আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

حجة الوداع في سنة عشر

وقوفه عليه السلام بالمشعر الحرام ودفعه من المزدلفة قبل طلوع الشمس وإيضاعه في وادي محسر

وقوفه عليه السلام بالمشعر الحرام ودفعه من المزدلفة قبل طلوع الشمس وإيضاعه في وادي محسر

পৃষ্ঠা - ৪০৫৯


বলেছেন, “যার উপরে সুরা আল্-বাকার৷ নাযিল করা হয়েছিল (নবী স) তাকে আমি এ স্থানে
বলতে শ্যুনছি-লাব্বায়কা আল্লাহুম্মা লাব্বায়ক !

আল-মাশআরুন হারাম-এ নবী বল্পীম (না)-এর অবস্থান, সুর্যোদয়েৱ আগে তার মুয্দালিফা
হতে প্রস্থান এবং যুহাস্সিব’ নিম্নভুমিতে তার দ্রুত উট পরিচালন প্রসংগ

আল্লাহ তাআল৷ ইরশাদ করেন

ণ্াট্রুহ্রা৷আে ওণ্; ঞা ৷দ্দু)হ্রগুাদ্বু ধ্;াষ্ট্রট্রুণ্ব্লু ট্রব্লুছুৰুক্ট্র:ছুহ্র৷ ৷ গুার্চু

“যখন তোমরা আরাফাত হতে চলে আসবে তখন মাশৃআরুল হারামের কাছে পৌছে
আল্লাহকে স্মরণ করবে” (২ : ১৯৮) ৷ জাবির (বা) তার হাদীসে বলেছেন, “সুব্রেহ সাদিক হয়ে
পেলেই তিনি (নবী সা) আযান ও ইকামত সহকারে ফজর সালাত আদায় করলেন ৷ তারপর
কাসৃওয়া-য় সওয়ার হয়ে মাশআরুল হারাম পর্যন্ত পৌছলেন, সেখানে কিবলামুথী হয়ে মহান
মহীয়ান আল্লাহর কাছে দুআ করলেন এবং তার মাহাত্ম্য এককতু ও তাওহীদ ঘোষণা করলেন
(তাক্বীর কালিমা-ই-তাওহীদ উচ্চারণ করলেন ৷) এবং উষ৷ বেশ পরিষ্কার হওয়া পর্যন্ত সেখানে
অবস্থান করার পর সুর্যোদয়ের আগে (মিনাঅভিমুখে) চলতে শুরু করলেন এবং ফাঘৃল ইবন

আব্বাস (রা) কে তার পিছনে সহ-আরােহী করলেন ৷ বৃখারী (র) বলেন, হাজ্জ ৷জ ইবন মিনৃহাল

(র)ইবন ইসহ৷ ৷ক (র) হতে, তিনি বলেন, আমৃর ইবন মায়মুন (র) কে বলতে শুনেছি,৷ অমি
প্রত্যক্ষ করেছি, উমর (রা) ঘুবৃদালিফায় ফজর সালাত আদায় করার পর অবস্থান করলেন এবং
বললেন, মুশরিকরা সুর্যোদয় না হওয়া পর্যন্ত প্ৰস্থান করত না, তারা বলত “ছাবীর! রৌদ্রোজ্যা
হও ৷২ আর রাসুলুল্লাহ্ (সা) প্রস্থান করেছেন সুর্যোদয়ের আগেই ৷ ” বুখারী (র) আরো বলেছেন,
আবদুল্লাহ ইবন রাজা’ (র)আবদুর রহমান ইবন ইয়াযীদ (র) হতে, তিনি বলেন, আমি
আবদুল্লাহ (ইবন মাসউদ) (রা)-এর সংগে মক্কা অভিমুখে (হজের সফর) বের হলাম ৷ পরে
আমরা ঘুঘৃদালিফায় গৌছলে তিনি দুটি ওয়াক্ত সালাত (মাগরিব ও ইশা) আদায় করলেন, প্রতি
সালাত স্বতন্ত্র আযান ইকামাতে এবং রাতের খাবারণ্গ্নহ্ণ করলেন ঐ দুই সালাতের মাঝে ৷
তারপর ফজরের ওয়াক্ত হওয়া মাত্র ফজরের সালাত আদায় করলেন ৷ কেউ বলছিল, ফজরের

যাক্ত হয়ে গিয়েছ ৷ আবার কেউ বলছিল, (এখনও) ফজরের ওয়াক্ত হয় নি ৷ তারপর তিনি
বললেন, রাসুলুন্নাহ্ (যা) বলেছেন-

০া

“এ দুই ওয়াক্ত সালাত তার নির্ধারিত সময় হতে পরিবর্তিত করা হয়েছে; মাগরিব যেহেতু
ইশা-এর সময় না হওয়া পর্যন্ত লে ৷কেরা মুযদা ৷৷লিফ ৷য় উপনীত হচ্ছে না; আর ফজর এই (আগাম)
সময়ে ৷” তারপর দিগন্ত পরিষ্কা ৷র হওয়া পর্যন্ত তিনি সেখানে অবস্থা ন করলেন ৷ তারপর আবদুল্লাহ
(বা) বললেন, আ ৷মীরুল মুমিনীন (উছম৷ ন রা) এখন প্রস্থ ন করলে যথাযথভাবে সুন্নত পালন



১ ছাবীর মুযদ৷ ৷লিফাৱ একটি বড় পাহাড় ৷ মুশ্ারিকদের উক্তির অর্থ-ছাবীরের গায়ে সুর্যের আলো ছড়িয়ে
পড়াে৷ অনুবাদক


[وُقُوفُهُ عَلَيْهِ السَّلَامُ بِالْمَشْعَرِ الْحَرَامِ وَدَفْعُهُ مِنَ الْمُزْدَلِفَةِ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَإِيضَاعُهُ فِي وَادِي مُحَسِّرٍ] فَصْلٌ فِي وُقُوفِهِ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، بِالْمَشْعَرِ الْحَرَامِ، وَدَفْعِهِ مِنَ الْمُزْدَلِفَةِ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ، وَإِيضَاعُهُ فِي وَادِي مُحَسِّرٍ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى: {فَإِذَا أَفَضْتُمْ مِنْ عَرَفَاتٍ فَاذْكُرُوا اللَّهَ عِنْدَ الْمَشْعَرِ الْحَرَامِ} [البقرة: 198] الْآيَةَ. (الْبَقَرَةِ: 198) . وَقَالَ جَابِرٌ فِي حَدِيثِهِ: فَصَلَّى الْفَجْرَ حِينَ تَبَيَّنَ لَهُ الصُّبْحُ بِأَذَانٍ وَإِقَامَةٍ، ثُمَّ رَكِبَ الْقَصْوَاءَ حَتَّى أَتَى الْمَشْعَرَ الْحَرَامَ، فَاسْتَقْبَلَ الْقِبْلَةَ، فَدَعَا اللَّهَ، عَزَّ وَجَلَّ وَكَبَّرَهُ وَهَلَّلَهُ وَوَحَّدَهُ، فَلَمْ يَزَلْ وَاقِفًا حَتَّى أَسْفَرَ جِدًّا، وَدَفَعَ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ، وَأَرْدَفَ الْفَضْلَ بْنَ عَبَّاسٍ وَرَاءَهُ. وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ، ثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ قَالَ: «سَمِعْتُ عَمْرَو بْنَ مَيْمُونٍ يَقُولُ: شَهِدْتُ عُمَرَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، صَلَّى بِجَمْعٍ الصُّبْحَ، ثُمَّ وَقَفَ فَقَالَ: إِنَّ الْمُشْرِكِينَ كَانُوا لَا يُفِيضُونَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ، وَيَقُولُونَ أَشْرِقْ ثَبِيرُ. وَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَفَاضَ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ.» وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ رَجَاءٍ، ثَنَا إِسْرَائِيلُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ
পৃষ্ঠা - ৪০৬০


০ : ৷৷ওে fl ই$

আল-ৰিদায়া ওয়ান নিহায়া ৩০৫

করবেন ৷ (তখন উছমান বা ঐ মুহুতেই চলতে শুরু করলেন)আযি বলতে পারছি না যে,
আবদুল্লাহ (রা)এর কথা এবং উছমান (না)-এর প্ৰন্থান উদ্যোগ এ দুরের মাঝে ণ্কানৃটি আগে
সম্পন্ন হয়েছিল ৷ তিনি তালুবিয়া উচ্চারণ করতে থাকলেন দশ তারিখ জামরায় কংবন্ম নিক্ষেপ
পর্যন্ত ৷

হাফিজ বায়হাকী (র) বলেন, হাফিযুল হাদীস আবু আবদুল্লাহ (র) মিসওয়ার ইবন মাখৃরামা
(রা)-এর বরাতে বলেন, তিনি বলেছেন, আরাফা-য় রাসুলুল্লাহ্ (না) আমাদের সামনে থুত্বা
দিলেন ৷ তিনি তাতে আল্লাহর হড়ামদ ও ছন্যের পরে বললেন-

গ্রা

স্মিগ্র ভো (াএন্ধ্র ব্লেৰু১

ফ্রো:াদ্বুএ
ণ্৩শু-দ্দৌ

“এরপর অংশীবাদী ও প্রতিমা পুজাবীরা এ স্থান হতে প্ৰস্থান করতো সুযস্তি কালে-যখন সুর্য
পাহাড় চুড়ায় থাকে-যেমন লোকদের পাগড়ী থাকে তাদের মাথায় ৷ আমাদের পন্থা ওদের পন্থড়ার
বিপরীত ৷ ’ আর তারা মাশআরুল হারাম হতে প্ৰস্থান করত পাহাড় চুড়ায় সুর্থোদয়কালে-যেমন
লোকদের পাপড়ী তাদের মাথার” আমাদের পন্থা ওদের পন্থড়ার বিপরীত ৷ ’ বায়হাকী (র) বলেছেন,
আবদুল্লাহ ইবন ইদরীস (র) যুহাম্মদ ইবন কারস ইবন মাঘৃরাসা (রা)-এর বরাতে এ হাদীস
থানা যুরসাল’ রুপে রিওয়ায়াত করেছেন ৷

ইমাম আহ্মদ (র) বলেছেন, আবু খালিদ সুলারমান ইবন হায়্যান (র)ইবন আব্বাস
(বা) হতে এ মর্মে বণর্না করেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) যুযদালিফা হতে সুর্যোদয়ের আগেই প্রস্থান
করতেন ৷

বুখারী (র) বলেন, যুহায়র ইবন হড়ার্ব (র)উবায়দুল্লাহ ইবন আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস
(বা) হতে এ মর্মে যে, উসামা (বা) আরাফা হতে মুয্দালিফা পর্যন্ত নবী কবীম (না)-এর সহ-
আরোহী ছিলেন ৷ তারপর মৃযদালিফা থেকে মিনা পর্যন্ত ফায্ল (রা)-কে তিনি সহ-আরােহী
করলেন ৷ উবায়দুল্লাহ (র) বলেন, তাদের দুজনই (উসামা ও ফাঘৃল) বলেছেন যে, জাম্রাতুল
আকাবায় রামী শুরু করা পর্যন্ত নবী কবীম (না) তালবিয়া উচ্চারণ করতে থাকলেন ৷ ইবন
জুরায়জ (র) আতা ইবন আব্বাস সনদে এবং মুসলিম (র) লায়ছ (র)-এর বরড়াতে (ইবন
আব্বস সুত্রে) ফাঘৃল ইবন আব্বাস (বা) হতে বণ্নাি করেন যে, ফায্ল (বা) রাসুলুল্লাহ্ (সা)-
এর সহ-আরোহী ছিলেন ৷ এ মর্মে যে, আরাফার (সল্যায়) এবং যুয্দালিফার সকালে
লোকদের চলাচলের সময় নবী করীম (না) বলেছেন ৷ “তোমরা শান্তি শৃৎখলা বজায় রেখো !”
তিনি নিজেও তার উটনীকে সংবত করে রাখছিলেন এভাৰে মিনা-র অন্তর্গত যুহাসৃসির
নিম্নভুমিতে পৌছলে তিনি বললেন ঢ)ণ্১ঐ ণ-৷ শুগ্রএ এেগ্রা ৰু-ণ্ট্টগ্রা ,ণ্ণ্ণ্ ১৷ স্কো০ “তোমরা
ঢিল ছেড়াের (আকারের) কংকর সংগ্রহ করে নাও-যা দিয়ে জামৃরায় কংকর নিক্ষেপ করা
হবে ৷ ” ফায্স (বা) বলেন, জামৃরায় কংবল্ম নিক্ষেপ পর্যন্ত রাসুলুল্লাহ্ (না) উচ্চারণ করতে
থাকলেন ৷


عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ قَالَ: «خَرَجْتُ مَعَ عَبْدِ اللَّهِ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، إِلَى مَكَّةَ، ثُمَّ قَدِمْنَا جَمْعًا، فَصَلَّى الصَّلَاتَيْنِ، كُلَّ صَلَاةٍ وَحْدَهَا بِأَذَانٍ وَإِقَامَةٍ، وَالْعِشَاءُ بَيْنَهُمَا، ثُمَّ صَلَّى الْفَجْرَ حِينَ طَلَعَ الْفَجْرُ. قَائِلٌ يَقُولُ: طَلَعَ الْفَجْرُ. وَقَائِلٌ يَقُولُ: لَمْ يَطْلُعِ الْفَجْرُ. ثُمَّ قَالَ: إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: " إِنَّ هَاتَيْنِ الصَّلَاتَيْنِ حُوِّلَتَا عَنْ وَقْتِهِمَا فِي هَذَا الْمَكَانِ ; الْمَغْرِبَ وَالْعِشَاءَ، فَلَا يَقْدَمُ النَّاسُ جَمْعًا حَتَّى يُعْتِمُوا، وَصَلَاةَ الْفَجْرِ هَذِهِ السَّاعَةَ ". ثُمَّ وَقَفَ حَتَّى أَسْفَرَ، ثُمَّ قَالَ: لَوْ أَنَّ أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ أَفَاضَ الْآنَ أَصَابَ السُّنَّةَ. فَلَا أَدْرِي أَقَوْلُهُ كَانَ أَسْرَعَ أَوْ دَفْعُ عُثْمَانَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، فَلَمْ يَزَلْ يُلَبِّي حَتَّى رَمَى جَمْرَةَ الْعَقَبَةِ يَوْمَ النَّحْرِ.» وَقَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: أَنْبَأَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، أَنْبَأَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ مُحَمَّدُ بْنُ يَعْقُوبَ الشَّيْبَانِيُّ، ثَنَا يَحْيَى بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى، ثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْمُبَارَكِ الْعَيْشِيُّ، ثَنَا عَبْدُ الْوَارِثِ بْنُ سَعِيدٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنِ الْمِسْوَرِ بْنِ مَخْرَمَةَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: «خَطَبَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِعَرَفَةَ، فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ، ثُمَّ قَالَ: " أَمَّا بَعْدُ، فَإِنَّ أَهْلَ الشِّرْكِ وَالْأَوْثَانِ كَانُوا يَدْفَعُونَ مِنْ هَاهُنَا عِنْدَ غُرُوبِ الشَّمْسِ، حَتَّى تَكُونَ الشَّمْسُ عَلَى رُءُوسِ
পৃষ্ঠা - ৪০৬১
الْجِبَالِ مِثْلَ عَمَائِمِ الرِّجَالِ عَلَى رُءُوسِهَا، هَدْيُنَا مُخَالِفٌ لِهَدْيِهِمْ، وَكَانُوا يَدْفَعُونَ مِنَ الْمَشْعَرِ الْحَرَامِ عِنْدَ طُلُوعِ الشَّمْسِ عَلَى رُءُوسِ الْجِبَالِ مِثْلَ عَمَائِمِ الرِّجَالِ عَلَى رُءُوسِهَا، هَدْيُنَا مُخَالِفٌ لِهَدْيِهِمْ ".» قَالَ: وَرَوَاهُ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ مُرْسَلًا. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا أَبُو خَالِدٍ سُلَيْمَانُ بْنُ حَيَّانَ قَالَ: «سَمِعْتُ الْأَعْمَشَ، عَنِ الْحَكَمِ، عَنْ مِقْسَمٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَفَاضَ مِنَ الْمُزْدَلِفَةِ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ.» وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، ثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، ثَنَا أَبِي، عَنْ يُونُسَ الْأَيْلِيِّ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، أَنَّ أُسَامَةَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، «كَانَ رِدْفَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ عَرَفَةَ إِلَى الْمُزْدَلِفَةِ، ثُمَّ أَرْدَفَ الْفَضْلَ مِنَ الْمُزْدَلِفَةِ إِلَى مِنًى. قَالَ: فَكِلَاهُمَا قَالَ: لَمْ يَزَلِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُلَبِّي حَتَّى رَمَى جَمْرَةَ الْعَقَبَةِ» وَرَوَاهُ ابْنُ جُرَيْجٍ، عَنْ عَطَاءٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ. وَرَوَى مُسْلِمٌ مِنْ حَدِيثِ اللَّيْثِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ أَبِي مَعْبَدٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنِ الْفَضْلِ بْنِ عَبَّاسٍ، «وَكَانَ رَدِيفَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَنَّهُ قَالَ فِي عَشِيَّةِ عَرَفَةَ وَغَدَاةِ جَمْعٍ لِلنَّاسِ حِينَ دَفَعُوا: " عَلَيْكُمْ بِالسَّكِينَةِ ". وَهُوَ كَافٌّ
পৃষ্ঠা - ৪০৬২


হাফিম বায়হড়াকীর অনুচ্ছেদ শিরোনাম : মুহাসৃসার নিনভুমিতে দ্রুত বাহন পরিচালনা প্রসঙ্গে :

আবু আবদুল্লাহ আল-হাফিজ (র) জাৰির (বা) হতে নবী কবীম (সা) এর হজ্জ সম্বন্ধে
বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন অবশেষে যখন তিনি ঘুহাস্সির এ পৌছলেন তখন বাহনেব গতি
একটু বাড়িয়ে দিলেন ৷ মুসলিম (র) তার সহীহ্-তে এ হাদীস রিওয়ড়ায়াত করেছেন আবু বকর
ইবন আবু শায়বড়া (বা) থেকে ৷ বড়ায়হাকী (র) এর পরবর্তী রিওয়ায়াত সুফিয়ান ছাওরী (র)
সুত্রে জাঘির (বা) হতে, তিনি বলেন, রড়াসুলুল্লাহ্ (না) (মুবৃদালিফা হতে) প্ৰন্থান শুরু
করলেন, তিনি ছিলেন অত্যন্ত প্রশান্ত ৷ তিনি সাথীদেরও শান্ত সুশৃৎখল থাকতে বললেন এবং
ঘুহাস্সির নিমঙুমিঃ৩ প্রু৩ ব ৷ হন পরিচালনা করলেন ব্র তিনি ৩াদেরওে :িল ছেড়াড়ার আকৃতির
ৎকর দিয়ে জামরাসমুহে (তিন শয়তানের পায়ে) কংকর মারতে নির্দেশ দিলেন এবং
বললেনরুগু ন্ঞ “তোমরা আমার কাছে
তোমাদের হজ্জ পালনের য়ীতি-নীতি শিখে নাও , হতে পারে আমার এ বছরের পরে তোমাদের
সাথে আমার আর সাক্ষাত হবে না ৷ ” বড়ায়হড়াকী (র)শ্এর পরবর্তী রিওয়ড়ায়ড়াত ছাওরী (র)
সুত্রের, আবদুর রহমান ইবনৃল হড়ারিছ (র) , আলী (বা) হতে এ মর্মে বর্ণনা করেন যে,
রাসুলুল্লাহ্ (সা) ঘুঘৃদালিফা থেকে চলতে শুরু করে যুহাসৃসির পর্যন্ত পৌছলে তার উটনীকে
তাড়া দিলেন ৷ অবশেষে নিম্নভুমি অতিক্রম করার পর থাকলেন ৷ তারপর ফাঘৃল (রা)-চুক
সহ-আরােহী করে আমরা-য় এসে কৎকর মারলেন ৷ এ রিওয়ায়াত এ ভাবেই সংক্ষেপে বর্ণিত ৷
এ প্রসংগে ইমাম আহমদ (র) বলেছেন, আবু আহমদ মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ আন যুবায়বী
(র) আলী (রড়া)-এর বরড়াতে বর্ননা করেন যে, তিনি বলেছেন, রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) আরাফাতে
অবস্থান করে বলণেনণ্ণ্শ্ ৰুট্টন্াগ্লুণ্ $ £:’):; ৰুণ্াএপ্লুএ৷ ৷১৯ :ট্ট এটিই অবস্থান ক্ষেত্র; এবং
গোটা আরাফা-ই অবস্থান ক্ষেত্র ৷ এবং সুর্য অন্ত গেলে তিনি প্রস্থান শুরু করলেন এবং উসামা
(রড়া)-া;ক সহ-আরোহী করলেন ৷ তিনি র্তার উটকে আনড়াক চালে ( ধীর মন্দপতিতে) চালাতে
লাপলেন ৷ জনতা তার ডানে বামে ছড়িয়ে ছিটিয়ে চলছিল , তিনি যেন তাদের প্রতি দৃষ্টিপাত
করছিলেন না ৷ (তাদের প্রতি ৰিঘি-নিয়েধ আরোপিত হচ্ছিল না ৷) তিনি বলে চলছিলেন, ধীরে
হে লোক সকল ! ” তারপর ঘুঘৃদালিফায় পৌছে লোকদের নিয়ে নাগরিক ও ইশার সালাতদ্বয়
আদায় করলেন ৷

তারপর সকাল হওয়া পর্যন্ত রাত্রি যাপন করলেন ৷ তারপর কুযাহ্’ পাহাড়ে এলে-কুযাহ্
পাহাড়ের উপরে অবস্থান করলেন এবং বললেন, ৰু ;দ্বু ,, গ্রার্ন্ত ৰুহু১) শুগ্এগ্লুা৷ ৷ ঠুডাঃ “এটাই
অবস্থান ক্ষেত্র; এবং মুঘৃদালিফা পুরোটাই অবস্থান ক্ষেত্র ৷ ” তারপর চলতে শুরু করলেন এবং
ঘুহাসৃসির প্রান্তে পৌছে থামলেন ৷ তখন তার বাহনকে তাড়া দিয়ে দ্রুত গতিতে নিম্নভুমি
অতিক্রম করার পর তাকে থামিয়ে দিলেন ৷ তারপর ফাঘৃল (রা)-চুক সহ-আরােহী করে চলতে
লাপলেন এবং আমরা-য় পৌছে কৎকব নিক্ষেপ করলেন ৷ তারপর (কুররড়ানীর স্থলে) পৌছে
বললেন, মিঃ “ এ হভ্রুচ্ছ কৃরবানী ক্ষেত্র, আর মিনা-র সম্পুংটিইি
কুরবানী ক্ষেত্র ৷ বর্ণনা কড়ারী বলেন, এ সময় খাছ’আম গোত্রের এক তরুণী তীর কাছে
ফাত্ওয়৷ জিজ্ঞাসা করল, যে বলল, আমার পিতা একজন অভিনয় বৃদ্ধ, কথার থেই হারিয়ে

৫০ শে)







