سنة إحدى عشرة من الهجرة
ذكر من كان آخر الناس به عهدا عليه الصلاة والسلام
পৃষ্ঠা - ৪২৮৪
আল-বিদায়া ওয়ান নিহায় ন্ংমোঃনাঃ : ৪৩
সমতল্ করেছিলেন ৷ তবে ইবন আসাকির (র) বলেছেন, এ ক্ষেত্রে সঠিক হবে উহুদ যুদ্ধের,
আর হুস্রন ৷র;৷ ইবন আব্বাস (রা) সনদে ইবন ইসহাক (র)-এর রিওয়ায়াত পুর্বেই বিবৃত
হয়োছ ইবন অব্বাস (রক্ত) বলেন যারা কবরে অবতরণ করেছিলেন তার হলেন আলী, ফয্ল,
কুছাম ও শ্ক রান (রা) ৷ পঞ্চম ব্যক্তিরুপে তিনি (আনসারী প্রতিনিধি) আওস ইবন খড়াওলী
(রা) ণ্ৰুর নামও উল্লেখ করেছেন এবং শক্ষুক্রান (বা) কর্তৃক কবরে রক্ষিত চাদরের কথাও
উল্লেখ করেছেন ৷ হাফিয বায়হাকী (র) বলেছেন, আবু তাহির মুহাম্মদ আবদী (র) , আবু
মুরাহ্হাব (বা) সুত্রে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, আমি যেন (এখনও) তাদের দেখতে পাচ্ছি নবী
করীম (সা)এর কবরে; চারজন, তাদের অন্যতম আবদুর বহামান ইবন আওফ (বা) ৷ আবু
দাউদ (র) ও মুহাম্মাদ ইবনুসৃ সাব্বড়াহ্ (র) ইসমাঈল ইবন আবু খালিদ (র) সুত্রে ঐ সনদে
অনুরুপ রিওয়ায়াত করেছেন ৷ পরে আহ্মদ ইবন ইউনুস (র) হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন
যুহায়র (র) , ষুরাহ্হাব কিৎবা আবু মুরাহ্হাব (বা) সুত্রে যে, তারা আবদুর রহমান ইবন আওফ
(রা)-কেও তাদের সাথে কবরে অবতরণের সময় শামিল করে নিয়েছিলেন ৷ দাফন শেষে আলী
(বা) বললেন, কোন মানুষের (কাফন-দাফরুনর) দায়িতৃ তো পালন করে থাকে তার পরিবারের
লোকেরইি ৷ এ হাদীস অতিশয় বিরল ধরনের তবে এর সনদ বেশ উত্তম ও সবল ৷ কিন্তু এই
একটি মাত্র সুত্রেই আমরা এটি পেয়েছি ৷ আবু অড়ামর ইবন আবদুল বার (র) তার
ইসৃতীআব’ গ্রন্থে বলেছেন, আবু ঘুরাহ্হাব (রা)এর নাম সুওয়ায়দ ইবন কায়স (বা) ৷ তবে
তিনি অন্য একজন আবু মুরাহ্হাবএর নাম উল্লেখ করে বলেছেন, তার সম্পর্কে কোন তথ্য
আমার জানা নেই ৷ ইবনৃল আন্থীর (র) তার উসদুল গাবা গ্রন্থে বলেছেন, সুতরাং এ হাদীসের
রড়াবী উল্লিখিত দুজনের কোন একজন কিৎবা তৃতীয় কেউ হতে পারেন ৷ আল্লাহই সমধিক
অবগত
নবী করীম (সা) এর সর্বশেষ সান্নিধ্যধন্য ব্যক্তি
