আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

حجة الوداع في سنة عشر

نزول النبي صلى الله عليه وسلم بمنى حيث المسجد اليوم

পৃষ্ঠা - ৪১০৪


বললেন, হাফিজ বারহাকী (র) বলেন, আবু আবদুল্লাহ আলু হাফিয (র) আইশা (রা) থেকে
বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (না)-কে বলা হল-আপনাকে ছায়া দেয়ার জন্যে আমরা মিনার
আপনার জন্য কোন ঘর তৈরী করবো কি ? তিনি বললেন, ণ্ক্ট্রণ্ন্ গ্লু র্চুশ্^ ত্রু:;শু শ্ব “না,
মিনা হল আগে আসলে আগে উট বসাবার স্থান ৷ এ সনদে কোন ত্রুটি নেই; তবে এ সুত্রে তা
যুসনাদে (আহমদ) কিংবা ছয় প্রসিদ্ধ গ্রন্থে উদ্ধৃত হয় নি ৷

আবু দাউদ (র) বলেন, আবু বাকর মুহাম্মদ ইবন খাল্লাদ আল্-রাহিলী (র) ইবন জুরায়জ
কিৎবা আবু হুরায়য (র) আবদুর রাহমান ইবন ফাররুয (র)-কে ইব ন উমড়ার (রা)এর কাছে
জিজ্ঞাসা করতে শুনেছেন ৷ তিনি বললেন আমরা (হস্তুজ্জর সফরে) লোকজনের মালপত্র
যেচাকেনা করতে থাকি ৷

এ ভাবে আমাদের কেউ কেউ মক্কায় পৌছে মালপত্র নিয়ে রাত কাটার ৷ ইবন উমড়ার (রা)
বললেন, রাসুলুল্পাহ্ তো মিনার রাত কাটিয়েছেন এবং (র্তাবুর আচ্ছাদনের) ছায়ায় ৷ “এ
রিওয়ায়াত একাকী আবু দাউদ (র)এর ৷ আবু দউিদ (র)-এর পরবর্তী বর্ণনা উছমান ইবন
আবু শায়বা (র) ইবন উমর (বা) হতে, তিনি বলেন, আব্বাস (রা) র্তার (যমযমের) পানি পান
করাবার ব্যবস্থাপনা ও দায়িত্ব পালন সুত্রে মিনার রাতগুলিতে মক্কায় রাত যাপনের ব্যাপারে
রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে অনুমতি চাইলে নবী করীম (না) র্তাকে অনুমতি দিলেন ৷” বুখারী ও
মুসলিম (র) ভিন্ন ভিন্ন সুত্র হতে অনুরুপ রিওয়ায়াত করেছেন ৷ বুখারী (র) সনদ বিহীন রুপেও
হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন ৷

রাসুলুল্লাহ্ (সা) মিনার তীর সাহাবীগণকে নিয়ে (চার রাকআত যুক্ত) সালাতসমুহ দুই
রাকআত করে আমার করতেন ৷-এ হচ্ছে সহীহ্ গ্রন্থদ্বয়ে ইবন মাসউদ ও হারিছা ইবন ওয়াহ্ব
(রা)-এর হাদীসের ভাষ্য ৷ এ কারণে একদল আলিমের অভিমত হল এই যে, মিনার সালাতের
কসর’ হজ্জ সম্পর্কিত বিধানের অংগ ৷ কতক মালিকী মাযহাব অনুসারী এবং অন্য অনেকে এ
অভিমত পেষণ করেছেন ৷ র্তারা এ কথাও বলেছেন যে, নবী করীম (সা) মিনার মক্কাবসীদের
উদ্দেশ্যে বলতেন-“(তত্ত্বমরা সালাত পুর্ণ করে নাও; আমরা মৃসাফির দল এ রাণী যারা এ
ক্ষেত্রে প্রমাণ রুপে উপস্থাপন করতে চান তাদের ধারণা ভুল ৷ কেননা রাসুলুল্লাহ্ (সা) এ কথাটি
বলেছিলেন, মক্কা বিজয় কালে আবৃতাহ্-এ অবস্থান কালে ৷ যেমনটি পুর্বেই উক্ত হয়েছে ৷

