سنة ثمان من الهجرة النبوية
كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم
قدوم طارق بن عبد الله وأصحابه
পৃষ্ঠা - ৩৮০৯
আঙ্গিনায় খড়কুটো বিছিয়ে ঘুমানাের ইচ্ছা করলাম ৷ পরিস্থিতি আমাকে র্কাদিয়ে দিল ৷ সুলায়মা
আমার অনুপস্থিতিতে চোখে সুরমা মেখো না কারো আগমনের অপেক্ষায় থেকাে না ৷ ”
আবু কুবায়শা ! তুমি (তা জান,আমি অভিজাতদের সেরা, আমার জিহ্বা রুখে রাখা যায় না ৷
যদি শেষ হয়ে যাই, তবে তোমাদের এক সহকর্মীকে হারালে, আর বেচে থাকলে আমার
অবস্থান তোমাদের অজ্ঞাত থাকবে না ৷ এক উচ্চাভিলড়াষী তরুণ যা কিছু সঞ্চয় করে তা আমি
আহরণ করেছিলাম বীরত্, কানাডা ও বাগািত৷ ৷ ”
রেড়ামানরা তাকে শুলিৰিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলে র্তাকে ফিলিসতীনের আফাররা জলাশয়ের
পাড়ে নিয়ে গেল ৷ সে সময় রচিত ফারওয়ার কবিতা-
“ও হার! সালমা কি খবর পেল যে, তার জীবন সাথী আফাররা জলড়াশয়ের পাড়ে এক
বিশেষ বাহনের আরোহী ৷ এমন এক উয়ী যার মাঝে কোন নর উট সঙ্গম করে নি ৷ (অর্থাৎ
শুলি) তাকে তথায় বেধে দেয়া হয়েছে অষ্ঠে পৃষ্ঠে ৷
ইবনু ইসহাক (র) বলেন, যুহরী বলেছেন, তারা তাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ঠেলে দিলে
তিনি বললেন,
ত্রণ্ণ্ড্রসুদ্বুং দ্বু সৌং৷ শ্রু
মুসলমান নেতা সরদারদের সংবাদ পৌছে দিও , আমি আমার অস্থি-মজ্জা, আমার স্থান-
অবস্থান আমার প্রতিপালক সকাশে সমর্থিত ও নিবেদিত
বংনািকারী বলেন, রােমানরা তীর গর্দান বিচ্ছিন্ন করে তাকে সে জলড়াশয়ের কাছে শুলি বিদ্ধ
করে রেখে দিল ৷ আল্লাহ্ র্তার প্রতি রাজী থাকুন, তাকে জান্নাতরাসী করে তীর মনের তুষ্টি দান
করুন ৷
তামীম আদৃ-দারী (রা)-এর আগমন প্রসঙ্গ
আবু আবদুল্লাহ্ সাহ্ল ইবন মুহাম্মদ ইবন নাসরুযেহ্ আল মারওয়াষী (র) ফাতিমা ৰিনৃত
কারস (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তামীম আদ্-দাবী (রা) রাসুলুল্লাহ্ (সা) সকাশে
উপস্থিত হয়ে তীকে এ মর্মে খবর দিলেন যে, তিনি সামুদ্রিক সফরে গিয়েছিলেন ৷ জদের
মোঃ পথ হারিয়ে ফেলল ৷ তারা একটি দ্বীপে উপনীত হলেন ৷ দ্বীপে নেমে জরা খাবার
শ্ঈদ্ভ৷ সন্বান করতে লাগলেন ৷ সেখানে বিশেষ আকৃতির একটা মানুষ দেখতে পেলেন; সে
ষ্ব্ক্ত ফ্রীর্ঘ কেশরাশি মাটিতে টেনে চলছিল ৷ তামীম তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? সে
, ষ্াষি আসৃসাসাহ্’-গোপন তথ্য সন্ধানী ও গোয়েন্দা ৷ তারা বললেন, তবে আমাদের
স্থিব্ক্তষ্ ৰ্ল ৷ যে বলল, আমি তোমাদের কিছু বলব না, তবে তোমরা দ্বীপের অভ্যন্তরে যাও !