ইমাম আহ্মদ (র) বলেন, ইয়াকুব (র) আবদুল্লাহ ইরনৃল হারিছ (র) সুত্রে বর্ণিত ৷ তিনি
বলেন, উমর (রৰু) কিংবা উছমান (রা)-এর খিলাফত কালে আমি আলী (রা)-এর সংগে উমরা
পালন করলাম ; তিনি তার বোন উম্মু হানী বিনত আবু তালিব (রা)-এর বাড়িতে গিয়ে উঠেন ৷
তিনি উমরড়া সম্পন্ন করে যখন ফিরে এলেন তখন তার রে ৷ ণ্৷ ওার ওণ্যে গোসলের পানির
ব্যবস্থা করলে র্ভিদ্দি শৃগর্দুসল্ করলেন গুজ্বর গোসল শেষ হলে একদল ইরাকী লোক তার কাছে
এসে র্তাকে বলল, ;হ ২বুল্ হ্ স্ণ্ণ্ ! : ন্ন্র :ন্প্ণ্ৰুৰুর কহুক্কুহ একটি বিষয় জিজ্ঞাসা করার জন্য
এসেছি করকাে ৷ তিনি বললেন,
আমার ত্ত্বহুন্ হৰুচ্ছ হুন্নীর ইবন শুব্ ৷টুব্বা র্বৃভ্রন্মক্রুন্নর এ বিবরণ দিয়ে থাকবেন যে, রাসুলুল্লাহ
(না)-এর একেবন্র ত্ত্বশ্হ ঘৃহ্র্ভের ন্র্ভভু<ব্রু ল্র্ষতকন্রী ছিলেন তিনিই ! তারা বলল, ব্জী হী ৷ এ
ৰিষরই ন্বপ্ণ্ন্ৰুর কানুেছ ক্তিল্গুহ্সন্ করর উরুদ্দাশ্য আমাদের আগমন ৷ তিনি বললেন, রাসুলুল্লাহ
( সা ৷ এ র ন্ন্ত্ত্ব:স এরুকংৰুরে ব্লুন্ষ ঘুহুর্তে সচ্ন্নিধ্য লাভ কারী ছিলেন কুছাম ইবন আব্বাস (বা) ৷
এ দ্ত্রে ধ্স্ বো একাকী হন্দীসটি বর্ণনা করেছেন ৷ ইউনুস ইবন বুকায়র (র) হাদীসটি
স্রহুরুন্ন্ ইদ্ররণ্রৰুত কংবছেন হুহ ন্ন্ ইবন ইসহাক (র) সুত্রে ৷ তিনি ইবন ইসহাক (র) সুত্রে
তার কেট ৰিবক্বা৪ দািহৃছন ইবন ইসহাক (র) বলেন, মুগীরা ইবন শুবা (বা) বলতেন,
ওেতাে
عَلِيٌّ قَالَ: إِنَّمَا يَلِي الرَّجُلَ أَهْلُهُ. وَهَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ جِدًّا، وَإِسْنَادُهُ جَيِّدٌ قَوِيٌّ، وَلَا نَعْرِفُهُ إِلَّا مِنْ هَذَا الْوَجْهِ.
وَقَدْ قَالَ أَبُو عُمَرَ بْنُ عَبْدِ الْبَرِّ فِي " اسْتِيعَابِهِ " أَبُو مَرْحَبٍ اسْمُهُ سُوَيْدُ بْنُ قَيْسٍ. وَذَكَرَ أَبَا مَرْحَبٍ آخَرَ، وَقَالَ: لَا أَعْرِفُ خَبَرَهُ. قَالَ ابْنُ الْأَثِيرِ فِي " الْغَابَةِ ": فَيَحْتَمِلُ أَنْ يَكُونَ رَاوِي هَذَا الْحَدِيثِ أَحَدَهُمَا أَوْ ثَالِثًا غَيْرَهُمَا. وَلِلَّهِ الْحَمْدُ.
