আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

كتاب سيرة رسول الله صلى الله عليه وسلم

كتاب مبعث رسول الله صلى الله عليه وسلم وذكر شيء من البشارات بذلك

ذكر أخبار غريبة في ذلك

পৃষ্ঠা - ১৬১৫


আবির্ভুত হলেন তখন আমরা একটি শব্দ শুনলাম ৷ ওই মুর্তি বলছে, হে বানু হিন্দ ইবন
হারাম গোত্র ! সত্য প্রকাশিত হয়েছে, হাম্মাম মুর্তি ধ্বংস হয়েছে ৷ ইসলাম ধর্ম এসে শিরক
বিদুরিত করে দিয়েছে ৷

বর্ণনাকারী বলেন, একথা শুনে আমরা সবাই বিচলিত হয়ে পড়ি ; আমরা ভয় পেয়ে যাই ৷
এ অবস্থায় কয়েক দিন অতিবাহিত হয় ৷ এরপর আমরা পুনরায় শুনতে পইি ওই মুর্তিটি বলছে :
হে তারিক ! হে তারিক৷ সতাবাদী নবী প্রেরিত হয়েছেন বক্তব্য সম্বলিত ওহী সহকারে, তিহামা
অঞ্চলে এক ঘোষক ঘোষণা দিয়েছেন যে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সাহায্যকারিগণের জন্যে রয়েছে
শান্তি ও নিরাপত্তা আর তার প্ৰতি অবাধ যারা তাদের জন্যে রয়েছে অপমান ও অনুশোচনা ৷
এখন থেকে কিয়ামত পর্যন্ত তোমাদের নিকট থেকে আমার বিদায় ৷

যমল বলেন, অতঃপর মুর্তিটি মুখ থুবড়ে পড়ে যায় ৷ এরপর আমি একটি সওয়ারী ক্রয়
করি এবং সেটির পিঠে চড়ে যাত্রা শুরু করি ৷ অবশেষে আমার সম্প্রদায়ের কতগুলো লোক নিয়ে
রাসুলুল্লাহ (না)-এর নিকট উপস্থিত হই ৷ তখন তার উদ্দেশে আমি এই কবিতা আবৃত্তি করি :


হে আল্লাহ্র রাসুল ! আমার এই উষ্টীকে আমি আপনার নিকট দ্রুত চালিয়ে এনেছি এবং
পাখুরে শৃক্তভুমি ও নিচু বালুকাময় প্রাম্ভর অতিক্রম করে তাকে আসতে বাধ্য করেছি ৷

এ উদ্দেশ্যে যে, আমি গ্রেষ্ঠতম মানুষটিকে দৃঢ়তার সাথে সাহায্য করব এবং আপনার
রশিগুলাের সাথে আমার রশ্যিক গ্রথিত করে দেবো ৷

ষ্ শ্ র্ক্স

৷ ;,
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, একমাত্র আল্লাহ তাআলা ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, যতদিন আমি
বেচে থাকর ততদিন আমি এই দীন অনুসরণ করব ৷

বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর আমি ইসলাম গ্রহণ করি এবং রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর হাতে
বাইআত করি ৷ আমি ইতিপুর্বে প্ৰতিমাটির মুখ থেকে যা শুনেছিলাম তা তাকে জানাই ৷ তিনি
বললেন, এটি জিনের উক্তি ৷ এরপর তিনি বললেন, হে আরব সম্প্রদায় ! আমি তোমাদের প্রতি
এবং সমগ্র সৃষ্টি জগতের প্ৰতি আল্লাহ্র রাসুলরুপে প্রেরিত হয়েছি ৷ আমি সকলকে আল্লাহর
আনুগত্য ও তার ,একতৃবাদের প্রতি আহ্বান করছি ৷ আমি তার বান্দা ও রাসুল ৷ তোমরা
আল্লাহর ঘরে হজ্জ করবে, বার মাসের মধ্যে এক মাস তথা রমযান মাসের রােযা রাখবে ৷ যে
ব্যক্তি আমার ডাকে সাড়া দেবে তার আতিথ্যের জন্যে থাকবে জান্নাত আর যে ব্যক্তি আমার
অবাধ্য হবে, তার আবাসস্থল রুপে থাকবে জাহান্নাম ৷

বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর আমরা সবাই ইসলাম গ্রহণ করি এবং রাসুলুল্লাহ্ (সা)
আমাদের জন্যে একটি পতাকা বেধে দেন ৷ তিনি আমাদের পক্ষে একটি সনদপত্র লিখে দেন ৷


