আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

قصة إبراهيم الخليل عليه الصلاة والسلام

ذكر أولاد إبراهيم الخليل عليه وعليهم الصلاة والسلام

পৃষ্ঠা - ৪০৬


এবং ওদেরকে বল, ইবরাহীমের অতিথিদের কথা, যখন ওরা তার কাছে উপস্থিত হয়ে

বলল, সালাম’ , তখন সে বলেছিল, আমরা তোমাদের আগমনে আতংকিত ৷ ওরা বলল, ভয়
করো না, আমরা তোমাকে এক জ্ঞানী পুত্রের শুভ সংবাদ দিচ্ছি ৷’ সে বলল, তোমরা কি
আমাকে শুভ সংবাদ দিচ্ছ আমি বার্ধকগ্রেস্ত হওয়া সত্বেও ? তোমরা কী বিষয়ে শুভ সংবাদ দিচ্ছ?
ওরা বলল, আমরা সত্য সংবাদ দিচ্ছি, সুতরাং তুমি হতাশ হয়ে৷ না ৷ ’ সে বলল, যারা পথভ্রষ্ট
তারা ব্যতীত আর কে তার প্রতিপালকের অনুগ্রহ হতে হতাশ হয় ? সে বলল, হে প্রেরিতগণ ৷
তোমাদের আর বিশেষ কি কাজ আছেঃ’ ওরা বলল, আমাদেরকে এক অপর ৷ধী সম্প্রদায়ের
বিরুদ্ধে প্রেরণ করা হয়েছে তবে লুতের পরিবারবর্গের বিরুদ্ধে নয় আমরা অবশ্যই ওদের
সকলকে রক্ষা করব ৷ কিন্তু তার ত্রীকে নয় ৷ আমরা স্থির করেছি যে, সে অবশ্যই পেছনে বয়ে
যাওয়া লোকদের অভর্ভুক্ত’ ৷

ফেরেশতাগণ যখন লুত পরিবারের কাছে আসল, তখন লুত বলল, তোমরা তো অপরিচিত
লোক ৷ তারা বলল, না ওরা যে বিষয়ে সন্দিগ্ধ ছিল, আমরা তোমার নিকট তাই নিয়ে এসেছি;
“আমরা তোমার কাছে সত্য সংবাদ নিয়ে এসেছি এবং অবশ্যই আমরা সত্যবাদী, সুতরাং তুমি
রাতের কোন এক সময়ে তোমার পরিবারবর্গসহ বের হয়ে পড় এবং তুমি তাদের পশ্চাদানুসরণ
কর এবং তোমাদের মধ্যে কেউ যেন পেছন দিকে না তাকায়; তোমাদেরকে যেখানে যেতে বলা
হচ্ছে তোমরা সেখানে চলে যাও ৷ আমি তাকে এ বিষয়ে প্ৰত্যাদেশ দিলাম যে, প্রত্যুষে ওদেরকে
সমুলে বিনাশ করা হবে ৷

নগরবাসিগণ উল্লসিত হয়ে উপস্থিত হল ৷ সে বলল, ওরা আমার অতিথি; সুতরাং তোমরা
আমাকে বে ইজ্জত করো না ৷ তোমরা আল্পাহ্কে ভয় কর ও আমাকে হেয় করো না ৷ ’ তা ৷রা
বলল, আমরা কি দুনিয়াশুদ্ধ লোককে আশ্রয় দিতে তোমাকে নিষেধ করিনিঃ’ লুত বলল,
’একাম্ভই যদি তোমরা কিছু করতে চাও তবে আমার এই কন্যাগণ রয়েছে ৷ তোমার জীবনের
শপথ, ওরা তো মত্ততায় বিমুঢ় হয়েছে ৷ তারপর সুর্যোদয়ের সময়ে মহানাদ তাদেরকে আঘাত
করল; এবং আমি জনপদকে উস্টিয়ে উপর নিচ করে দিলাম এবং ওদের উপর প্রস্তর-কংকর
বর্ষণ করলাম ৷ অবশ্যই এতে নিদর্শন রয়েছে পর্যবেক্ষণ শক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্যে ৷ তা
লোক চলাচলের পথের পাশে এখনও বিদ্যমান ৷ অবশ্যই এতে মুমিনদের জন্যে রয়েছে
নিদর্শন ৷ (১৫ : ৫১-৭৭)

সুরা শুআরায় আল্লাহ বলেন ং
ট্রু,৷ ,ব্লু৷ ন্^,ন্ ৰুপুা’; ,ট্রুকুপুর্দু’া৷শঃ ’ ,দ্বুন্ব্লুঠুাষ্’াঠু ব্লুদুা৷, ৷৷
’,টু,’১ব্লুদ্বু
ণ্;শ্’হ্হ্রণ্র্ঘণ্১ন্৷ ৷দ্বুত্রএে ১$শুশ্এন্’দ্বুওন্ব্লুত্ত’াপ্ৰণ্ ন্হ্রন্,াদ্বুও ;ণু’ ক্ও^ণ্’×’পু;াওএ


,; ন্,পু ৷ র্চু,প্রু ট্রু’,;’,হ্র;৷ ৷ট্রুঙ্কুাট্রু

৷ (া৷’দ্ব



[ذِكْرُ أَوْلَادِ إِبْرَاهِيمَ الْخَلِيلِ عَلَيْهِ وَعَلَيْهِمُ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ] أَوَّلُ مَنْ وُلِدَ لَهُ إِسْمَاعِيلُ مِنْ هَاجَرَ الْقِبْطِيَّةِ الْمِصْرِيَّةِ، ثُمَّ وُلِدَ لَهُ إِسْحَاقُ مِنْ سَارَةَ بِنْتِ عَمِّ الْخَلِيلِ، ثُمَّ تَزَوَّجَ بَعْدَهَا قَنْطُورَا بِنْتَ يَقْطُنَ الْكَنْعَانِيَّةَ فَوَلَدَتْ لَهُ سِتَّةً؛ مَدْيَنَ، وَزَمَرَانَ، وَسَرَجَ، وَيَقِشَانَ، وَنَشَقَ، وَلَمْ يُسَمَّ السَّادِسُ. ثُمَّ تَزَوَّجَ بَعْدَهَا حَجُونَ بِنْتَ أَمِينَ فَوَلَدَتْ لَهُ خَمْسَةً؛ كَيْسَانَ، وَسُورَجَ، وَأَمِيمَ، وَلُوطَانَ، وَنَافَسَ. هَكَذَا ذَكَرَهُ أَبُو الْقَاسِمِ السُّهَيْلِيُّ فِي كِتَابِهِ " التَّعْرِيفُ وَالْإِعْلَامُ ".