سنة ثمان من الهجرة النبوية
كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم
وفادة لقيط بن عامر المنتفق إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم
পৃষ্ঠা - ৩৭৯৬
কী খবর ? অর্থাৎ কেমন অবস্থায় কটিলো? সে বলবে, প্রতিপালক এই তো মাত্র গতকাল
অর্থাৎ যে ভ,হ্ববৰে কিছু সময় মাত্র আগে সে তার আপনজন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে ৷ আমি
(লাকীত) বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ্! বায়ুর আবর্তন, দীর্ঘকড়ালের জীংতাি ও হিংস্র প্রাণী ফুলের
খােরাক হয়ে বিক্ষিপ্ত হওয়ার পরেও তিনি র্কীরুপে আমাদের সমবেত করবেন? তিনি বললেন,
প্লু গ্রা১ ট্রেগ্রা এও;দ্বুা
স্পে এেংএৰ্বা
“তোমাকে এ বিষয় আল্লাহ্র কুদরর্তী জগতের একটি দৃষ্টা ন্ত অবহিত করছি দীর্ঘ দিন
অনাবাদ পড়ে থাকা কোন ভুখণ্ডে তুমি উপস্থিত হলে, চা ৷রদিক দেখে বললে, এখানে কোন দিন
প্রাণের শিহরণ দেখা যাবে না ৷ কিন্তু পরে তে তামার প্ৰতিপালক সেখানে বৃষ্টি বর্ষালেন ৷ কিছু
দিন যেতে ৩না যেতে সে ভুখণ্ডের দিকে তাকিয়ে তুমি দেখলে সেখানে এক (দু) টি ঝাউ৷ চ ৷রা
গজ্যিয় উঠেছে ৷ তোমার মাবুদের শপথ; বৃষ্টি ও পানি পৃথিবীর উদ্ভিদ উৎপাদনে যতখানি
সক্ষম, তোমড়ার প্ৰতিপালক অবশ্যই তোমাদের বিক্ষিপ্ত দেহানৃগুলোকে সমবেত করেন তার
চেয়ে অধিকতর সক্ষম ৷
যেটিকথা তোমরা যার যার কবর ও বধ্যভুমি থেকে বের হয়ে আসবে; তােমরা তার দিকে
তাকিয়ে থাকবে ৷ তিনি ৷তামাদের দেখতে থাকবেন ৷ লাকীত বলেন, আমি বললাম, ইয়া
রাসুলুল্লাহ্! তা কেমন করে হবে আমরা গোটা পৃথিবীভরা লোক থাকর, আর মহানমহীয়ান
তিনি একক সত্তা, তা হলে আমরা তাকে দেখব আর তিনি একাকী আমাদের সকলকে
দেখবেন? তিনি বললেন,
ন্১ষ্াএ ব্লু;£ ণ্৪১া ষ্গ্লুযুঃ ধ্গ্রড্ ;)é;; ; ড়ুপ্লু৷ পৌম্র ভো৷ ঞা প্১া৷ তা ঞা১ ণ্ টু ১ এ; দ্বুা
ৰুণ্ং-ৰুশু-ইএএৰু শৃ
-গ্রপ্রু১; ৷ণ্ন্ধ্ ওেএৰুংন্ ষ্ ণ্ম্রা এন্ংএ
“আল্লাহর সৃষ্টি জগতে এর একটি দৃষ্টান্ত দিয়ে তোমাকে অবহিত করছি ৷ চীদ ও সুরুজ
তার সৃষ্টি জগতের দুটি ক্ষুদ্র নিদর্শন ৷ তোমরা সকলেই ওগুলো দেখতে পাও , তারাও
তোমাদের দেখতে পায় এবং তা হয়ে থাকে একই সময়ে ৷ তাদের দেখার ব্যাপারে কোন কষ্ট
বা ঠেলাঠেলির প্রয়োজন হয় না ৷ তোমরা মাবুদের শপথ ! কোন রুপ ঝামেলা ছাড়া তোমরা
যেমন চীদ সুরুজ দেখছ, আর চীদ সৃরুজ তোমাদের দেখছে তার তুলনায় তোমাদের
আল্লাহ্কে দেখা এবং তার তোমাদেবকে দেখা অধিকতর সহজ ৷”
আমি বললাম, আমরা তার সমীপে উপস্থিত হলে প্রতিপালক আমাদের সাথে কী আচরণ
করবেন? তিনি বললেন,
এম্পুট্রুং এম্র) ১১ দ্ভিএ ৰুএৰু১ ণ্র্ন্তওএ র্নোশ্ ;ন্৪১১ ! ণ্ৰুএএধ্১এে fl ন্ওএএি ক্তা০ এেগ্রন্ট্ট
ণোমোঃ(হ্রাশ্রোা৪র্নো০ওেড়াড়া
[وِفَادَةُ لَقِيطِ بْنِ عَامِرٍ الْمُنْتَفِقِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ]
وِفَادَةُ لَقِيطِ بْنِ عَامِرٍ الْمُنْتَفِقِ أَبِي رَزِينٍ الْعُقَيْلِيِّ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْإِمَامِ أَحْمَدَ: كَتَبَ إِلَيَّ إِبْرَاهِيمُ بْنُ حَمْزَةَ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ حَمْزَةَ بْنِ مُصْعَبِ بْنِ الزُّبَيْرِ الزُّبَيْرِيُّ: كَتَبْتُ إِلَيْكَ بِهَذَا الْحَدِيثِ، وَقَدْ عَرَضْتُهُ وَسَمِعْتُهُ عَلَى مَا كَتَبْتُ بِهِ إِلَيْكَ، فَحَدِّثْ بِذَلِكَ عَنِّي. قَالَ: حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْمُغِيرَةَ الْحِزَامِيُّ، قَالَ: حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عَيَّاشٍ السَّمَعِيُّ الْأَنْصَارِيُّ الْقُبَائِيُّ مِنْ بَنِي عَمْرِو بْنِ عَوْفٍ، عَنْ دَلْهَمِ بْنِ الْأَسْوَدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ حَاجِبِ بْنِ عَامِرِ بْنِ الْمُنْتَفِقِ الْعُقَيْلِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَمِّهِ لَقِيطِ بْنِ عَامِرٍ، قَالَ دَلْهَمٌ: وَحَدَّثَنِيهِ أَبِي الْأَسْوَدُ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ لَقِيطٍ «أَنَّ لَقِيطًا خَرَجَ وَافِدًا إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَمَعَهُ صَاحِبٌ لَهُ يُقَالُ لَهُ: نَهِيكُ بْنُ عَاصِمِ بْنِ مَالِكِ بْنِ الْمُنْتَفِقِ. قَالَ لَقِيطٌ: فَخَرَجْتُ أَنَا وَصَاحِبِي حَتَّى قَدِمْنَا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ،
পৃষ্ঠা - ৩৭৯৭
ম্মুৰু ১ প্রু;ম্ম্বা
ণ্ই১১ন্ ৰু-ৰুংন্ন্শু
ণ্ও১ ০ ৰু:ান্ ১হুপ্লু ১’ এ্যা৷ ষ্ঠে ১ ব্র ৷ৰুপ্রুৰুগ্লু ৷ ৷ৰুৰু ;া; মোঃা ঞাড্রু ণ্ন্এে ৷ ঘ্নো০ এ,গ্লুা৷
হ্রাএ ১শ্চে :১ন্া
“তোমরা তার সামনে হড়াযিরী দিবে ৷ আর তোমাদের আমলনামাগুলো তার সামনে উন্মুক্ত
থাকবে, <হুতামড়াদের কোনও গোপন বিষয় তীর কাছে লুকায়িত থাকবে না ৷ তোমার মহান-
মহীয়ান প্রতিপালক তখন এক আজলড়া পানি হাতে নিয়ে তোমাদের দিকে ছিটিয়ে দেবেন ৷
তোমার মাবুদের শপথ ! তোমাদের প্রত্যেকের ঢেহারায় তার অন্তত এক কোটা অবশ্যই
পড়বে ৷ সে পানির ক্রিয়া হবে যে, তা মুসলমানদের ঢেহারার উজ্জ্বল সাদা রুমালের রুপ ধারণ
করবে ৷ আর কাফিদের ঢেহারায় কাল অঙ্গারের মত লড়াগাম পরিচয় দেবে ৷
শ্যেন ৷ তারপর তোমাদের নবী এগিয়ে চলবেন এবং তার অনুপমনে এগিয়ে চলবে পুণ্যরান
লোকেরা ৷ তখন তোমরা জাহান্নড়ামের উপর দিয়ে পুল অতিক্রম করবে ৷ তোমাদের কেউ তার
পায়ের তলায় অংপার মড়াড়াবে আর বলে উঠবে উহ! তোমার মহান মহীয়ান প্রতিপালক বলবেন
সময়মত (টের পাবে) ৷
তারপর তোমরা হদিস পেয়ে যাবে রাসুল (সা) এর হাওর (কাওছার)-এর, যেন টিলার বুক
থেকে আল্লাহর কসম! প্রবল ধারা ফোরারারুপে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে ৷ তেমন তুমি কখনো দেখনি ৷ ং
তোমার মাবুদের শপথ ৷ তোমাদের যে কেউ তার হাত প্রসারিত করলেই তার হাতে একটা
ভরা গোয়ালা এসে পড়বে, যা তাকে সররকমের পৎকিলতা, অপবিত্রতা ও থেশারটি র্দুথকে
পাক পবিত্র করে দেবে ৷ আর চীদ-সুরুজকে থামিয়ে রাখা হবে, তাই এর কোনটি তোমাদের
দৃষ্টি গোচর হবে না ৷”
লার্কীত (রা) বলেন, আমি বললড়াম, ইরড়া রাসুলুল্পাহ্! তা হলে আমরা ণ্কান কিছু দেখতে
পাব কীভাবে ? তিনি বললেন, ঠিক এ মুহুর্তে তুমি যেভাবে দেখতে পাচ্ছ ৷ ” সে সময়টি ছিল
সুর্য উদয়ের পরে, পৃথিবী ছিল আলো ঝলমল, তবে পাহাড়রাজি তার প্রখরতাকে আড়াল করে
ণ্রখেছিল ৷ লড়াকীত (রা) বলেন, আমি বললাম আমাদের পাপপুণ্যের বিনিময় দেয়া হবে কোন
মানদণ্ডে? তিনি বললেন, প্রতিটি পৃণ্যের বদল দশগুণ করে দেয়া হবে (অন্তত) আর পাপের
বিনিময় হবে সমান সমান যদি না তিনি মাফ করে দেন ৷ আমি বললড়াম ইয়া রাসুলুল্পাহ ৷ অর্থাৎ
হয়ত বেহেশত নয়ত দোযখ ৷ তো এ দুটির বিবরণ কি ? তিনি বললেন,
)গ্রা ঠো এ্যাৰুভো
গ্রাগ্রা দ্দৌ ঠোএ
১ যুসনড়াদ ই আহমাদের বর্ণনা মতে “তোমরা তীব্র পি পাসার সেখানে হুড়ঘুড় করে পড়বে যেমনটি তুমি
কখনো প্রত্যক্ষ করনি ৷
انْسِلَاخَ رَجَبٍ، فَأَتَيْنَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَوَافَيْنَاهُ حِينَ انْصَرَفَ مِنْ صَلَاةِ الْغَدَاةِ، فَقَامَ فِي النَّاسِ خَطِيبًا، فَقَالَ: " أَيُّهَا النَّاسُ أَلَا إِنِّي قَدْ خَبَّأْتُ لَكُمْ صَوْتِي مُنْذُ أَرْبَعَةِ أَيَّامٍ، أَلَا لَأُسْمِعَنَّكُمْ، أَلَا فَهَلْ مِنَ امْرِئٍ بَعَثَهُ قَوْمُهُ فَقَالُوا: اعْلَمْ لَنَا مَا يَقُولُ رَسُولُ اللَّهِ؟ أَلَا ثُمَّ لَعَلَّهُ أَنْ يُلْهِيَهُ حَدِيثُ نَفْسِهِ، أَوْ حَدِيثُ صَاحِبِهِ، أَوْ يُلْهِيَهُ الضُّلَّالُ، أَلَا إِنِّي مَسْئُولٌ، هَلْ بَلَّغْتُ، أَلَا اسْمَعُوا تَعِيشُوا، أَلَا اجْلِسُوا، أَلَا اجْلِسُوا ". قَالَ: فَجَلَسَ النَّاسُ، وَقُمْتُ أَنَا وَصَاحِبِي حَتَّى إِذَا فَرَغَ لَنَا فُؤَادُهُ وَبَصَرُهُ قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا عِنْدَكَ مِنْ عِلْمِ الْغَيْبِ؟ فَضَحِكَ، لَعَمْرُ اللَّهِ وَهَزَّ رَأْسَهُ، وَعَلِمَ أَنِّي أَبْتَغِي لِسَقْطِهِ، فَقَالَ: " ضَنَّ رَبُّكَ عَزَّ وَجَلَّ بِمَفَاتِيحِ خَمْسٍ مِنَ الْغَيْبِ، لَا يَعْلَمُهَا إِلَّا اللَّهُ ". وَأَشَارَ بِيَدِهِ قُلْتُ: وَمَا هِيَ؟ قَالَ: " عِلْمُ الْمَنِيَّةِ، قَدْ عَلِمَ مَتَى مَنِيَّةُ أَحَدِكُمْ وَلَا تَعْلَمُونَهُ، وَعِلْمُ الْمَنِيِّ حِينَ يَكُونُ فِي الرَّحِمِ، قَدْ عَلِمَهُ وَلَا تَعْلَمُونَ، وَعِلْمُ مَا فِي غَدٍ، وَمَا أَنْتَ طَاعِمٌ غَدًا وَلَا تَعْلَمُهُ، وَعِلْمُ يَوْمِ الْغَيْثِ يُشْرِفُ عَلَيْكُمْ آزِلِينَ مُسْنِتِينِ، فَيَظَلُّ يَضْحَكُ، قَدْ عَلِمَ أَنَّ غَيْرَكُمْ إِلَى قَرِيبٍ ". قَالَ لَقِيطٌ: قُلْتُ: لَنْ نَعْدَمَ مِنْ رَبٍّ يَضْحَكُ خَيْرًا. " وَعِلْمُ يَوْمِ السَّاعَةِ ". قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، عَلِّمْنَا مِمَّا تُعَلِّمُ النَّاسَ، وَمَا تَعْلَمُ، فَأَنَا مِنْ قَبِيلٍ
পৃষ্ঠা - ৩৭৯৮
“(তামার প্রতুং শপথ! দোযখের রয়েছে সাতটি প্রধান য়ল্টক, যার দু’টির মাঝের দুরতৃ
(অথবা যার দুপাটের পরিধি ) এত পরিমাণ যে (কান আরোহী সতুর বছরেত তা অতিক্রম করতে
পারে ৷ আর বেহেশতের রয়েছে অটিটি( তারণ যার দু টির মাঝের দুরতৃ এই পরিমাণ যে,
(কান আরোহীর তা অতিক্রম করতে সত্তর বহ্ব (লগে যায় ৷”
আমি বললাম, ইয়৷ রাসুলুল্লাহ্! আমরা বেহেশতের (কান (কান বিষয়ের অবগতি লাভ
করতে পারি ? তিনি বললেন,
ন্র্তো
“পরিচ্ছন্ন ও পাটি মধুর নহর, মদিরার নহর, যাতে মাথা ব্যথা বলা বা ৰিমঝিম বল্পার
উপদ্রব (নই কিৎবা অনুশোচনা সৃষ্টিকারীও নয় ৷ অপরিবব্জীয় স্বাদের দুধের নহর, আর স্বচ্ছু
তাজা পানির নহর ও ফল ফলাদি ৷ (তামার ইলাহের শপথ! এসব তোমরা যেমনটি জান
তেমনটি বরং তার তুলনায় উত্তম ধরনের ৷ এ ছাড়া রয়েছে পুত পবিত্র জীবন সৎগীনীরা ৷
আমি বললাম, ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্! আমাদের জন্য সেখানে (য শ্রীরা থাকবে তাদের মাঝে
কল্যাণবর্তী পুত তপুণ্যবভীরা থাকবে (ত ৷ ? তিনি বললেন,
১ ব্লুশু৷ ম্বু ;;৷ ),; ণ্হ্র১,১া,ষ্এ ৷,গ্র৷ শুএ ণ্ওম্রা১৷ ঞ ঞৰু,১াও প্রু১া৷ণ্া৷ এা১া৷ণ্া৷
“পুণ্যবতীরা পুণ্যবানদের জন্য, পৃথিবীর সুধারসের ন্যায় তোমরা সেখানে তাদের সুধারস
আস্বাদন করবে ৷ তারাও (তামাদের সুধ৷ রস আস্বাদন করবে; তবে তাতে (কান সন্তান হবে
না ৷ ”
লাকীত (বা) বলেন, আমি বললাম, আমাদের গন্তব্য ও পথের (শষ কোথায় ? নবী করীম
(সা) এ কথার (কান জবাব দিলেন না ৷ আমি বললাম, ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্! (কান (কান শর্তে
আপনার হাতে বায় আত হব ? নবী করীম (সা)ত তার হাত এগিয়ে দিলেন, এবং বললেন,
ণ্ব্রে এট্ট
“সালাত প্রতিষ্ঠিত করুন, যাকাত প্রদান, শিরক বর্জন এবং আল্লাহর সাথে আর (কান
উপাস্যকে শরীক না করার শর্তে ৷ ” লাকীত (রা) বলেন, আমি বললাম, আর এ শর্তে (য,
পুর্ব-পশ্চিমের মধ্যবর্তী স্থান অর্থাৎ সারাবিশ্ব আমাদের করতলপত হবে “তখন নবী করীম
(সা) তার হাত গুটিয়ে নিয়ে তার আং গুলগুলি খুলে দিলেন, যেন৩ তিনি ধারণা করলেন (য আমি
এমন (কান শত আরোপ করতে যাচ্ছি৷ বা ব অৎগীকা ৷র দিতে তিনি প্রন্তুত নন ৷ তখন আমি
বললাম, আমরা এ পৃথিবীর (য স্থানে ইচ্ছা অবস্থান করব এবং এখানে কারো অপরাধে অন্য
(কউ জবাবদিহী করবে না ৷ ” এবার তিনি হাত বাড়িয়ে দিয়ে বললেন,
এহ্র; ম্বু ৷ এ,া; র্ত্য১ণ্ ম্বুস্ এ্যা ণ্ন্১ ৰুা১ও এ৷ এা৷১
“(তামার এ শর্ত মনজুর; তোমার (যথায় ইচ্ছা যেতে বা অবস্থান করতে পার, আর একের
অপরাধে অন্য দায়ী হবেন৷ ৷” (তুমি শুধু (তামার কৃতকর্মের জন্যই জবাবদিহী করবে)
لَا يُصَدِّقُونَ تَصْدِيقَنَا أَحَدٌ مِنْ مَذْحِجٍ الَّتِي تَرْبُوا عَلَيْنَا، وَخَثْعَمٍ الَّتِي تَوَالِينَا، وَعَشِيرَتِنَا الَّتِي نَحْنُ مِنْهَا. قَالَ: " تَلْبَثُونَ مَا لَبِثْتُمْ ثُمَّ يُتَوَفَّى نَبِيُّكُمْ، ثُمَّ تَلْبَثُونَ مَا لَبِثْتُمْ ثُمَّ تُبْعَثُ الصَّائِحَةُ، لَعَمْرُ إِلَهِكَ مَا تَدَعُ عَلَى ظَهْرِهَا مِنْ شَيْءٍ إِلَّا مَاتَ، وَالْمَلَائِكَةُ الَّذِينَ مَعَ رَبِّكَ، عَزَّ وَجَلَّ، فَأَصْبَحَ رَبُّكَ، عَزَّ وَجَلَّ، يَطُوفُ فِي الْأَرْضِ وَقَدْ خَلَتْ عَلَيْهِ الْبِلَادُ، فَأَرْسَلَ رَبُّكُ السَّمَاءَ تَهْضِبُ مِنْ عِنْدِ الْعَرْشِ، فَلَعَمْرُ إِلَهِكَ مَا تَدَعُ عَلَى ظَهْرِهَا مِنْ مَصْرَعِ قَتِيلٍ وَلَا مَدْفَنِ مَيِّتٍ إِلَّا شَقَّتِ الْقَبْرَ عَنْهُ حَتَّى تُخْلِفَهُ مِنْ عِنْدِ رَأْسِهِ فَيَسْتَوِي جَالِسًا، فَيَقُولُ رَبُّكَ عَزَّ وَجَلَّ مَهْيَمْ؟ - لِمَا كَانَ فِيهِ - فَيَقُولُ: يَا رَبِّ أَمْسِ الْيَوْمَ. فَلِعَهْدِهِ بِالْحَيَاةِ يَحْسَبُهُ حَدِيثًا بِأَهْلِهِ ". قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، كَيْفَ يَجْمَعُنَا بَعْدَمَا تُمَزِّقُنَا الرِّيَاحُ وَالْبِلَى وَالسِّبَاعُ؟ فَقَالَ: " أُنْبِئُكَ بِمِثْلِ ذَلِكَ فِي آلَاءِ اللَّهِ، الْأَرْضُ أَشْرَفْتَ عَلَيْهَا وَهِيَ مَدَرَةٌ بَالِيَةٌ فَقُلْتَ: لَا تَحْيَا أَبَدًا. ثُمَّ أَرْسَلَ رَبُّكَ عَلَيْهَا السَّمَاءَ،