[ذِكْرُ أَخْبَارٍ غَرِيبَةٍ فِي ذَلِكَ] قَالَ أَبُو نُعَيْمٍ فِي الدَّلَائِلِ: حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ أَحْمَدَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ زَكَرِيَّا الْغَلَابِيُّ حَدَّثَنَا الْعَلَاءُ بْنُ الْفَضْلِ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ أَبِي سَوِيَّةَ الْمِنْقَرِيُّ حَدَّثَنَا عَبَّادُ بْنُ كُسَيْبٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَبِي عِتْوارَةَ الْخُزَاعِيِّ عَنْ سِعْرِ بْنِ سَوَادَةَ الْعَامِرِيِّ قَالَ: كُنْتُ عَسِيفًا لِعَقِيلَةٍ مِنْ عَقَائِلِ الْحَيِّ أَرْكَبُ لَهَا الصَّعْبَ وَالذَّلُولَ لَا أُبْقِي مِنَ الْبِلَادِ مَطْرَحًا أَرْجُو رِبْحًا فِي مَتْجَرٍ إِلَّا أَتَيْتُهُ فَانْصَرَفْتُ مِنَ الشَّامِ بِخُرْثَةٍ وَأَثَاثٍ أُرِيدُ بِهِ كُبَّةَ الْمَوْسِمِ، وَدَهْمَاءَ الْعَرَبِ فَدَخَلْتُ مَكَّةَ بِلَيْلٍ مُسْدِفٍ فَأَقَمْتُ حَتَّى تَعَرَّى عَنِّي قَمِيصُ اللَّيْلِ فَرَفَعْتُ رَأْسِي فَإِذَا قِبَابٌ مُسَامِتَةٌ شَعَفَ الْجِبَالِ مَضْرُوبَةٌ
পৃষ্ঠা - ১৬১৬
بِأَنْطَاعِ الطَّائِفِ، وَإِذَا جَزَائِرُ تُنْحَرُ وَأُخْرَى تُسَاقُ، وَإِذَا أَكَلَةٌ وَحَثَثَةٌ عَلَى الطُّهَاةِ: يَقُولُونَ أَلَا عَجِّلُوا أَلَا عَجَّلُوا، وَإِذَا رَجُلٌ يَجْهَرُ عَلَى نَشَزٍ مِنَ الْأَرْضِ يُنَادِي: يَا وَفْدَ اللَّهِ مِيلُوا إِلَى الْغَدَاءِ، وَأُنَيْسَانٌ عَلَى مَدْرَجَةٍ يَقُولُ: يَا وَفْدَ اللَّهِ مِنْ طَعِمَ فَلْيَرُحْ إِلَى الْعَشَاءِ فَجَهَرَنِي مَا رَأَيْتُ فَأَقْبَلْتُ أُرِيدُ عَمِيدَ الْقَوْمِ فَعَرَفَ رَجُلٌ الَّذِي بِي فَقَالَ: أَمَامَكَ، وَإِذَا شَيْخٌ كَأَنَّ فِي خَدَّيْهِ الْأَسَارِيعَ وَكَأَنَّ الشِّعْرَى تَوَقَّدُ مِنْ جَبِينِهِ قَدْ لَاثَ عَلَى رَأْسِهِ عِمَامَةً سَوْدَاءَ قَدْ أَبْرَزَ مِنْ مِلَائِهَا جَمَّةً فَيْنَانَةً كَأَنَّهَا سَمَاسِمٌ - قَالَ فِي بَعْضِ الرِّوَايَاتِ: تَحْتَهُ كُرْسِيُّ سَاسَمٍ - وَمِنْ دُونِهَا نُمْرُقَةٌ، بِيَدِهِ قَضِيبٌ يَتَخَصَّرُ بِهِ، حَوْلَهُ مَشَايِخُ جِلَّةٌ نَوَاكِسُ الْأَذْقَانِ مَا مِنْهُمْ أَحَدٌ يُفِيضُ بِكَلِمَةٍ. وَقَدْ كَانَ نَمَى إِلَيَّ حَبْرٌ مِنْ أَحْبَارِ الشَّامِ أَنَّ النَّبِيَّ الْأُمِّيَّ هَذَا أَوَانُ نُجُومِهِ فَلَمَّا رَأَيْتُهُ ظَنَنْتُهُ ذَلِكَ فَقُلْتُ: السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ فَقَالَ: مَهْ مَهْ، كَلَّا، وَكَأَنْ قَدْ وَلَّيْتَنِي إِيَّاهُ! قُلْتُ: مَنْ هَذَا الشَّيْخُ؟ فَقَالُوا: هَذَا أَبُو
পৃষ্ঠা - ১৬১৭


তাতে লেখা ছিল০ ং বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম এটি অ ল্লোহ্র রাসুল মুহাম্মদ (সা) এর পক্ষ
থেকে যুসল ইবন আমর ও আর সাথে যারা ইসলাম গ্রহণ করেছে৩ তাদের প্ৰতি প্রদত্ত ৷ আমি
তাকে তার সম্প্রদায়ের প্রতি যেত ৷রুপে প্রেরণ করলাম ৷ যে ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ কররেৰু সে

আল্লাহ্ ও তার রাসুলের দলভুক্ত হবে আর যে ইসলাম গ্রহণে অস্বীকৃতি জানারে তার জন্যে মাত্র
দু’মাস মেয়াদের নিরাপত্তা থাকবে ৷ এ বর্ণনার সাক্ষী থাকেন হযরত আলী ইবন আবু তালির
(রা) ও মুহাম্মদ ইবন মাসলাম৷ আনসারী ৷ ইবন আসাকির এটিকে গরীব তথা অত্যন্ত বিরল
বর্ণনা বলে মন্তব্য করেছেন ৷

সাঈদ ইবন ইয়াহ্য়া ইবন সাঈদ উমাডী তার মাগাযী’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে,র্তার চাচা
মুহাম্মদ ইবন সাঈদ ইবন আব্বাস (বা) সুত্রে বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি বলেছেন, একটি জিন
আবু কুবায়স পাহাড়ের উপর থেকে চিৎকার দিয়ে বলেছিল :
হে ফিহ্রের বৎশধরগণ আল্লাহ তোমাদের অভিমত তকে শ্রীইা৷ করে দিন ৷ তোমাদের
বিবেক-বিবেচনা কতই না ক্ষীণা
ব্লু ৷ এ&! ৷ ;ণ্;ণ্’ণ্ ৷ ষ্এাএ ৷ ট্রু,ট্রুপ্লু £গ্লুএ; ৫এণ্শ্এ চো৷ ষ্এও ট্রু)ট্রু ৰু১
যখন তোমরা অবাধ্য হচ্ছেত্ত্ব সেই ব্যক্তির, যে এতদঞ্চলে তার সম্মানিত ও মর্ষাদাবান পুর্ব
পুরুষদের ধর্মকে দোষারোপ ও সমালোচনা করেছে ৷

ব্লুএেং ১৷ ৷ এ আে ৷ ৰুা৷ৰু ,ট্রু — ংণ্বুশুগু; ঞট্রু ণ্গ্র ণ্এ ৷ ব্রএা১
সে তো তোমাদের বিরুদ্ধে জিনদের সাথেও ভৈমত্রী চুক্তি করেছে ওরা ছিল বুসরা অঞ্চলের
জিন ৷ সে থেজুর বাগান সমৃদ্ধ এবং পাথরের তৈ বি দুর্গের অধিবাসীদের সাথেও মৈত্রী বন্ধন
স্থাপন করেছিল ৷

অবিলম্বে অশ্বদল ক্ষিপ্র গতিতে এতদঞ্চলে প্রবেশ করবে এবং হারাম শরীফ এলাকায় নিজ
সম্প্রদায়ের লোকদেরকে নির্বিচারে হত্যা করবে ৷

ণ্গুৰুছুৰু৷ ৷ ) ;,র্দু ৰুষ্টুএ ণ্ষ্টু,দ্বু ংএট্রুণ্ড্র
তোমাদের মধ্যে এমন কোন সন্তুাম্ভ ব্যক্তি আছে কি, যার মধ্যে স্বাধীন মানুষের আত্মা ও
মন-মানসিকতা আছে, যার পিতৃকুল-মড়াতৃকুল সল্লান্তা

তোমাদের মধ্যে প্রচণ্ড আঘাত হানার ও আক্রমণ করার ৫কান লোক আছে কি ? যার
আক্রমণ হবে ওদের জন্যে উপযুক্ত শাস্তি ? যার আঘাত এ সম্প্রদায়কে সকল দুঃখ-কষ্ট ও দুশ্চিম্ভা
থেকে মুক্তি দেবে ?


نَضْلَةَ هَذَا هَاشِمُ بْنُ عَبْدِ مَنَافٍ. فَوَلَّيْتُ وَأَنَا أَقُولُ: هَذَا وَاللَّهِ الْمَجْدُ لَا مَجْدُ آلِ جَفْنَةَ يَعْنِي مُلُوكَ عَرَبِ الشَّامِ مِنْ غَسَّانَ، كَانَ يُقَالَ لَهُمْ: آلُ جَفْنَةَ، وَهَذِهِ الْوَظِيفَةُ الَّتِي حَكَاهَا عَنْ هَاشِمٍ هِيَ الرِّفَادَةُ يَعْنِي إِطْعَامَ الْحَجِيجِ زَمَنَ الْمَوْسِمِ. وَقَالَ أَبُو نُعَيْمٍ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ جَعْفَرٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ أَبِي يَحْيَى حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عُثْمَانَ حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ قُتَيْبَةَ الْخُرَاسَانِيُّ حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ إِلْيَاسَ عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي الْجَهْمِ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ قَالَ: سَمِعْتُ أَبَا طَالِبٍ يُحَدِّثُ عَنْ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ قَالَ: بَيْنَا أَنَا نَائِمٌ فِي الْحِجْرِ إِذْ رَأَيْتُ رُؤْيَا هَالَتْنِي فَفَزِعْتُ مِنْهَا فَزَعًا شَدِيدًا فَأَتَيْتُ كَاهِنَةَ قُرَيْشٍ، وَعَلَيَّ مُطْرَفُ خَزٍّ وَجُمَّتِي تَضْرِبُ مَنْكِبَيَّ فَلَمَّا نَظَرَتْ إِلَيَّ عَرَفَتْ فِي وَجْهِي التَّغَيُّرَ، وَأَنَا يَوْمَئِذٍ سَيِّدُ قَوْمِي فَقَالَتْ: مَا بَالُ سَيِّدِنَا قَدْ أَتَانَا مُتَغَيِّرَ اللَّوْنِ؟ هَلْ رَابَهُ مَنْ حِدْثَانِ الدَّهْرِ شَيْءٌ؟ فَقُلْتُ: لَهَا بَلَى وَكَانَ لَا يُكَلِّمُهَا أَحَدٌ مِنَ النَّاسِ حَتَّى يُقَبِّلَ يَدَهَا الْيُمْنَى، ثُمَّ يَضَعُ يَدَهُ عَلَى أُمِّ رَأْسِهَا، ثُمَّ يَذْكُرُ حَاجَتَهُ، وَلَمْ أَفْعَلْ; لِأَنِّي كَبِيرُ قَوْمِي فَجَلَسْتُ فَقُلْتُ: إِنِّي رَأَيْتُ اللَّيْلَةَ، وَأَنَا نَائِمٌ فِي الْحِجْرِ كَأَنَّ شَجَرَةً نَبَتَتْ قَدْ نَالَ رَأْسُهَا السَّمَاءَ، وَضَرَبَتْ بِأَغْصَانِهَا الْمَشْرِقَ وَالْمَغْرِبَ وَمَا رَأَيْتُ نُورًا أَزْهَرَ مِنْهَا أَعْظَمَ مِنْ نُورِ الشَّمْسِ سَبْعِينَ ضِعْفًا. وَرَأَيْتُ الْعَرَبَ وَالْعَجَمَ سَاجِدِينَ لَهَا، وَهِيَ تَزْدَادُ كُلَّ سَاعَةٍ عِظَمًا وَنُورًا،
পৃষ্ঠা - ১৬১৮
وَارْتِفَاعًا، سَاعَةً تَخْفَى وَسَاعَةً تَزْهَرُ، وَرَأَيْتُ رَهْطًا مَنْ قُرَيْشٍ قَدْ تَعَلَّقُوا بِأَغْصَانِهَا، وَرَأَيْتُ قَوْمًا مِنْ قُرَيْشٍ يُرِيدُونَ قَطْعَهَا فَإِذَا دَنَوْا مِنْهَا أَخَّرَهُمْ شَابٌّ لَمْ أَرَ قَطُّ أَحْسَنَ مِنْهُ وَجْهًا وَلَا أَطْيَبَ مِنْهُ رِيحًا فَيَكْسِرُ أَظْهُرَهُمْ وَيَقْلَعُ أَعْيُنَهُمْ فَرَفَعْتُ يَدِي لِأَتَنَاوَلَ مِنْهَا نَصِيبًا فَمَنَعَنِي الشَّابُّ فَقُلْتُ: لِمَنِ النَّصِيبُ؟ فَقَالَ: النَّصِيبُ لِهَؤُلَاءِ الَّذِينَ تَعَلَّقُوا بِهَا، وَسَبَقُوكَ إِلَيْهَا فَانْتَبَهْتُ مَذْعُورًا فَزِعًا فَرَأَيْتُ وَجْهَ الْكَاهِنَةِ قَدْ تَغَيَّرَ، ثُمَّ قَالَتْ: لَئِنْ صَدَقَتْ رُؤْيَاكَ، لَيَخْرُجَنَّ مِنْ صُلْبِكَ رَجُلٌ يَمْلِكُ الْمَشْرِقَ وَالْمَغْرِبَ، وَيَدِينُ لَهُ النَّاسُ. ثُمَّ قَالَ: - يَعْنِي عَبْدَ الْمُطَّلِبِ - لِأَبِي طَالِبٍ: لَعَلَّكَ تَكُونُ هَذَا الْمَوْلُودَ قَالَ: فَكَانَ أَبُو طَالِبٍ يُحَدِّثُ بِهَذَا الْحَدِيثِ بَعْدَمَا وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَبَعْدَمَا بُعِثَ، ثُمَّ قَالَ: كَانَتِ الشَّجَرَةُ - وَاللَّهُ أَعْلَمُ - أَبَا الْقَاسِمِ الْأَمِينَ فَيُقَالُ: لِأَبِي طَالِبٍ أَلَا تُؤْمِنُ؟ فَيَقُولُ: السُّبَّةُ وَالْعَارُ. وَقَالَ أَبُو نُعَيْمٍ: حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ أَحْمَدَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ زَكَرِيَّا الْغَلَابِيُّ حَدَّثَنَا الْعَبَّاسُ بْنُ بَكَّارٍ الضَّبِّيُّ حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرٍ الْهُذَلِيُّ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: قَالَ الْعَبَّاسُ: خَرَجْتُ فِي تِجَارَةٍ إِلَى الْيَمَنِ فِي رَكْبٍ مِنْهُمْ أَبُو سُفْيَانَ بْنُ حَرْبٍ فَقَدِمْتُ الْيَمَنَ فَكُنْتُ أَصْنَعُ يَوْمًا طَعَامًا، وَأَنْصَرِفُ بِأَبِي سُفْيَانَ وَبِالنَّفَرِ، وَيَصْنَعُ أَبُو سُفْيَانَ يَوْمًا، وَيَفْعَلُ مِثْلَ ذَلِكَ فَقَالَ لِي فِي يَوْمِي الَّذِي كُنْتُ أَصْنَعُ فِيهِ: هَلْ لَكَ يَا أَبَا الْفَضْلِ أَنْ تَنْصَرِفَ إِلَى بَيْتِي، وَتُرْسِلَ إِلَيَّ غَدَاءَكَ؟ فَقُلْتُ: نَعَمْ. فَانْصَرَفْتُ أَنَا وَالنَّفَرِ إِلَى بَيْتِهِ،
পৃষ্ঠা - ১৬১৯
وَأَرْسَلْتُ إِلَى الْغَدَاءِ فَلَمَّا تَغَدَّى الْقَوْمُ قَامُوا وَاحْتَبَسَنِي فَقَالَ: هَلْ عَلِمْتَ يَا أَبَا الْفَضْلِ أَنَّ ابْنَ أَخِيكَ يَزْعُمُ أَنَّهُ رَسُولُ اللَّهِ؟ فَقُلْتُ: أَيُّ بَنِي أَخِي؟ فَقَالَ أَبُو سُفْيَانَ: إِيَّايَ تَكْتُمُ؟! وَأَيُّ بَنِي أَخِيكَ يَنْبَغِي أَنْ يَقُولَ هَذَا إِلَّا رَجُلٌ وَاحِدٌ؟! قُلْتُ: وَأَيُّهُمْ عَلَى ذَلِكَ؟ قَالَ: هُوَ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ فَقُلْتُ: قَدْ فَعَلَ. قَالَ: بَلَى قَدْ فَعَلَ، وَأَخْرَجَ كِتَابًا مِنِ ابْنِهِ حَنْظَلَةَ بْنِ أَبِي سُفْيَانَ فِيهِ: أُخْبِرُكَ أَنَّ مُحَمَّدًا قَامَ بِالْأَبْطَحِ فَقَالَ: أَنَا رَسُولٌ أَدْعُوكُمْ إِلَى اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فَقَالَ الْعَبَّاسُ: قُلْتُ لَعَلَّهُ يَا أَبَا حَنْظَلَةَ صَادِقٌ. فَقَالَ: مَهْلًا يَا أَبَا الْفَضْلِ فَوَاللَّهِ مَا أُحِبُّ أَنْ يَقُولَ مِثْلَ هَذَا إِنِّي لَا أَخْشَى أَنْ يَكُونَ عَلَيَّ ضَيْرٌ مِنْ هَذَا الْحَدِيثِ يَا بَنِي عَبْدِ الْمُطَّلِبِ إِنَّهُ وَاللَّهِ مَا بَرِحَتْ قُرَيْشٌ تَزْعُمُ أَنَّ لَكُمْ هَنَةً وَهَنَةً، كُلُّ وَاحِدَةٍ مِنْهُمَا غَايَةٌ، لَنَشَدْتُكَ يَا أَبَا الْفَضْلِ هَلْ سَمِعْتَ ذَلِكَ؟ قُلْتُ: نَعَمْ قَدْ سَمِعْتُ. قَالَ: فَهَذِهِ وَاللَّهِ شُؤْمَتُكُمْ. قُلْتُ: فَلَعَلَّهَا يُمْنَتُنَا. قَالَ: فَمَا كَانَ بَعْدَ ذَلِكَ إِلَّا لَيَالٍ حَتَّى قَدِمَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ حُذَافَةَ بِالْخَبَرِ وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَفَشَا ذَلِكَ فِي مَجَالِسِ الْيَمَنِ وَكَانَ أَبُو سُفْيَانَ يَجْلِسُ مَجْلِسًا بِالْيَمَنِ يَتَحَدَّثُ فِيهِ حَبْرٌ مِنْ أَحْبَارِ الْيَهُودِ. فَقَالَ لَهُ الْيَهُودِيُّ مَا هَذَا الْخَبَرُ؟ بَلَغَنِي أَنَّ فِيكُمْ عَمَّ هَذَا الرَّجُلِ الَّذِي قَالَ مَا قَالَ؟ قَالَ أَبُو سُفْيَانَ: صَدَقُوا وَأَنَا عَمُّهُ فَقَالَ الْيَهُودِيُّ: أَخُو أَبِيهِ؟ قَالَ: نَعَمْ قَالَ: فَحَدِّثْنِي عَنْهُ قَالَ: لَا تَسْأَلْنِي مَا أُحِبُّ أَنَّ يَدَّعِيَ هَذَا الْأَمْرَ أَبَدًا وَمَا أُحِبُّ أَنْ أَعِيبَهُ وَغَيْرُهُ خَيْرٌ مِنْهُ فَرَأَى الْيَهُودِيُّ أَنَّهُ يُغَمِّضُ عَلَيْهِ وَلَا يُحِبُّ أَنْ يَعِيبَهُ فَقَالَ
পৃষ্ঠা - ১৬২০


