سنة عشر من الهجرة النبوية
حجة الوداع في سنة عشر
صفة خروجه عليه الصلاة والسلام من المدينة إلى مكة للحج
পৃষ্ঠা - ৩৮৭৭
হজ্জযাত্রী হয়ে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সাথে বের হলাম ৷ আমরা আরজে’ উপনীত হলে
রাসৃলুল্লাহ্ (না) সেখানে অবতরণ করলেন ৷ আইশা (রা) গিয়ে রড়াসুলুল্লাহ্ (সা)এর পাশে
বদল; আমি আমার আব্বার কাছে বমলাম ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) ও আবু বকর (পরিবারের)
আসবড়াবপত্রবাহী উট ছিল একটিই; যা আবু বকরের গোলড়ামের দায়িত্বে ছিল ৷ আবু বকর (রা)
বসে বসে গোলায়ের এসে পৌছার অপেক্ষা করতে লাপলেন ৷ এক সময় সে এসে পৌছল,
কিন্তু তার সাথে কোন উট ছিল না ৷ আবু বকর বললেন, তে তামার উট ৫কাথায়? গোলামটি
বলল, গত রাতে আমি তা হারিয়ে ফেলেছি ৷ আবু বকর (রড়া ) বললেন, একটি মাত্র উট, তাও
হারিয়ে ফেলেছ, একথা বলে তিনি গোলামকে পেটাতে লাপলেন ৷ রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) মৃদু
হড়াসছিলেন আর বলছিলেন গ্লু১এা শু ণ্)এেএট এিএ ;) ট্টগ্রএ শ্ঐষ্ হজ্যের ইহরড়ামধাবী এ
ল্যেকটি এবং তার কাণ্ড সেখ ৷ আবু দাউদ (র) ইবন মজ্যে (র) হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন ৷
কিন্তু আবু বকর আলবড়াঘৃযার (র) তার মুসনাদে যে হাদীস রিওয়ড়ায়াত করেছেন এভাবে-
ইসমাঈল ইবন হাফ্স (র)আবু সাঈদ (বা) হতে, তিনি বলেন, নবী করীম (সা ) ও তার
সাহাবীগণ মদীনা হতে মক্কা পর্যন্ত পায়ে হেটে হজ্যের সফর করেছিলেন; তারা নিজেদের
কােমর বেধে নিয়েছিলেন এবং তাদের চলার গতি ছিল হড়ারওয়ালা’ হালকা দৌড়ের মত ৷ এটি
একটি দুর্বল সনদের মুনকড়ার হাদীস ৷ কারণ, এ সনদের ম ধ্যবর্তী রাবী হড়ামযড়া ইব ন হড়াবীর
ত্মাঘৃ-যায়ব্রড়াত দৃর্বল’ অনির্তরযোগ্য এবং তার শায়খ (হুমরান) ও পরিত্যক্ত রাবী ৷ বাবৃয়ড়ার
(র) নিজেও মন্তব্য করেছেন যে এ সুত্র ছাড়া অন্য কোন সুত্রে এ বর্ণনা পাওয়া যায় না;
যদিও আমার মতে সনদটি উত্তম ৷ ( তার মতে) হড়াদীসটি যদি সাবম্ভে হয়, তবে তার অর্থ এমন
হতে পারে যে, তারা পদব্রজে কোন উমরা আদায় করেছিলেন ৷ ৫কননা, নবী কবীম (সা)
মদীনান্ <ন্ষ্ ভএকবার মন্ত্র হজ্জ করেছিলেন এবং তিনি তখন আরােহী ছিলেন ও সাহাবীদের
মাঝে কেউ কেউ পদ্ব্ৰজেও গিয়েছিলেন ৷
গ্রন্থকারের মন্তব্য : নবী করীম (সা) পদব্রজে কোন উমরা পালন করেন নি ৷ হুদায়রিয়ড়াতে
নয়, উমরড়াতুল কড়াযাতেও নয় ৷ জিইররানার উমরাতে নয় এবং বিদায় হজ্যেও নয় ৷ নবী কবীম
(সা) এর অবস্থা ও কার্যক্রম সুপরিচিত ও সর্বজনরিদিত ছিল ৷ জনতার কাছে তা গোপন
থাকার অবকাশ কোথায়? বরং হাদীনটি নির্ত্যৰুযোগ্য বর্ণনার বিরোধী এবং সুরকার পর্যায়ের যা
কিছুতেই স্বীকৃত হতে পারে না ৷ অল্লোহ্ই সমধিক অবগত
যুল-হলায়ফায় অবস্থান ও আনুসাংগিক প্রসংপ
পুর্বেই বিবৃত হয়েছে যে, নবী করীম (সা) মদীনায় চার রাকআত জুহর সালতে আদায়
করেছিলেন,৩ তারপর সেখান থেকে যুল হুলায়ফায় গিয়েছিলেন এটি হল আর্কীক উপত্যকা ৷
সেখানে আরবের নামায দু’ রড়াকড়াত আদায় করেছিলেন ৷ এতে বুঝা যায় যে, তিনি দিনের
বেলায় আসরের সময় যুল-হুলড়ায়ফার পৌছে ছিলেন এবং সেখানে “কসর’ করে আসন্বরব
সালড়াত আদায় করেছিলেন ৷ স্থানটি মদীনা থেকে তিন মাইলের দুরত্বে অবস্থিত ৷ তারপর-
সেখানে মাগরিব ও ইশা আদায় করে সকাল পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেন এবং সহ্রহশ্বদুষ্ন্র
দিয়ে ফজর সালাত আদায় করে তাদের এ মর্মে খবর দেন যে রহ্বত্তত তার কাছে ইহব্রক্ষুমৰ-
প্রয়োজনীয় হুদ্র্দেশ সম্বলিত ওহী এসেছে ৷ যেমন ইমাম হরুহজ্জ্ব (র) বলেন ইস্কো ইৰ্ ৰ
[صِفَةُ خُرُوجِهِ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ مِنَ الْمَدِينَةِ إِلَى مَكَّةَ لِلْحَجِّ]
بَابُ صِفَةِ خُرُوجِهِ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، مِنَ الْمَدِينَةِ إِلَى مَكَّةَ لِلْحَجِّ
قَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ، ثَنَا أَنَسُ بْنُ عِيَاضٍ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ - هُوَ ابْنُ عُمَرَ - عَنْ نَافِعٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَخْرُجُ مِنْ طَرِيقِ الشَّجَرَةِ، وَيَدْخُلُ مِنْ طَرِيقِ الْمُعَرَّسِ، وَأَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا خَرَجَ إِلَى مَكَّةَ يُصَلِّي فِي مَسْجِدِ الشَّجَرَةِ، وَإِذَا رَجَعَ صَلَّى بِذِي الْحُلَيْفَةِ بِبَطْنِ الْوَادِي، وَبَاتَ حَتَّى يُصْبِحَ.» تَفَرَّدَ بِهِ الْبُخَارِيُّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ.
وَقَالَ الْحَافِظُ أَبُو بَكْرٍ الْبَزَّارُ: وَجَدْتُ فِي كِتَابِي، عَنْ عَمْرِو بْنِ مَالِكٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ زُرَيْعٍ، عَنْ هِشَامٍ، عَنْ عَزْرَةَ بْنِ ثَابِتٍ، عَنْ ثُمَامَةَ عَنْ أَنَسٍ «أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَجَّ عَلَى رَحْلٍ رَثٍّ، وَتَحْتَهُ قَطِيفَةٌ، وَقَالَ: " حَجَّةٌ لَا رِيَاءَ فِيهَا وَلَا سُمْعَةَ ".»
وَقَدْ عَلَّقَهُ الْبُخَارِيُّ فِي " صَحِيحِهِ " فَقَالَ: وَقَالَ: مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ
পৃষ্ঠা - ৩৮৭৮
الْمُقَدَّمِيُّ: حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، عَنْ عَزْرَةَ بْنِ ثَابِتٍ، عَنْ ثُمَامَةَ قَالَ: «حَجَّ أَنَسٌ عَلَى رَحْلٍ رَثٍّ، وَلَمْ يَكُنْ شَحِيحًا. وَحَدَّثَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَجَّ عَلَى رَحْلٍ وَكَانَتْ زَامِلَتَهُ.» هَكَذَا ذَكَرَهُ الْبَزَّارُ وَالْبُخَارِيُّ مُعَلَّقًا، مَقْطُوعَ الْإِسْنَادِ مِنْ أَوَّلِهِ.
وَقَدْ أَسْنَدَهُ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ فِي " سُنَنِهِ " فَقَالَ: أَنْبَأَنَا أَبُو الْحَسَنِ عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيٍّ الْمُقْرِئُ، أَنْبَأَنَا الْحَسَنُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، ثَنَا يُوسُفُ بْنُ يَعْقُوبَ الْقَاضِي ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ ثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، فَذَكَرَهُ.
