنِ الدَّارَقُطْنِيُّ، عَنْ أَبِي عُبَيْدٍ الْقَاسِمِ بْنِ إِسْمَاعِيلَ،
পৃষ্ঠা - ৪৩৬৮
عَنْ زِيَادِ بْنِ أَيُّوبَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ زَكَرِيَّا الْمَدَائِنِيِّ، عَنِ ابْنِ أَبِي سَارَّةَ، عَنِ ابْنِ أَبِي الْحُسَيْنِ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: لَمَّا وَلَدَتْ مَارِيَةُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَعْتَقَهَا وَلَدُهَا» " ثُمَّ قَالَ الدَّارَقُطْنِيُّ: تَفَرَّدَ بِهِ زِيَادُ بْنُ أَيُّوبَ وَهُوَ ثِقَةٌ. وَقَدْ رَوَاهُ ابْنُ مَاجَهْ مِنْ حَدِيثِ حُسَيْنِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ بِمِثْلِهِ. وَرُوِّينَاهُ مِنْ وَجْهٍ آخَرَ. وَقَدْ أَفْرَدَنَا لِهَذِهِ الْمَسْأَلَةِ، وَهِيَ بَيْعُ أُمَّهَاتِ الْأَوْلَادِ، مُصَنَّفًا مُفْرَدًا عَلَى حِدَتِهِ، وَحَكَيْنَا فِيهِ أَقْوَالَ الْعُلَمَاءِ بِمَا حَاصِلُهُ يَرْجِعُ إِلَى ثَمَانِيَةِ أَقْوَالٍ، وَذَكَرْنَا مُسْتَنَدَ كُلِّ قَوْلٍ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ وَالْمِنَّةُ.
وَقَالَ يُونُسُ بْنُ بُكَيْرٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، عَنْ أَبِيهِ، «عَنْ جَدِّهِ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ قَالَ: أَكْثَرُوا عَلَى مَارِيَةَ أُمِّ إِبْرَاهِيمَ فِي قِبْطِيٍّ ابْنِ عَمٍّ لَهَا يَزُورُهَا وَيَخْتَلِفُ إِلَيْهَا فَقَالَ: رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ " خُذْ هَذَا السَّيْفَ فَانْطَلِقْ فَإِنْ وَجَدْتَهُ عِنْدَهَا فَاقْتُلْهُ " قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ أَكُونُ فِي أَمْرِكَ إِذَا أَرْسَلْتَنِي كَالشِّكَّةِ الْمُحَمَّاةِ لَا يُثْنِينِي شَيْءٌ حَتَّى أَمْضِيَ لِمَا أَمَرْتَنِي بِهِ، أَمِ الشَّاهِدُ يَرَى مَا لَا يَرَى الْغَائِبُ؟ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ " بَلِ الشَّاهِدُ يَرَى مَا لَا يَرَى الْغَائِبُ " فَأَقْبَلْتُ مُتَوَشِّحًا السَّيْفَ، فَوَجَدْتُهُ
পৃষ্ঠা - ৪৩৬৯
(তুমি হবে) উপস্থিত ব্যক্তি দেখতে পড়ায় যা অনুপস্থিত ব্যক্তি দেখে না” (নীতির অনুসারী) ৷
আলী (বা) বললেন, আমি তরবারী কাধে ঝুলিয়ে এগিয়ে চললাম এবং সেখানে গিয়ে
লোকটিকে তার কাছে দেখতে পেলাম ৷ আমি তরবারী কোষ যুক্ত করলে সে বুঝতে পারল যে,
আমার লক্ষ্য সেই ৷ সে তখন দৌড়ে গিয়ে একটি খেজুর গাছে চড়ল এবং লাফ দিয়ে নিজেকে
মাথার উপর দাড় করিয়ে দিয়ে দুই পড়া উর্ধে তুলে দিল ৷ লক্ষ্য করলাম, ল্যেকটির পুরুষড়াঙ্গ
কর্তিত ও তার যে স্থানটি সমতল ৷ অর্থাৎ পুরুষের যা কিছু থাকে তার আ ৷দি অন্ত কিছুই তার
কাছে নেই ৷ তখন আমি রাসুলুল্লাহ (না)-এর কাছে গিয়ে তাকে বিষয়টি অবহিত করলাম ৷
তিনি বললেন, <;ান্প্রুা৷ ৷ক্রো ৷-া০ ;যুঃগু এেগ্রা শ্াৰু৷ ১ণ্১এ৷ সব হামদ সে আল্লাহর যিনি আমাদের
(নবী) পরিবার হতে (দুনমি ও অপবাদ) হটিয়ে দিলেন ৷” ইমাম আহমাদ (র) বলেছেন,