نَاقَتَهُ، حَتَّى دَخَلَ مُحَسِّرًا، وَهُوَ مِنْ مِنًى قَالَ: " عَلَيْكُمْ بِحَصَى الْخَذْفِ الَّذِي يُرْمَى بِهِ الْجَمْرَةُ ". قَالَ: وَلَمْ يَزَلْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُلَبِّي حَتَّى رَمَى الْجَمْرَةَ.» وَقَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: بَابُ الْإِيضَاعِ فِي وَادِي مُحَسِّرٍ. أَخْبَرَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، أَخْبَرَنِي أَبُو عَمْرٍو الْمُقْرِئُ وَأَبُو بَكْرٍ الْوَرَّاقُ، قَالَا: أَنْبَأَنَا الْحَسَنُ بْنُ سُفْيَانَ، ثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ وَأَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، قَالَا: ثَنَا حَاتِمُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، ثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَابِرٍ فِي حَجِّ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «حَتَّى إِذَا أَتَى مُحَسِّرًا حَرَّكَ قَلِيلًا» . رَوَاهُ مُسْلِمٌ فِي " الصَّحِيحِ " عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي شَيْبَةَ. ثُمَّ رَوَى الْبَيْهَقِيُّ مِنْ حَدِيثِ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ قَالَ: «أَفَاضَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَعَلَيْهِ السَّكِينَةُ، وَأَمَرَهُمْ بِالسَّكِينَةِ، وَأَوْضَعَ فِي وَادِي مُحَسِّرٍ، وَأَمَرَهُمْ أَنْ يَرْمُوا الْجِمَارَ مِثْلَ حَصَى الْخَذْفِ، وَقَالَ: " خُذُوا عَنِّي مَنَاسِكَكُمْ، لَعَلِّي لَا أَرَاكُمْ بَعْدَ عَامِي هَذَا ".» ثُمَّ رَوَى الْبَيْهَقِيُّ مِنْ حَدِيثِ الثَّوْرِيِّ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ زَيْدِ بْنِ عَلِيٍّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي رَافِعٍ، عَنْ عَلِيٍّ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَفَاضَ مِنْ جَمْعٍ، حَتَّى أَتَى مُحَسِّرًا فَفَزَّعَ نَاقَتَهُ، حَتَّى جَاوَزَ
পৃষ্ঠা - ৪০৬৩
الْوَادِيَ فَوَقَفَ، ثُمَّ أَرْدَفَ الْفَضْلَ، ثُمَّ أَتَى الْجَمْرَةَ فَرَمَاهَا.» هَكَذَا رَوَاهُ مُخْتَصَرًا. وَقَدْ قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا أَبُو أَحْمَدَ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الزُّبَيْرِيُّ، ثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ عَيَّاشِ بْنِ أَبِي رَبِيعَةَ، عَنْ زَيْدِ بْنِ عَلِيٍّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي رَافِعٍ، عَنْ عَلِيٍّ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: «وَقَفَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِعَرَفَةَ فَقَالَ: " هَذَا الْمَوْقِفُ، وَعَرَفَةُ كُلُّهَا مَوْقِفٌ ". وَأَفَاضَ حِينَ غَابَتِ الشَّمْسُ، وَأَرْدَفَ أُسَامَةَ، فَجَعَلَ يُعْنِقُ عَلَى بَعِيرِهِ، وَالنَّاسُ يَضْرِبُونَ يَمِينًا وَشِمَالًا، لَا يَلْتَفِتُ إِلَيْهِمْ وَيَقُولُ: " السَّكِينَةَ أَيُّهَا النَّاسُ ". ثُمَّ أَتَى جَمْعًا، فَصَلَّى بِهِمُ الصَّلَاتَيْنِ ; الْمَغْرِبَ وَالْعِشَاءَ، ثُمَّ بَاتَ حَتَّى أَصْبَحَ، ثُمَّ أَتَى قُزَحَ، فَوَقَفَ عَلَى قُزَحَ، فَقَالَ: " هَذَا الْمَوْقِفُ، وَجَمْعٌ كُلُّهَا مَوْقِفٌ ". ثُمَّ سَارَ حَتَّى أَتَى مُحَسِّرًا فَوَقَفَ عَلَيْهِ، فَقَرَعَ دَابَّتَهُ، فَخَبَّتْ حَتَّى جَازَ الْوَادِيَ ثُمَّ حَبَسَهَا، ثُمَّ أَرْدَفَ الْفَضْلَ، وَسَارَ حَتَّى أَتَى الْجَمْرَةَ فَرَمَاهَا، ثُمَّ أَتَى الْمَنْحَرَ. فَقَالَ: " هَذَا الْمَنْحَرُ، وَمِنًى كُلُّهَا مَنْحَرٌ ". قَالَ: وَاسْتَفْتَتْهُ جَارِيَةٌ شَابَّةٌ مِنْ خَثْعَمٍ،
পৃষ্ঠা - ৪০৬৪


ফেলার বয়সে পৌছেছেন ৷ ওদিকে হজ্জ সম্পর্কিত আল্লাহর বিধান তার উপর বর্তিয়েছে ৷ এখন
র্তীর পক্ষে আমি হজ্জ আদায় করলে তা তার পক্ষ থেকে যথেষ্ট হবে? নবী কবীম (সা)
বললেন, এপ্লুহু ;াভ্র এে১ধ্এ ণ্ন্এ হী তেমন হলে তুমি তোমার পিতার পক্ষ থেকে আদায় করতে
পড়ার ৷ বনাি কাবী বলেন, এবং নবী কবীম (সা) ফায্ল (বা) এর ঘাড় ঘুরিয়ে দিলেন ৷

তখন আব্বাস (রা) র্তাকে বললেন, ইয়৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) আপনার চাচাত ভাইয়ের রক্তে
ঘুরিয়ে দেয়ার কারণ কি ? তিনি বললেন, “আমি দেখলাম এক তরুণ আর এক তকপী তাই
তাদের ব্যাপারে শয়তান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারলাম না ৷ ” বর্ননাকাবী বলেন, এরপরে এক
ব্যক্তি র্তার কাছে এসে বলল, ইয়৷ রাসুলুল্লাহ্ ৷ আমি কুরবানী করার আগে মাথা কামিয়ে
ফেলেছি! নবী করীম (সা) বললেন,ণ্দ্বু; ১া , )১ন্ষ্ “এখন কুরবানী করে নাও-কােন অসুবিধা
(নই! তখন আর একজন এসে বলল, ইয়৷ রাসুলুল্লাহ্ ! মাথা কামাবার আগেই আমি প্রস্থান
করে ফেলেছিন্ত্র নবী কবীম (সা) বললেন,গ্লু )১ ১’স্ )ণ্শ্ ম্রা;৷ এা:৷ “এখন যুণ্ডন করে ফেল
কিৎব৷ ছেটে ফেল কোন অসুবিধা নেইন্ত্র তারপর বায়তুল্লায় গিয়ে তাওয়াফ করলেন ৷ পরে
যমযম্ এর কাছে গিয়ে বললেন-

ণ্ইঅে গ্রাশ্এএ রুও-এং তাংগ্রা ণ্র্ন্তএএে ৷১ ক্রোঙু ,£ঘ্র,াদ্বু এ্যাম্ভেংএে

“আবদুল মুত্তালিৰের সন্তানরা তোমাদের পানি পান করাবার দায়িতু সৃচাকরুপে আঞ্জাম
দিতে থাক ল্যেকেরা£ তামাদের উপরে প্রধান বিস্তার করার এবং তোমাদের কাজে হস্তক্ষেপ
করার আশা কা না থাকলে আমিও তোমাদের সাথে পানি তুলতড়াম ৷ আবু দাউদ (র) এ
হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন আহমদ ইবন হাস্বল (র)হতে এবং তিরমিঘী (র) বুনৃদার
(র) সুত্রে এবং ইবন সাজা (র) আলী ইবন মুহাম্মদ (র) সুত্রে ৷ তিরঘিষী (র) এটা হাসান
সহীহ্ বলে মন্তব্য করেছেন ৷ আলী (রা)-র হাদীসরুপে এ সুত্র ব্যতীত অন্য কোন সুত্রে এর
পরিচিতি আমরা পাই না ৷

গ্রস্থকারের মন্তব্য : একা ৷ধিক বিশুদ্ধ সুত্রে এর সমর্থনে রিওয়ায়াত রয়েছে যা সিহাহ
গ্রন্থসঘুহ এবং অন্যান্য প্রন্থে উদ্ধৃত হয়েছে ৷ যেমন খাছআমী তকণীটির ঘটনা সহীহ্ বুখারী,
মুসলিম ফাঘৃল (বা) সুত্রে বর্ণিত হয়েছে এবং জাবির (রা) এর পুখোল্লিখিত হাদীসেও তা
বিবৃত হয়েছে ৷ পরে আরো সমর্থক রিওরায়াত উল্লেখ করা হয়ে ৷ ইবন আব্বাস (রা) এর
সাথে সম্পৃক্ত একটি সনদের ভিত্তিতে বায়হাকী (র) যুহাস সির নিম্নতুমিতে নবী কবীম (সা) এর
দ্রুত চলার কথা প্রত্যাখ্যান করেছেন ৷

তিনি বলেছেন, তা ছিল যাযাবর বেদুঈনদের কাজ ৷ বায়হাকী (র) আরো বলেছেন ৷ আর
(উসুলে হাদীসের বিধান মতে) কোন বিষয় সাব্যস্তকা রী ও ইতিবাচক হাদীস ঐ বিষয়
প্রত্যাখ্যানকাবী’ ও নেতিবাচক হাদীসের চা ৷ইতে অপ্রাধিকার যে ৷গ্য ৷ (আমার মতে ত) ইবন
আব্বাস (বা) হতে এ হাদীস বর্ণিত হওয়ার ব্যাপারে প্রশ্নের অবকাশ রয়েছে ৷ আল্লাহই
সমধিক অবগত ৷

অথচ বিষয়টি রাসুলুল্লাহ্ (না) হতে একদল সাহাবী সুত্রে প্রমাণিত এবং শারখায়ন-দৃই
প্রধান ও প্রবীণ সাহাবী আবু বকর ও উমর (রা) এর বাস্তব কর্মের বিষয়টি সারম্ভে হয়েছে যে,


فَقَالَتْ: إِنَّ أَبِي شَيْخٌ كَبِيرٌ قَدْ أَفْنَدَ، وَقَدْ أَدْرَكَتْهُ فَرِيضَةُ اللَّهِ فِي الْحَجِّ، فَهَلْ يُجَزِئُ عَنْهُ أَنْ أُؤَدِّيَ عَنْهُ؟ قَالَ: " نَعَمْ، فَأَدِّي عَنْ أَبِيكِ ". قَالَ: وَلَوَى عُنُقَ الْفَضْلِ، فَقَالَ لَهُ الْعَبَّاسُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، لِمَ لَوَيْتَ عُنُقَ ابْنِ عَمِّكَ؟ قَالَ: " رَأَيْتُ شَابًّا وَشَابَّةً فَلَمْ آمَنِ الشَّيْطَانَ عَلَيْهِمَا ". قَالَ: ثُمَّ جَاءَهُ رَجُلٌ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، حَلَقْتُ قَبْلَ أَنْ أَنْحَرَ. قَالَ: " انْحَرْ وَلَا حَرَجَ ". ثُمَّ أَتَاهُ آخَرُ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنِّي أَفَضْتُ قَبْلَ أَنْ أَحْلِقَ. قَالَ: " احْلِقْ أَوْ قَصِّرْ وَلَا حَرَجَ ". ثُمَّ أَتَى الْبَيْتَ فَطَافَ، ثُمَّ أَتَى زَمْزَمَ، فَقَالَ: " يَا بَنِي عَبْدِ الْمُطَّلِبِ، سِقَايَتَكُمْ، وَلَوْلَا أَنْ يَغْلِبَكُمُ النَّاسُ عَلَيْهَا لَنَزَعْتُ بِهَا ".» وَقَدْ رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ، عَنْ أَحْمَدَ بْنِ حَنْبَلٍ، عَنْ يَحْيَى بْنِ آدَمَ، عَنْ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ، وَرَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ، عَنْ بُنْدَارٍ، عَنْ أَبِي أَحْمَدَ الزُّبَيْرِيِّ، وَابْنُ مَاجَهْ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ يَحْيَى بْنِ آدَمَ. وَقَالَ التِّرْمِذِي: حَسَنٌ صَحِيحٌ، لَا نَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ عَلِيٍّ إِلَّا مِنْ هَذَا الْوَجْهِ. قُلْتُ: وَلَهُ شَوَاهِدُ مِنْ وُجُوهٍ صَحِيحَةٍ مُخَرَّجَةٍ فِي الصِّحَاحِ وَغَيْرِهَا، فَمِنْ ذَلِكَ قِصَّةُ الْخَثْعَمِيَّةِ، وَهُوَ فِي " الصَّحِيحَيْنِ " مِنْ طَرِيقِ الْفَضْلِ، وَتَقَدَّمَتْ فِي حَدِيثِ جَابِرٍ، وَسَنَذْكُرُ مِنْ ذَلِكَ مَا تَيَسَّرَ. وَقَدْ حَكَى الْبَيْهَقِيُّ بِإِسْنَادِهِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّهُ أَنْكَرَ الْإِسْرَاعَ فِي وَادِي
পৃষ্ঠা - ৪০৬৫
مُحَسِّرٍ، وَقَالَ: إِنَّمَا كَانَ ذَلِكَ مِنَ الْأَعْرَابِ. قَالَ: وَالْمُثْبِتُ مُقَدَّمٌ عَلَى النَّافِي. قُلْتُ: وَفِي ثُبُوتِهِ عَنْهُ نَظَرٌ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَدْ صَحَّ ذَلِكَ عَنْ جَمَاعَةٍ مِنَ الصَّحَابَةِ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَصَحَّ مِنْ صَنِيعِ الشَّيْخَيْنِ أَبِي بَكْرٍ وَعُمَرَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، أَنَّهُمَا كَانَا يَفْعَلَانِ ذَلِكَ ; فَرَوَى الْبَيْهَقِيُّ، عَنِ الْحَاكِمِ، عَنِ النَّجَّادِ وَغَيْرِهِ، عَنْ أَبِي عَلِيٍّ مُحَمَّدِ بْنِ مُعَاذِ بْنِ الْمُسْتَهِلِّ، الْمَعْرُوفِ بِدُرَّانَ، عَنِ الْقَعْنَبِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ عَنِ الْمِسْوَرِ بْنِ مَخْرَمَةَ أَنَّ عُمَرَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، كَانَ يُوضِعُ وَيَقُولُ: إِلَيْكَ تَعْدُو قَلِقًا وَضِينُهَا ... مُخَالِفٌ دِينَ النَّصَارَى دِينُهَا