سنة ثمان من الهجرة النبوية
كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم
قدوم أعشى بني مازن على النبي صلى الله عليه وسلم
পৃষ্ঠা - ৩৭৭৯
গোত্রগুলোর সাথে জিহাদ করার নির্দেশ দিলেন ৷ সৃবদে (বা) ফিরে গিয়ে জারাশ’ দুর্গ অবরোধ
করলেন ৷ সেখানে ইয়ামানের কয়েকটি পেত্রে অড্রয় ব্যির্শ্বছুল ৷ খাছ আমীরা সুরাদ (রা)-এর
অভিযান সম্পর্কে শুনতে পেয়ে আগে-ভাগে ইয়ামানীদের সত র্কু কঃ ব্র দিয়েছিল ৷ প্রায় একমাস
কাল তিনি তাদের অবরোধ করে রইলেন ৷ তারা দুর্গের মোঃ লোঃ ব্বল৷ ৷সুরাদ (বা)
অবরোধ তুলে নিয়ে ফিরে যেতে লাগলেন ৷ তার বাহিনী স্তো র্নোঙ্ঘ কাছে পৌছলে
প্রতিপক্ষ ধারণা করল যে, সুরাদ (বা) ব্যর্থ হয়ে ফিরে য়ন্ক্রো৷ দৃর্গহোড় বেব্রিরে র্তীরা তাকে
ধাওয়া করলে তিনি ণিছন ফিরে রুখে র্দজ্যোন্সেন এবংত ক্রোব্র পইিকক্টো হ্যৰে হত্যা ব্বালন ৷
ওদিকে জদ্ররশে’ ৰ্ঙ্কঙ্গীক্স খ্যাঃ দৃক্ষ্য কােক ল্যাং (সম্বফ্তে ব্ক্ত!হে ঠােয় পাঠিয়েজ্জি ৷
একদিন মোরব পরে ঐ লেকে দু ক্ষা নবী কৰীম (না)-এর কাছে থাকা কালে তিনি বললেন,
’ন্গু , é ১স্র-ন্থ ছোশ্ আল্লাহ্ব্র কোন দেশে শাকার রয়েছে? জরােশী লোক দু জন দাড়িয়ে
বলল, ইয়া রাসুলাল্পাহ্! আমাদের দেশে কাশার নামে একটি পাহাড় আছে ৷ জড়ার ড়াবাশীদের
কাছে পাহাড়ঢি এ নামেই পরিচিত ছিল ৷ নবী কৰীম (সা) বললেন, এ্যাএ )ন্ধ্রএ ওে “ গ্র
-)র্চ-শ্ না; ওটি কশোর নয়, বরং ওটির নাম শ কোর ৷৩ তারা বলল, ইয়ড়া রাসুলাল্লাহ্! সেটির হাল
অবস্থা কি ? তিনি বললেন, ঠোশ্বা :১১ ; )১১র্ন্ত শ্এমা গ্র১-ত্র ম্রা সেখানে এখন আল্লাহ্র
পশুগুলােকে যবা ইিকুরবানী করা হচ্ছে ৷ বর্ণনাকরী বলেন, লোক দুটি উঠে গিয়ে আবু বকর
(বা) কিৎবা উছমান (রা) এর কাছে বসলে তিনি তাদের বললেন, কী সর্বনড়াশ রাসুলুল্পাহ্ (না)
তো এখন তোমাদের দু জনকে তোমাদের গোত্রেরগ ণ মৃত্যুর সংবাদ দিচ্ছিলেন ৷ যাও, তার
কাছে গিয়ে আল্লাহর কাছে দৃ আ করার দরখাস্ত কর, যেন তিনিও তামাদের কওমের বিপদ
তুলে নেন ৷ তারা দৃ’ জন উঠে গিয়ে তার কাছে অনুরুপ আবেদন জানালে তিনি বললেন, ণ্ণ্ঠো
ণ্শুশ্-ৰুশ্ন্ ৫এএ ইয়া আল্লাহ ’ তাদের বিপদ তুলে নিন! তারা স্বগোত্রে ফিরে দেখল যে, রাসুলুল্লাহ্
(সা) এর সংবাদ প্রদানের দিনেই তড়াদের কওম দুর্যোগের সম্মুখীন হয়েছিল ৷ পরে বেচে থাকা
জারাশবাসীদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিনিধি দল রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সকাশে এসে ইসলাম গ্রহণ
করেছিল এবং তারা নিরবচ্ছিন্নভাবে ইসলামী জীবন যাপন করেছিল ৷ তাদেরকে তাদের
জনপদের আশপাশে পড্ডারণের খাসভুমি দেয়া হয়েছিল ৷
হিময়ারী রাজাদের রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর দরবারে আগমন
ওয়াকিদী বলেন, এ আগমন হয়েছিল নবম হিজরীর রমযান মাসে ৷ ইবন ইসহাক (র)
বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর তাবুক থেকে প্রত্যাপযনকালে তার কাছে হিময়া রী রাজন্যবর্গের
ইসলাম গ্রহণের সং বাদ পৌছল ৷ এ রাজন্যবর্গের মাঝে ছিল আল হড়ারিছ ইবন আবদ কুলাল,
নৃআয়ম ইবন আবদ কুলাল ৷ যু-রাঈন, মাআফির ও হমোদানের নেতা আন নু মান ৷ হিযয়ারী
রাজা যুরআ য়ু-য়াযান মালিক ইবন যুর রা আর রাহাবীকে তার ঐ গোত্রকুলের ইসলাম গ্রহণ
সম্পর্কিত সং বাদ এবং শিরক ও অংশীবাদের সাথে তাদের সম্পর্ক ত্যাগের খবর দিয়ে পাঠাল ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) তাদের চিঠির জবাবে লিখলেন--
গ্লু£া৮প্রু ঞ; প্লু প্রু১ ঠো
৫০ ৷ড়া
لِي فِي مَخْرَجِي إِلَيْكَ مِنَ ابْنَةِ جَمْدٍ، وَلَوَدِدْتُ أَنَّ مَكَانَهُ شَبِعَ الْقَوْمُ. قَالَ: " لَا تَقُولَنَّ ; ذَلِكَ فَإِنَّ فِيهِمْ قُرَّةَ عَيْنٍ، وَأَجْرًا إِذَا قُبِضُوا ثَمَّ، وَلَئِنْ قُلْتَ ذَاكَ إِنَّهُمْ لَمَجْبَنَةٌ مَحْزَنَةٌ، إِنَّهُمْ لَمَجْبَنَةٌ مَحْزَنَةٌ» تَفَرَّدَ بِهِ أَحْمَدُ وَهُوَ حَدِيثٌ حَسَنٌ جَيِّدُ الْإِسْنَادِ.
[قُدُومُ أَعْشَى بَنِي مَازِنٍ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ]
قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْإِمَامِ أَحْمَدَ: حَدَّثَنِي الْعَبَّاسُ بْنُ عَبْدِ الْعَظِيمِ الْعَنْبَرِيُّ، ثَنَا أَبُو سَلَمَةَ عُبَيْدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْحَنَفِيُّ قَالَ: حَدَّثَنِي الْجُنَيْدُ بْنُ أُمَيْنِ بْنِ ذِرْوَةَ بْنِ نَضْلَةَ بْنِ طَرِيفِ بْنِ بُهْصُلٍ الْحِرْمَازِيُّ، حَدَّثَنِي أَبِي أُمَيْنٌ، عَنْ أَبِيهِ ذِرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ نَضْلَةَ أَنَّ رَجُلًا مِنْهُمْ يُقَالُ لَهُ: الْأَعْشَى. وَاسْمُهُ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْأَعْوَرِ كَانَتْ عِنْدَهُ امْرَأَةٌ يُقَالُ لَهَا: مُعَاذَةُ. خَرَجَ فِي رَجَبٍ يَمِيرُ أَهْلَهُ مِنْ هَجَرَ، فَهَرَبَتِ امْرَأَتُهُ بَعْدَهُ نَاشِزًا عَلَيْهِ، فَعَاذَتْ بِرَجُلٍ مِنْهُمْ يُقَالُ لَهُ: مُطَرِّفُ بْنُ نَهْشَلِ بْنِ
পৃষ্ঠা - ৩৭৮০
كَعْبِ بْنِ قُمَيْثِعِ بْنِ ذُلَفِ بْنِ أَهْضِمَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحِرْمَازِ، فَجَعَلَهَا خَلْفَ ظَهْرِهِ، فَلَمَّا قَدِمَ لَمْ يَجِدْهَا فِي بَيْتِهِ، وَأُخْبِرَ أَنَّهَا نَشَزَتْ عَلَيْهِ، وَأَنَّهَا عَاذَتْ بِمُطَرِّفِ بْنِ نَهْشَلٍ فَأَتَاهُ فَقَالَ: يَا ابْنَ عَمِّ، أَعِنْدَكَ امْرَأَتِي مُعَاذَةُ؟ فَادْفَعْهَا إِلَيَّ. قَالَ: لَيْسَتْ عِنْدِي، وَلَوْ كَانَتْ عِنْدِي لَمْ أَدْفَعْهَا إِلَيْكَ. قَالَ: وَكَانَ مُطَرِّفٌ أَعَزَّ مِنْهُ. قَالَ: فَخَرَجَ الْأَعْشَى حَتَّى أَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَعَاذَ بِهِ وَأَنْشَأَ يَقُولُ:
يَا سَيِّدَ النَّاسِ وَدَيَّانَ الْعَرَبْ ... إِلَيْكَ أَشْكُو ذِرْبَةً مِنَ الذِّرَبْ
كَالذِّئْبَةِ الْغَبْسَاءِ فِي ظِلِّ السَّرَبْ ... خَرَجْتُ أَبْغِيهَا الطَّعَامَ فِي رَجَبْ
فَخَلَّفَتْنِي بِنِزَاعٍ وَهَرَبْ ... أَخْلَفَتِ الْوَعْدَ وَلَطَّتْ بَالذَّنَبْ
وَقَذَفَتْنِي بَيْنَ عَصْرٍ مُؤْتَشَبْ ... وَهُنَّ شَرُّ غَالِبٍ لِمَنْ غَلَبْ
فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عِنْدَ ذَلِكَ: " «وَهُنَّ شَرُّ غَالِبٍ لِمَنْ غَلَبْ ".» فَشَكَى إِلَيْهِ امْرَأَتَهُ