سنة ثمان من الهجرة النبوية
كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم
وفادة وائل بن حجر بن ربيعة أحد ملوك اليمن على رسول الله صلى الله عليه وسلم
পৃষ্ঠা - ৩৭৯৪
তোমার মহান মহীয়ান প্ৰতিপালক পাচটি অদৃশ্য বিষয়ের চাৰিকড়া ঠি নিজের কাছে গুটিয়ে
রেখেছেন, যা আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ জানে না ৷ তিনি হা৩ (এর পাচ আ গুল) দিয়ে ইংগিত
করলেন ৷ আমি বাংলার, সেগুলি কী কী ? তিনি বললেন-
ণ্ষ্ণ্১ ;;শৌন্ত্ত ম্এ ণ্ন্নীণ্শ্
; প্লু)ব্লক্লো৷ণ্হ্র)ন্ণ্ড্রপ্রুণ্০১ভ্রহুব্লু১১ন্াএট্রুদ্বুব্লৰুপ্লুদ্দুহ্রন্দ্বু ট্রুাণ্ৰুএণ্ড্র
“( ১ )মৃত্যুর ইলম, তিনি জানেন তোমাদের প্রত্যেকের নৃক্যু লগৃঢি, কিং ণ্তামরা তা জান
না; (২) বীর্য জ্ঞান তিনি জানেন, মায়ের গর্ভে যীর্যের স্টোন, (তামরা যা জান না; (৩)
তিনি জানেন আগামী কাল কী ঘটলে; তুমি কী খ্ারে, তুমি তার কািচুই জান না; (৪) তিনি
জানেন, কবে কোথায় বৃষ্টি হবে, কাঠিন দুর্তিক্ষ তোমাদের উপর ক্ষেকে বসে (তোমরা নিরাশ
অস্থির হয়ে পড়) , তিনি তোমাদের আইরভা দেখে হঙ্গোত থাকেন ৷ তিনি তো জানেন যে,
তোমাদের অবস্থার পরিবর্ভা নিকটবর্তী;
লার্কীত (বা) বলেন, এ পর্যায়ে আমি বললাম, যে প্ৰতিপালক হাসেন, ’ তার কল্যাণের
অভাব আমরা কোন দিন বোধ ব্বব না;
র্দুএদ্বু ট্রে)ট্টশ্ওএ
এেঠু; র্দু১£া
“(৫ ) আর কিয়ামাত দিবসের ইলম (তিনিই জানেন, আর কেউ জানেন না) ৷ আমরা
বললাম ইয়৷ রাসুলুল্লাহ্ লোকেরা যা আগে না, আর আপনি যা জানেন তার কিছু আমাদের
শিখিয়ে দিন ৷ কেননা, আমরা এমন এক সম্প্রদায়ের লোক যে, সত্যের প্রতি আমাদের
আনৃগত্যের ন্যায় আনুগত্য কেউ দেখাতে পারে না ৷ আমরা মাঘৃহিজ গোত্রের শাখা, যারা
আমাদের উর্ধতন, আর খাছআম যারা আমাদের বন্ধুস্থানীয় ও আমাদের স্ব-সমাজ, যার আমরা
অন্তর্ভুক্ত৩ তিনি বললেন, ৫৩ ৷মাদের জন্য নির্ধারিত সময় পর্যন্ত তোমরা (পৃথিবীতে) অবস্থান
করবে, তারপর তোমাদের নবী ওফা৩ প্রাপ্ত হবেন ৷ তারপর একটা নির্ধারিত সময় তোমরা
অবস্থান করবে তারপর একটি বিকট আওয়ায পাঠানো হবে ৷ তোমরা ম৷ বুদের শপথ! সে
আওয়াযে পৃথিবীর বুকের প্রতিটি প্রাণী মরে যাবে; ওে আমার প্রতিপালকের নৈকট্য প্রাপ্ত
ফিরিশতাকুলও ৷ তারপর তোমার মহান-মহীয়ান প্রতিপালক পৃথিবীর সব দিকে নজর ৰুলাবেন,
গো টা বিশ্ব তখন শুন্য পড়ে থাকবে ৷
তারপর তোমার প্ৰতিপালক আর শের কাছ থেকে আসমানকে বর্ষণমুখর করে দিবেন, যার
ফলে প্রতিটি নিহত ও মৃত ব্যক্তির কবর ফেটে যাবে এবং মাথার দিক থেকে তাকে আকৃতিযুক্ত
করে তোলা হবে ৷ সে সোজা হয়ে বসে পড়বে ৷ তোমার মহান-মহীয়ান প্ৰতিপালক বলবেন
وَسَيَأْتِي فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَهُ: «اسْتَنْصِتِ النَّاسَ يَا جَرِيرُ ".» وَإِنَّمَا أَمَرَهُ بِذَلِكَ لِأَنَّهُ كَانَ صَبِيًّا، وَكَانَ ذَا شَكْلٍ عَظِيمٍ، كَانَتْ نَعْلُهُ طُولُهَا ذِرَاعٌ، وَكَانَ مِنْ أَحْسَنِ النَّاسِ وَجْهًا، وَكَانَ مَعَ هَذَا مِنْ أَغَضِّ النَّاسِ طَرْفًا، وَلِهَذَا رَوَيْنَا فِي الْحَدِيثِ الصَّحِيحِ عَنْهُ أَنَّهُ قَالَ: «سَأَلْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ نَظَرِ الْفَجْأَةِ فَقَالَ: " أَطْرِقْ بَصَرَكَ» ".
