আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة الفتح الأعظم

ما قيل من الشعر يوم الفتح

পৃষ্ঠা - ৩৪৪৮

ইমাম আহমদ বলেন : আমার নিকট আবদুর রাঘৃযাক আবদুল্লাহ ইবন উমার (রা)
সুত্রে বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) খালিদ ইবন ওলীদকে আমার যতদুর মনে
পড়ে জুযায়মা গোত্রে প্রেরণ করেন ৷ তিনি সে গোত্রের লে ৷কজনকে ইসলাম গ্রহণ করার আহ্বান
জানান কিন্তু তারা স্পষ্টভাবে এ কথা বলেনি যে, আমরা ইসলাম গ্রহণ করলাম’ বরং তারা এ
কথা বলে যে, আমরা ধর্মান্তরিত হলাম ৷ আমরা ধর্মান্তরিত ৩হলাম ৷ ফলে খালিদ তাদেরকে বন্দী
ও হত্যা করার জন্যে পাকড়াও করেন ৷ ইবন উমর (রা ) বলেন, খালিদ আমাদের প্রত্যেকের কাছে
একজন করে বন্দীকে তুলে দেন ৷ পরের দিন সকাল বেলা আমাদের প্ৰতেককে নিজ নিজ
বব্দীকে হত্যা করার নির্দেশ দেন ৷ জবাবে আমি বললাম, আল্লাহর কলম আমি আমার বন্দীকে
হত্যা করবো না এবং আমার য ৷রা ভক্ত আছে তা ৷রাও কেউ৩ তাদের বন্দীবে হত্যা করবে না ৷ ইবন
উমার (রা) বলেন, এরপর সকলে নবী করীম (সা) এর কাছে ৷ফরে এসে খালিদের কর্মকাণ্ড
সবিস্তারেড় তাকে জানায় ৷ তখন নবী করীম (সা) দুহাত ৩উঠিয়ে দুআ করেন, : “হে আল্লাহ্ !
খালিদ যে কাজ করেছে৩ তার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই ৷ এ কথা টি রাসুলুল্লাহ্ (সা) দু বার
বলেন ৷ বুখারী ও নাসাঈ আবদুর রাবযাক সুত্রে, আবদুল্লাহ ইবন উমার (বা ) থেকে এ হাদীছঢি
অনুরুপ বর্ণনা করেন ৷ ইবন ইসহাক বলেন ০; খালিদ যখন তার কর্মকাণ্ড শুরু করেন, যে দৃশ্য
দেখে জাহ্দাম বলেছিল, ওহে বনী জ্বযায়মা ! লড়াই বৃথ৷ গেল, তোমরা এখন যে অবস্থায়
পড়েছ আমি পুর্বেই সে ব্যাপারে তােমাদেরকে সতর্ক করেছিলাম ৷

ইবন ইসহাক বলেন০ আমার নিকট এ স০ বাদ পৌছেছে যে, ঐ দিনের ঘটনার ব্যাপারে
খালিদ ও আবদুর রহমান ইবন আওফের মধ্যে কথা ক৷ ৷টাকাটি হয় ৷ আবদুর রহমান খালিদকে
বলেছিলেন, তুমি ইসলামের মধ্যে এসে একটা জাহিলী যুগের কাজ করলে ৷ জবাবে খালিদ
বলেন : আমি তোমার পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছি ৷ আবদুর রহমান বললেন, তুমি মিথ্যা
বলছে৷ ৷ আমার পিতার হত্যাকারীকে তো আমি হত্যা করেছি ৷ তুমি বরং তোমার চাচ৷ ফাকিহ
ইবন মুগীরার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে৷ ৷ এ বিতণ্ডা শেষ পর্যন্ত তাদের মধ্যে তিক্ততার সৃষ্টি
করে ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর নিকট যখন এ সংবাদ পৌছলাে তখন তিনি বললেন :

প্রু১
“ ধীরে , খালিদ ! ধীরে ৷ আমার সাহাবীদের ব্যাপারে সাবধান আল্লাহ্র কসম , যদি তোমার

কাছে উহুদ পরিমাণও স্বর্ণ থাকে, আর তা তুমি আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দাও, তা হলেও তুমি
আমার সাহাবীদের এক সকাল কিৎবা এক বিকালের পুণ্য লাভেও সমর্থ হবে না ৷ ”

তারপর ইবন ইসহাক খালিদ ও আবদুর রহমানের মধ্যকার দ্বরুন্দুর মুল ঘটনা উল্লেখ করেন ৷
তিনি বলেন ঘ্র তিন ব্যক্তি যথা : ( ১ ) খালিদ ইবন ওয়ালীদের চাচা ফাকিহ ইবন মুপীর৷ ইবন
আবদুল্লাহ ইবন উমার ইবন মাখবুম, (২) আওফ ইবন আবদ আওফ ইবন আবদুল হারিছ ইবন
যুহ্রা ৷ আওফের সাথে তার পুত্র আবদুর রহমানও ছিল (৩) আফ্ফান ইবন আবুল আস ইবন
উমাইয়৷ ইবন আবদে শাম্স ৷ আফফানের সাথে তার পুত্র উছমানও ছিল ৷ উক্ত তিন ব্যক্তি


[مَا قِيلَ مِنَ الشِّعْرِ يَوْمَ الْفَتْحِ] فَصْلٌ مَا قِيلَ مِنَ الشِّعْرِ يَوْمَ الْفَتْحِ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَكَانَ جَمِيعُ مَنْ شَهِدَ فَتْحَ مَكَّةَ مِنَ الْمُسْلِمِينَ عَشْرَةَ آلَافٍ، مِنْ بَنِي سُلَيْمٍ سَبْعُمِائَةٍ، وَيَقُولُ بَعْضُهُمْ: أَلْفٌ. وَمِنْ بَنِي غِفَارٍ أَرْبَعُمِائَةٍ، وَمِنْ أَسْلَمَ أَرْبَعُمِائَةٍ، وَمِنْ مُزَيْنَةَ أَلْفٌ وَثَلَاثَةُ نَفَرٍ، وَسَائِرُهُمْ مِنْ قُرَيْشٍ وَالْأَنْصَارِ وَحُلَفَائِهِمْ وَطَوَائِفِ الْعَرَبِ مِنْ تَمِيمٍ وَقَيْسٍ وَأَسَدٍ. وَقَالَ عُرْوَةُ وَالزُّهْرِيُّ وَمُوسَى بْنُ عُقْبَةَ: كَانَ الْمُسْلِمُونَ يَوْمَ الْفَتْحِ الَّذِينَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اثْنَيْ عَشَرَ أَلْفًا. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَكَانَ مِمَّا قِيلَ مِنَ الشِّعْرِ فِي يَوْمِ الْفَتْحِ قَوْلُ حَسَّانَ بْنِ ثَابِتٍ عَفَتْ ذَاتُ الْأَصَابِعِ فَالْجِوَاءُ ... إِلَى عَذْرَاءَ مَنْزِلُهَا خَلَاءُ
পৃষ্ঠা - ৩৪৪৯
دِيَارٌ مِنْ بَنِي الْحَسْحَاسِ قَفْرٌ ... تُعَفِّيهَا الرَّوَامِسُ وَالسَّمَاءُ وَكَانَتْ لَا يَزَالُ بِهَا أَنِيسٌ ... خِلَالَ مُرُوجِهَا نَعَمٌ وَشَاءُ فَدَعْ هَذَا وَلَكِنْ مَنْ لِطَيْفٍ ... يُؤَرِّقُنِي إِذَا ذَهَبَ الْعِشَاءُ لِشَعْثَاءَ الَّتِي قَدْ تَيَّمَتْهُ ... فَلَيْسَ لِقَلْبِهِ مِنْهَا شِفَاءُ كَأَنَّ خَبِيئَةً مِنْ بَيْتِ رَأْسٍ ... يَكُونُ مِزَاجَهَا عَسَلٌ وَمَاءُ إِذَا مَا الْأَشْرِبَاتُ ذُكِرْنَ يَوْمًا ... فَهُنَّ لَطَيِّبِ الرَّاحِ الْفِدَاءُ نُوَلِّيهَا الْمَلَامَةَ إِنْ أَلَمْنَا ... إِذَا مَا كَانَ مَغْثٌ أَوْ لِحَاءُ وَنَشْرَبُهَا فَتَتْرُكُنَا مُلُوكًا ... وَأُسْدًا مَا يُنَهْنِهُنَا اللِّقَاءُ
পৃষ্ঠা - ৩৪৫০