ইয়াহয়া ইবন সাঈদ (র) আলী (যা) থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, আমি বললাম, ইয়া
রাসুলাল্লাহ৷ আপনি যখন আমাকে পাঠাচ্ছেন তবে আমি উত্তপ্ত নৌহদণ্ডের ন্যায় হয় কিংবা
উপস্থিত ব্যক্তি দেখতে পড়ায় যা অনুপস্থিত দেখে না? (অর্থাৎ চোখ ৰুজে আপনার হুকুম পালন
করব নাকি যাচাই করা ?) ৷ তিনি বললেন, উপস্থিত দেখতে পড়ায় যা অনুপস্থিত দেখে না
(অর্থাৎ যাচাই করে দেখবে)া আহমাদ (র) এর রিওয়ায়াত এরুপ স০ ক্ষেপিত ৷ আমাদের
পুর্ব উদ্ধৃত হাদীসে মুল এটিই এবং এর সনদের রাবীগণ বিশ্বস্ত ৷ তাবারানী (র) বলেছেন,
মুহাম্মদ ইবন আমর ইবন খালিদ আল হা ৷ররানী (র) আনাস (যা) থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি
বলেন, মারিয়া (বা) ইব্রাহীম (রা) কে জন দেয়ার পর নবী করীম (সা) এর মান তার
ব্যাপারে দ্বিধা সৃষ্টি হওয়ার উপক্রম হয়েছিল ৷
অবশেষে জিবরীল (আ) আগমন করলেন এবং বললেন, ণ্স্পেধো — — এ্যাং স্পো
ইবরাহীমের পিতা৷ আপনাকে সালাম আবু নু আয়ম (র) বলেছেন, তা ৷বদুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ
আইশা (বা) থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, যুকাওকিস নামে অভিহিত র্জ্যনক সেনাপতি ও রাজা
মারিয়া নাম্বী এক কুমারী কিবতী রাজকন্যাকে উপহার পাঠালেন এবং তার মা গে তার এক যুবা
বয়সী চাচাত ভাইকেও উপহারের অন্তর্ভুক্ত করে পাঠালেন ৷ রাসুলুল্লাহ (সা) তার সংগে নিভৃ৩
বাসে মিলিত হতেন ৷ একদিন গিয়ে তিনি দেখতে পেলেন যে, তিনি (ইবয়াহীমকে) গর্ভে ধারণ
করেছেন ৷ আইশা (বা) বলেন, তার পর্ভ দৃশ্যমান হয়ে উঠল ৷ যে তাতে অস্থির হয়ে পড়ল ৷
রাসুলুল্লাহ (সা) নিরবতা অবলম্বন করলেন ৷ পরে তার স্তনে দুধ হচ্ছিল না ৷ তখন তার জন্য
একটি দুধেল মেষ খরিদ করা হল ৷ যা দিয়ে শিশুর খাদ্যের ব্যবস্থা করা হত ৷ তাতে তার দেহ
সৃগঠিত হল এবং বর্ণও সুন্দর ও সুশ্ৰী হল ৷ একদিন সে সত্তানটিকে কাধে করে নবী করীম
(না)-এর নিকট নিয়ে এল ৷ নবী করীম (সা) বললেন,াৰুএ৷ :?)ং খ্-এ,১ৎ ড়ুন্ধ্রওাণ্ ৷,এ আইশা
ঢেহারার সাদৃশ্যতা দেখে কেমন মনে হচ্ছে ?’ তখন আমি এবং অন্যরা বললাম, বিশেষ কোন
সাদৃশ্য দেখছি না ৷ ’ তিনি বললেন, ণ্১া৷৷ শ্বদ্বু আর দেহ ও গোশতের ব্যাপায়টিও নয় ? আমি
বললাম, আমার জীবনের দোহ ই মেঘের দুধে প্ৰতিপালিত হলে তার পােশ ত তো সুন্দর
হয়েই ৷
ওয়া ৷কিদী (র) বলেন, পনের হিজরীর মুহাররাম মাসে মারিয়া (রা) ইনতিকাল করেন ৷
উমর (বা) তার জানাযার সালাত আদায় করেন এবং তাকে বার্কীতে (পােরস্থানে) দাফন
عِنْدَهَا، فَاخْتَرَطْتُ السَّيْفَ فَلَمَّا رَآنِي عَرَفَ أَنِّي أُرِيدُهُ، فَأَتَى نَخْلَةً فَرَقِيَ فِيهَا، ثُمَّ رَمَى بِنَفْسِهِ عَلَى قَفَاهُ، ثُمَّ شَالَ رِجْلَيْهِ، فَإِذَا بِهِ أَجَبُّ أَمْسَحُ مَا لَهُ مِمَّا لِلرِّجَالِ قَلِيلٌ وَلَا كَثِيرٌ، فَأَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرْتُهُ فَقَالَ " الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي صَرَفَ عَنَّا أَهْلَ الْبَيْتِ» ".
وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، ثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ عُمَرَ بْنِ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، عَنْ عَلِيٍّ قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِذَا بَعَثْتَنِي أَكُونُ كَالسِّكَّةِ الْمُحَمَّاةِ، أَمِ الشَّاهِدُ يَرَى مَا لَا يَرَى الْغَائِبُ؟ قَالَ «الشَّاهِدُ يَرَى مَا لَا يَرَى الْغَائِبُ» هَكَذَا رَوَاهُ مُخْتَصَرًا. وَهُوَ أَصْلُ الْحَدِيثِ الَّذِي أَوْرَدْنَاهُ، وَإِسْنَادُهُ رِجَالٌ ثِقَاتٌ.
وَقَالَ الطَّبَرَانِيُّ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ خَالِدٍ الْحَرَّانِيُّ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ، وَعُقَيْلٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ أَنَسٍ قَالَ: «لَمَّا وَلَدَتْ مَارِيَةُ إِبْرَاهِيمَ، كَادَ أَنْ يَقَعَ فِي النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْهُ شَيْءٌ حَتَّى نَزَلَ جِبْرِيلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ، فَقَالَ: السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا أَبَا إِبْرَاهِيمَ» .
وَقَالَ أَبُو نُعَيْمٍ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي عَاصِمٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الْبَاهِلِيُّ، حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ رَجُلٍ سَمَّاهُ،
পৃষ্ঠা - ৪৩৭০
عَنِ اللَّيْثِ بْنِ سَعْدٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: «أَهْدَى مَلِكٌ مِنْ بَطَارِقَةِ الرُّومِ يُقَالُ لَهُ: الْمُقَوْقِسُ جَارِيَةً قِبْطِيَّةً مِنْ بَنَاتِ الْمُلُوكِ يُقَالُ لَهَا مَارِيَةُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. وَأَهْدَى مَعَهَا ابْنَ عَمٍّ لَهَا شَابًّا، فَدَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْهَا ذَاتَ يَوْمٍ مَدْخَلَ خَلْوَةٍ فَأَصَابَهَا فَحَمَلَتْ بِإِبْرَاهِيمَ. قَالَتْ عَائِشَةُ: فَلَمَّا اسْتَبَانَ حَمْلُهَا جَزِعَتْ مِنْ ذَلِكَ، فَسَكَتَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمْ يَكُنْ لَهَا لَبَنٌ، فَاشْتَرَى لَهَا ضَأْنَةً لَبَوْنًا تُغَذِّي مِنْهَا الصَّبِيَّ، فَصَلُحَ عَلَيْهِ جِسْمُهُ وَحَسُنَ لَوْنُهُ، وَصَفَا لَوْنُهُ، فَجَاءَ بِهِ ذَاتَ يَوْمٍ يَحْمِلُهُ عَلَى عُنُقِهِ فَقَالَ: " يَا عَائِشَةُ كَيْفَ تَرَيْنَ الشَّبَهَ؟ " فَقُلْتُ وَأَنَا غَيْرَى: مَا أَرَى شَبَهًا. فَقَالَ: " وَلَا اللَّحْمُ " فَقُلْتُ: لَعَمْرِي، مَنْ تَغَذَّى بِأَلْبَانِ الضَّأْنِ لَيَحْسُنُ لَحْمُهُ» .