[وِفَادَةُ وَائِلِ بْنِ حُجْرِ بْنِ رَبِيعَةَ أَحَدِ مُلُوكِ الْيَمَنِ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ]
وِفَادَةُ وَائِلِ بْنِ حُجْرِ بْنِ رَبِيعَةَ بْنِ وَائِلِ بْنِ يَعْمَرَ الْحَضْرَمِيِّ أَبِي هُنَيْدٍ، أَحَدِ مُلُوكِ الْيَمَنِ، عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
قَالَ أَبُو عُمَرَ بْنُ عَبْدِ الْبَرِّ: كَانَ أَحَدَ أَقْيَالِ حَضْرَمَوْتَ، وَكَانَ أَبُوهُ مِنْ مُلُوكِهِمْ. وَيُقَالُ: إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَشَّرَ أَصْحَابَهُ قَبْلَ قُدُومِهِ بِهِ وَقَالَ: «يَأْتِيكُمْ بَقِيَّةُ أَبْنَاءِ الْمُلُوكِ ".» فَلَمَّا دَخَلَ رَحَّبَ، بِهِ وَأَدْنَاهُ مِنْ نَفْسِهِ، وَقَرَّبَ مَجْلِسَهُ، وَبَسَطَ لَهُ رِدَاءَهُ، وَقَالَ: «اللَّهُمَّ بَارِكْ فِي وَائِلٍ وَوَلَدِهِ وَوَلِدِ وَلَدِهِ ".»
পৃষ্ঠা - ৩৭৯৫
وَاسْتَعْمَلَهُ عَلَى الْأَقْيَالِ مِنْ حَضْرَمَوْتَ، وَكَتَبَ مَعَهُ ثَلَاثَ كُتُبٍ ; مِنْهَا كِتَابٌ إِلَى الْمُهَاجِرِ بْنِ أَبِي أُمَيَّةَ وَكِتَابٌ إِلَى الْأَقْيَالِ وَالْعَبَاهِلَةِ، وَأَقْطَعَهُ أَرْضًا، وَأَرْسَلَ مَعَهُ مُعَاوِيَةَ بْنَ أَبِي سُفْيَانَ، فَخَرَجَ مَعَهُ رَاجِلًا، فَشَكَى إِلَيْهِ مُعَاوِيَةُ حَرَّ الرَّمْضَاءِ، فَقَالَ: انْتَعِلْ ظِلَّ النَّاقَةِ. فَقَالَ: وَمَا يُغْنِي عَنِّي ذَلِكَ؟ لَوْ جَعَلْتَنِي رِدْفًا. فَقَالَ لَهُ وَائِلٌ: اسْكُتْ فَلَسْتَ مِنْ أَرْدَافِ الْمُلُوكِ. ثُمَّ عَاشَ وَائِلُ بْنُ حُجْرٍ حَتَّى وَفَدَ عَلَى مُعَاوِيَةَ وَهُوَ أَمِيرُ الْمُؤْمِنِينَ فَعَرَفَهُ مُعَاوِيَةُ، فَرَحَّبَ بِهِ وَقَرَّبَهُ وَأَدْنَاهُ، وَأَذْكَرَهُ الْحَدِيثَ، وَعَرَضَ عَلَيْهِ جَائِزَةً سَنِيَّةً فَأَبَى أَنْ يَأْخُذَهَا، وَقَالَ: أَعْطِهَا مَنْ هُوَ أَحْوَجُ إِلَيْهَا مِنِّي. وَأَوْرَدَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ بَعْضَ هَذَا، وَأَشَارَ إِلَى أَنَّ الْبُخَارِيَّ فِي " التَّارِيخِ " رَوَى فِي ذَلِكَ شَيْئًا.
وَقَدْ قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا حَجَّاجٌ، أَنْبَأَنَا شُعْبَةُ، عَنْ سِمَاكِ بْنِ حَرْبٍ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ وَائِلٍ، عَنْ أَبِيهِ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَقْطَعُهُ أَرْضًا. قَالَ: فَأَرْسَلَ مَعِي مُعَاوِيَةَ أَنْ أَعْطِهَا إِيَّاهُ - أَوْ قَالَ: أَعْلِمْهَا إِيَّاهُ - قَالَ: فَقَالَ مُعَاوِيَةُ: أَرْدِفْنِي خَلْفَكَ. فَقُلْتُ: لَا تَكُونُ مِنْ أَرْدَافِ الْمُلُوكِ. قَالَ: فَقَالَ: أَعْطِنِي نَعْلَكَ. فَقُلْتُ: انْتَعِلْ ظِلَّ النَّاقَةِ. قَالَ: فَلَمَّا اسْتُخْلِفَ مُعَاوِيَةُ أَتَيْتُهُ، فَأَقْعَدَنِي مَعَهُ عَلَى السَّرِيرِ، فَذَكَّرَنِي» الْحَدِيثَ. قَالَ سِمَاكٌ: فَقَالَ: وَدِدْتُ أَنِّي كُنْتُ حَمْلَتُهُ بَيْنَ يَدَيَّ. وَقَدْ رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ، وَالتِّرْمِذِيُّ مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ، وَقَالَ التِّرْمِذِيُّ: صَحِيحٌ.