বাণিজের উদ্দেশ্যে ইয়ামানে গমন করে ৷ বাণিজ্য শেষে তার৷ দেশের দিকে প্রত্যাবর্তন করে ৷
বনু জুযায়মার এক ব্যক্তি ইয়ামড়ানেগ্ গিয়ে মারা যায় ৷ তার মালামাল ওয়াবিছদেব নিকট পৌছে
দেওয়া র জন্যে ঐ তিন জন সাথে করে নিয়ে আসে ৷ত তারা মান নিয়ে জুযায়মা গোত্রে পৌছলে ঐ
মৃত ব্যক্তির ওয়া ৷রিছদের নিকট অর্পণ ৷করার পুর্বেই একই গোত্রের খ৷ লিদ ইবন হিশাম নামের এক
ব্যক্তি উক্ত মালামালের দাবী করে ৷ কিন্তু তারা তাকে মাল দিতে অস্বীকার করে ৷ ফলে উভয়ের
মধ্যে সংঘর্ষ ৰ্বাধে ৷ সংঘর্ষে আওফ ও ফাকিহ নিহত হয় এবং তাদের দৃ’জনের অর্থ-সম্পদ ও
তারা লুট করে নিয়ে যায় ৷ আওফের পুত্র আবদুর রহমান তার পিতার ঘাতক খালিদ ইবন
হিশামকে হত্যা করেত তার প্রতিশোধ নেন ৷ আফ্ফান ও তার পুত্র উছমান প্রাণে বেচে যান এবং
পালিয়ে মক্কায় চলে আসেন ৷ কুরায়শরা এ ঘটনা ৷র প্রতিশে ৷ ধ নেয়ার জন্যে বনু জুযায়মা র বিরুদ্ধে
যুদ্ধের পরিকল্পনা করে ৷ বনু জুযায়মা কুরায়শদের নিকট এই মর্মে ওযর পেশ করে সংবাদ পাঠায়
যে, আমাদের গোটা গোত্র ও নেতৃবৃন্দ তোমাদের লোকদের সংগে সংঘর্ষ ৰ্বাধায়নি ৷ তারা নিহত
দৃ’কুরায়শীর বক্তপণ পরিশোধ করে এবং তাদের অর্থসম্পদও ফিরিয়ে দেয় ৷ এভাবে একটি
ঘনায়মান যুদ্ধের অবসান ঘটে ৷

এ কারণেই খালিদ ইবন ওয়ালীদ আবদুর রহমান ইবন আওফকে বলেছিলেন, তোমার
পিতাকে বনু জুযায়মা হত্যা করেছিল, আজ আ ৷মি সেই হত আর প্ৰতিশোধ নিলাম ৷ আর আবদুর
রহমান তার জবাবে বলেছিলেন, আমার পিতার হত্যার প্রতিশোধ আমিই নিয়েছি এবং পিতার
ঘাতককে আমিই হত্যা করেছি ৷ খালিদ ইবন ওয়ালীদের দাবির প্রতিবাদ করে আবদুর রহমান
বলেন যে, সেতাে তার চাচা ফাকিহ ইবন মুগীরার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে ৷ কেননা, বনু
জুযায়মা তার চাচাকে হত্যা করে ও মালামাল কেড়ে নেয় ৷

বন্তুতপক্ষে খালিদ ও আবদুর রহমান প্রকৃত ব্রকেই নিজ নিজ ধারণার সঠিক ছিলেন ৷ তর্কের
ক্ষেত্রে এ জা ৷ভীয় বক্তব্য স্বাভাবিক ৷ কেননা, এ যুদ্ধে খালিদের উদ্দেশ্য ছিল ইসলামের ও
মুসলমানদের সাহায্য করা যদিও তার ঐ পদক্ষেপটি ছিল ভ্যুন ৷ এ ছাড়া খালিদ মনে করেছিলেন
যে, বনুজুযায়মার৷ “ধমা ম্ভরিত হয়েছি ৷ ধর্মান্তরিত হয়েছি” (াএ্া১ ৷এ্) বলে ইসলামকে
হেয় প্রতিপন্ন করছে ৷ এ কথার দ্বারা তার৷ ইসলাম গ্রহণ করেছে, খালিদ তা বুঝতে পারেন নি ৷
সে কারণে তিনি তাদের বিপুল সং খ্যক লোককে হত্যা করেন এর০ অবশিষ্টদের বন্দী করেন ৷
আবার বন্দী ৷দেব মধ্যে বেশীরভাগকে পরে হত্যা করে ফেলেন ৷ এতদৃসত্বেও বাসুলুল্লাহ্ (সা)
তাকে সেনাধ্যক্ষের পদ থেকে অপসারণ করেননি ,বরং পরবর্তী অভিযানের জন্যেও তাকে এ
পদেই বহাল রাখেন ৷ অবশ্য তার এ তৎপরতার জন্যেও তিনি তা ৷ল্লাহ্র নিকট নিজের দায়িত্ব মুক্তির
কথা ব্যক্ত করেন ৷ অপর দিকে ত ৷র ভুলের জন্যে রক্তপণ ও আর্থিক ক্ষতিপুরণ প্রদান করেন ৷
রাষ্ট্র প্রধান বা সেনা প্রধানের ভুলের ক্ষতিপুরণ তার নিজের অর্থ থেকে যাবে না, বায়তৃল-মাল
থেকে দেওয়া হবে ৷ এ ব্যাপাঝেউলামাদেব এক অ০ শের মত হল বায়তুল সাল থেকে দেওয়া
হবে ৷ খালিদের উপরোক্ত ঘটনায় রাসুলুল্লাহ্ (সা) কত র্তৃক ক্ষতিপুরণ আদায় করা ঐ সব আলিমের
মতের পক্ষে বলিষ্ঠ দলীল ৷ রিদ্দার যুদ্ধে খালিদ ইবন ওয়ালীদ মালিক ইবন নুওয়ায়রাকে হত্যা
করে তার শ্রী উম্মে তামীমকে নিজে গ্রহণ করলে উমার ইবন খাত্তাব (রা) খলীফ৷ আবু বকর


عَدِمْنَا خَيْلَنَا إِنْ لَمْ تَرَوْهَا ... تُثِيرُ النَّقْعَ مَوْعِدُهَا كَدَاءُ يُنَازِعْنَ الْأَعِنَّةَ مُصْغِيَاتٍ ... عَلَى أَكْتَافِهَا الْأَسَلُ الظِّمَاءُ تَظَلُّ جِيَادُنَا مُتَمَطِّرَاتٍ ... يُلَطِّمُهُنَّ بِالْخُمُرِ النِّسَاءُ فَإِمَّا تُعْرِضُوا عَنَّا اعْتَمَرْنَا ... وَكَانَ الْفَتْحُ وَانْكَشَفَ الْغِطَاءُ وَإِلَّا فَاصْبِرُوا لِجَلَادِ يَوْمٍ ... يُعِزُّ اللَّهُ فِيهِ مَنْ يَشَاءُ وَجِبْرِيلٌ رَسُولُ اللَّهِ فِينَا ... وَرُوحُ الْقُدْسِ لَيْسَ لَهُ كِفَاءُ وَقَالَ اللَّهُ قَدْ أَرْسَلْتُ عَبْدًا ... يَقُولُ الْحَقَ إِنْ نَفَعَ الْبَلَاءُ شَهِدْتُ بِهِ فَقُومُوا صَدِّقُوهُ ... فَقُلْتُمْ لَا نَقُومُ وَلَا نَشَاءُ وَقَالَ اللَّهُ قَدْ سَيَّرْتُ جُنْدًا ... هُمُ الْأَنْصَارُ عُرْضَتُهَا اللِّقَاءُ لَنَا فِي كُلِّ يَوْمٍ مِنْ مَعَدٍّ ... سِبَابٌ أَوْ قِتَالٌ أَوْ هِجَاءُ فَنُحْكِمُ بِالْقَوَافِي مَنْ هَجَانَا ... وَنَضْرِبُ حِينَ تَخْتَلِطُ الدِّمَاءُ أَلَا أَبْلِغْ أَبَا سُفْيَانَ عَنِّي ... مُغَلْغَلَةً. فَقَدْ بَرِحَ الْخَفَاءُ بِأَنَّ سُيُوفَنَا تَرَكَتْكَ عَبْدًا ... وَعَبْدَ الدَّارِ سَادَتُهَا الْإِمَاءُ هَجَوْتَ مُحَمَّدًا فَأَجَبْتُ عَنْهُ ... وَعِنْدَ اللَّهِ فِي ذَاكَ الْجَزَاءُ
পৃষ্ঠা - ৩৪৫১
أَتَهْجُوهُ وَلَسْتَ لَهُ بِكُفْءٍ ... فَشَرُّكُمَا لِخَيْرِكُمَا الْفِدَاءُ هَجَوْتَ مُبَارَكًا بَرًّا حَنِيفًا ... أَمِينَ اللَّهِ شَيْمَتُهُ الْوَفَاءُ أَمَنْ يَهْجُو رَسُولَ اللَّهِ مِنْكُمْ ... وَيَمْدَحُهُ وَيَنْصُرُهُ سَوَاءُ فِإِنَّ أَبِي وَوَالِدَهُ وَعِرْضِي ... لِعِرْضِ مُحَمَّدٍ مِنْكُمْ وِقَاءُ لِسَانِي صَارِمٌ لَا عَيْبَ فِيهِ ... وَبَحْرِي لَا تُكَدِّرُهُ الدِّلَاءُ قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: قَالَهَا حَسَّانُ قَبْلَ الْفَتْحِ. قُلْتُ: وَالَّذِي قَالَهُ مُتَوَجِّهٌ، لِمَا فِي أَثْنَاءِ هَذِهِ الْقَصِيدَةِ مِمَّا يَدُلُّ عَلَى ذَلِكَ، وَأَبُو سُفْيَانَ الْمَذْكُورُ فِي الْبَيْتِ هُوَ أَبُو سُفْيَانَ بْنُ الْحَارِثِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: وَبَلَغَنِي عَنِ الزُّهْرِيِّ أَنَّهُ قَالَ: «لَمَّا رَأَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ النِّسَاءَ يُلَطِّمْنَ الْخَيْلَ بِالْخُمُرِ، تَبَسَّمَ إِلَى أَبِي بَكْرٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ.» قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَقَالَ أَنَسُ بْنُ زُنَيْمٍ الدُّئِلِيُّ، يَعْتَذِرُ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِمَّا كَانَ قَالَ فِيهِمْ عَمْرُو بْنُ سَالِمٍ الْخُزَاعِيُّ - يَعْنِي لَمَّا جَاءَ يَسْتَنْصِرُ عَلَيْهِمْ، كَمَا تَقَدَّمَ -: أَأَنْتَ الَّذِي تُهْدَى مَعَدٌّ بِأَمْرِهِ ... بَلِ اللَّهُ يَهْدِيهِمْ وَقَالَ لَكَ اشْهَدِ وَمَا حَمَلَتْ مِنْ نَاقَةٍ فَوْقَ رَحْلِهَا ... أَبَرَّ وَأَوْفَى ذِمَّةً مِنْ مُحَمَّدِ
পৃষ্ঠা - ৩৪৫২

সিদ্দীক (বা) এর নিকট খ৷ লিদের অপসারণ দ বি করেন এবং বলেন৪ ৷দ্বুগ্র থ্রেপ্রু ঙ্;, ৷
-ত ৷র তরবাবির মধ্যে যুলুম আছে ৷ কিন্তু খলীফা আবুবকর (রা) তাকে অপসারণ করেননি এবং
বলেন০ : ৰু, হ্রস্পে ৷ শু ৫ ৰু৷ ৷ এ এে ৷ ১া — যে তরবারি আল্লাহ্ মুশরিকদের
উপর কােষমুক্ত করেছেন, সে৩ তরবারি অ ৷মি কোষবদ্ধ করবো না ৷
ইবন ইসহাক বলেনং : আমা র নিকট ইয়া কুব ইবন উতবা ইবন মুগীরা ইবন আখনাস যুহরীর

সুত্রে ইবন আবু হাদরাদ আসলামী থেকে বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি বলেন, একদা আমি খালিদ ইবন
ওয়ালীদের অশ্বারোহী বাহিনীর মধ্যে ছিলাম ৷ তখন আমার সমবয়সী বনু জুযায়মার এক যুবক-
যার হাত দু’পাছি রশি দিয়ে ঘাড়ের সাথে বাধা এবং তার থেকে তার দ্রেই কতিপয় মহিলা
সমবেত, এ অবস্থায় সে আমাকে সম্বোধন করে বললো : ওহে যুবক ৷ ন্ভ্রা৷মি বললাম, তুমি কি
চাও ? সে বললো, তুমি কি এই রশি ধরে আমাকে ঐ মহিলাদের কাছে নিয়ে যেতে পার ? তাদের
কাছে আমার কিছু প্রয়োজন আছে ৷ প্রয়োজন শেষে তুমি আবার ৰু মামাকে ফিরিয়ে আনবে ৷
তারপরে তোমাদের যা মনে চ ৷য় ৷তাই করবে ৷ আ ৷মি বললাম, আল্লাহ্র কলম, তৃমি যা চা ৷৷৩ইছো

তা একেবারে মামুলী ব্যাপার ৷ এরপর আমি রশি ধরে৩ তাকে নিয়ে গেলাম এব০ মহিলাদের
সামনে হাযির করলাম ৷ যে সেখানে দ৷ ৷ড়িয়ে বললো :


“আমার জীবনের শেষ প্রান্তে দা ৷ড়িয়ে তুমি শা ৷স্তিতে থ৷ ৷ক হে হুবায়শ ৷”

;:প্রুওা৷,া৷এ প্রুস্পে৷ হুব্লুৰুা৷ ;fl:: ড্রু ন্নুা: ট্রুাৰুন্১ ০ ;,৷ ৰুত্রু গু৷ ছুা , ণ্এ্ ৷
স্ট্ট
এএএে
এট্ট ৷ ,
ড্রুপ্রুট্রু০ ৷ৰু ৷ ট্রু,প্রুদ্বুন্ ;, ৷ ১৷ ৷াপ্রু৷ ৷ ন্; র্দুা £এে :স্পো ৷ প্লুাএ্ধ্রু০ ৷ ঞন্ন্
অর্থং (হায়রে হুবায়শ !)তু মি কি লক্ষ্য করনি, অ মি যখনই৫ আমাদেরকে খুজেছি, তখনই

পেয়েছি হয় হিলিয়ায়, না হয় পেয়েছি খাওয়ানিকে ৷

ঐ প্রেমিক কি কিছু পাওয়ার যোগ্য হয়নি, যে অন্ধকার রাত্রে ও প্রচন্ড গরমে সফরের কষ্ট
বরণ করেছে ?