নবী কবীম (সা) মিনার অবস্থানের দিনওলিতে প্রতিদিন দুপুরের পর তিন জামরার প্রতিটি
জামরায় কংকর মারতেন ৷ (-যেমন জাবির (রা) বলেছেন এবং ইবন উমর (রা)-এর বক্তব্য
অনুসারে এ সময় তিনি) পদব্রজে কংকর মারতেন ৷ প্রতি জামরায় সাতটি করে কংকর; প্রতি
ৎকরের সাথে তিনি তাক্বীর ধ্বনি দিতেন ৷ প্রথম ও দ্বিতীয় জামৃরায় কংকর মারার পরে
থেমে দাড়িয়ে মহান মহীয়ান আল্লাহ্র কাছে দুআ করতেন এবং তৃতীয় জামরা (জামরাতুল
আকাবা)-এর পরে সেখানে র্দাড়াতেন না ৷ আবু দাউদ (র) বলেন, আলী ইবন রাহ্র (শব্দ
ভাষ্যে) ও আবদুল্লাহ ইবন সাঈদ (র) (অর্থ ভড়ায্যে) আইশা (বা) হতে, তিনি বলেন, “যে
দিনের (দশ তারিখ) শেষ ভাগে সালাত আদায় করার সময় রাসুলুল্লাহ্ (না) (তাওয়াফে)
ইফাযা (ফরম তাওয়াফ) করার পরে মিনার প্রত্যাবর্তন করলেন ৷ আইয়াংম তম্পোরীক-এর


وَكَذَا. ثُمَّ قَامَ آخَرُ فَقَالَ: كُنْتُ أَحْسَبُ أَنَّ كَذَا وَكَذَا قَبْلَ كَذَا. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " افْعَلْ وَلَا حَرَجَ ".» وَأَخْرَجَاهُ مِنْ حَدِيثِ مَالِكٍ - زَادَ مُسْلِمٌ: وَيُونُسُ - عَنِ الزُّهْرِيِّ بِهِ. وَلَهُ أَلْفَاظٌ كَثِيرَةٌ لَيْسَ هَذَا مَوْضِعَ اسْتِقْصَائِهَا، وَمَحَلُّهُ كِتَابُ " الْأَحْكَامِ " وَبِاللَّهِ الْمُسْتَعَانُ. وَفِي لَفْظٍ فِي " الصَّحِيحَيْنِ ": «قَالَ: فَمَا سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي ذَلِكَ الْيَوْمِ عَنْ شَيْءٍ قُدِّمَ وَلَا أُخِرَّ إِلَّا قَالَ: " افْعَلْ وَلَا حَرَجَ ".» [نُزُولُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمِنًى حَيْثُ الْمَسْجِدُ الْيَوْمَ] فَصْلٌ (نُزُولُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمِنًى حَيْثُ الْمَسْجِدُ الْيَوْمَ) ثُمَّ نَزَلَ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ بِمِنًى حَيْثُ الْمَسْجِدُ الْيَوْمَ فِيمَا يُقَالُ، وَأَنْزَلَ الْمُهَاجِرِينَ يَمْنَتَهُ وَالْأَنْصَارَ يَسْرَتَهُ، وَالنَّاسُ حَوْلَهُمْ مِنْ بَعْدِهِمْ. وَقَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: أَنْبَأَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، أَنْبَأَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عُقْبَةَ الشَّيْبَانِيُّ بِالْكُوفَةِ، ثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ إِسْحَاقَ الزُّهْرِيُّ، ثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، أَنْبَأَنَا إِسْرَائِيلُ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مُهَاجِرٍ، عَنْ يُوسُفَ بْنِ مَاهِكٍ، عَنْ أُمِّ مُسَيْكَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، «قَالَتْ: قِيلَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، أَلَا نَبْنِيَ لَكَ بِمِنًى بِنَاءً يُظِلُّكَ؟ قَالَ: " لَا ; مِنًى مُنَاخُ مَنْ سَبَقَ ".» وَهَذَا إِسْنَادٌ لَا بَأْسَ بِهِ، وَلَيْسَ هُوَ فِي " الْمُسْنَدِ "، وَلَا فِي الْكُتُبِ السِّتَّةِ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ. وَقَالَ أَبُو دَاوُدَ: ثَنَا أَبُو بَكْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ خَلَّادٍ الْبَاهِلِيُّ، ثَنَا يَحْيَى، عَنِ ابْنِ
পৃষ্ঠা - ৪১০৫
جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي حَرِيزٌ - أَوْ أَبُو حَرِيزٍ، الشَّكُّ مِنْ يَحْيَى - أَنَّهُ «سَمِعَ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ فَرُّوخٍ يَسْأَلُ ابْنَ عُمَرَ قَالَ: إِنَّا نَتَبَايَعُ بِأَمْوَالِ النَّاسِ، فَيَأْتِي أَحَدُنَا مَكَّةَ فَيَبِيتُ عَلَى الْمَالِ. فَقَالَ: أَمَّا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَبَاتَ بِمِنًى وَظَلَّ» . انْفَرَدَ بِهِ أَبُو دَاوُدَ. ثُمَّ قَالَ أَبُو دَاوُدَ: ثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، ثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ وَأَبُو أُسَامَةَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: «اسْتَأْذَنَ الْعَبَّاسُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَبِيتَ بِمَكَّةَ لَيَالِيَ مِنًى مِنْ أَجْلِ سِقَايَتِهِ، فَأَذِنَ لَهُ» . وَهَكَذَا رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ وَمُسْلِمٌ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، زَادَ الْبُخَارِيُّ: وَأَبِي ضَمْرَةَ أَنَسِ بْنِ عِيَاضٍ زَادَ مُسْلِمٌ: وَأَبِي أُسَامَةَ حَمَّادِ بْنِ أُسَامَةَ. وَقَدْ عَلَّقَهُ الْبُخَارِيُّ، عَنْ أَبِي أُسَامَةَ وَعُقْبَةَ بْنِ خَالِدٍ كُلُّهُمْ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ بِهِ. وَقَدْ كَانَ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّي بِأَصْحَابِهِ بِمِنًى رَكْعَتَيْنِ، كَمَا ثَبَتَ عَنْهُ ذَلِكَ فِي " الصَّحِيحَيْنِ " مِنْ حَدِيثِ ابْنِ مَسْعُودٍ وَحَارِثَةَ بْنِ وَهْبٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، وَلِهَذَا ذَهَبَ طَائِفَةٌ مِنَ الْعُلَمَاءِ إِلَى أَنَّ سَبَبَ هَذَا الْقَصْرِ النُّسُكُ، كَمَا هُوَ قَوْلُ طَائِفَةٍ مِنَ الْمَالِكِيَّةِ وَغَيْرِهِمْ ; قَالُوا: وَمَنْ قَالَ أَنَّهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ كَانَ يَقُولُ بِمِنًى لِأَهْلِ مَكَّةَ «أَتِمُّوا، فَإِنَّا قَوْمٌ سَفْرٌ ".» فَقَدْ غَلِطَ، إِنَّمَا قَالَ ذَلِكَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَامَ الْفَتْحِ وَهُوَ نَازِلٌ بِالْأَبْطَحِ، كَمَا تَقَدَّمَ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَكَانَ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَرْمِي
পৃষ্ঠা - ৪১০৬


দিনগুলি সেখানে অবস্থান করে সুর্য (পশ্চিমে) ঢলে পড়ার সময় জামরায় কংকর মারতে
থাকলেনশ্ প্রতি জামরায় সাত কংকর এবং প্রতি কংকরের সাথে তাকবীর ধ্বনি দিতেন ৷ প্রথম
ও দ্বিতীয় জামরায় কংকর মারার পরে থেমে র্দাড়াতেন এবং দীর্ঘ সময় অবস্থান করে কাকুতি-
মিনুতির সংগে দুআ করতেন এবং তৃতীয় (বড়) জামরায় কংকর মারার পরে র্দাড়াতেন না ৷ এ
হাদীস একাকী আবু দাউদ (র)-এর রিওয়ায়াত ৷