ইবন আব্বাস (রা) বলেন, অতঃপর এই কবি৩ ৷টি মক্কাবাসীদের মুখে মুখে উচ্চারিত হতে
থাকে ৷ তারা এটি আবৃত্তি করতে থাকে ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন “এ হলো এক শয়তান
মানুষকে মুর্তিপুজ৷ র দিকে ডাকছে ৷৩ তার নাম মিস আর ৷ আল্লাহ তাকে লাঞ্ছিত কররেনই ৷
অবস্থায়৩ তিনদিন অতিবাহিত হয় ৷ তখন শোনা গেল যে, জনৈক অদৃশ্য কুঘাযণাকারী ঐ পাহাড়ে
দাড়িয়ে চিৎকার করে বলছেশু ং

০ ) : ,;

তিন দিনের মধ্যেই আমরা মিসআরকে খুন করে ফেলেছি ৷ যখন সে জিন জাতিকে মুর্থ
বলে সাব্যস্ত করেছে এবং একটি মন্দ পথের সুচনা করেছে ৷

; ) : ন্ধ্র শ্


একটি র্তীক্ষ্ণধা ৷র নাঙ্গা ৷তরবারি দ্বারা আমি তা ৷র ঘাড়ে আঘাত করেছি ৷ কারণ সে আমাদের
পুত-পবিত্র নবীকে পালি দিয়েছে ৷

রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, এটি হলো এক শক্তিশালী জিন ৷ তার নান নামাজ ৷ সে আমার
প্রতি ঈমান এসেছে, আমি তার নাম রেখেছি আবদুল্লাহ ৷ ইতিপুর্বে সে জানিংয়ছিল যে তিনদিন
যাবত যে ঐ দুষ্ট জিনটিকে খুজছিল ৷ তখন হযরত আলী (বা) বললেন, ইয়৷ রাসৃলাল্লাহ্!
আল্লাহ্ তাআলা তাকে উত্তম প্রতিফল দান করুন ৷

হাফিজ আবু নুআয়ম আদ-দালাইল গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে, আবদুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ
হযরত সাদ ইবন উবাদ৷ (বা) সুত্রে বলেছেন, হিজরতের পুর্বে কোন এক সময়ে একটি
কাজে রাসুলুল্পাহ্ (সা) আমাকে হাদ্রামাওতে’ পাঠিয়েছিলেন ৷ পথে রাত হয়ে যায় ৷ রাতের কিছু
ত্শ অতিবাহিত হওয়ার পর আমি এক অদৃশ্য ঘোষকেব ঘোষণা শুনতে পা ৷ই ৷ সে বলছিল ও


এস্পো
হে আবু আমব ! নিদ্রাহীন৩ ৷র বিপদ তো আমাকে পেয়ে বসেছে ৷ আমার নিদ্র৷ পালিয়েছে
এবং আমার ঘুম হ বাম হয়ে ন্ য়েছে ৰু
ঠুপু ৰুঠু ণ্ঠুশ্ঠুটু০ব্র এা১৷ ৷ র্দুধু, — ৷ঠুঠুাঠুড়ু ৷ প্রুণ্া ডাট্রুপ্রু; ,ংদ্বুএ
আমি স্মরণ করছি যে সকল লোকের কথা, যারা ইতিপুর্বে ছিল এবং ধ্বংস হয়ে গিয়েছে ৷
যে কেউ তাদেরকে খাটো করবে, সে নিশ্চিত ধ্বংস হবে ৷

) ) :


মৃত্যুর ঘাটে অবতরণ করে তারা চলে গিয়েছেন ৷৩ তারা গিয়েছেন এমন কুয়ােতে সেখানে
অবতরণ করা পানি পানের জন্যে নয় ৷

০ )

ণ্ , শ্

তারা তাদের পথে চলে গিয়েছেন আর আমি একা পেছনে পড়ে রয়েছি ৷ কেউই এখন
আমাকে সাহায্য-সহায়তা করছে না ৷