قَالَ الْوَاقِدِيُّ: مَاتَتْ مَارِيَةُ فِي الْمُحَرَّمِ سَنَةَ سِتَّ عَشْرَةَ، فَصَلَّى عَلَيْهَا
পৃষ্ঠা - ৪৩৭১
৫ : : স্থল্ইন্ন্হ্ ,দ্বুহু-ন ঙ্কিহয়ো
করেন ; ৰুৰু :; ণ্ষ্ ইব ন্ ষ্-ষ্র্বন্কৃস্ন অঙ্ক ফো (র)ও অনুরুপ বিবরণ দিয়েছেন ৷ তবে খলীফা,
আবু ট্টবরণ্ন্র্দ্র দ্র ইহ্ববৃৰ ইরন্ নৃক্ষিরন্ন (র) বলেছেন, (বলে হিজরীতে তিনি ইনতিকাল
করেন
::ন্র কন্ন্ভ্রন্ হ--চ্ছন্ হ্বয়হনাে ৰিনত যারদ বনু নাষীর গোত্রীয়া এবং মতান্তরে
কুহ্বরক্ষ্ণ :-ৰুওর €রক্কিবী (র) বলেন, রড়ায়হানা ৰিনত যায়দ ছিলেন বনু নড়াবীর গোত্রের ৷
ণ্:;ব :কট্ কেউ বলেছেন বনু কুরারজার ৷ ওয়াকিদী (র) আরো বলেন, রড়ারহানা বিনত যারদ
ছিলেন বনু নড়াবীর গোত্রের এবং তিনি এ গোত্রেই বিবাহিতা ছিলেন ৷ রা“সুলুল্লাহ (না) তাকে
ক্তের কনদ্র বাছাই করে নিয়েছিলেন ৷ তিনি ছিলেন সুন্দরী মহিলা ৷ রড়াসুলুল্লাহ (না) তাকে
ইন্কহ্বম গ্রহণের প্রস্তাব দিলে তিনি ইয়াহুদী ধর্ম পরিত্যাগে অস্বীকৃত হন ৷ তংদ্দ রণ্সৃহুরর্ভহ
(না) তাকে পরিত্যাগ করে রড়াখলেন এবং মনে মনে তার আচরন্বণ বথো শ্বপলেন পরে ইবন
শু“বা (ছালাব) কে ডেকে পাঠিয়ে তার সংগে নবী কবীম (না) বিষয়টি আলোচনা করলেন ৷
ইবন শুবা বললেন, আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য উত্সর্গিত ! লে ইসলাম গ্রহণ করবেই ৷
তিনি তখন বের হয়ে গিয়ে ররহ্শ্নোর কাছে £প্ান্ছরুণ্ প্ণ্ন্ এবং তাকে বলতে লাগলেন, তুমি
তোমার স্বগোত্রের অনুগামী হয়ে থেক না ৷ তুমি তো £ন্হুছই, (সর্দার) হুয়ায় ইবন আখতার
তাদের কি পরিণতিই না ঘটিয়েছে ৷ তাই, (আমার পরামর্শ হচ্ছে) তুমি ঘুসলমান হয়ে যাও ৷
রাসুলুল্লাহ (সা) তোমাকে তীর একান্ত বদ্রক্তিগত করে নেবেন ৷ রাসুলুল্লাহ (সা) তার
সাহাবীদের মাঝে ছিলেন ৷ ইতোমধ্যে তিনি এক জোড়া চপ্পলের আওয়াজ শুনতে পেয়ে
বললেন, অবশ্যই ইবন শুবার চপ্পলদ্বর ৷
সে আমাকে রায়হানার ইসলাম গ্রহ ণর সৃসংবাদ দিতে আসছে ৷ তখনই ইবন শুবা এসে বলতে
লাপলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহশু রায়হান) ইসলাম গ্রহণ করেছে ৷ ফলে নবী কবীম (সা) আনন্দিত
হলেন ৷ ইবন ইলহাক (র) বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা) বনু কুরড়ায়জাকে পরাজিত করার পরে
বারহান৷ বিনত আমর ইবন খিনফোকে নিজের জন্য একান্ত করে নিলেন ৷ নবী কৰীম ( ন্দ্ব ) এর
ওফাত পর্যন্ত তিনি তার নিকটে ভীরই মালি কা ণ্শ্ ৷ ন ছিলেণ্ণ্ , তিনি ওট্রুাপু< ইণাংন্ দ্বুট্রুহচ্হ্ব করার
এবং পরে তাকে বিবাহ করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ৷
কিন্তু তিনি ইয়াহুদী ধর্ম ব্যতীত অন্য কিছু গ্রহণে অস্বীকৃতি জানালেন ৷ এরপরে ইবন ইনহড়াক
তার ইসলাম গ্রহণ সম্পর্কিত পুর্বোক্ত বিবরণ উল্লেখ করেছেন ৷ ওয়াকিদী (র) বলেন, পরে
রড়াসুলুল্লাহ (সা) র্তাকে উম্মুল মুনযির সালযা বিনত কারস (রা)এর বাড়ীতে পাঠিয়ে দিলেন ৷
সেখানে অবস্থান কালে তার ঋতুস্রাব দেখা দেয় এবং এক বারের স্রারের পরে তিনি পবিত্রা হলে
উম্মুল মুনযির (বা) এসে রাসুলুল্লাহ (না)-কে তা অবহিত করলেন ৷ নবী কবীম (সা) উম্মুল
মুনযিরের বাড়িতে তার কাছে গিয়ে বললেন,
এ্যা ষ্ এএে;৷ এেগ্রৰু, ,,৷ প্রু১দ্বু£৷ ,) ৰু:প্রু,;৷ ;), থ্রেদ্বু এৰু ,দ্বুওা ৰু এ;; ৷ ঠো ৰু;প্রুপ্রু;৷ ;)
“তোমার যদি পসন্দ হয় তার তোমাকে মুক্ত করে দিয়ে আমি তোমাকে বিয়ে করি ৷ তবে
আমি তাই করব ৷ আর যদি আমার মালিকানায় থাকা তোমার কাছে ভাল লাগে তার মালিকানা
সুত্রে আমি তোমাকে ব্যবহার করব ৷ সে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমার দৃষ্টিতে আপনার জন্য
عُمَرُ، وَدَفَنَهَا فِي الْبَقِيعِ. وَكَذَا قَالَ الْمُفَضَّلُ بْنُ غَسَّانَ الْغَلَّابِيُّ. وَقَالَ خَلِيفَةُ وَأَبُو عُبَيْدٍ وَيَعْقُوبُ بْنُ سُفْيَانَ: مَاتَتْ سَنَةَ سِتَّ عَشْرَةَ رَحِمَهَا اللَّهُ.