বুখারী (র) ইউনুস ইবন ইয়াযীদ (ব)ইবন উমার (রা) সম্পর্কে রিওয়ায়াত করেছেনএ
মর্মে যে, তিনি ইবন উমার (রা) নিকটবর্তী (প্রথম) জামরায় সাতটি কংকর মারতেন, প্রতি
কংকরের পরেই তাকবীর ধ্বনি উচ্চারণ বন্মতেন ৷ তারপর একটু এগিয়ে গিয়ে সমতলে সহজ
ভাবে র্দাড়াতেন এবং কিবলামুথী হয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দৃহাত তুলে দুআ করতেন ৷ তারপর
মধ্যবর্তী (দ্বিতীয়) জামরায় কংকর মারতেন ৷ তারপর একটু বামে সরে গিয়ে সমতলে
কিবলামৃথী হয়ে সহজভাবে র্দাড়াতেন এবং দৃহাত তুলে দুআ করতেন এবং (এ ভাবে)
দীর্ঘক্ষণ র্দাড়িয়ে থাকতেন ৷ তারপর উপত্যকার নিম্নভুমি হতে জামরাতুল আকাবায় (তৃতীয় ও
াশব জামরায়) কংকর মারতেন এবং পরে সেখানে না থেমে চলে য়েতেন ৷ তিনি বলতেন
“রাসুলুল্লাহ্ (সা)কে আমি এ রুপই করতে দেখেছি ৷”

ব্যতিক্রমী বর্ণনা ও ওয়াৰারা ইবন আবদুর রহমান (র) বলেছেন, “ইবন উমর (বা) শেষ
জামরায় কাছে সুরা বকোরা তিলাওয়াতের সম-পরিমাণ সময় র্দাড়িয়েছেন ৷” আবুমিজ্বলায (র)
বলেছেন, “কংকর মারার পরে তার (ইবন উমর) র্দাড়াবার পরিমাণ আমি অনুমান করেছি সুরা
ইউসুফ তিলাওয়াতের সমপৰিমাণ ৷ এ দুটি রিওয়ায়াত বায়হাকী (র)-এব ৷

রাখানদের কংকর মারার সহ্জীক্যাণ প্রসংগ

ইমাম আহমদ (র) বলেন, সুফিয়ান ইবন উয়ায়না (র)আবুল কাদ্দাহ (র)-এর পিতা
হতে, এ মর্মে বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) রাখালীদের জন্য একদিন কংকর মারার এবং
একদিন বিরতি দেয়ার অনুমতি দিয়েছেন ৷” আহমদ (র) আরো বলেন, মুহাম্মদ ইবন আবু
বকর (র)আবুল কাদ্দাহ্-এব পিতা (আসিম) হতে এ মর্মে যে, রাসুলুল্পাহ্ (সা) রাখালদের
জন্য পালাক্রাম কংকর মারার অনুমতি দিয়েছেন ৷

অর্থাৎ তারা দশ তারিখে কংকর মারার পরে একদিন একরাত বাদ দিয়ে পরের দিন কংকর
মারবে ৷ ইমাম আহমদ (র) আরো বলেন, আবদুর রহমান (র)আবুল কাদ্দাহ্ ইবন
আসিম ইবন আদী (র) তার পিতা (আসিম (রা)) থেকে এ মর্মে যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা)
উটপালের রাখলেদের দশ তারিখের রাতে) মিনার চলে গিয়ে রাত যাপনের অনুমতি দিয়েছেন,
যাতে তারা দশ তারিখে কংকর মারতে পারে (এভাবে তারা দশ তারিখে কংকর মাববে,
তারপর তার পরের দিন কিংবা তারও পরের দিন (মোট) দুদিন কংকর মারবে, তারপর
ফেরার দিন (তেব তারিখে) কংকর মারবে ৷ আবদুর রাঘৃযাক (র) (মালিক) ইতেও অনুরুপ
রিওয়ায়ত করেছেন ৷ চার সুনান গ্রন্থ সংকলক মালিক ও সুফিয়ান ইবন উয়ড়ায়না (র) সুত্রে এ
হাদীস রিওয়ড়ায়াত করেছেন ৷ তিরমিষী (র) বলেছেন, মালিক (র)-এৱ রিওয়ায়াত বিংন্দ্ধতর