— শ্বষ্ষ্ব মোঃ ৷ সেখানে দেখতে পেলাম, একজন বন্দী লোক রয়েছে ৷ সে বলল,
— ৰ্ষ্? ত্মম্ব৷ ৰললাম, আমরা আরব দেশীয় একদল লোক ৷ সে বলল, তোমাদের
ষ্ঘার্ভুত ঐ ন্সীর খবর কী? আমরা ৰললাম, লোকেরা তার প্ৰতি ঈমান এসেছে, তড়াকে
স্লোনিঃ তার! আনুগত্য ব্বহে ৷ সে বলল, তাই তাদের জন্য কল্যাণকর ৷ তারপর
প্লে বুষ্ৰ্ ৰ্ৰ্৷ ৰীপ্ আমরা তাকে তার খবর ৰললাম (যে তার পানি দিয়ে এখন
—! আ যে মন এমন জোরে লক্ষে দিল যে মনে হল যেন, দেয়াল টপকে
০০ ৷ড়া
دَخَلْنَا وَخَرَجْنَا، فَمَا فِي النَّاسِ أَحَبُّ إِلَيْنَا مِنْ رَجُلٍ دَخَلْنَا عَلَيْهِ. قَالَ: فَقَالَ قَائِلٌ مِنَّا: يَا رَسُولَ اللَّهِ، أَلَا سَأَلْتَ رَبَّكَ مُلْكًا كَمُلْكِ سُلَيْمَانَ؟ قَالَ: فَضَحِكَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، ثُمَّ قَالَ: فَلَعَلَّ لِصَاحِبِكَ عِنْدَ اللَّهِ أَفْضَلَ مِنْ مُلْكِ سُلَيْمَانَ، إِنَّ اللَّهَ، عَزَّ وَجَلَّ، لَمْ يَبْعَثْ نَبِيًّا إِلَّا أَعْطَاهُ دَعْوَةً، فَمِنْهُمْ مَنِ اتَّخَذَهَا دُنْيَا فَأُعْطِيَهَا، وَمِنْهُمْ مَنْ دَعَا بِهَا عَلَى قَوْمِهِ إِذْ عَصَوْهُ فَأُهْلِكُوا بِهَا، وَإِنَّ اللَّهَ أَعْطَانِي دَعْوَةً فَاخْتَبَأْتُهَا عِنْدَ رَبِّي شَفَاعَةً لِأُمَّتِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ»
[قُدُومُ طَارِقِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ وَأَصْحَابِهِ]
رَوَى الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ مِنْ طَرِيقِ أَبِي خَبَّابٍ الْكَلْبِيِّ، عَنْ جَامِعِ بْنِ شَدَّادٍ الْمُحَارِبِيِّ، حَدَّثَنِي رَجُلٌ مِنْ قَوْمِي يُقَالُ لَهُ: طَارِقُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ. قَالَ: «إِنِّي لَقَائِمٌ بِسُوقِ ذِي الْمَجَازِ، إِذْ أَقْبَلَ رَجُلٌ عَلَيْهِ جُبَّةٌ وَهُوَ يَقُولُ: " يَا أَيُّهَا النَّاسُ قُولُوا: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ تُفْلِحُوا ". وَرَجُلٌ يَتْبَعُهُ يَرْمِيهِ بِالْحِجَارَةِ، يَقُولُ: يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّهُ كَذَّابٌ فَلَا تُصَدِّقُوهُ. فَقُلْتُ: مَنْ هَذَا؟ فَقَالُوا: هَذَا غُلَامٌ مِنْ بَنِي هَاشِمٍ يَزْعُمُ أَنَّهُ رَسُولُ اللَّهِ. قَالَ: قُلْتُ: مَنْ هَذَا الَّذِي يَفْعَلُ بِهِ هَذَا؟ قَالُوا: هَذَا عَمُّهُ عَبْدُ الْعُزَّى. قَالَ فَلَمَّا أَسْلَمَ النَّاسُ وَهَاجَرُوا خَرَجْنَا مِنَ الرَّبَذَةِ نُرِيدُ الْمَدِينَةَ