وَمِنْهُنَّ رَيْحَانَةُ بِنْتُ زَيْدٍ، مِنْ بَنِي النَّضِيرِ، وَيُقَالُ: مِنْ بَنِي قُرَيْظَةَ. قَالَ الْوَاقِدِيُّ: كَانَتْ رَيْحَانَةُ بِنْتُ زَيْدٍ مِنْ بَنِي النَّضِيرِ، وَكَانَتْ مُزَوَّجَةً فِي بَنِي قُرَيْظَةَ، وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَدْ أَخَذَهَا لِنَفْسِهِ صَفِيًّا، وَكَانَتْ جَمِيلَةً فَعَرَضَ عَلَيْهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ تُسْلِمَ، فَأَبَتْ إِلَّا الْيَهُودِيَّةَ، فَعَزَلَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَوَجَدَ فِي نَفْسِهِ، فَأَرْسَلَ إِلَى ابْنِ سَعْيَةَ، فَذَكَرَ لَهُ ذَلِكَ، فَقَالَ ابْنُ سَعْيَةَ: فِدَاكَ أَبِي وَأُمِّي، هِيَ تُسْلِمُ. فَخَرَجَ حَتَّى جَاءَهَا فَجَعَلَ يَقُولُ لَهَا: لَا تَتَّبِعِي قَوْمَكِ، فَقَدْ رَأَيْتِ مَا أَدْخَلَ عَلَيْهِمْ حُيَيُّ بْنُ أَخْطَبَ، فَأَسْلِمِي يَصْطَفِيكِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِنَفْسِهِ. فَبَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي أَصْحَابِهِ إِذْ سَمِعَ وَقْعَ نَعْلَيْنِ فَقَالَ: «إِنَّ هَاتَيْنِ لَنَعْلَا ابْنِ سَعْيَةَ يُبَشِّرُنِي بِإِسْلَامِ رَيْحَانَةَ» فَجَاءَهُ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، قَدْ أَسْلَمَتْ
পৃষ্ঠা - ৪৩৭২
رَيْحَانَةُ. فَسُّرَ بِذَلِكَ.
وَقَالَ مُحَمَّدُ ابْنُ إِسْحَاقَ لَمَّا فَتَحَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُرَيْظَةَ اصْطَفَى لِنَفْسِهِ رَيْحَانَةَ بِنْتَ عَمْرِو بْنِ خُنَافَةَ، فَكَانَتْ عِنْدَهُ حَتَّى تُوَفِّيَ عَنْهَا وَهِيَ فِي مِلْكِهِ، وَكَانَ عَرَضَ عَلَيْهَا الْإِسْلَامَ وَيَتَزَوَّجُهَا، فَأَبَتْ إِلَّا الْيَهُودِيَّةَ. ثُمَّ ذَكَرَ مِنْ إِسْلَامِهَا مَا تَقَدَّمَ.
قَالَ الْوَاقِدِيُّ: فَحَدَّثَنِي عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ أَيُّوبَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي صَعْصَعَةَ، عَنْ أَيُّوبَ بْنِ بَشِيرٍ الْمُعَاوِيِّ قَالَ: فَأَرْسَلَ بِهَا رَسُولُ اللَّهِ إِلَى بَيْتِ سَلْمَى بِنْتِ قَيْسٍ أَمِّ الْمُنْذِرِ، فَكَانَتْ عِنْدَهَا حَتَّى حَاضَتْ حَيْضَةً، ثُمَّ طَهُرَتْ مِنْ حَيْضِهَا، فَجَاءَتْ أُمُّ الْمُنْذِرِ فَأَخْبَرَتْ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجَاءَهَا فِي مَنْزِلِ أُمِّ الْمُنْذِرِ، فَقَالَ لَهَا: «إِنْ أَحْبَبْتِ أَنْ أُعْتِقَكِ، وَأَتَزَوَّجَكِ فَعَلْتُ، وَإِنْ أَحْبَبْتِ أَنْ تَكُونِي فِي مِلْكِي أَطَؤُكِ بِالْمِلْكِ فَعَلْتُ " فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّهُ أَخَفُّ عَلَيْكَ وَعَلَيَّ أَنْ أَكُونَ فِي مِلْكِكَ. فَكَانَتْ فِي مِلْكِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَطَؤُهَا حَتَّى مَاتَتْ» .
