আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

قدوم تميم الداري على رسول الله صلى الله عليه وسلم وإخباره إياه بأمر الجساسة وما سمع من الدجال

পৃষ্ঠা - ৩৮১৩


ৰুন্ :^১এ ) ধ্-প্রুগু এগ্লুা ণ্া১৷ হে আল্লাহা এ উদ্রীতে এবং যে তা দড়ান’ করেছে তাকে
বরকত দিন! তখন নাফাদা (বা) বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ্! “আর যে এটি নিয়ে এসেছে
তাকেও তিনি বললেন গ্লুশু;ষ্হু ণ্ন্প্রুএঙু “এবং যে এটি নিয়ে এসেছে তাকেও (বরকত
দিন)

বনু আবাস প্রতিনিধি দল প্রসঙ্গ

ওয়াকিদী (র) উল্লেখ করেছেন, এ দলের সদস্য সংখ্যা ছিল নয় ৷ ওয়াকিদী (র) তাদের
নামের তালিকা উল্লেখ করেছেন ৷ নবী করীম (সা) তাদের বললেন ণ্ন্থ)ন্ট্টট্ণ্ ৰুষ্ “আমি
তোমাদের দশম ব্যক্তি ৷” নবী করীম (সা) তালহা ইবন উবায়দুল্লাহ্ (রা)-কে হুকুম করলে
তিনি তাদের (প্রতীকী) পতাকা’ বেধে দিলেন এবং তাদের শিআর ও সাংকেতিক পরিচিতি
(ঈড়ফব) সাব্যস্ত করা হল “ইয়া আশরা ৷

ওয়াকিদী (র) আরো উল্লেখ করেছেন যে, রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) তাদের কাছে খালিদ ইবন সিনান
আল আবড়াসী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন (জাহিলিয়্যাত যুগের অধ্যায়ে আমরা তার জীবন
চরিত আলোচনা করে এসেছি) ৷ তারা বলল যে, তার কোন বংশধর নেই ৷ ওয়াকিদী (র)-এর
বর্ণনার আরো রয়েছে যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) এ দলটিকে সিরিয়া (নাম) প্রত্যাগত কুরায়শী
(তেজারতী) কাফেলার গতিবিধি পর্যবেক্ষণে পাঠিয়েছিলেন ৷ এ বর্ণনা দ্বারা অবশ্য মক্কা বিজয়ের
আগেই তাদের প্রতিনিধিরুপে আগমনের কথা প্রতীয়মান হয় ৷ আল্লাহ্ই সমধিক অবগত ৷

বনুফাষারা প্রতিনিধি দল প্রসঙ্গ

ওয়াকিদী (র) বলেন, আবদুল্লাহ্ ইবন মুহাম্মদ ইবন উমর আল-জুমড়াহী (র)আবু
ওয়াজনাঃ আস সাদী (র) থেকে, তিনি বলেছেন, ৱাসুলুল্লাহ্ (সা) তাবুক থেকে প্রত্যাবর্তন
ব্লো সে ছিল হিজরী নবম সনে দশের অধিক সংখ্যক সদস্যের বনু ফাযরাে প্রতিনিধি দল
আগমন করল ৷ দলের সদস্যদের মাঝে ছিলেন খারিজ্যহ ইবন হিসৃন ও হারিছ ইবন কায়স
ইবন হিসৃন দলের কনিষ্ঠতম সদস্য ৷ তারা এসেছিলেন দুর্বল শীর্ণ বাহনে করে (পথের দুরত্ব
৩ দৃর্ভিক্ষের কারণে) ৷ জদের আগমনের উদ্দেশ্য ছিল ইসলাম ধর্মের প্রতি স্বীকৃতি ঘোষণা
প্সা৷ ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) তাদের কাছে তাদের জনপদের অবস্থা জিজ্ঞেস করলেন ৷ তাদের
স্ফো বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! দেশ সশ্য ফসলহীন হয়ে গিয়েছে, পশুপাল মরে যাচ্ছে,
ৰ্গ্ান ৰ্রামস্ত হয়ে পাতাশুন্য হয়ে পড়েছে আর আমাদের পরিবার-পরিজন অনাহারে রয়েছে;
আ আমাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে দুআ করুন! রাসুলুল্লাহ্ (সা) মিম্বারে উঠে দুআ
ৰ্ঘা:গ্ন ৷ দৃআর তিনি বললেন-

ত্রে

হ্ষ্ ল্মহ্! আপনার পৃথিবীকে এবং আপনার পশুপালকে বর্যণসিক্ত করুন! আপনার
ৰ্ষ্ধ্ট্ম্নেল্লি! আপনার মৃত ক্রাপদকে জীবন দান করুন ! হে আল্লাহ্ ! আমাদের সিক্ত


[قُدُومُ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَإِخْبَارُهُ إِيَّاهُ بِأَمْرِ الْجَسَّاسَةِ وَمَا سَمِعَ مِنَ الدَّجَّالِ] ِ فِي خُرُوجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَإِيمَانِ مَنْ آمَنَ بِهِ [قَالَ الْبَيْهَقِيُّ] : أَخْبَرَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ سَهْلُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ نَصْرَوَيْهِ الْمَرْوَزِيُّ بِنَيْسَابُورَ، أَنْبَأَنَا أَبُو بَكْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ حَبِيبٍ، أَنْبَأَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي طَالِبٍ، (ح) وَأَخْبَرَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، وَأَبُو بَكْرٍ أَحْمَدُ بْنُ الْحَسَنِ الْقَاضِي قَالَا: أَنْبَأَنَا أَبُو سَهْلٍ أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ زِيَادٍ الْقَطَّانُ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ جَعْفَرِ بْنِ الزُّبَيْرِ، أَنْبَأَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي، سَمِعْتُ غَيْلَانَ بْنَ جَرِيرٍ يُحَدِّثُ عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنْ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ قَالَتْ: قَدِمَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَمِيمٌ الدَّارِيُّ، فَأَخْبَرَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ رَكِبَ الْبَحْرَ، فَتَاهَتْ بِهِ سَفِينَتُهُ، فَسَقَطُوا إِلَى جَزِيرَةٍ، فَخَرَجُوا إِلَيْهَا يَلْتَمِسُونَ الْمَاءَ، فَلَقِيَ إِنْسَانًا يَجُرُّ شَعْرَهُ، فَقَالَ لَهُ: مَنْ أَنْتَ؟ قَالَ: أَنَا الْجَسَّاسَةُ. قَالُوا: فَأَخْبِرْنَا. قَالَ: لَا أُخْبِرُكُمْ، وَلَكِنْ عَلَيْكُمْ بِهَذِهِ الْجَزِيرَةِ. فَدَخَلْنَاهَا فَإِذَا رَجُلٌ مُقَيَّدٌ فَقَالَ: مَنْ أَنْتُمْ؟ قُلْنَا: نَاسٌ مِنَ الْعَرَبِ. قَالَ: مَا فَعَلَ هَذَا النَّبِيُّ