[ذِكْرُ مَنْ كَانَ آخِرَ النَّاسِ بِهِ عَهْدًا عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ]
قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا يَعْقُوبُ، ثَنَا أَبِي، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ حَدَّثَنِي أَبِي إِسْحَاقَ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ مِقْسَمٍ أَبِي الْقَاسِمِ مَوْلَى عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ نَوْفَلٍ، عَنْ مَوْلَاهُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَارِثِ قَالَ: اعْتَمَرْتُ مَعَ عَلِيٍّ فِي زَمَانِ عُمَرَ أَوْ زَمَانِ عُثْمَانَ، فَنَزَلَ عَلَى أُخْتِهِ أُمِّ هَانِئٍ بِنْتِ أَبِي طَالِبٍ، فَلَمَّا فَرَغَ مَنْ عُمْرَتِهِ رَجَعَ، فَسُكِبَ لَهُ غُسْلٌ فَاغْتَسَلَ، فَلَمَّا فَرَغَ مَنْ غُسْلِهِ دَخَلَ عَلَيْهِ نَفَرٌ مِنْ أَهْلِ الْعِرَاقِ فَقَالُوا: يَا
পৃষ্ঠা - ৪২৮৫
أَبَا حَسَنٍ، جِئْنَاكَ نَسْأَلُكَ عَنْ أَمْرٍ نُحِبُّ أَنْ تُخْبِرَنَا عَنْهُ. قَالَ: أَظُنُّ الْمُغِيرَةَ بْنَ شُعْبَةَ يُحَدِّثُكُمْ أَنَّهُ كَانَ أَحْدَثَ النَّاسِ عَهْدًا بِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ قَالُوا: أَجَلْ، عَنْ ذَلِكَ جِئْنَا نَسْأَلُكَ. قَالَ: «أَحْدَثُ النَّاسِ عَهْدًا بِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُثَمُ بْنُ عَبَّاسٍ» . تَفَرَّدَ بِهِ أَحْمَدُ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ. وَقَدْ رَوَاهُ يُونُسُ بْنُ بُكَيْرٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ بِهِ مِثْلَهُ سَوَاءً ; إِلَّا أَنَّهُ قَالَ قَبْلَهُ: عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ قَالَ: «كَانَ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ يَقُولُ: أَخَذْتُ خَاتَمِي فَأَلْقَيْتُهُ فِي قَبْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَقُلْتُ حِينَ خَرَجَ الْقَوْمُ: إِنَّ خَاتَمِي قَدْ سَقَطَ فِي الْقَبْرِ، وَإِنَّمَا طَرَحْتُهُ عَمْدًا ; لِأَمَسَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَكُونَ آخِرَ النَّاسِ عَهْدًا بِهِ» .
قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ فَحَدَّثَنِي وَالِدِي إِسْحَاقُ بْنُ يَسَارٍ، عَنْ مِقْسَمٍ، عَنْ مَوْلَاهُ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَارِثِ قَالَ: اعْتَمَرْتُ مَعَ عَلِيٍّ. فَذَكَرَ مَا تَقَدَّمَ، وَهَذَا الَّذِي ذُكِرَ عَنِ الْمُغِيرَةِ بْنِ شُعْبَةَ، لَا يَقْتَضِي أَنَّهُ حَصَلَ لَهُ مَا أَمَّلَهُ، فَإِنَّهُ قَدْ يَكُونُ عَلِيٌّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، لَمْ يُمَكِّنْهُ مِنَ النُّزُولِ فِي الْقَبْرِ بَلْ أَمَرَ غَيْرَهَ فَنَاوَلَهُ إِيَّاهُ، وَعَلَى مَا تَقَدَّمَ يَكُونُ الَّذِي أَمَرَهُ بِمُنَاوَلَتِهِ لَهُ قُثَمَ بْنَ عَبَّاسٍ.
وَقَدْ قَالَ الْوَاقِدِيُّ: حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ أَبِي الزِّنَادِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُتْبَةَ قَالَ: «أَلْقَى الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ خَاتَمَهُ فِي قَبْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ عَلِيٌّ: إِنَّمَا أَلْقَيْتُهُ لِتَقُولَ: نَزَلْتُ فِي قَبْرِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. فَنَزَلَ فَأَعْطَاهُ،