এবং এটি হাসানসহীহ্ ৷


الْجَمَرَاتِ الثَّلَاثَ فِي كُلِّ يَوْمٍ مِنْ أَيَّامِ مِنًى بَعْدَ الزَّوَالِ - كَمَا قَالَ جَابِرٌ فِيمَا تَقَدَّمَ - مَاشِيًا كَمَا قَالَ ابْنُ عُمَرَ فِيمَا سَلَفَ، كُلُّ جَمْرَةٍ بِسَبْعِ حَصَيَاتٍ، يُكَبِّرُ مَعَ كُلِّ حَصَاةٍ، وَيَقِفُ عِنْدَ الْأُولَى وَعِنْدَ الثَّانِيَةِ يَدْعُو اللَّهَ، عَزَّ وَجَلَّ، وَلَا يَقِفُ عِنْدَ الثَّالِثَةِ. قَالَ أَبُو دَاوُدَ: ثَنَا عَلِيُّ بْنُ بَحْرٍ وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ، الْمَعْنَى، قَالَا: ثَنَا أَبُو خَالِدٍ الْأَحْمَرُ، عَنْ مُحَمِّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: «أَفَاضَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ آخِرِ يَوْمِهِ حِينَ صَلَّى الظُّهْرَ، ثُمَّ رَجَعَ إِلَى مِنًى، فَمَكَثَ بِهَا لَيَالِيَ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ يَرْمِي الْجَمْرَةَ إِذَا زَالَتِ الشَّمْسُ، كُلُّ جَمْرَةٍ بِسَبْعِ حَصَيَاتٍ، وَيُكَبِّرُ مَعَ كُلِّ حَصَاةٍ، وَيَقِفُ عِنْدَ الْأُولَى وَالثَّانِيَةِ فَيُطِيلُ الْقِيَامَ وَيَتَضَرَّعُ، وَيَرْمِي الثَّالِثَةَ وَلَا يَقِفُ عِنْدَهَا.» انْفَرَدَ بِهِ أَبُو دَاوُدَ. وَرَوَى الْبُخَارِيُّ مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ عَنْ يُونُسَ بْنِ يَزِيدَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّهُ «كَانَ يَرْمِي الْجَمْرَةَ الدُّنْيَا بِسَبْعِ حَصَيَاتٍ، يُكَبِّرُ عَلَى إِثْرِ كُلِّ حَصَاةٍ، ثُمَّ يَتَقَدَّمُ حَتَّى يُسْهِلَ، فَيَقُومُ مُسْتَقْبِلَ الْقِبْلَةِ طَوِيلًا، وَيَدْعُو وَيَرْفَعُ يَدَيْهِ، ثُمَّ يَرْمِي الْوُسْطَى، ثُمَّ يَأْخُذُ ذَاتَ الشِّمَالِ فَيُسْهِلُ، فَيَقُومُ مُسْتَقْبِلَ الْقِبْلَةِ فَيَقُومُ طَوِيلًا، وَيَدْعُو وَيَرْفَعُ يَدَيْهِ وَيَقُومُ طَوِيلًا، ثُمَّ يَرْمِي جَمْرَةَ ذَاتِ الْعَقَبَةِ مِنْ بَطْنِ الْوَادِي، وَلَا يَقِفُ عِنْدَهَا، ثُمَّ يَنْصَرِفُ، فَيَقُولُ: هَكَذَا رَأَيْتُ
পৃষ্ঠা - ৪১০৭


মিনার খুতবা প্রদানের দিন ও খুতবার বিষয়বস্তু ও আনুষৎগিক প্রসংপ এবং অইিয়ামে তাশরীক
এর দ্বিতীয় দিন অ্যাং মধ্যবর্তী শ্রেষ্ঠ দিনে খুগ্রা প্রদান নির্দেশক হাদীসের আলােনাে