قَالَ الْوَاقِدِيُّ: وَحَدَّثَنِي ابْنُ أَبِي ذِئْبٍ قَالَ: سَأَلْتُ الزُّهْرِيَّ عَنْ رَيْحَانَةَ فَقَالَ: «كَانَتْ أَمَةً لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَعْتَقَهَا وَتَزَوَّجَهَا، فَكَانَتْ تَحْتَجِبُ فِي أَهْلِهَا، وَتَقُولُ: لَا يَرَانِي أَحَدٌ بَعْدَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ» قَالَ الْوَاقِدِيُّ: وَهَذَا أَثْبَتُ الْحَدِيثَيْنِ عِنْدَنَا، وَكَانَ زَوْجُهَا قَبْلَهُ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ الْحَكَمَ.
পৃষ্ঠা - ৪৩৭৩
এবং আমারও জন্য আপনার মালিকানাধীন থাকা অধিক নিবঞ্চিটি ও সহজ ৷ ফলে তিনি
রাসুলুল্লাহ (সা)এর মালিকানাধীন ছিলেন এবং তার মৃত্যু পর্যন্ত এ অবস্থা অব্যাহত ছিল ৷
ওয়াকিদী (র) আরো বলেন, ইবন আবু থিব (র) আমাকে বর্ণনা দিয়েছেন যে, আমি যুহয়ী
(র) কে রড়ায়হনাে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম ৷ তিনি বললেন, তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (না)-এর
বীদী ৷ পরে তিনি তাকে আমার করে দিয়ে দাম্পতা বন্ধনে আবদ্ধ করলেন ৷ ফলে তিনি তার
পরিবারের মাঝেও পর্দা করে থাকতেন এবং বলতেন, রাসুলুল্লাহ (সা)এর পরে আর কেউ
আমাকে দেখতে পারে না ৷ ওয়াকিদী (র) বলেন, হাদীসদ্বয়ের মাঝে এটিই আমাদের বিচারে
অধিক প্রামাণ্য ৷ নবী কবীম (সা) এর পুর্বে তীর স্বামী ছিল হাকাম ৷
ওয়াকিদী (র) বলেন, আসিম ইবন আবদুল্লাহ ইবনুল হাকাম উমর ইবনুল হাকাম (র)
থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা) রড়ায়হানড়া বিনত মায়দ ইবন আমর ইবন
খিনড়াফ কে আমাদ করে দিলেন ৷ তিনি তার স্বামীর কাছে ছিলেন এবং স্বামী ভীকে তালরানত
এবং র্তার যথাযোগ্য কদর করত ৷ তাই তিনি বলেছিলেন, তার পরে কোন দিন আর কাউকে
আমি তার স্থানে গ্রহণ করব না ৷ তিনি ছিলেন সৌন্দর্যের অধিকারিণী ৷ পরে বনু কুরায়জার
নারীদের বন্দী করা হলে বন্দিনীদের রাসুলুল্লাহ (সা)এর সামনে উপস্থিত করা হল ৷ রায়হানড়া
বলেন, রাসুলুল্লাহ (না) এর সামনে যাদেরকে উপস্থিত করা হয় তাদের মধ্যে আমিও ছিলাম ৷
তার আদেশে আমাকে পৃথক করে রাখা হল ৷
আর যে কোন ণণীমতে তার একান্ত কিছু অধিকার (ৰু ,এণ্ণ্ ) থাকত, আমাকে পৃথক করে
রাখা হলে তিনি আমার ব্যাপারে আল্লাহর নিকট ইসতিখারা’ (কল্যাণবহ সিদ্ধান্ত কামনা)
করলেন ৷
পরে কিছু দিনের জন্য আমাকে উম্মুল মুনযির বিনত কারন (রা) এর বাড়িতে পাঠিয়ে
দিলেন ৷ ইত্যবসরে তিনি পুরুষ বন্দীদের মৃত্যুদণ্ড দিলেন এবং নারী বন্দীদের বাটোয়ারা করে
দিলেন ৷ পরে রাসুলুল্লাহ (না) আমার কাছে আগমন করলে আমি লজ্জায় পাশে সরে রইলাম ৷
তিনি আমাকে ডেকে তার সামনে বসালেন ৷ এবং বললেন, এপ্লুাদ্বু ; ৷ নএগ্লুপ্লুপ্রু রুন্ধ্রা৷ ণ্ন্;,ও;৷ ;)
ণ্দ্দৌ ঞা এ; তুমি আল্লাহ এরয় রাসুলকে গ্রহণ করলে আল্লাহর রাসুল র্তার নিজের জন্য
তোমাকে গ্রহণ করবেন ৷ আমি ইসলাম গ্রহণ করলে রাসুলুল্লাহ (সা) আমাকে যুক্ত করে
দিলেন এবং আমাকে শ্ৰীরুপে গ্রহণ করলেন ৷ তিনি আমাকে বারো উকিয়ার১ কিছু অধিক
(সাড়ে বারো উরুিয়া ৫ :০ দিরহাম) মহর দিলেন ৷ যেমন তার অন্যান্য দ্রীদের দিতেন ৷