আমার কোন অপরাধ নেই ৷ কেননা আমার লোকজন যখন একত্রে ছিল, তখন আমি
বলেছিলাম কোন একটা বিপদ ঘটার আগেই তুমি প্রেমের বদলা দাও ৷

আমি আরও বলেছিলাম আমাকে তুমি তা ৷৷লবাস র বিনিময় দাও, দুর্যোগ এসে দুরত্ব সৃষ্টি
ক ৷র আগেই ৷ কেননা, বিরহী বন্ধুর কারণে নিজ পরিবারের কর্তাও দুরে চলে যায় ৷

কেননা, আমি গোপন আমানত ফীস করে দিয়ে খিয়ানত করিনি ৷ আর তোমার পরে আর

কান সুন্দরীকে আমার চক্ষু( তোমার চেয়ে আকর্ষণীয় পায়নি ৷


أَحَثَّ عَلَى خَيْرٍ وَأَسْبَغَ نَائِلًا ... إِذَا رَاحَ كَالسَّيْفِ الصَّقِيلِ الْمُهَنَّدِ وَأَكْسَى لِبُرْدِ الْخَالِ قَبْلَ ابْتِذَالِهِ ... وَأَعْطَى لِرَأْسِ السَّابِقِ الْمُتَجَرِّدِ تَعَلَّمْ رَسُولَ اللَّهِ أَنَّكَ مُدْرِكِي ... وَأَنْ وَعِيدًا مِنْكَ كَالْأَخْذِ بِالْيَدِ تَعَلَّمْ رَسُولَ اللَّهِ أَنَّكَ قَادِرٌ ... عَلَى كُلِّ صِرْمٍ مُتْهِمِينَ وَمُنْجِدِ تَعَلَّمْ بِأَنَّ الرَّكْبَ رَكْبَ عُوَيْمِرٍ ... هُمُ الْكَاذِبُونَ الْمُخْلِفُو كُلِّ مَوْعِدِ وَنَبَّوْا رَسُولَ اللَّهِ أَنِّي هَجَوْتُهُ ... فَلَا حَمَلَتْ سَوْطِي إِلَيَّ إِذَنْ يَدِي سِوَى أَنَّنِي قَدْ قُلْتُ وَيْلُ امِّ فِتْيَةٍ ... أُصِيبُوا بِنَحْسٍ لَا بِطَلْقٍ وَأَسْعُدِ أَصَابَهُمُ مَنْ لَمْ يَكُنْ لِدِمَائِهِمْ ... كِفَاءً فَعَزَّتْ عَبْرَتِي وَتَبَلُّدِي وَإِنَّكَ قَدْ أَخْفَرْتَ إِنْ كُنْتَ سَاعِيًا ... بِعَبْدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ وَابْنَةِ مَهْوَدِ
পৃষ্ঠা - ৩৪৫৩
ذُؤَيْبٌ وَكُلْثُومٌ وَسَلْمَى تَتَابَعُوا ... جَمِيعًا فَإِنْ لَا تَدْمَعِ الْعَيْنُ أَكْمَدِ وَسَلْمَى وَسَلْمَى لَيْسَ حَيٌّ كَمِثْلِهِ ... وَإِخْوَتُهُ وَهَلْ مُلُوكٌ كَأَعْبُدِ فَإِنِّيَ لَا دِينًا فَتَقْتُ وَلَا دَمًا ... هَرَقْتُ تَبَيَّنْ عَالِمَ الْحَقِّ وَاقْصِدِ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَقَالَ بُجَيْرُ بْنُ زُهَيْرِ بْنِ أَبِي سُلْمَى فِي يَوْمِ الْفَتْحِ: نَفَى أَهْلَ الْحَبَلَّقِ كُلَّ فَجٍّ ... مُزَيْنَةُ غُدْوَةً وَبَنُو خُفَافِ ضَرَبْنَاهُمْ بِمَكَةَ يَوْمَ فَتْحِ النَّ ... بِيِّ الْخَيْرِ بِالْبِيضِ الْخِفَافِ صَبَحْنَاهُمْ بِسَبْعٍ مِنْ سُلَيْمٍ ... وَأَلْفٍ مِنْ بَنِي عُثْمَانَ وَافِ نَطَأْ أَكْتَافَهُمْ ضَرْبًا وَطَعْنًا ... وَرَشْقًا بِالْمُرَيَّشَةِ اللِّطَافِ تَرَى بَيْنَ الْصُفُوفِ لَهَا حَفَيْفًا ... كَمَا انْصَاعَ الْفُوَاقُ مِنَ الرِّصَافِ فَرُحْنَا وَالْجِيَادُ تَجُولُ فِيهِمْ ... بِأَرْمَاحٍ مُقَوَّمَةِ الثِّقَافِ فَأُبْنَا غَانِمِينَ بِمَا اشْتَهَيْنَا ... وَآبُوا نَادِمِينَ عَلَى الْخِلَافِ
পৃষ্ঠা - ৩৪৫৪
وَأَعْطَيْنَا رَسُولَ اللَّهِ مِنَّا ... مَوَاثِقَنَا عَلَى حُسْنِ التَّصَافِي وَقَدْ سَمِعُوا مَقَالَتَنَا فَهَمُّوا ... غَدَاةَ الرَّوْعِ مِنَّا بِانْصِرَافِ وَقَالَ ابْنُ هِشَامٍ: وَقَالَ عَبَّاسُ بْنُ مِرْدَاسٍ السُّلَمِيُّ فِي فَتْحِ مَكَّةَ: مِنَّا بِمَكْةَ يَوْمَ فَتْحِ مُحَمَّدٍ ... أَلْفٌ تَسِيلُ بِهِ الْبِطَاحُ مُسَوَّمُ نَصَرُوا الرَّسُولَ وَشَاهَدُوا آيَاتِهِ ... وَشِعَارُهُمْ يَوْمَ اللِّقَاءِ مُقَدَّمُ فِي مَنْزِلٍ ثَبَتَتْ بِهِ أَقْدَامُهُمْ ... ضَنْكٍ كَأَنَّ الْهَامَ فِيهِ الْحَنْتَمُ جَرَّتْ سَنَابِكَهَا بِنَجْدٍ قَبْلَهَا ... حَتَّى اسْتَقَامَ لَهَا الْحِجَازُ الْأَدْهَمُ اللَّهُ مَكَّنَهُ لَهُ وَأَذَلَّهُ ... حُكْمُ السُّيُوفِ لَنَا وَجَدٌّ مِزْحَمُ عَوْدُ الرِّيَاسَةِ شَامِخٌ عِرْنِينُهُ ... مُتَطَلِّعٌ ثُغَرَ الْمَكَارِمِ خِضْرِمُ وَذَكَرَ ابْنُ هِشَامٍ فِي سَبَبِ إِسْلَامِ عَبَّاسِ بْنِ مِرْدَاسٍ، أَنَّ أَبَاهُ كَانَ يَعْبُدُ صَنَمًا مِنْ حِجَارَةٍ يُقَالُ لَهُ: ضِمَارٌ. فَلَمَّا حَضَرَتْهُ الْوَفَاةُ أَوْصَاهُ بِهِ، فَبَيْنَمَا هُوَ
পৃষ্ঠা - ৩৪৫৫