পৃষ্ঠা - ৩৮১০
نَمْتَارُ مِنْ تَمْرِهَا، فَلَمَّا دَنَوْنَا مِنْ حِيطَانِهَا وَنَخْلِهَا قَلْتُ: لَوْ نَزَلْنَا فَلَبِسْنَا ثِيَابًا غَيْرَ هَذِهِ، إِذَا رَجُلٌ فِي طِمْرَيْنِ فَسَلَّمَ عَلَيْنَا وَقَالَ: " مِنْ أَيْنَ أَقْبَلَ الْقَوْمُ؟ " قُلْنَا: مِنَ الرَّبَذَةِ. قَالَ: " وَأَيْنَ تُرِيدُونَ؟ " قُلْنَا: نُرِيدُ هَذِهِ الْمَدِينَةَ. قَالَ: " مَا حَاجَتُكُمْ مِنْهَا؟ " قُلْنَا: نَمْتَارُ مِنْ تَمْرِهَا. قَالَ: وَمَعَنَا ظَعِينَةٌ لَنَا وَمَعَهَا جَمَلٌ أَحْمَرُ مَخْطُومٌ فَقَالَ: " أَتَبِيعُونَ جَمَلَكُمْ هَذَا؟ " قُلْنَا: نَعَمْ، بِكَذَا وَكَذَا صَاعًا مِنْ تَمْرٍ. قَالَ: فَمَا اسْتَوْضَعَنَا مِمَّا قُلْنَا شَيْئًا، وَأَخَذَ بِخِطَامِ الْجَمَلِ فَانْطَلَقَ، فَلَمَّا تَوَارَى عَنَّا بِحِيطَانِ الْمَدِينَةِ وَنَخْلِهَا قُلْنَا: مَا صَنَعْنَا؟! وَاللَّهِ مَا بِعْنَا جَمَلَنَا مِمَّنْ نَعْرِفُ، وَلَا أَخَذْنَا لَهُ ثَمَنًا. قَالَ: تَقُولُ الْمَرْأَةُ الَّتِي مَعَنَا: وَاللَّهِ لَقَدْ رَأَيْتُ رَجُلًا كَأَنَّ وَجْهَهُ شُقَّةُ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ، أَنَا ضَامِنَةٌ لِثَمَنِ جَمَلِكُمْ. إِذْ أَقْبَلَ رَجُلٌ فَقَالَ: أَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَيْكُمْ، هَذَا تَمْرُكُمْ، فَكُلُوا وَاشْبَعُوا وَاكْتَالُوا وَاسْتَوْفُوا. فَأَكَلْنَا حَتَّى شَبِعْنَا، وَاكْتَلْنَا وَاسْتَوْفَيْنَا، ثُمَّ دَخَلْنَا الْمَدِينَةَ، فَدَخَلْنَا الْمَسْجِدَ، فَإِذَا هُوَ قَائِمٌ عَلَى الْمِنْبَرِ يَخْطُبُ النَّاسَ، فَأَدْرَكْنَا مِنْ خُطْبَتِهِ وَهُوَ يَقُولُ: " تَصَدَّقُوا فَإِنَّ الصَّدَقَةَ خَيْرٌ لَكُمْ، الْيَدُ الْعُلْيَا خَيْرٌ مِنَ الْيَدِ السُّفْلَى، أُمَّكَ وَأَبَاكَ، وَأُخْتَكَ وَأَخَاكَ، وَأَدْنَاكَ أَدْنَاكَ ". إِذْ أَقْبَلَ رَجُلٌ مِنْ بَنِي يَرْبُوعٍ - أَوْ قَالَ: رَجُلٌ مِنَ الْأَنْصَارِ - فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، لَنَا فِي هَؤُلَاءِ دِمَاءٌ فِي الْجَاهِلِيَّةِ. فَقَالَ: " إِنَّ أَبًا لَا يَجْنِي عَلَى وَلَدٍ ". ثَلَاثَ مَرَّاتٍ.» وَقَدْ رَوَى النَّسَائِيُّ فَضْلَ الصَّدَقَةِ مِنْهُ، عَنْ يُوسُفَ بْنِ عِيسَى، عَنِ الْفَضْلِ بْنِ مُوسَى، عَنْ يَزِيدَ بْنِ زِيَادِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