তিনি উম্মুল যুনষির (রা)-এর বাড়িতে আমাকে নিয়ে বাসর উদযাপন করলেন ৷ তিনি নিজের
শ্ৰীদের জন্য রাত্রি মাপনের পলো’ নির্ধারণ করতেন ৷ আমার জন্য পর্দার বিধান সাব্যস্ত
করলেন ৷ রর্ণনাকারী বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা ) র্তার প্ৰতি ষিমুগ্ধ ছিলেন এবং তিনি কোন কিছুর
জন্য আবদার করলে নবী করীম (না) তা ত্তীকে দিয়ে দিতেন ৷ তাই র্তাকে বলা হয়, তুমি
রাসুলুল্লাহ (না)-এর নিকট বনু কুরড়ায়জার ব্যাপারে আবদার করলে তিনি অবশ্যই তাদের যুক্ত
করে দিতেন ৷ এর জং!বে তিনি বলতেন, বন্দিনীদের বন্টন (এবং পুরুষ বন্দীদের হত্যা)
১ টৰিন্মা (আরবী) চল্লিশ দিরহাম এর সব পরিমাণ মুদ্রা ৷অনৃরাদক
وَقَالَ الْوَاقِدِيُّ: ثَنَا عَاصِمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَكَمِ، عَنْ عُمَرَ بْنِ الْحَكَمِ قَالَ: «أَعْتَقَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَيْحَانَةَ بِنْتَ زَيْدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ خُنَافَةَ، وَكَانَتْ عِنْدَ زَوْجٍ لَهَا، وَكَانَ مُحِبًّا لَهَا مُكْرِمًا فَقَالَتْ: لَا أَسْتَخْلِفُ بَعْدَهُ أَحَدًا أَبَدًا. وَكَانَتْ ذَاتَ جَمَالٍ فَلَمَّا سُبِيَتْ بَنُو قُرَيْظَةَ عُرِضَ السَّبْيُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قَالَتْ: فَكُنْتُ فِيمَنْ عُرِضَ عَلَيْهِ، فَأَمَرَ بِي فَعُزِلْتُ، وَكَانَ يَكُونُ لَهُ صَفِيٌّ فِي كُلِّ غَنِيمَةٍ، فَلَمَّا عُزِلْتُ خَارَ اللَّهَ لِي، فَأَرْسَلَ بِي إِلَى مَنْزِلِ أُمِّ الْمُنْذِرِ بِنْتِ قَيْسٍ أَيَّامًا حَتَّى قَتَلَ الْأَسْرَى وَفَرَّقَ السَّبْيَ، فَدَخَلَ عَلَيَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَتَحَيَّيْتُ مِنْهُ حَيَاءً، فَدَعَانِي فَأَجْلَسَنِي بَيْنَ يَدَيْهِ، فَقَالَ: " إِنِ اخْتَرْتِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ اخْتَارَكِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِنَفْسِهِ " فَقَلْتُ إِنِّي أَخْتَارُ اللَّهَ وَرَسُولَهُ. فَلَمَّا أَسْلَمْتُ أَعْتَقَنِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَتَزَوَّجَنِي، وَأَصْدَقَنِي اثْنَتَيْ عَشْرَةَ أُوقِيَّةً وَنَشًّا، كَمَا كَانَ يُصْدِقُ نِسَاءَهُ، وَأَعْرَسَ بِي فِي بَيْتِ أُمِّ الْمُنْذِرِ، وَكَانَ يَقْسِمُ لِي كَمَا يَقْسِمُ لِنِسَائِهِ، وَضَرَبَ عَلَيَّ الْحِجَابَ. قَالَ: وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُعْجَبًا بِهَا، وَكَانَتْ لَا تَسْأَلُهُ شَيْئًا إِلَّا أَعْطَاهَا فَقِيلَ لَهَا: لَوْ كُنْتِ سَأَلْتِ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَنِي قُرَيْظَةَ لَأَعْتَقَهُمْ. وَكَانَتْ تَقُولُ: لَمْ يَخْلُ بِي حَتَّى فَرَّقَ السَّبْيَ. وَلَقَدْ كَانَ يَخْلُو بِهَا وَيَسْتَكْثِرُ مِنْهَا، فَلَمْ تَزَلْ عِنْدَهُ حَتَّى مَاتَتْ مَرْجِعَهُ مِنْ حَجَّةِ الْوَدَاعِ، فَدَفَنَهَا بِالْبَقِيعِ، وَكَانَ تَزْوِيجُهُ إِيَّاهَا فِي الْمُحَرَّمِ سَنَةَ سِتٍّ مِنَ الْهِجْرَةِ.»