আবুদাউদ (র)-এর অনুচ্ছেদ শিরোনাম : খুতবা প্রদানের দিন কোনটি ? মুহাম্মদ ইবনুল
আলা (র) ইবন আবু নাজী (র)-বনু বাক্র-এর দুজন লোক হতে, র্তারা বলেন, রাসুলুল্লাহ্
(না)-কে আমরা ভাষণ দিতে দেখেছি আইয়ামে তাশরীকের মাঝামাঝিতে, আমরা তখন তার
বাহনের কাছে ছিলাম ৷ এটিই তার যে (ঐতিহাসিক) ভাষণ যা তিনি মিনায় প্রদান
করেছিলেন ৷ এ রিওয়ায়াত একাকী আবু দাউদ (র)-এর আবু দাউদ (র)-এর ৷ পরবর্তী
মুহাম্মদ ইবন বাশৃশার (র)সারবা বিনত নাবৃহাম (রা)-যিনি জাহিলী যুগে একটি প্রতিমা
মন্দিরের অধিকারিনী ছিলেন ৷ তিনি বলেন, রাসুলুল্পাহ্ (সা) ইয়াওমুর রুউস (কুরবানীর পশুর
মাথা খাওয়ার দিন-এপার তারিখ)-এ আমাদের সামনে ভাষণ দিলেন ৷ তিনি বললেন, এটি
কোন দিন ? আমরা বললাম, আল্লাহ্ এবং তার রাসুল (সা) ভাল জানেন ৷ তিনি বললেন, ওেট্টগ্
;ষ্ট্রপ্লুপৌ৷ ণ্া এএে;৷ “এটি আইয়ামে তাশরীক (গোশৃত শুকানাের দিনসমুহ)-এর মধ্যবর্তী
শ্রেষ্ঠ দিন নয় কি ? আবু দাউদ (র)-এর একক রিওয়ায়াত ৷ তিনি আরো বলেছেন, আবু হাবৃবা
আবৃ-রুকাশী (র)এর চাচা-ও অনুরুপ বলেছেন যে, নবী করীম (সা) আইয়্যাম-ই-তাশরীকের
মধ্যবর্তী দিনে থুতবা দিয়েছিলেন ৷

ইমাম আহ্মদ (র) এ হাদীসটি সনদযুক্ত করে বিশদ আকারে রিওয়ায়াত করেছেন ৷ তিনি
বলেছেন, উছমান (র)আবু হাবৃবা আবৃ-রুকাশী (র) তার চাচা থেকে, তিনি বলেন,
আইয়্যামে তাশরীকের মধ্যবর্তী দিলে আমি রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর উঃষ্টীর লাপাম ধরে রেখেছিলাম
এবং আমি তার নিকট হতে লোকদের সরিয়ে রাখছিলাম ৷ তিনি (সা) তখন বললেন---

৷ প্রু৷ শুএ্ন্ ওেগ্লুশুও

“তোমরা জান কি, তোমরা কোন মানে, ণ্কান দিনে এবং কোন নগরীতে অবস্থান করছ ?
তীরা বললেন, (আমরা অবস্থান করছি) একটি পবিত্র দিনে, একটি পবিত্র মাসে এবং একটি
পবিত্র নগরীতে ৷ তিনি (সা) বললেন, সুতরাং তোমাদের জান, মাল, ইজ্জত পবিত্র, যেমন পবিত্র
তোমাদের এ দিনটি তোমাদের এ মাসে, তোমাদের এ নগরে ; তার (আল্লাহ্র) সাথে তোমাদের
সক্ষোত করা পর্যন্ত (এ বিদান প্রযোজ্য) ৷ তারপর বললেন,


ষ্শু
মোঃ :মোঃ ওে


رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَفْعَلُهُ» . وَقَالَ وَبَرَةُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ: قَامَ ابْنُ عُمَرَ عِنْدَ الْعَقَبَةِ بِقَدْرِ قِرَاءَةِ سُورَةِ " الْبَقَرَةِ ". وَقَالَ أَبُو مِجْلَزٍ: حَزَرْتُ قِيَامَهُ بِقَدْرِ قِرَاءَةِ سُورَةِ " يُوسُفَ ". ذَكَرَهُمَا الْبَيْهَقِيُّ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي الْبَدَّاحِ، عَنْ أَبِيهِ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَخَّصَ لِلرِّعَاءِ أَنْ يَرْمُوا يَوْمًا، وَيَدْعُوا يَوْمًا.» وَقَالَ أَحْمَدُ: ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَكْرٍ، وَأَنَا رَوْحٌ، ثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ،، أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرٍو، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي الْبَدَّاحِ بْنِ عَاصِمِ بْنِ عَدِيٍّ، عَنْ أَبِيهِ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرْخَصَ لِلرِّعَاءِ أَنْ يَتَعَاقَبُوا فَيَرْمُوا يَوْمَ النَّحْرِ، ثُمَّ يَدْعُوا يَوْمًا وَلَيْلَةً، ثُمَّ يَرْمُوا الْغَدَ.» وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، ثَنَا مَالِكٌ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي الْبَدَّاحِ بْنِ عَاصِمِ بْنِ عَدِيٍّ، عَنْ أَبِيهِ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