পৃষ্ঠা - ৩৭৯৯
লাকীত (বা) বলেন, তারপর আমরা তার কাছ থেকে ফিরে চললড়াম ) তখন তিনি ইরশাদ
করলেন, ,
ন্এহীৰ্বা১ এএৰ্বা (শু-শু এ্যাস্পে ) ধেগ্রা হে এ মোঃ ণ্১
(তোমার প্ৰতিপালকের কসম !), এ দু’জন ইহকাল ও পরকালে শ্রেষ্ঠ মুত্তাকীপণের
অন্তর্ভুক্ত ৷ ণ্
তখন বনু কিংাব গোত্রের কাব ইবনুল-হুদারিয়্যা বলে উঠল, ইয়া রাসুলাল্পাহ্! মুনতাফিক
পরিবারের লোকেরা ঐ ৰিশেযণের যােপ্যতাসম্পন্ন হল ? লাকীত (বা) বলেন, আমরা ফিরে
এলাম এবং আবার তার কাছে এগিয়ে গেলাম (দীর্ঘ আলোচনা উল্লেখ ব্বার শেষে বললেন)
আমি বললাম, বিগত লোকদের জাইিলী জীবনে কৃত সহুকর্মের কোন সুফ্যা বর্ভাবে কি ?
লকীত (রা) বলেন, কুরায়শী এক সাধারণ ব্যক্তি দাড়িয়ে বলল, আল্লাহর কসম! তোমার বাপ
আল-যুনতাফিক অবশ্যই জাহান্নড়ামী! লাকীত (রা) বলেন, আমার মনে হল যেন আমার চোখে-
মুখে, আমার চামড়া ও পােশতের মাঝে এবং আমার গোটা দেহে আগুনের দাহ ছড়িয়ে
পড়েছে ৷ কারণ অনেক লোকের সামনে আমাকে এ অপ্রির কথাটি শুনতে হয়েছিল ৷ আমি
(ক্ষুব্ধ হয়ে) বলতে যাচ্ছিলাম, আর আপনার পিতা ? ইরা রাসুলাল্লাহ্! জ্যি ( আল্লাহ আমাকে
হিফাজত করলেন) ওর চেয়ে সুন্দর কথা আমি পেরে গেলাম ৷ আমি বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ্;
আর আপনার আপন পরিজনেরা ? তিনি বললেন, আমার আপন জসেরাও আল্লাহর কসম ! তু
যে, কোন আমিরী বা কুরায়শী যুশরিকের কবরের পাশ দিয়ে পথ চলবে তাকে বলবে, মুহাম্মদ
(সা) তোমার অপ্রিয় একটি বিষয় নিয়ে আমাকে তোমার কাছে পাঠিয়েছেন- অণঃষুখে উপুড়
করে তোমাকে হেচড়ে নিয়ে দােযখে ফেলা হবে ৷ লাকীত (বা) বলেন, আমি বললড়াম, ইয়া
রাসুলুল্লাহ্! তাদের পরিণতি এমন হবে কেন? অথচ তারা তো এমন সব কাজ করত যে
একমাত্র সেগুলিকেই তারা পুণ্যের কাজ মনে করত এবংত তাই তারা নিজেদেরকে সৎ কর্মশীলই
ভড়াবভাে? তিনি বললেন,
এ্যা১
ঞঞা :৩ :স্ত্র ণ্এহুঐ ল্লুঠাে ষ্ঠাংফু এেক্রোশ্
এর কারণ হল যে, আল্লাহ পাক প্রতি সাত প্রজন্মের অম্ভে পাঠান একজন নবী যারা
তাদের নবীর অবাধ্য হয়, তারা ভ্রান্ত সাব্যস্ত হয় আর যারা তাদের নবীর আনুষ্ তা করে তারা
সাবম্ভে হয় হিদায়াত প্রাপ্ত (এ হাদীসখানি একান্ত বিরল ধরনের এবং এর কতক শব্দ যুনকার
পর্যায়ের ঢু তবে হাফিজ বায়হাকী (র) তার গ্রন্থের হাশ ব-নশ র অধ্যায়ে কুরতবী (র) তার
কিতাবু৩ তাযকিরাএর পরকাল অধ্যায়ে এবং আবদুল হক আলআশ বীল (র) তার আল-
আকিবাহ (পরকাল) গ্রন্থে এ হড়াদীসখানি উদ্ধৃত করেছেন ৷ আমাদের গ্রন্থের হাশর নশর
অধ্যায়ে এর পুনরাল্যেচনড়া হবে ইনশাআল্লাহ্) ৷
যিয়াদ ইবনুল হারিছ (রা) এর প্রতিনিধিত্ব প্রসৎণ
হাফিজ বায়হাকী (র) বলেন আবু আহমদ আল-আসাদ (র) যিয়াদ ইবনুল হড়ারিছ আস
সুদাই (রা) সুত্রে বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে গিয়ে তার হাতে হাত রেখে