وَقَالَ ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يُونُسَ بْنِ يَزِيدَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ قَالَ: «وَاسْتَسَرَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَيْحَانَةَ مِنْ بَنِي قُرَيْظَةَ، ثُمَّ أَعْتَقَهَا فَلَحِقَتْ بِأَهْلِهَا» .
পৃষ্ঠা - ৪৩৭৪
وَقَالَ أَبُو عُبَيْدَةَ مَعْمَرُ بْنُ الْمُثَنَّى: كَانَتْ رَيْحَانَةُ بِنْتُ زَيْدِ بْنِ شَمْعُونَ مِنْ بَنِي النَّضِيرِ، وَقَالَ بَعْضُهُمْ: مِنْ بَنِي قُرَيْظَةَ، وَكَانَتْ تَكُونُ فِي نَخْلٍ مِنْ نَخْلِ الصَّدَقَةِ، وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُقِيلُ عِنْدَهَا أَحْيَانًا، وَكَانَ سَبَاهَا فِي شَوَّالٍ سَنَةَ أَرْبَعٍ.
وَقَالَ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي خَيْثَمَةَ: ثَنَا أَحْمَدُ ابْنُ الْمِقْدَامِ، ثَنَا زُهَيْرٌ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ قَالَ: «كَانَتْ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَلِيدَتَانِ مَارِيَةُ الْقِبْطِيَّةُ، وَرُبَيْحَةُ أَوْ رَيْحَانَةُ بِنْتُ شَمْعُونَ بْنِ زَيْدِ بْنِ خُنَافَةَ مِنْ بَنِي عَمْرِو بْنِ قُرَيْظَةَ، كَانَتْ عِنْدَ ابْنِ عَمٍّ لَهَا يُقَالُ لَهُ: عَبْدُ الْحَكَمِ فِيمَا بَلَغَنِي، وَمَاتَتْ قَبْلَ وَفَاةِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.»
وَقَالَ أَبُو عُبَيْدَةَ مَعْمَرُ بْنُ الْمُثَنَّى: كَانَتْ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرْبَعُ وَلَائِدَ ; مَارِيَةُ الْقِبْطِيَّةُ، وَرَيْحَانَةُ الْقُرَظِيَّةُ، وَكَانَتْ لَهُ جَارِيَةٌ أُخْرَى جَمِيلَةٌ فَكَادَهَا نِسَاؤُهُ وَخِفْنَ أَنْ تَغْلِبَهُنَّ عَلَيْهِ، وَكَانَتْ لَهُ جَارِيَةٌ نَفِيسَةٌ وَهِبَتْهَا لَهُ زَيْنَبُ بِنْتُ جَحْشٍ، وَكَانَ هَجَرَهَا فِي شَأْنِ صَفِيَّةَ بِنْتِ حُيَيٍّ ذَا الْحِجَّةِ وَالْمُحَرَّمَ وَصَفَرًا، فَلَمَّا كَانَ شَهْرُ رَبِيعٍ الْأَوَّلِ الَّذِي قُبِضَ فِيهِ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، رَضِيَ عَنْ زَيْنَبَ وَدَخَلَ عَلَيْهَا، فَقَالَتْ: مَا أَدْرِي مَا أَجْزِيكَ؟ فَوَهَبَتْهَا لَهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.
وَقَدْ رَوَى سَيْفُ بْنُ عُمَرَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، كَانَ يَقْسِمُ لِمَارِيَةَ وَرَيْحَانَةَ مَرَّةً، وَيَتْرُكُهُمَا مَرَّةً.»