سنة ثمان من الهجرة النبوية
كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم
حديث في فضل بني تميم
পৃষ্ঠা - ৩৭১০
মুসলিম (র) ও কুরুরা ইবন খালিদ (র)আবু হামৃযা (র) থেকে অনুরুপ রিওয়ায়াত
করেছেন ৷ সহীহ্ (বুখারী ও মুসলিমে) আবু হাম্যা (র) থেকে আরো একাধিক সুত্রে এ
হার্দসেৰুন্ানা বর্ণিত হয়েছে ৷ আবু দাউদ তায়াসলিসী (র) তীর ঘুসনাদ গ্রন্থে বলেছেন, শুবা
(র) ইবন আব্বাস (রা) সুত্রে বলেছেন, আবদুল কায়স-এর প্রতিনিধি রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
সকাশে উপস্থিত হলে তিনি বললেন, এ দল কোন গোত্রের ?’ তারা বলল, আমরা রাৰীআ-
গোত্রের ৷ তিনি বললেন, স্বাগতম হে প্রতিনিধিদল ! ইজ্জাতর সাথে অনৃতড়াপ বিহীন আগমন
হোক ! তারা বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ ! আমরা বৃহৎ রাবীআ গোত্রের একটি শাখা; আমরা
অনেক দুর-দুরান্ত থেকে আপনার কাছে এসেছি ৷ মুযারী কাফেরদের ঐ পােত্রটি আপনার এবং
আমাদের মাঝে অন্তরায় সৃষ্টি করে রয়েছে ৷ তাই পবিত্র মাস ছাড়া অন্য সময় আপনার কাছে
আসা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয় ৷ সুতরাং আমাদের কিছু সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিন, আমাদের
পশ্চাতে রয়ে যাওয়া লোকদের আমরা যে বিষয়ের আহবান আমার এবং সে মতে আমরা
জান্নাতে প্রবেশ করব ৷ রাসুলুল্লাহ (স্যু) বললেন, আমি চারটি বিষয় তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছি
আর চারটি বিষয় নিষেধ করছি ৷ তোমাদের নির্দেশ করছি এক আল্লাহ্র প্রতি ঈমানের; জান
কি, অল্লোহ্র প্রতি ঈমান কাকে বলে, এক আল্পাহ্ ব্যতীত আর কোন ইলাহ্ ইবাদাভ্রুতর
অধিকারী নেই এবং মুহাম্মাদ (সা) আল্লাহ্র রাসুল এ কথার সাক্ষ্য দেওয়া ; সালাত কায়েম
করা, যাকৃড়াত আদায় করা এবং রমযানের সিয়াম পালন করা ৷ এ ছাড়া তোমরা গণীমতের এক
পঞ্চমাংশ (বায়তৃল মালকে) আদায় করবে ৷ চারটি বিষয় তোমাদের নিষেধ করছি লাউয়ের
খােল, সবুজ কলসি, খোদাই করা গাছের গুড়ি এবং আলকাতরা দেওয়া কলসি (থেকে পান
করা, কেননা এগুলো থেকে মদ পান করা হতো) (কোন কোন রিওয়ায়াতে ন্গ্)ন্;া৷ শব্দের
স্থলে ;ৰুএগ্ৰা শব্দ রয়েছে ৷ শব্দদ্বয়ের অর্থ অভিন্ন আল্কাতরা মাখড়ানাে পাত্র) ৷ £তামরা নিজেরা
এ বিষগুলির সংরক্ষণ করবে এবং তোমাদের পশ্চাতবভীচিদরকে এদিকে আহ্বান করবে ৷
বুখারী ও মুসলিম (র)-ও শুবা (র) থেকে অনুরুপ রিওয়ায়াত করেছেন ৷ মুসলিম (র) অন্য
একটি সনদে সাঈদ ইবন আবু আরুবা (র) থেকে আবু সাঈদ (রা) সুত্রে অনুরুপ বর্ণনা
দিয়েছেন ৷ যুসলিমের রিওয়ায়ড়াত অতিরিক্ত রয়েছে যে, রাসুলুল্লাহ (সা) আবদুল কারন-এর
দলীয় প্রধান আশাজ্জ (না)-কে বলেছিলেন,
৪া১ ১া৷এ টা১া৷ ,) ম্পু ): ন্ৰু১৷ ৷ণ্স্পে ওো১ এ,ও :া
“তোমার মধ্যে এমন দুটি স্বভাব রয়েছে যা মহান আল্লাহ পসন্দ করেন সহিষ্ণুতা ও ধৈর্য ৷
অন্য এক রিওয়ায়াতে রয়েছে “আল্লাহ এবং তার রাসুল যা পসন্দ করেন ৷
আশাজ্জ বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ, এ দু’টি আমি সাধনা করে অর্জন করেছি ; নাকি আল্লাহ
জ্জাতভ্যবেই আমাকে তা দান করেছেন ? তিনি বললেন, হ্ণ্এণ্ এা ১ ঞা ঞ আল্লাহ
লাতভ্যবে তা তোমাকে দান করেছেন ৷” তিনি বললেন, যাবতীয় হামৃদ সে আল্লাহ্র, যিনি
আৰু এমন দুটি জন্মগত গুণ দিয়েছেন যা আল্লাহ্ এবং তার রাসুলের প্রিয় ৷
ইমাম আহ্মাদ (র) বলেন, বনু হাসিমের আযাদকৃত গোলাম আবু সাঈদ (র)আল
ষ্শ্ৰী (বা) সুত্রে বলেন, আমি এবং আলু ঘুনযির ইবন আমির আল আশাজ্জ্ব অথবা
اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: يَا مُحَمَّدُ، يَا مُحَمَّدُ - وَفِي رِوَايَةٍ: يَا رَسُولَ اللَّهِ - فَلَمْ يُجِبْهُ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّ حَمْدِي لَزَيْنٌ، وَإِنَّ ذَمِّي لَشَيْنٌ. فَقَالَ: " ذَاكَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ ".» .
[حَدِيثٌ فِي فَضْلِ بَنِي تَمِيمٍ]
قَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ عَنْ عُمَارَةَ بْنِ الْقَعْقَاعِ عَنْ أَبِي زُرْعَةَ «عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: لَا أَزَالُ أُحِبُّ بَنِي تَمِيمٍ بَعْدَ ثَلَاثٍ سَمِعْتُهُنَّ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُهَا فِيهِمْ: " هُمْ أَشَدُّ أُمَّتِي عَلَى الدَّجَّالِ ". وَكَانَتْ فِيهِمْ سَبِيَّةٌ عِنْدَ عَائِشَةَ فَقَالَ: " أَعْتِقِيهَا ; فَإِنَّهَا مِنْ وَلَدِ إِسْمَاعِيلَ ". وَجَاءَتْ صَدَقَاتُهُمْ فَقَالَ: " هَذِهِ صَدَقَاتُ قَوْمٍ - أَوْ: قُومِي - ".» وَهَكَذَا رَوَاهُ مُسْلِمٌ عَنْ زُهَيْرِ بْنِ حَرْبٍ بِهِ.
وَهَذَا الْحَدِيثُ يَرُدُّ عَلَى مَا ذَكَرَهُ صَاحِبُ " الْحَمَاسَةِ " وَغَيْرُهُ مِنْ شِعْرٍ مِنْ ذَمِّهِمْ، حَيْثُ يَقُولُ:
تَمِيمٌ بِطُرُقِ اللُّؤْمِ أَهْدَى مِنَ الْقَطَا ... وَلَوْ سَلَكَتْ طُرُقَ الرَّشَادِ لَضَلَّتِ
وَلَوْ أَنَّ بُرْغُوثًا عَلَى ظَهْرِ قَمْلَةٍ ... رَأَتْهُ تَمِيمٌ مِنْ بَعِيدٍ لَوَلَّتِ