وَقَدْ رَوَاهُ الْحَافِظُ أَبُو يَعْلَى الْمَوصِلِيُّ فِي " مُسْنَدِهِ " مِنْ وَجْهٍ آخَرَ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ فَقَالَ: «حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْجَعْدِ، أَنْبَأَنَا الرَّبِيعُ بْنُ صَبِيحٍ، عَنْ يَزِيدَ الرَّقَاشِيِّ، عَنْ أَنَسٍ قَالَ: حَجَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى رَحْلٍ رَثٍّ، وَقَطِيفَةٍ تُسَاوِي - أَوْ لَا تُسَاوِي - أَرْبَعَةَ دَرَاهِمَ فَقَالَ: " اللَّهُمَّ حَجَّةً لَا رِيَاءَ فِيهَا ".»
পৃষ্ঠা - ৩৮৭৯
আদম আরদুল্লাহ্ ইব ন উমার (রা) সুত্রে নবী করীম (সা) সম্পর্কে এ মর্মে বর্ণনা করেন যে,
তিনি যুল-ছুলায়ফার রাত্রি যাপনের স্থানে উপনীত হলে তাকে ওহী যােগে বলা হল ঞা
ণ্ারুপ্লুাএ্ প্শু১ৰু ১হুহু আপনি একটি বরকতময় কংকর প্রাতরে রয়েছেন ৷
সহীহ্ বুখারী ও মুসলিমে এ হাদীস উদ্ধৃত হয়েছে মুসা উবন উকরা (র) সুত্রে উল্লেখিত
সনদে ৷ বুখারী (র) আরো বলেছেন আল হুমায়দী (র) ইবন আব্বাস (রা) ইবন উমার (রা)
কে বলতে শুনেছেন আমি ওয়াদিল আর্কীকে রাসুলুল্লাহ্ (সা) কে বলতে শুনেছি যে,
মণ্ ণ্ ,ৰু ওগ্লুণ্ এও, এ,াহুৰুা৷ প্রু১া,৷৷ ৷ ট্র১ é: এপ্রু এাদ্বুণ্ড্র শুরু, এ এ ব্লুা,৷া৷ দ্রে১াওা
আজ রাতে আমার প্রতিপালকের পক্ষ হতে জনৈক আগমনকারী আমার কাছে এসে
র ল শে ণ্৷ , এ ররক৩ম য় উপত্যকায় সালাতশ্ আদায় কর এবং বল হব্লুজ্জর সাথে উমরা ৷ বুখায়ী
(র) একাকী এ হাদীস বর্ণনা করেছেন ৷ মুসলিম (র) তা বর্ণনা করেন নি ৷ সুতরাং বাহ্যত বলা
যায় যে, ওয়াদিল আর্কীকে নবী করীম (না)-কে সালাত আদায়ের নির্দেশ প্রদান যুহরের
সালড়াত আদায় করা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করার নির্দোশর স্পষ্ট ইঙ্গিত বহন করে ৷ কেননা,
এ নির্দেশ তার কাছে এসেছিল রাতে আর সাহাৰীগণকে তিনি অবগত করেছিলেন ফজর
সালাতের পরে ৷ অতএব, (নির্দেশ পালনের জন্য) পরবর্তী যুহর সালাতই একমাত্র সুত্ররুপে
অবশিষ্ট রইল ৷ সুতরাং তিনি সেখানে যুহর আদায় করার পরে ইহরাম সম্পাদনে আদিষ্ট
হয়েছিলেন ৷ এ জন্যই তিনি ইরশাদ করেছিলেন যে, আজ রাতে আমার প্রতিপালকের পক্ষ
হতে একজন অগন্তুক এসে আমাকে বললেন, এ ররকতময় উপত্যকায় সালাত আদায় করুন
এবং বলুন হরুজ্জর সাথে উমরার ইহরাম বাধছি ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা)-এর হজ্জ কিরান হওয়ার
দড়াবীদারগণ এ হাদীস তাদের প্রমাণরুপে উল্লেখ করেছেন এবং বাস্তবেও এটি তাদের সরল
প্রমাণ যথাস্থানে বিশদ আলোচনা করা হবে ৷
এ আলোচনা আমাদের উদ্দেশ্যে এ কথা প্রমাণ করা যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) (পরের দিন)
যুহর পর্যন্ত ওয়াদিল আকীকে অবস্থানে আদিষ্ট হয়েছিলেন ৷ নবী করীম (সা) এ আদেশ