ণোমোঃ (হ্র ৷ ড়াব্র ওে র্নো০ ওেতাে
فَلَمْ تَلْبَثْ عَلَيْكَ إِلَّا أَيَّامًا حَتَّى أَشْرَفْتَ عَلَيْهَا وَهِيَ شَرْبَةٌ وَاحِدَةٌ، فَلَعَمْرُ إِلَهِكَ لَهُوَ أَقْدَرُ عَلَى أَنْ يَجْمَعَكُمْ مِنَ الْمَاءِ عَلَى أَنْ يَجْمَعَ نَبَاتَ الْأَرْضِ، فَتُخْرَجُونَ مِنَ الْأَصْوَاءِ وَمِنْ مَصَارِعِكُمْ، فَتَنْظُرُونَ إِلَيْهِ وَيَنْظُرُ إِلَيْكُمْ ". قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَكَيْفَ وَنَحْنُ مَلْءُ الْأَرْضِ وَهُوَ عَزَّ وَجَلَّ شَخْصٌ وَاحِدٌ، يَنْظُرُ إِلَيْنَا وَنَنْظُرُ إِلَيْهِ؟! فَقَالَ: " أُنْبِئُكَ بِمِثْلِ ذَلِكَ فِي آلَاءِ اللَّهِ، الشَّمْسُ وَالْقَمَرُ آيَةٌ مِنْهُ صَغِيرَةٌ تَرَوْنَهُمَا وَيَرَيَانِكُمْ سَاعَةً وَاحِدَةً، لَا تُضَارُّونَ فِي رُؤْيَتِهِمَا، وَلَعَمْرُ إِلَهِكَ لَهُوَ أَقْدَرُ عَلَى أَنْ يَرَاكُمْ وَتَرَوْنَهُ مِنْ أَنْ تَرَوْنَهُمَا وَيَرَيَانِكُمْ لَا تُضَارُّونَ فِي رُؤْيَتِهِمَا ". قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ فَمَا يَفْعَلُ بِنَا رَبُّنَا إِذَا لَقِينَاهُ؟ قَالَ: " تُعْرَضُونَ عَلَيْهِ بَادِيَةً لَهُ
পৃষ্ঠা - ৩৮০০
ইসলামের বড়ায়আত গ্রহণ করলাম ৷ তখন আমি অবগত হলাম যে, রাসুলুল্লাহ্ (না) আমার
গোত্রের অভিমুধে একটি বাহিনী পাঠিয়েছেন ৷ আমি বললাম, ইয়৷ রাসুলুল্লাহ্ত্ত আপনি
বাহিনীটিকে ফেরত ডেকে পাঠান ৷ আমি আমার কওমের ইসলামগ্রহণ ও আনুগতে ব্রর দায়িতৃ
গ্রহণ করছি৷ তিনি আমাকে বললেন, তুমিইষ্ গিয়ে তাদের ফিরিয়ে আন ৷” আমি বললাম, ইয়া
ৱাসুলাল্পাহ (সা) ! আমার বাহ্নাটি পফ্লিান্ত হয়ে পড়েছে! তখন রড়াসুলুল্পাহ্ (না) অন্য একজন
লোককে পাঠালে সে গিয়ে তাদের ফিরিয়ে আনল ৷ সৃদাই (রা) বলেন, আ মি কওমের কাছে
একটি চিঠি লিখে পাঠালে তাদের প্রতিনিধিদল কওমের মুসলমান হওয়ার স বাদ নিয়ে এল ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) আমাকে বললেন, হে সুদইি! তুমি তাে ওে তামার গোত্রের বরেণ্য ব্যক্তি দেখেছি
আমি বললাম, বরং আল্লাহই তাদেরকে ইসলামের হিদায়াত দিয়েছেন ৷ তিনি বললেন,
“তোমাকে তাদের আমীর নিয়োগ করব কি ?” আমি বললাম, জি হী, ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্! সুদাই
(রা) বলেন, তিনি আমাকে আমির নিয়োগ করার বিষয় একটি ফরমান লিখে আমাকে দিলেন ৷
আমি বললাম ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্! আমার জন্য আমার কওমের যাকাব্;তর কিছু একটা অংশ
নির্ধারিত করে দিন ৷ তিনি বললেন, আচ্ছা, তিনি এ বিষয়ে আমাকে আর একটি লিখিত সনদ
দিলেন ৷ সুদাই (বা) বলেন, এ সব ঘটনা বটছিল তীর কোন সফরের মধ্যবর্তী কোন
মানযিলে ৷ সেখানে তার অবস্থানকালে ঐ এলাকার লোকেরা এসে তাদের আমলের
(প্রশাসকের) নামে অভিযোগ জামাল ৷ তারা বলল, জাহিলিয়ব্রাতের যুগের আমাদের ও তার
গোত্রের মাঝে সং ঘটিত কোন একটি ব্যাপার নিয়ে যে আমাদের উৎপীড়ন করছে ৷ রাসুলুল্লাহ্
(না) বললেন, ত ৷ই করেছে? তারা বলল, জী হী, তখন নবী কৰীম (না) তার সাহাবীগণের
প্রতি দৃষ্টি ফিরিয়ে বললেন, আমার তাদের মাঝে বর্তমান থাকতেই ? ওগ্লুা মা শুদ্ব )ঙু১ ১!
া)এএ এশুত্র কোন মুমিন ব্যক্তির জন্য আমীর হওয়াতে কল্যাণ নেই ৷ সুদাই (রা) বললেন,
তীর এ উক্তিটি আমার মনােজপতে গেথে রইল ৷ একটু পরে আর এক ব্যক্তি তীর কাছে এসে
বলল, ইয়া রাসুলুল্লাহ্! আমাকে কিছু দান করুন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,
“যে ব্যক্তি সম্পদশালী হওয়া সত্তে লোকদের কাছে ভিক্ষা চায় তা তার জন্য মাথাব্যথা’ ও
পােটর পীড়ার কারণ হবে ৷ সাহায্য প্রার্থী লোকটি বলল, আমাকে যাকাত তাহবীল থেকে কিছু
দিন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,
০াংষ্ প্াব্লুৰুন্৷ ড়ুন্ৰুদ্বু ৷ট্র ৮ৰু)ণ্ড্র গ্লুাণ্ড্র গ্লু ণ্ন্ধ্র১ ষ্ও১ , ৷ ণ্ও১হু এদ্রেস্পে ন্ন্গ্ গ্র৯গ্লুপ্লু ণ্৷ ণ্দুা! ঠো
ণ্া১হ্র
আল্লাহ পাক মাকাতের ব্যাপারে অন্য কারো এমনকি কোন নবীর হুকুম প্রদানের রাজি নন,
বরং তিনি নিজেই এ বিষয় হুকুম দিয়েছেন এবং৩ তা আটভ ৷গে ৷বিভক্ত করেছেন ৷৩ তুমি যে আট
প্রকারের কোন এক প্রকারের অন্তর্ভুক্ত হলে তোমাকে দিতে আমার কোন আপত্তি থাকবে না ৷
সৃদাই (রা) বলেন, এক কথাটিও আমার মনে রেখাপাত করল ৷ কারণ আমি সম্পদশালী হয়েও
তার কাছে যাকাতের অৎশ পাওয়ার আবেদন করেছিলাম ৷ তিনি বলেন, তারপর রড়াসুলুল্লাহ্
(সা) রাতের প্রথম অ শে রাতের খাবার গ্রহণ করলেন, (এবং পথ চলতে লাপলেন) ৷ আমি
তার সাথে লেগে থাকলাম এবং কাছে কাছে থাকলাম ৷ তা ৷র সাথীর৷ একে একে চলে যেতে
صَفَحَاتُكُمْ لَا يَخْفَى عَلَيْهِ مِنْكُمْ خَافِيَةٌ، فَيَأْخُذُ رَبُّكَ، عَزَّ وَجَلَّ، بِيَدِهِ غُرْفَةً مِنَ الْمَاءِ فَيَنْضَحُ قَبِيلَكُمْ بِهَا، فَلَعَمْرُ إِلَهِكَ مَا تُخْطِئُ وَجْهَ أَحَدِكُمْ مِنْهَا قَطْرَةٌ، فَأَمَّا الْمُسْلِمُ فَتَدَعُ وَجْهَهُ مِثْلَ الرَّيْطَةِ الْبَيْضَاءِ، وَأَمَّا الْكَافِرُ فَتَخْطِمُهُ بِمِثْلِ الْحُمَمِ الْأَسْوَدِ، أَلَا ثُمَّ يَنْصَرِفُ نَبِيُّكُمْ، وَيَنْصَرِفُ عَلَى أَثَرِهِ الصَّالِحُونَ، فَتَسْلُكُونَ جِسْرًا مِنَ النَّارِ فَيَطَأُ أَحَدُكُمُ الْجَمْرَ فَيَقُولُ: حَسِّ. فَيَقُولُ رَبُّكَ عَزَّ وَجَلَّ: أَوْ أَنَّهُ، فَتَطْلُعُونَ عَلَى حَوْضِ الرَّسُولِ عَلَى أَظْمَأِ وَاللَّهِ نَاهِلَةٍ عَلَيْهَا، مَا رَأَيْتُهَا، قَطُّ فَلَعَمْرُ إِلَهِكَ لَا يَبْسُطُ وَاحِدٌ مِنْكُمْ يَدَهُ إِلَّا وَقَعَ عَلَيْهَا قَدَحٌ يُطَهِّرُهُ مِنَ الطَّوْفِ وَالْبَوْلِ وَالْأَذَى، وَتُحْبَسُ الشَّمْسُ وَالْقَمَرُ فَلَا تَرَوْنَ مِنْهُمَا وَاحِدًا ".
পৃষ্ঠা - ৩৮০১
قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ فَبِمَ نُبْصِرُ؟ قَالَ: " بِمِثْلِ بَصَرِكَ سَاعَتَكَ هَذِهِ، وَذَلِكَ مَعَ طُلُوعِ الشَّمْسِ فِي يَوْمٍ أَشْرَقَتِ الْأَرْضُ وَوَاجَهَتْهُ الْجِبَالُ ". قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، فَبِمَ نُجْزَى مِنْ سَيِّئَاتِنَا وَحَسَنَاتِنَا؟ قَالَ: " الْحَسَنَةُ بِعَشْرِ أَمْثَالِهَا، وَالسَّيِّئَةُ بِمِثْلِهَا إِلَّا أَنْ يَعْفُوَ ". قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِمَّا الْجَنَّةُ وَإِمَّا النَّارُ؟ قَالَ: " لَعَمْرُ إِلَهِكَ، إِنَّ لِلنَّارِ لَسَبْعَةَ أَبْوَابٍ، مَا مِنْهُنَّ بَابَانِ إِلَّا يَسِيرُ الرَّاكِبُ بَيْنَهُمَا سَبْعِينَ عَامًا، وَإِنَّ لِلْجَنَّةِ لَثَمَانِيَةَ أَبْوَابٍ مَا مِنْهَا بَابَانِ إِلَّا يَسِيرُ الرَّاكِبُ بَيْنَهُمَا سَبْعِينَ عَامًا ". قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، فَعَلَامَ نَطَّلِعُ مِنَ الْجَنَّةِ؟ قَالَ: " عَلَى أَنْهَارٍ مِنْ عَسَلٍ مُصَفَّى، وَأَنْهَارٍ مِنْ كَأْسٍ مَا بِهَا مِنْ صُدَاعٍ وَلَا نَدَامَةٍ، وَأَنْهَارٍ مِنْ لَبَنٍ لَمْ يَتَغَيَّرْ طَعْمُهُ، وَمَاءٌ غَيْرُ آسِنٍ، وَفَاكِهَةٍ، لَعَمْرُ إِلَهِكَ مَا تَعْلَمُونَ، وَخَيْرٍ مِنْ مِثْلِهِ مَعَهُ، وَأَزْوَاجٍ مُطَهَّرَةٍ ". قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ وَلَنَا فِيهَا أَزْوَاجٌ؟ أَوَ مِنْهُنَّ مُصْلِحَاتٌ؟ قَالَ: " الصَّالِحَاتُ لِلصَّالِحِينَ، تَلَذُّونَ بِهِنَّ مِثْلَ لَذَّاتِكُمْ فِي الدُّنْيَا وَيَلْذَذْنَ بِكُمْ، غَيْرَ أَنْ لَا تَوَالُدَ ". قَالَ لَقِيطٌ: فَقُلْتُ: أَقْصَى مَا نَحْنُ بَالِغُونَ وَمُنْتَهُونَ إِلَيْهِ؟ فَلَمْ يُجِبْهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، عَلَامَ أُبَايِعُكَ؟ قَالَ: فَبَسَطَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَهُ، وَقَالَ: " عَلَى إِقَامِ الصَّلَاةِ، وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ، وَزِيَالِ الْمُشْرِكِ، وَأَنْ لَا تُشْرِكَ بِاللَّهِ إِلَهًا غَيْرَهُ ". قَالَ: قُلْتُ: وَإِنَّ لَنَا مَا بَيْنَ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ؟ فَقَبَضَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَهُ وَظَنَّ أَنِّي مُشْتَرِطٌ شَيْئًا لَا يُعْطِينِيهِ. قَالَ: قُلْتُ: نَحِلُّ مِنْهَا حَيْثُ شِئْنَا وَلَا يَجْنِي امْرُؤٌ إِلَّا عَلَى نَفْسِهِ. فَبَسَطَ يَدَهُ وَقَالَ: " ذَلِكَ لَكَ، تَحِلُّ حَيْثُ شِئْتَ وَلَا تَجْنِي عَلَيْكَ إِلَّا نَفْسُكَ ". قَالَ: فَانْصَرَفْنَا عَنْهُ ثُمَّ قَالَ: " إِنَّ هَذَيْنِ مِنْ أَتْقَى النَّاسِ - لَعَمْرُ إِلَهِكَ - فِي الْأُولَى وَالْآخِرَةِ ". فَقَالَ لَهُ كَعْبُ بْنُ الْخُدَارِيَّةِ أَحَدُ بَنِي بَكْرِ بْنِ كِلَابٍ: مَنْ هُمْ يَا رَسُولَ اللَّهِ؟ قَالَ: بَنُو الْمُنْتَفِقِ أَهْلُ ذَلِكَ. قَالَ: فَانْصَرَفْنَا وَأَقْبَلْتُ عَلَيْهِ فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلْ لِأَحَدٍ مِمَّنْ مَضَى خَيْرٌ فِي جَاهِلِيَّتِهِمْ؟ قَالَ: فَقَالَ رَجُلٌ مِنْ عُرْضِ قُرَيْشٍ: وَاللَّهِ إِنَّ أَبَاكَ الْمُنْتَفِقَ لَفِي النَّارِ. قَالَ: فَلَكَأَنَّهُ وَقَعَ حَرٌّ بَيْنَ جِلْدِي وَوَجْهِي وَلَحْمِي ; مِمَّا قَالَ لِأَبِي عَلَى رُءُوسِ النَّاسِ، فَهَمَمْتُ أَنْ أَقُولَ: وَأَبُوكَ يَا