الْيَهُودِيُّ: لَيْسَ بِهِ لَا بَأْسَ عَلَى الْيَهُودِ، وَتَوْرَاةِ مُوسَى قَالَ الْعَبَّاسُ: فَنَادَانِي الْحَبْرُ فَجِئْتُ فَخَرَجْتُ حَتَّى جَلَسْتُ ذَلِكَ الْمَجْلِسَ مِنَ الْغَدِ، وَفِيهِ أَبُو سُفْيَانَ بْنُ حَرْبٍ وَالْحَبْرُ فَقُلْتُ لِلْحَبْرِ: بَلَغَنِي أَنَّكَ سَأَلْتَ ابْنَ عَمِّي عَنْ رَجُلٍ مِنَّا زَعَمَ أَنَّهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرَكَ أَنَّهُ عَمُّهُ وَلَيْسَ بِعَمِّهِ، وَلَكِنِ ابْنَ عَمِّهِ، وَأَنَا عَمُّهُ وَأَخُو أَبِيهِ قَالَ: أَخُو أَبِيهِ؟ قُلْتُ: أَخُو أَبِيهِ. فَأَقْبَلَ عَلَى أَبِي سُفْيَانَ فَقَالَ: صَدَقَ؟ قَالَ: نَعَمْ صَدَقَ. فَقُلْتُ: سَلْنِي فَإِنْ كَذَبْتُ فَلْيَرُدَّهُ عَلَيَّ. فَأَقْبَلَ عَلَيَّ فَقَالَ: نَشَدْتُكَ هَلْ كَانَ لِابْنِ أَخِيكِ صَبْوَةٌ أَوْ سَفَهَةٌ؟ قُلْتُ: لَا وَإِلَهِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ وَلَا كَذَبَ وَلَا خَانَ، وَإِنَّهُ كَانَ اسْمُهُ عِنْدَ قُرَيْشٍ الْأَمِينَ قَالَ: فَهَلْ كَتَبَ بِيَدِهِ؟ قَالَ الْعَبَّاسُ: فَظَنَنْتُ أَنَّهُ خَيْرٌ لَهُ أَنْ يَكْتُبَ بِيَدِهِ فَأَرَدْتُ أَنْ أَقُولَهَا، ثُمَّ ذَكَرْتُ مَكَانَ أَبِي سُفْيَانَ أَنَّهُ مُكَذِّبِي، وَرَادٌّ عَلَيَّ. فَقُلْتُ: لَا يَكْتُبُ. فَوَثَبَ الْحَبْرُ وَتَرَكَ رِدَاءَهُ، وَقَالَ: ذُبِحَتْ يَهُودُ وَقُتِلَتْ يَهُودُ. قَالَ الْعَبَّاسُ: فَلَمَّا رَجَعْنَا إِلَى مَنْزِلِنَا قَالَ أَبُو سُفْيَانَ: يَا أَبَا الْفَضْلِ إِنَّ الْيَهُودَ تَفْزَعُ مِنِ ابْنِ أَخِيكَ؟ قُلْتُ: قَدْ رَأَيْتَ مَا رَأَيْتَ فَهَلْ لَكَ يَا أَبَا سُفْيَانَ أَنْ تُؤْمِنَ بِهِ فَإِنْ كَانَ حَقًّا كُنْتَ قَدْ سَبَقْتَ، وَإِنْ كَانَ بَاطِلًا فَمَعَكَ غَيْرُكَ مِنْ أَكْفَائِكَ قَالَ: لَا أُؤْمِنُ بِهِ حَتَّى أَرَى الْخَيْلَ فِي كَدَاءٍ، قُلْتُ: مَا تَقُولُ؟ قَالَ: كَلِمَةٌ جَاءَتْ عَلَى فَمِي، إِلَّا أَنِّي أَعْلَمُ أَنَّ اللَّهَ لَا يَتْرُكُ خَيْلًا تَطْلُعُ مِنْ كَدَاءٍ. قَالَ الْعَبَّاسُ: فَلَمَّا اسْتَفْتَحَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
পৃষ্ঠা - ১৬২১
مَكَّةَ، وَنَظَرْنَا إِلَى الْخَيْلِ وَقَدْ طَلَعَتْ مِنْ كَدَاءٍ قُلْتُ: يَا أَبَا سُفْيَانَ تَذْكُرُ الْكَلِمَةَ؟ قَالَ: إِي وَاللَّهِ إِنِّي لَذَاكِرُهَا فَالْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي هَدَانِي لِلْإِسْلَامِ. وَهَذَا سِيَاقٌ حَسَنٌ عَلَيْهِ الْبَهَاءُ وَالنُّورُ وَضِيَاءُ الصِّدْقِ، وَإِنْ كَانَ فِي رِجَالِهِ مَنْ هُوَ مُتَكَلَّمٌ فِيهِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَدْ تَقَدَّمَ مَا ذَكَرْنَاهُ فِي قِصَّةِ أَبِي سُفْيَانَ مَعَ أُمَيَّةَ بْنِ أَبِي الصَّلْتِ وَهُوَ شَبِيهٌ بِهَذَا الْبَابِ وَهُوَ مِنْ أَغْرَبِ الْأَخْبَارِ، وَأَحْسَنِ السِّيَاقَاتِ وَعَلَيْهِ النُّورُ، وَسَيَأْتِي أَيْضًا قِصَّةُ أَبِي سُفْيَانَ مَعَ هِرَقْلَ مَلِكِ الرُّومِ حِينَ سَأَلَهُ عَنْ صِفَاتِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَأَحْوَالِهِ، وَاسْتِدْلَالُهُ بِذَلِكَ عَلَى صِدْقِهِ، وَنُبُوَّتِهِ وَرِسَالَتِهِ، وَقَالَ لَهُ: كُنْتُ أَعْلَمُ أَنَّهُ خَارِجٌ، وَلَكِنْ لَمْ أَكُنْ أَظُنُّ أَنَّهُ فِيكُمْ وَلَوْ أَعْلَمُ أَنِّي أَخْلُصُ إِلَيْهِ لَتَجَشَّمْتُ لُقِيَّهُ وَلَوْ كُنْتُ عِنْدَهُ لَغَسَلْتُ عَنْ قَدَمَيْهِ، وَلَئِنْ كَانَ مَا تَقُولُ حَقًّا; لَيَمْلِكَنَّ مَوْضِعَ قَدَمِيَّ هَاتَيْنِ. وَكَذَلِكَ وَقَعَ وَلِلَّهِ الْحَمْدُ وَالْمِنَّةُ. وَقَدْ أَكْثَرَ الْحَافِظُ أَبُو نُعَيْمٍ مِنْ إِيرَادِ الْآثَارِ وَالْأَخْبَارِ عَنِ الرُّهْبَانِ وَالْأَحْبَارِ وَالْعَرَبِ فَأَكْثَرَ وَأَطْنَبَ وَأَحْسَنَ وَأَطْيَبَ رَحِمَهُ اللَّهُ وَرَضِيَ عَنْهُ.