قصة صالح نبي ثمود عليه الصلاة والسلام
قصته مع قومه والمعجزة التي أيده الله بها
পৃষ্ঠা - ৩১৩
অবতরণ করত ৷ যেদিন যে পানি পান করত সেদিন কুদ্বুপর সমস্ত পানি নিঃশেষ করে ফেলত ৷
তাইর্চু সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের পালার দিনে পরের দিনের জন্যে প্রয়োজনীয় পানি উত্তোলন
করে রখেত ৷ কথিত আছে যে, সম্প্রদায়ের দোকড্ডা ঐ উটনীটির দুধ পর্যাপ্ত পরিমাণ পান
করত ৷ (এ উটনীটির জন্যে রয়েছে পানি পানের
’ ^ এবংপ্ তোমাদের জন্যেও রয়েছে পানি পানের নির্দিষ্ট দিন) ৷ আন্নাহ্ বলেন : ৷পু ৷
ন্ন্ এে ৷ ৷ ৰুা, (আমি এ ঞ্জো পাঠিয়েহি তাদের মোঃ ৷ষ্াদ্যে) প্যাণা এই
যে, তারা কি এতে গ্মাস মানে না কি দ্দৌ করে ৷ আর ধ্কুস্ত ন্তে এই যে তারা কি
স্কো ষ্৷ অ্যাং মা মোঃ ৷ ;’; ণ্া৷ (মমএর তুমি ষ্জ্যো আচরণের ণ্ৰি ষ্দ্যে
শো এবং জ্যো ণাৰ্ ৷ $’ ৷ ’, (এবং ধৈর্থ ধ্ারণ কর) মোঃ যে fl আসে তা সহ্য
করাজােজ্যো-
,: ন্ন্ণ্ শুর্দু (এবং তাদেরকে ৰ্;া৷ঙ্গিষ্মে দাও যে তাদের মধ্যে পানি ৰ্ষ্ন নির্ধারিত
ৎ পাণির র্সাষ্াদ্ধ৷ স্ন্যে মোঃ লোঃ হয়ে মোঃ ৷ (সুরা খ্যাঃ : ২ ৭ ২৮)
দীর্ঘ দিন মারষ্ এ অরস্থা চলতে থাকার সম্প্রদায়ের সোঙ্কের৷ অ’ধের্য হয়ে পড়ে ৷ এর
থেকে নিকুতি দাসে৷ ষ্ান্যে তারা একদা সমবেত হয় ও পরামর্শ করে ৷ তারা সমিণিততাবে এই
সিদাষ্ করে যে, উষ্মীটিষ্কে হত্যা করতে হবে ৷ এর ধ্ণে তারা ঞ্জোঢির করল থেকে নিঙ্কুতি
পাবে এবং সমস্ত পানির উপর পুর্ণ কর্তৃত্ব তাদের প্রতিষ্ঠিত হবে ৷ শয়তান তাদেরকে এ কাজের
যুক্তি ও সুফ্যা প্রদর্শন করল ৷ আল্লাহর বাণী :
াদ্বুৰুও;;১
ঙ্ওছুট্রু,া
অতঃপর তারা সেই উটনীটি বধ করে এবং আল্লাহর আদেশ অমান্য করে এবং বলে,
হে সাণিহ্! তুমি রাসুল হয়ে থাকলে আমাদ্যেকেণ্ যার ভয় মোঃ তা নিয়ে এসো ৷
(সুরা অড়ারাক : ৭৭)
যে সোক উটনী হত্যার দায়িত্ব গ্রহ ৷ করে তার নাম কিদার ইবন সালিফ ইবন জানদাষ্-
সে ইিস সম্প্রদায়ের অন্যতম নেতা ৷ সে ছিল গৌরবর্ণ, নীল চোখ ও শিক্ষা চুল বি০িষ্টি ৷ কথিত
মতে, সে দাি মালিক-এর যারজ সন্তান ৷ সায়বান নামক এক ব্যক্তির ঔরসে তার জন্ম হয় ৷
কিংার একা হত্যা করলেও যেহেতু সম্প্রদায়ের সকলের ঐকমত্যে করেছিল তাই হত্যা করার
দায়িত্ব সবার প্রতি আরোপিত হয়েছে ৷
ইৰ্ন আমীর (র) প্রমুখ মুফাসৃসির লিখেছেন : ছামুদ সম্প্রদায়ের দুই মহিলা একজনের
নাম সাদুক ৷ সে মাহ্য়া ইবন যুহায়র ইবন মুখতাব্রের কন্যা এবং প্রচুর ধন-সষ্পদ ও বংশীয়
ৰুগৌরবের অধিকারী ৷ তার স্বামী ইসলাম গ্রহণ করে ৷ ফলে শ্রী তাকে ত্যাগ করে এবং নিজের
চাচাত তাই মিসৃৱা ইবন মিহ্রাজ ইবন মাহ্য়াকে বলে, যদি তুমি উটনীটি হত্যা করতে পার,
তবে তোমাকে আমি বিবাহ করব ৷ অপর মইিলাটি হিল উনায়যা ৰিনত গুনায়ম ইবন মিজলড়ায,
তাকেউষ্মে উহমান বলে ডাকা হতো ৷ মহিসড়াটি ছিল বৃদ্ধা এবং কাফির ৷ তার স্বামী ছিল
সম্প্রদায়ের অন্যতম সর্দার যুওয়ড়ার ইবন আমর ৷ এই স্বামীর ঔরসে তার চারটি কন্যা ছিল ৷
رَجُلَانِ أَحَدُهُمَا أُحَيْمِرُ ثَمُودَ الَّذِي عَقَرَ النَّاقَةَ، وَالَّذِي يَضْرِبُكَ يَا عَلِيُّ عَلَى هَذَا - يَعْنِي قَرْنَهُ - حَتَّى تَبْتَلَّ مِنْهُ هَذِهِ» . يَعْنِي لِحْيَتَهُ رَوَاهُ ابْنُ أَبِي حَاتِمٍ. وَقَالَ تَعَالَى: {فَعَقَرُوا النَّاقَةَ وَعَتَوْا عَنْ أَمْرِ رَبِّهِمْ وَقَالُوا يَا صَالِحُ ائْتِنَا بِمَا تَعِدُنَا إِنْ كُنْتَ مِنَ الْمُرْسَلِينَ} [الأعراف: 77] . فَجَمَعُوا فِي كَلَامِهِمْ هَذَا بَيْنَ كُفْرٍ بَلِيغٍ مِنْ وُجُوهٍ؛ مِنْهَا أَنَّهُمْ خَالَفُوا اللَّهَ وَرَسُولَهُ فِي ارْتِكَابِهِمُ النَّهْيَ الْأَكِيدَ فِي عَقْرِ النَّاقَةِ الَّتِي جَعَلَهَا اللَّهُ لَهُمْ آيَةً، وَمِنْهَا أَنَّهُمُ اسْتَعْجَلُوا وُقُوعَ الْعَذَابِ بِهِمْ فَاسْتَحَقُّوهُ مِنْ وَجْهَيْنِ؛ أَحَدُهُمَا: الشَّرْطُ عَلَيْهِمْ فِي قَوْلِهِ: {وَلَا تَمَسُّوهَا بِسُوءٍ فَيَأْخُذَكُمْ عَذَابٌ قَرِيبٌ} [هود: 64] . وَفِي آيَةٍ " عَظِيمٌ ". وَفِي الْأُخْرَى " أَلِيمٌ ". وَالْكُلُّ حَقٌّ. وَالثَّانِي: اسْتِعْجَالُهُمْ عَلَى ذَلِكَ. وَمِنْهَا أَنَّهُمْ كَذَّبُوا الرَّسُولَ الَّذِي قَدْ قَامَ الدَّلِيلُ الْقَاطِعُ عَلَى نُبُوَّتِهِ وَصِدْقِهِ، وَهُمْ يَعْلَمُونَ ذَلِكَ عِلْمًا جَازِمًا، وَلَكِنْ حَمَلَهُمُ الْكُفْرُ وَالضَّلَالُ وَالْعِنَادُ عَلَى اسْتِبْعَادِ الْحَقِّ، وَوُقُوعِ الْعَذَابِ بِهِمْ. قَالَ اللَّهُ تَعَالَى: {فَعَقَرُوهَا فَقَالَ تَمَتَّعُوا فِي دَارِكُمْ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ ذَلِكَ وَعْدٌ غَيْرُ مَكْذُوبٍ} [هود: 65] . وَذَكَرُوا أَنَّهُمْ لَمَّا عَقَرُوا النَّاقَةَ كَانَ أَوَّلَ مَنْ سَطَا عَلَيْهَا قُدَارُ بْنُ سَالِفٍ لَعَنَهُ اللَّهُ فَعَرْقَبَهَا فَسَقَطَتْ إِلَى الْأَرْضِ، ثُمَّ ابْتَدَرُوهَا بِأَسْيَافِهِمْ يُقَطِّعُونَهَا، فَلَمَّا عَايَنَ ذَلِكَ سَقْبُهَا، وَهُوَ وَلَدُهَا شَرَدَ عَنْهُمْ فَعَلَا أَعْلَى الْجَبَلِ هُنَاكَ، وَرَغَا ثَلَاثَ مَرَّاتٍ؛ فَلِهَذَا قَالَ لَهُمْ صَالِحٌ: {تَمَتَّعُوا فِي دَارِكُمْ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ} [هود: 65] . أَيْ غَيْرَ يَوْمِهِمْ ذَلِكَ، فَلَمْ يُصَدِّقُوهُ أَيْضًا فِي هَذَا الْوَعْدِ الْأَكِيدِ، بَلْ لَمَّا أَمْسَوْا هَمُّوا بِقَتْلِهِ، وَأَرَادُوا فِيمَا يَزْعُمُونَ أَنْ يُلْحِقُوهُ بِالنَّاقَةِ {قَالُوا تَقَاسَمُوا بِاللَّهِ لَنُبَيِّتَنَّهُ وَأَهْلَهُ} [النمل: 49] . أَيْ لَنَكْبِسَنَّهُ فِي دَارِهِ مَعَ أَهْلِهِ فَلَنَقْتُلَنَّهُ، ثُمَّ نَجْحَدَنَّ قَتْلَهُ، وَنُنْكِرَنَّ ذَلِكَ إِنْ طَالَبَنَا أَوْلِيَاؤُهُ بِدَمِهِ؛ وَلِهَذَا قَالُوا: {ثُمَّ لَنَقُولَنَّ لِوَلِيِّهِ مَا شَهِدْنَا مَهْلِكَ أَهْلِهِ وَإِنَّا لَصَادِقُونَ} [النمل: 49] . وَقَالَ اللَّهُ تَعَالَى: