আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة خمس من الهجرة النبوية

غزوة الخندق

مقتل خالد بن سفيان ابن نبيح الهذلي

পৃষ্ঠা - ২৯৯৭

আমি বলি, হতে পারে আবন্মোহ্ ইবন আতীক যখন সিড়ি থেকে পড়ে যান তখন তার পায়ের
জোড়া স্থানচ্যুত হয় , গোড়ালি ভেঙ্গে যায় এবং পায়েও মােচড় লাগে; কিন্তু যখন তা বেধে দেয়া
হয় তখন ব্যথা দুর হয়ে যায় এবং চলাচলে আর কোন কষ্ট অবশিষ্ট থাকেনি ৷ কারণ , ব্যাপারটি
খুবই স্বাভাবিক এবং অতি স্পষ্ট ৷ তিনি যখন হীটা-চলার অভিপ্রায় করেন তখন এজন্য তাকে
সাহায্য করা হয় ৷ কারণ, এর মধ্যে নিহিত রয়েছে কল্যাণকর জিহাদ ৷ তারপর তিনি যখন রাসুল
করীম (না)-এর নিকট পৌছেন এবং তিনি স্বস্থি ফিরে পান তখন পুনরায় ব্যথা ফিরে আসে এবং
তিনি পা ছড়িয়ে দিলে রাসুল করীম (না) তাতে হাত বুলিয়ে দেন ৷ ফলে অসুবিধা দুর হয়ে যায়
এবং ভবিষ্যতে দেখা দিতে পারে এমন বথােও আর অবশিষ্ট জ্জি না ৷ এভা৷:ব উভয় বর্ণনার মধ্যে
সামঞ্জস্য সাধিত হয় ৷ আল্লাহ-ই ভাল জানেন ৷ মুসা ইবন উক্বা তদীয় মগাষী’ গ্রান্থ ইবন
ইসহাক অনুরুপ বর্ণনা করেছেন এবং ইব্রাহীম ও আবু উবায়দের মড়াতা তিনিও তাদের এ
অভিযানে অংশ গ্রহণকারী সাহাবীগা;ণর নাম উল্লেখ করেছেন ৷

খালিদ ইবন সুফিরান হুযালনী হত্যার ঘটনা

হাফিয বায়হাকী (র) দালাইল গ্রন্থে আবু রাফি এর হত্যার ঘটনা উল্লেখ করার পর ইমাম
আহমদ (র)-এর বরাতে ইয়াকুব আবদুল্লাহ ইবন উনাইস তদীয় পিতা সুত্রে বর্ণনা করে
বলেন

রাসুল করীম (সা) আমাকে ডেকে বললেন : আমি জানতে পেয়েছি যে, খালিদ ইবন
সুফিয়ান ইবন নাবীহ্ হুযালী আমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে প্রবৃত্ত হওয়ার জন্য লোকজনকে সমবেত
করেছে ৷ এখন সে উরানা’ নামক স্থানে অবস্থান করছে ৷ তুমি সেখানে গিয়ে তাকে হত্যা কর ৷
তিনি নিবেদন করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! আমার জন্য তার কিছু বৈৰিষ্ট্য উল্লেখ করুন যাতে আমি
তাকে চিনতে পারি ৷ তিনি বললেন, তুমি যখন তাকে দেখবে, তখন লক্ষ্য করবে যে, সে কম্পন
ব্যাধিতে আক্রান্ত আছে ৷ তিনি বলেন, আমি তলওয়ার কােষবদ্ধ করে উরানায় তার কাছে গিয়ে
পৌছি ৷ তখন ছিল আসরের নামায়ের সময় ৷ রাসুল (না) তার কম্পনের যে বর্ণনা দেন, আমি
তাকে তেমনটিই পেলাম ৷ তখন যে স্তীদেরকে নিয়ে বাসন্থানের সন্ধানে ছুটাছুটি করছিল ৷ আমি
তার দিকে এগিয়ে যাই ৷ আমার আশংকা হয় যে, আমার এবং তার মধ্যে ধস্তাধ্স্তি হতে পারে ৷
যা আমাকে যথাসময়ে সালাত আদায় থেকে বিরত রাখতে পারে ৷ তাই আমি তার দিকে হাটতে
হাটতে ইশাৱায় সালাত আদায় করলাম ৷ মাথার ইশাৱায় আমি রুকু সিজদা আদায় করছিলাম ৷
আমি তার কাছে পৌছলে সে জিজ্ঞেস করলো কে ৷ আমি বললাম, আমি একজন আরব ৷ এ
ব্যক্তির উপর হামলা চালানোর উদ্দেশ্যে আপনার লোকজন সমবেত করার কথা শুনতে পেয়ে এ
উদ্দেশ্যে আপনার কাছে এসেছি ৷ সে বললো, হ্যা, আমিতো সে চেষ্টায় প্রবৃত্ত আছি ৷ আমি কিছু
দুর তার সঙ্গে অগ্রসর হই ৷ সুযোগ বুঝে আমি তরবারি চালিয়ে তাকে হত্যা করি এবং তার
ত্রীদেরকে সেখানে ফেলে রেখে বেরিয়ে আসি ৷ তার ত্রীরা তার জন্য বিলাপ করছিল ৷ আমি রাসুল
করীম (সা)এর নিকট এগিয়ে গেলে আমাকে দেখে তিনি বলেন : ৰুৰু,পু ৷ াদ্বু ৷ চেহারা এতো
দেখছি সফল হোক ৷ কর্ম সিদ্ধ হয়েছেত ? তিনি বলেন, আমি বললাম , ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ৷ আমি
তাকে হত্যা করেছি ৷ তিনি বললেন, সত্য বলছ ৷ এরপর রাসুলুল্লাহ্ আমার পাশে দাড়ালেন এবং


[مَقْتَلُ خَالِدِ بْنِ سُفْيَانَ ابْنِ نُبَيْحٍ الْهُذَلِيِّ] ذَكَرَهُ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ فِي " الدَّلَائِلِ " تِلْوَ مَقْتَلِ أَبِي رَافِعٍ. قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ، حَدَّثَنَا أَبِي، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرِ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنِ ابْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «دَعَانِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: " إِنَّهُ قَدْ بَلَغَنِي أَنَّ خَالِدَ بْنَ سُفْيَانَ بْنِ نُبَيْحٍ الْهُذَلِيَّ يَجْمَعُ لِيَ النَّاسَ لِيَغْزُوَنِي وَهُوَ بِعُرَنَةَ، فَأْتِهِ فَاقْتُلْهُ " قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، انْعَتْهُ لِي حَتَّى أَعْرِفَهُ. قَالَ: " إِذَا رَأَيْتَهُ وَجَدْتَ لَهُ قُشَعْرِيرَةً ". قَالَ: فَخَرَجْتُ مُتَوَشِّحًا سَيْفِي حَتَّى وَقَعْتُ عَلَيْهِ، وَهُوَ بِعُرَنَةَ مَعَ ظُعُنٍ يَرْتَادُ لَهُنَّ مَنْزِلًا، وَحِينَ كَانَ وَقْتُ الْعَصْرِ، فَلَمَّا رَأَيْتُهُ وَجَدْتُ مَا وَصَفَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنَ الْقُشَعْرِيرَةِ، فَأَقْبَلْتُ نَحْوَهُ، وَخَشِيتُ أَنْ يَكُونَ بَيْنِي وَبَيْنَهُ مُجَاوَلَةٌ تَشْغَلُنِي عَنِ الصَّلَاةِ، فَصَلَّيْتُ وَأَنَا أَمْشِي نَحْوَهُ أُومِئُ بِرَأْسِي لِلرُّكُوعِ وَالسُّجُودِ فَلَمَّا انْتَهَيْتُ إِلَيْهِ قَالَ: مَنِ الرَّجُلُ؟ قُلْتُ: رَجُلٌ مِنَ الْعَرَبِ سَمِعَ
পৃষ্ঠা - ২৯৯৮
بِكَ وَبِجَمْعِكَ لِهَذَا الرَّجُلِ، فَجَاءَكَ لِذَلِكَ، قَالَ: أَجَلْ، إِنَّا فِي ذَلِكَ. قَالَ: فَمَشَيْتُ مَعَهُ شَيْئًا حَتَّى إِذَا أَمْكَنَنِي حَمَلْتُ عَلَيْهِ السَّيْفَ حَتَّى قَتَلْتُهُ، ثُمَّ خَرَجْتُ وَتَرَكْتُ ظَعَائِنَهُ مُكِبَّاتٍ عَلَيْهِ، فَلَمَّا قَدِمْتُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَرَآنِي قَالَ: " أَفْلَحَ الْوَجْهُ " قَالَ: قُلْتُ: قَتَلْتُهُ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ: " صَدَقْتَ ". قَالَ: ثُمَّ قَامَ مَعِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَدَخَلَ فِي بَيْتِهِ فَأَعْطَانِي عَصًا فَقَالَ: " أَمْسِكْ هَذِهِ عِنْدَكَ يَا عَبْدَ اللَّهِ بْنَ أُنَيْسٍ " قَالَ: فَخَرَجْتُ بِهَا عَلَى النَّاسِ، فَقَالُوا: مَا هَذِهِ الْعَصَا؟ قَالَ: قُلْتُ: أَعْطَانِيهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَمَرَنِي أَنْ أُمْسِكَهَا. قَالُوا: أَوَلَا تَرْجِعُ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَتَسْأَلَهُ عَنْ ذَلِكَ؟ قَالَ: فَرَجَعْتُ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، لِمَ أَعْطَيْتَنِي هَذِهِ الْعَصَا؟ قَالَ: " آيَةٌ بَيْنِي وَبَيْنَكَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، إِنَّ أَقَلَّ النَّاسِ الْمُتَخَصِّرُونَ يَوْمَئِذٍ ". قَالَ: فَقَرَنَهَا عَبْدُ اللَّهِ بِسَيْفِهِ، فَلَمْ تَزَلْ مَعَهُ حَتَّى إِذَا مَاتَ أُمِرَ بِهَا فَضُمَّتْ فِي كَفَنِهِ، ثُمَّ دُفِنَا جَمِيعًا» ثُمَّ رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ، عَنْ يَحْيَى بْنِ آدَمَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ إِدْرِيسَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جَعْفَرِ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنْ بَعْضِ وَلَدِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ - أَوْ قَالَ: عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ، فَذَكَرَ نَحْوَهُ. وَهَكَذَا رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ، عَنْ أَبِي مَعْمَرٍ، عَنْ عَبْدِ الْوَارِثِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جَعْفَرٍ، عَنِ ابْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ
পৃষ্ঠা - ২৯৯৯

আমাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি গৃহে প্রবেশ করলেন ৷ আমার হাতে একটা লাঠি দিয়ে বললেন : হে
আবদুল্লাহ্ ইবন উনাইস! এটি তোমার কাছে রাখবে ৷ তিনি বলেন, লাঠিটি নিয়ে জনসমক্ষে
উপস্থিত হলে লোকজন জিজ্ঞেস করে , এ লাঠির ব্যাপারটি কি ? আমি বললাম : রাসুল (সা)
আমাকে এটি দিয়ে বলেছেন যে, এটি তোমার কাছে রাখবে তারা বললো : তুমি কি রাসুল
করীম (না)-এর কাছে ফিরে নিয়ে এ সম্পর্কে তাকে জিজ্ঞেস করবে না ? তিনি বলেন, আমি
রাসুল করীম (সা)-এর নিকট ফিরে গিয়ে আরয করলাম : ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! আমাকে কেন এটি
দিয়েছেন ? তিনি বললেন, কিয়ামতের দিন এ লাঠি তোমার আর আমার মধ্যে নিদর্শন হবে,
সেদিন খুব কম লোকই এমন সৌভাগ্য লাভ করবে ৷ যারা এরুপ লহৃঠির উপর ভর করে আসবে ৷
তিনি বলেন, আবদুল্লাহ এ লাঠিটি আমৃভ্যু তার তরবারির সঙ্গে রাখেন ৷ এটি কাফনের সঙ্গে যুক্ত
করা হয় এবং একই সাথে দুটিই দাফন করা হয় ৷ ইমাম আহমদ (র) ইয়াহ্ইয়া ইবন আদম —
আবদুল্লাহ ইবন উনাইস সুত্রে হাদীছটি বনাি করেছেন ঞান্; ইমাম আবু দাউদ (র) আবুমামার
আবদুল্লাহ ইবন উমাইস তদীয় পিতার সুত্রে অনুরুপভাবে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন ৷
অনুরুপভাবে হাকিম বায়হাকী (র) ও মুহাম্মাদ ইবন সালামা আবদুল্লাহ ইবন উনইিস সুত্রে
হাদীছটি বর্ণনা করেন ৷ উপরন্তু উরওয়া ইবন যুবায়র এবং মুসা ইবন উকবাও তদীয় মাগাযী গ্রন্থে
মুরসালভাবে ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন ৷ আল্লাহ্ই ভাল জানেন ৷

ইবন হিশামের বর্ণনা মতে আবদুল্লাহ্ ইবন উনাইস খালিদ ইবন সুফিয়ানের হত্যা সম্পর্কে
নিম্নোক্ত কবিতা আবৃত্তি করেন :



ঞ-এে প্রুএ্যা ;)ৰুএ ষ্া এ্যা১

আমি ইবন ছাওরকে উদ্রী শাবকের ন্যায় পতিত ছেড়ে এসেছি, আর তার চার পাশে

বিলাপরতা নারীরা বস্ত্র বিদীর্ণ করছিল ৷

আমি তার উপর হামলা চালাই হিন্দুস্তানী চকচকে তরবারি দ্বারা তার আর আমার পশ্চাতে

ছিল রমণীকুল ৷

আমি তাকে বলছিলাম যখন তরবারি তার মস্তক চুর্ণ করছিল, আমি হলাম উনাইস তনয়,

অশ্বারোহী কুলীন বংশের সন্তান ৷

আমি এমন লোকের সন্তান, যাকে মর্যাদা দানে কালের প্রবাহ কোন কার্পণ্য করেনি, আমি

ণ্এষ্এ-ষ্ন্
হুব্রা;প্রু
শ্রো
;এস্ত,

প্রশস্ত আঙ্গিনা বিশিষ্ট ঘরের সন্তান আমি নই কৃপণ ৷




أُنَيْسٍ، عَنْ أَبِيهِ، فَذَكَرَ نَحْوَهُ. وَرَوَاهُ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ، مِنْ طَرِيقِ مُحَمَّدِ بْنِ سَلَمَةَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جَعْفَرِ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ، عَنْ أَبِيهِ فَذَكَرَهُ. وَقَدْ ذَكَرَ نَحْوَهُ عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ، وَمُوسَى بْنُ عُقْبَةَ فِي " مَغَازِيهِمَا " مُرْسَلَةً فَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: وَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُنَيْسٍ فِي قَتْلِهِ خَالِدَ بْنَ سُفْيَانَ: تَرَكْتُ ابْنَ ثَوْرٍ كَالْحُوَارِ وَحَوْلَهُ ... نَوَائِحُ تَفْرِي كُلَّ جَيْبٍ مُقَدَّدِ تَنَاوَلْتُهُ وَالظُّعْنُ خَلْفِي وَخَلْفَهُ ... بِأَبْيَضَ مِنْ مَاءِ الْحَدِيدِ مُهَنَّدِ عَجُومٍ لِهَامِ الدَّارِعِينَ كَأَنَّهُ ... شِهَابُ غَضًى مِنْ مُلْهِبٍ مُتَوَقِّدِ أَقُولُ لَهُ وَالسَّيْفُ يَعْجُمُ رَأْسَهُ ... أَنَا ابْنُ أُنَيْسٍ فَارِسًا غَيْرَ قُعْدُدِ أَنَا ابْنُ الَّذِي لَمْ يُنْزِلِ الدَّهْرُ قَدْرَهُ ... رَحِيبُ فَنَاءِ الدَّارِ غَيْرُ مُزَنَّدِ
পৃষ্ঠা - ৩০০০
وَقُلْتُ لَهُ خُذْهَا بِضَرْبَةِ مَاجِدِ حَنِيفٍ عَلَى دِينِ النَّبِيِّ مُحَمَّدِ ... وَكُنْتُ إِذَا هَمَّ النَّبِيُّ بِكَافِرٍ سَبَقْتُ إِلَيْهِ بِاللِّسَانِ وَبِالْيَدِ قُلْتُ: عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُنَيْسِ بْنِ أَسْعَدَ بْنِ حَرَامٍ، أَبُو يَحْيَى الْجُهَنِيُّ، صَحَابِيٌّ مَشْهُورٌ كَبِيرُ الْقَدْرِ، كَانَ فِيمَنْ شَهِدَ الْعَقَبَةَ، وَشَهِدَ أُحُدًا وَالْخَنْدَقَ وَمَا بَعْدَ ذَلِكَ، وَتَأَخَّرَ مَوْتُهُ بِالشَّامِ إِلَى سَنَةِ ثَمَانِينَ عَلَى الْمَشْهُورِ وَقِيلَ: تُوُفِّيَ سَنَةَ أَرْبَعٍ وَخَمْسِينَ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَدْ فَرَّقَ عَلِيُّ بْنُ الْمَدِينِيِّ وَخَلِيفَةُ بْنُ خَيَّاطٍ بَيْنَهُ وَبَيْنَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ أَبِي عِيسَى الْأَنْصَارِيِّ، الَّذِي رَوَى عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ دَعَا يَوْمَ أُحُدٍ بِإِدَاوَةٍ فِيهَا مَاءٌ، فَخَنَثَ فَمَهَا وَشَرِبَ مِنْهَا، كَمَا رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ وَالتِّرْمِذِيُّ، مِنْ طَرِيقِ عَبْدِ اللَّهِ الْعُمَرِيِّ، عَنْ عِيسَى بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ، عَنْ أَبِيهِ. ثُمَّ قَالَ التِّرْمِذِيُّ: وَلَيْسَ إِسْنَادُهُ يَصِحُّ، وَعَبْدُ اللَّهِ الْعُمَرِيُّ ضَعِيفٌ مِنْ قِبَلِ حِفْظِهِ.