যথাযথ পালন করেছিলেন এবং সেখানে অবস্থান করে ঐ দিনের সকালে তার সহধর্মিনীদের
সান্নিধ্যে যান ৷ তারা ৎখ্যায় ছিলেন নয় জন এবং এ সফরে র্তাদের সকলেই তার সহযাত্রী
হয়েছিলেন ৷ তিনি যুহরের সড়ালাত আদায় করা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করলেন ৷ যেমন ইব ন
আব্বাস (রা) সুত্রে বর্ণিত, আবু হাসসান আল আরাজ (র)-এর হাদীলে ৰিবৃত হবে যে,
রাসুলুল্লাহ্ (সা) যুলহুলাফায় যুহর সালড়াত আদায় করলেন ৷ তারপর তার উটটিকে কুররানীর
উট বলে চিহ্নিত করলেন ৷ তার উটে আরোহণ করে তালৰিরা বা লাব্বায়েক ধ্বনি উচ্চারণ
করলেন ৷ এটি মুসলিমের বংনাি ৷ ইমাম আহমদ (র)ও বলেছেন, রাওহ (র) আনাস ইবন
মালিক (রা) সুত্রে এ মর্মে বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) যুহর সালাত আদায় করলেন ৷
তারপর তার রাহনে আরোহণ করলেন এবং প্রাম্ভরের চড়াইয়ে উঠলে লাব্বায়ক ধ্বনি দিলেন ৷
আবু দাউদ (র) আহমদ ইবন হাম্বল (র) হতে এবং নাসাঈ (র) ইসহড়াক ইবন রাহওয়ায়হ (র)
হতে, নাযর ইবন শুমায়ল (র) সুত্রে অনুরুপ অর্থ সম্পন্ন এবং আহমদ ৰনৃল আযহার (র) সুত্রে
আরো পুণসি রিওয়ায়াত করেছেন ৷ এ বর্ণনা ইবন হাযম (র) এর দিনের প্রথমাংশে ইহরাম
হওয়ার ধারণা নাকচ করে দেয় ৷ তবে তিনি বৃখারী (র) বর্ণিত আনার (রা) সুত্রের রিওঝঝোত
ওেতাে
وَقَدْ رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ فِي " الشَّمَائِلِ " مِنْ حَدِيثِ أَبِي دَاوُدَ الطَّيَالِسِيِّ، وَسُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ، وَابْنُ مَاجَهْ مِنْ حَدِيثِ وَكِيعِ بْنِ الْجَرَّاحِ ثَلَاثَتُهُمْ عَنِ الرَّبِيعِ بْنِ صَبِيحٍ بِهِ. وَهُوَ إِسْنَادٌ ضَعِيفٌ مِنْ جِهَةِ يَزِيدَ بْنِ أَبَانَ الرَّقَاشِيِّ، فَإِنَّهُ غَيْرُ مَقْبُولِ الرِّوَايَةِ عِنْدَ الْأَئِمَّةِ.
وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا هَاشِمٌ، ثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «صَدَرْتُ مَعَ ابْنِ عُمَرَ، فَمَرَّتْ بِنَا رُفْقَةٌ يَمَانِيَةٌ، وَرِحَالُهُمُ الْأُدُمُ وَخَطْمُ إِبِلِهِمُ الْجُرُرُ، فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ: مَنْ أَحَبَّ أَنْ يَنْظُرَ إِلَى أَشْبَهِ رُفْقَةٍ وَرَدَتِ الْعَامَ بِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَصْحَابِهِ إِذْ قَدِمُوا فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ، فَلْيَنْظُرْ إِلَى هَذِهِ الرُّفْقَةِ.» وَرَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ عَنْ هَنَّادٍ، عَنْ وَكِيعٍ، عَنْ إِسْحَاقَ بْنِ سَعِيدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ سَعِيدِ بْنِ
পৃষ্ঠা - ৩৮৮০
الْعَاصِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ فَذَكَرَهُ.
وَقَالَ الْحَافِظُ أَبُو بَكْرٍ الْبَيْهَقِيُّ: أَنْبَأَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، وَأَبُو طَاهِرٍ الْفَقِيهُ، وَأَبُو زَكَرِيَّا بْنُ أَبِي إِسْحَاقَ، وَأَبُو بَكْرِ بْنُ الْحَسَنِ، وَأَبُو سَعِيدِ بْنُ أَبِي عَمْرٍو قَالُوا: ثَنَا أَبُو الْعَبَّاسِ - هُوَ الْأَصَمُّ - أَنْبَأَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ الْحَكَمِ، أَنْبَأَنَا سَعِيدُ بْنُ بَشِيرٍ الْقُرَشِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ حَكِيمٍ الْكِنَانِيُّ - رَجُلٌ مِنْ أَهْلِ الْيَمَنِ مِنْ مَوَالِيهِمْ - عَنْ بِشْرِ بْنِ قُدَامَةَ الضِّبَابِيِّ قَالَ: «أَبَصَرَتْ عَيْنَايَ حِبِّي رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَاقِفًا بِعَرَفَاتٍ مَعَ النَّاسِ عَلَى نَاقَةٍ لَهُ حَمْرَاءَ قَصْوَاءَ، تَحْتَهُ قَطِيفَةٌ بَوْلَانِيَّةٌ وَهُوَ يَقُولُ: " اللَّهُمَّ اجْعَلْهَا حَجَّةً غَيْرَ رِئَاءٍ وَلَا هَبَاءٍ وَلَا سُمْعَةٍ ". وَالنَّاسُ يَقُولُونَ: هَذَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ»
وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ، ثَنَا ابْنُ إِسْحَاقَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ عَبَّادِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ أَسْمَاءَ بِنْتَ أَبِي بَكْرٍ قَالَتْ: «خَرَجْنَا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حُجَّاجًا، حَتَّى إِذَا كُنَّا بِالْعَرْجِ نَزَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجَلَسَتْ عَائِشَةُ إِلَى جَنْبِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَجَلَسْتُ إِلَى جَنْبِ أَبِي، وَكَانَتْ
পৃষ্ঠা - ৩৮৮১
زِمَالَةُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَزِمَالَةُ أَبِي بَكْرٍ وَاحِدَةً مَعَ غُلَامِ أَبِي بَكْرٍ، فَجَلَسَ أَبُو بَكْرٍ يَنْتَظِرُ أَنْ يَطْلُعَ عَلَيْهِ فَطَلَعَ وَلَيْسَ مَعَهُ بَعِيرُهُ، فَقَالَ: أَيْنَ بَعِيرُكَ. فَقَالَ: أَضْلَلْتُهُ الْبَارِحَةَ. فَقَالَ أَبُو بَكْرٍ: بَعِيرٌ وَاحِدٌ تُضِلُّهُ! فَطَفِقَ يَضْرِبُهُ، وَرَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَبْتَسِمُ وَيَقُولُ: " انْظُرُوا إِلَى هَذَا الْمُحْرِمِ وَمَا يَصْنَعُ ".» وَكَذَا رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ، عَنْ أَحْمَدَ بْنِ حَنْبَلٍ، وَمُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ أَبِي رِزْمَةَ. وَأَخْرَجَهُ ابْنُ مَاجَهْ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي شَيْبَةَ، ثَلَاثَتُهُمْ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ إِدْرِيسَ بِهِ.
فَأَمَّا الْحَدِيثُ الَّذِي رَوَاهُ أَبُو بَكْرٍ الْبَزَّارُ فِي " مُسْنَدِهِ " قَائِلًا: حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ حَفْصٍ، ثَنَا يَحْيَى بْنُ يَمَانٍ، ثَنَا حَمْزَةُ الزَّيَّاتُ، عَنْ حُمْرَانَ بْنِ أَعْيَنَ، عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ قَالَ: «حَجَّ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَصْحَابُهُ مُشَاةً مِنَ الْمَدِينَةِ إِلَى مَكَّةَ قَدْ رَبَطُوا أَوْسَاطَهُمْ، وَمَشْيُهُمْ خِلْطُ الْهَرْوَلَةِ» فَإِنَّهُ حَدِيثٌ مُنْكَرٌ ضَعِيفُ الْإِسْنَادِ، وَحَمْزَةُ بْنُ حَبِيبٍ الزَّيَّاتُ ضَعِيفٌ، وَشَيْخُهُ مَتْرُوكُ الْحَدِيثِ. وَقَدْ قَالَ الْبَزَّارُ: لَا يُرْوَى إِلَّا مِنْ هَذَا الْوَجْهِ، وَإِنْ كَانَ إِسْنَادُهُ حَسَنًا عِنْدَنَا، وَمَعْنَاهُ أَنَّهُمْ كَانُوا فِي عُمْرَةٍ إِنْ ثَبَتَ الْحَدِيثُ ; لِأَنَّهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، إِنَّمَا حَجَّ حَجَّةً وَاحِدَةً وَكَانَ رَاكِبًا وَبَعْضُ أَصْحَابِهِ مُشَاةً.
قُلْتُ: وَلَمْ يَعْتَمِرِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي شَيْءٍ مِنْ عُمَرِهِ مَاشِيًا ; لَا فِي الْحُدَيْبِيَةِ، وَلَا فِي الْقَضَاءِ، وَلَا الْجِعْرَانَةِ، وَلَا فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ، وَأَحْوَالُهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