তবে সমাজ সম্প্রদায়ের কারণে ভালবাসার কখনও বা সাময়িকভাবে ডাটা পড়তে পারে ৷ তবে
উভয় দিক থেকে ভালবাসা থাকলে কোন অসুবিধা হয় না ৷

কবিতা শোনার পর মহিলাটি বললোং আমি ৫৩ তা মাঝে মাঝে বিরতিসহ উনিশ বছর এবং
বিরতিহীনভা ৷৫ব আট বছর যাবত তোমার ডাকে সাড়া দিয়েছি ৷ আবু হাদরাদ বলেন, আমি
৫লাকটিকে সেখান থেকে ফিরিয়ে নিয়ে গেলাম ও৩ার গর্দান উড়িয়ে দিলাম ৷

ইবন ইসহাক বলেনং আবু ফারাস ইবন আবু সুনৃবুল৷ আসলাযী ব্ওর কতিপয় প্রত্যক্ষদর্শী
শায়খের উদ্ধৃতি ৩দিয়ে আমার নিকট বর্ণনা করেন, ঐ যুবকটির পর্দা ন যখন উড়িয়ে দেয়৷ হচ্ছিল,
তখন তার সেই প্রেমিকা সেখানে দ৷ ৷ড়ি৫য় তা’ প্রত্যক্ষ করছিল ৷ তারপর সে তার ৫প্ৰমি৫কর উপর
উপুড় হয়ে পড়ে এবং তাকে চুম্বন করতে করতে সেও সেখানে প্রাণ বিসর্জন দেয় ৷ হাফিয
বায়হাকী হুমায়দী সুত্রে — ইসাম মুযায়নী থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন : রাসুলুল্লাহ্ (না)
কোন অভিযানে সৈন্য প্রেবণকা৫ল উপদেশ দিতেন যে, কোথাও ৷ৰুপ্কান মসজিদ দেখলে কিৎবা
কোন যুয়ায্যিনের আযান শুনতে পেলে তথাকার কাউ৫কও হত্যা করবে না ৷ একবা৫রর ঘটনা ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) আমাদেরকে এক অভিযানে প্রেরণ করেন ৷ যাত্রাকালে তিনি আমাদেরকে অনুরুপ
নির্দেশ দিলেন ৷ আমরা তিহামা ৷ব দি৫ক৷ য ৷ত্রা করলাম ৷ পথিমধ্যে দেখলাম একজন পুরুষ একটি
মহিলা কা৫ফলার পশ্চাতে ৩ছুটছে ৷ আমরা তাকে ডেকে বললাম, ও৫হ, ইসলাম গ্রহণ কর ! সে
বললো, ইসলাম কী ? আমরা তাকে ইসলামের ব্যাখ্যা জানালে ৫স৩ তা ৷বুঝতে ব্যর্থ হলো ৷ যে
আমাদের কাছে জিজ্ঞেস করলো ৷ ৫৩ামর৷ যা কর, আমি যদি৩ ৷ ৷ন৷ করি ৫তব আমার কী হবে ?
আমরা বললাম, তা হলে আমরা তোমাকে হত্যা করবো ৷ তখন সে বললো, আমাকে ঐ মহিলা
কা৫ফলার সাথে মিলিত হওয়ার এবন্টু অবকাশ দেবেন কি ? আমরা বললাম, হীা, তোমাকে
অবকাশ দেওয়া হলো ৷ তবে তুমি যেতে থাক ৷ আমরাও তোমার কাছে আসছি ৷ বর্ণনাকারী
বলেন, ৫লাকটি যেতে ৫য৫ত মহিলা কা৫ফলার নাগাল ৫পল ৷ সেত তাদের একজনকে উদ্দেশ্য
করে বললো : তুমি সু৫খ থাক, আমার
আবু ফুরিয়ে যাওয়ার পুর্বে ৷ অপরজন বললো , বিরতিসহ উনিশ বছর এবং বিরতিহীন আট বছর
(এর প্রেম বিনিময় নিয়ে) তুমিও শান্তি৫ত থাক ৷ বংনািকারী এরপর উপরোল্লিখিত কবিতা চোৰুগ্লু
এ এ৫১;৷ ৷ ষ্ ন্ন্ন্ ন্া৷ , ১৷ ৷ পর্যন্ত উল্লেখ করলেন ৷ এরপর ৫লাকটি সেখান থেকে ফিরে
এসে আমাদেরকে বললোং : এবার তোমাদের যা ইচ্ছা ৷করতে পার ৷ আমরা তখন অগ্রসর হয়ে
তার গর্দান উড়িয়ে দিলাম ৷ এ সময় ঐ মহিলাটিার হাওদ৷ থেকে বেরিয়ে এসে ৫লাকটির
দেহের উপর উপুড় হয়ে পড়লো এবং এ অবস্থায়ই৩ ৷ তার মৃত্যু হয়ে গেল ৷ এরপর ইমাম বায়হাকী
আবুআবদৃর রহমান নাসাঈ সুত্রে ইবন আব্বাস (রা) থেকে বর্ণনা করেন ৷ রাসুলুল্লাহ্
(সা) একবার এক অভিযানে একটি ক্ষুদ্র সেনর্দুাদল প্রেরণ করেন ৷ সে অভিযানে তারা প্রচুর
পনীমত লাভ করেন ৷ আটককৃত বন্দীদের মধ্যে এমন একজন লোক ছিল , যে মুসলিম সৈন্যদের
নিকট নিবেদন করলো, আমি তোমাদের শত্রুপক্ষের লোক নই ৷ আমি এখানকার এক মহিলা৫ক
ভালবাসি৩ ৷৩ার সাথে মিলিত হওয়া র উদ্দেশ্যে এখানে এসেছি ৷ সুতরাং আমাকে একটু অবকাশ
দাও, আমি তাকে শেষ বারের মত একটি বার দেখে আমি ৷ তারপরে তোমাদের যা মনে চায় তা


يَوْمًا يَخْدِمُهُ إِذْ سَمِعَ صَوْتًا مِنْ جَوْفِهِ وَهُوَ يَقُولُ: قُلْ لِلْقَبَائِلِ مِنْ سُلَيْمٍ كُلِّهَا ... أَوْدَى ضِمَارُ وَعَاشَ أَهْلُ الْمَسْجِدِ إِنَّ الَّذِي وَرِثَ النُّبُوَّةَ وَالْهُدَى ... بَعْدَ ابْنِ مَرْيَمَ مِنْ قُرَيْشٍ مُهْتَدِي أَوْدَى ضِمَارُ وَكَانَ يُعْبَدُ مَرَّةً ... قَبْلَ الْكِتَابِ إِلَى النَّبِيِّ مُحَمَّدِ قَالَ: فَحَرَّقَ عَبَّاسٌ ضِمَارًا، ثُمَّ لَحِقَ بِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَسْلَمَ. وَقَدْ تَقَدَّمَتْ هَذِهِ الْقِصَّةُ بِكَمَالِهَا فِي بَابِ هَوَاتِفِ الْجَانِّ، مَعَ أَمْثَالِهَا وَأَشْكَالِهَا، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ وَالْمِنَّةُ.