سنة ثمان من الهجرة النبوية
غزوة هوازن يوم حنين
فصل فيمن استشهد يوم حنين وسرية أوطاس
পৃষ্ঠা - ৩৫৩০
হুনায়নের যুদ্ধ প্রসংপে আব্বাস ইবন মিরদাস সুলামীর কবিতা :
“যুদ্ধের দিনের তেজি ঘোড়ার কসম এবং রাসুল (সা) কিতাব থেকে যা পাঠ করেন তার
কসম ! নিশ্চয়ই আমি
আনন্দ পেয়েছি ৷ গতকাল গিরিপথ প্রান্তে ছাকীফ গোত্র যে শাস্তি ভোগ করেছে তা দেখে ৷
নজদবাসীদের মধ্যে তারাই মুল শত্রু ৷ তাই তাদের নিধন হওয়া মদ পান করার চইিতেও
অধিক সুস্বাদু ৷
আমরা বনু কড়াসিয়োর সৈন্য দলকে পরাজিত করেছি এবং বনু রিয়াবের উপরেও তার চাপ
পড়েছে ৷
আওতাস যুদ্ধ থেকে পরিত্যক্ত হিলাল গোত্রের একটি মহল্লা মাটির ধুলায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় ৷
তাদের নারী সমাজ যদি বনু কিলাবের সৈন্যদের দেখতো এবং উড়ন্ত ধুলােবালি লক্ষ্য
করতো, তবে তারা অবশ্যই উঠে যেতো ৷
বাস হতে আওরাল পর্যন্ত সমগ্র এলাকায় তাদের মাঝে আমরা অশ্ব হীকিয়েছি এবং
গনীমতের মাল কুড়িয়েছি ৷
সর্বদা গােরগােলে মুখরিত এ এলাকায় রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার বাহিনী নিয়ে তাদেরকে আঘাত
হানাত এগিয়ে যান ৷
আব্বাস ইবন মিরদাস কবিতায় আরও বলেন :
১৷ ৷ ;, ৷
وَسَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ وَالْحَسَنِ الْبَصْرِيِّ وَخَالَفَهُمُ الْجُمْهُورُ مُسْتَدِلِّينَ بِحَدِيثِ بَرِيرَةَ، حَيْثُ بِيعَتْ ثُمَّ خُيِّرَتْ فِي فَسْخِ نِكَاحِهَا أَوْ إِبْقَائِهِ، فَلَوْ كَانَ بَيْعُهَا طَلَاقًا لَهَا لَمَا خُيِّرَتْ، وَقَدْ تَقَصَّيْنَا الْكَلَامَ عَلَى ذَلِكَ فِي " التَّفْسِيرِ " بِمَا فِيهِ كِفَايَةٌ، وَسَنَذْكُرُهُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ فِي " الْأَحْكَامِ الْكَبِيرِ ". وَقَدِ اسْتَدَلَّ جَمَاعَةٌ مِنَ السَّلَفِ عَلَى إِبَاحَةِ الْأَمَةِ الْمُشْرِكَةِ بِهَذَا الْحَدِيثِ فِي سَبَايَا أَوْطَاسٍ، وَخَالَفَهُمُ الْجُمْهُورُ، وَقَالُوا: هَذِهِ قَضِيَّةُ عَيْنٍ، فَلَعَلَّهُنَّ أَسْلَمْنَ أَوْ كُنَّ كِتَابِيَّاتٍ، وَمَوْضِعُ تَقْرِيرِ ذَلِكَ فِي " الْأَحْكَامِ الْكَبِيرِ " إِنْ شَاءَ اللَّهُ تَعَالَى.
[فَصْلٌ فِيمَنِ اسْتُشْهِدَ يَوْمَ حُنَيْنٍ وَسَرِيَّةِ أَوْطَاسٍ]
أَيْمَنُ ابْنُ أُمِّ أَيْمَنَ مَوْلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ أَيْمَنُ بْنُ عُبَيْدٍ وَيَزِيدُ بْنُ زَمْعَةَ بْنِ الْأَسْوَدِ بْنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ أَسَدٍ جَمَحَ بِهِ فَرَسُهُ الَّذِي يُقَالُ لَهُ: الْجَنَاحُ. فَمَاتَ وَسُرَاقَةُ بْنُ مَالِكِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ عَدِيٍّ الْأَنْصَارِيُّ مِنْ بَنِي الْعَجْلَانِ، وَأَبُو عَامِرٍ الْأَشْعَرِيُّ أَمِيرُ سَرِيَّةِ أَوْطَاسٍ، فَهَؤُلَاءِ أَرْبَعَةٌ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ.