আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

كتاب سيرة رسول الله صلى الله عليه وسلم

كتاب مبعث رسول الله صلى الله عليه وسلم وذكر شيء من البشارات بذلك

فصل ما كان يتناقله أهل الكتاب من هذه البشارات

পৃষ্ঠা - ১৫৯৫


এা১


তিনি নবী, তিনিা মানবকুল শ্রেষ্ঠ ৷ কুফৰী যুগের পর তিনি ইসলাম নিয়ে এসেছেন ৷

ণ্১খ্ঝু৷ এপ্রুাশু &;;)ং গ্লুপ্রু — ণ্াৰু ৷ শুন্ং ;,;;; ধ্০,ট্রুরু’া
আল্লাহ্ তা আলা তাকে ইমামতি ও (নতৃতৃ দিয়ে এবং সত ব্যেদী রাসুলরুপে প্রেরণ করে
সম্মানিত করেছেন ৷

াংক্রো ৷ট্রু
তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ ন্যায়বিচারক ৷ তিনি নামায-রােযার নির্দেশ দিয়ে থাকেন ৷
ণ্াট্রুওছুা ৷
সদাচরণ করতে এবং আত্মীয়তা অক্ষুদ্বু রাখতে তিনি নির্দেশ ত্বদন ৷ পাপাচারিতা ও অন্যায়
আচরণ থেকে যা নুযকে তিনি সতর্ক করেন ৷


তিনি লোকদেরকে নিবৃত্ত করেন অপবিত্রতা থেকে, মুর্তিপুজা থেকে এবং হারাম কর্ম
থেকে ৷ তিনি এসেছেন সবাধিক মর্যাদাসষ্পন্ন হাশোমী বং শ থেকে ৷



সম্মানিত শহর মক্কাশরীফে তিনি তার বাণী প্রচার করছেন ৷ আমরা শুনে সেখান থেকে
চলে নবী করীম (সা )-এর নিকট উপস্থিত হয়ে ইসলাম গ্রহণ করি ৷

থারাইতি বলেন, আবদুল্লাহ বলভী সাঈদ ইবন জুবায়র (র) সুত্রে বর্ণনা করেন তামীম
গোত্রের রাফি ইবন উমায়র নামক এক ব্যক্তি পথঘ ট যার সবচেয়ে বেশি চেনাজানা
ছিল-পােত্রের মধ্যে তিনিই সর্বাধিক রাত্রি ভ্রমণকারী ছিলেন ৷ বিপদা পদের মোকাবেলায় তিনি
ছিলেন সকলের অগ্রণী ৷ পথঘাট সম্পর্কে অবগতি ও রাত্রি ভ্রমণের দুঃসাহসের কারণে আরবগণ
র্তাকে আরবের দামুস’ নামে অভিহিত করত১ ৷ তিনিতার ইসলাম গ্রহণের ঘটনা বর্ণনা করে
বলেন ং একরাতে আমি এক বালুকাময় অঞ্চল অতিক্রম করছিলাম ৷ এক সময় আমার প্রচণ্ড ঘুম
পায় ৷ সওয়ারী থেকে নেমে সেটিকে বসিয়ে দিয়ে তার সম্মুখের দৃ’ পায়ে মাথা রেখে আমি শুয়ে
পড়ি এবং গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ি ৷ ঘুমানাের পুর্বে আত্মরক্ষার জন্যে আমি নিম্নোক্ত বাক্য
উচ্চারণ করি৪ “এই উপত্যকার নেতত্বে আসীন জিনের নিকট আমি সকল প্রকারের অত্যাচার
ও দুঃখকষ্ট থেকে আশ্রয় কামনা করছি ৷ ” তখন আমিাপ্নে দেখি এক যুবা পুরুষ ৷ সে আমরে
উষ্টীর দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে ৷ তার হাতে একটি বর্শা ৷ বর্শার আঘাতে সে আমার উদ্রীর
বক্ষ চিরে ফেলতে উদ্যত ৷ এাপ্ন দেখে আমি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠি ৷



১ (গ্রা ৰুগুছুঠু) দামুস এক প্রকার জলজ প্রাণী ৷

আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (২য় খণ্ড) ৬৯
ণোণোণো(হ্রাশ্রোা৪গাে০ওোড়া

[فَصْلٌ مَا كَانَ يَتَنَاقَلُهُ أَهْلُ الْكِتَابِ مِنْ هَذِهِ الْبِشَارَاتِ] فَصْلٌ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَحَدَّثَنِي عَاصِمُ بْنُ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ عَنْ رِجَالٍ مِنْ قَوْمِهِ قَالُوا: إِنَّ مِمَّا دَعَانَا إِلَى الْإِسْلَامِ - مَعَ رَحْمَةِ اللَّهِ تَعَالَى، وَهَدَاهُ لَنَا - أَنْ كُنَّا نَسْمَعُ مِنْ رَجُلٍ مَنْ يَهُودَ، وَكُنَّا أَهْلَ شِرْكٍ أَصْحَابَ أَوْثَانٍ كَانُوا أَهْلَ كِتَابٍ عِنْدَهُمْ عِلْمٌ لَيْسَ لَنَا، وَكَانَتْ لَا يَزَالُ بَيْنَنَا وَبَيْنَهُمْ شُرُورٌ فَإِذَا نِلْنَا مِنْهُمْ بَعْضَ مَا يَكْرَهُونَ قَالُوا لَنَا: إِنَّهُ قَدْ تَقَارَبَ زَمَانُ نَبِيٍّ يُبْعَثُ الْآنَ نَقْتُلُكُمْ مَعَهُ قَتْلَ عَادٍ وَإِرَمَ فَكُّنَا كَثِيرًا مَا نَسْمَعُ ذَلِكَ مِنْهُمْ فَلَمَّا بَعَثَ اللَّهُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَجَبْنَاهُ حِينَ دَعَانَا إِلَى اللَّهِ، وَعَرَفْنَا مَا كَانُوا يَتَوَعَّدُونَنَا بِهِ فَبَادَرْنَاهُمْ إِلَيْهِ فَآمَنَّا بِهِ وَكَفَرُوا بِهِ فَفِينَا وَفِيهِمْ نَزَلَتْ هَذِهِ الْآيَةُ {وَلَمَّا جَاءَهُمْ كِتَابٌ مِنْ عِنْدِ اللَّهِ مُصَدِّقٌ لِمَا مَعَهُمْ وَكَانُوا مِنْ قَبْلُ يَسْتَفْتِحُونَ عَلَى الَّذِينَ كَفَرُوا فَلَمَّا جَاءَهُمْ مَا عَرَفُوا كَفَرُوا بِهِ فَلَعْنَةُ اللَّهِ عَلَى الْكَافِرِينَ} [البقرة: 89] . وَقَالَ وَرْقَاءُ عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ عَلِيٍّ الْأَزْدِيِّ: كَانَتِ الْيَهُودُ تَقُولُ: اللَّهُمَّ ابْعَثْ لَنَا هَذَا النَّبِيَّ يَحْكُمُ بَيْنَنَا وَبَيْنَ النَّاسِ يَسْتَفْتِحُونَ بِهِ أَيْ يَسْتَنْصِرُونَ بِهِ رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ.
পৃষ্ঠা - ১৫৯৬
ثُمَّ رُوِيَ مِنْ طَرِيقِ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ هَارُونَ بْنِ عَنْتَرَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: كَانَتِ الْيَهُودُ بِخَيْبَرَ تُقَاتِلُ غَطَفَانَ فَكُلَّمَا الْتَقَوْا هُزِمَتْ يَهُودُ خَيْبَرَ فَعَاذَتِ الْيَهُودُ بِهَذَا الدُّعَاءِ فَقَالُوا: اللَّهُمَّ إِنَّا نَسْأَلُكَ بِحَقِّ مُحَمَّدٍ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ الَّذِي وَعَدْتَنَا أَنَّ تُخْرِجَهُ لَنَا فِي آخِرِ الزَّمَانِ إِلَّا نَصَرْتَنَا عَلَيْهِمْ. قَالَ: فَكَانُوا إِذَا الْتَقَوْا دَعَوْا بِهَذَا الدُّعَاءِ فَهَزَمُوا غَطَفَانَ فَلَمَّا بُعِثَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَفَرُوا بِهِ فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ {وَكَانُوا مِنْ قَبْلُ يَسْتَفْتِحُونَ عَلَى الَّذِينَ كَفَرُوا} [البقرة: 89] الْآيَةَ وَرَوَى عَطِيَّةُ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ نَحْوَهُ، وَرُوِيَ عَنْ عِكْرِمَةَ مِنْ قَوْلِهِ نَحْوُ ذَلِكَ أَيْضًا. وَقَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَحَدَّثَنِي صَالِحُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ لَبِيدٍ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ سَلَامَةَ بْنِ وَقْشٍ - وَكَانَ مِنْ أَهْلِ بَدْرٍ - قَالَ كَانَ لَنَا جَارٌ مَنْ يَهُودَ فِي بَنِي عَبْدِ الْأَشْهَلِ قَالَ: فَخَرَجَ عَلَيْنَا يَوْمًا مِنْ بَيْتِهِ حَتَّى وَقَفَ عَلَى بَنِي عَبْدِ الْأَشْهَلِ قَالَ سَلَمَةُ: وَأَنَا يَوْمَئِذٍ أَحْدَثُ مَنْ فِيهِ سِنًّا عَلَيَّ بُرْدَةٌ لِي مُضْطَجِعٌ فِيهَا بِفِنَاءِ أَهْلِي فَذَكَرَ الْقِيَامَةَ
পৃষ্ঠা - ১৫৯৭

ডানে-বীয়ে তাকিয়ে দেখি কোথাও কেউ নেই ৷ মনে মনে বললাম, এটি শয়তানের কুমন্ত্রণ৷ ৷
পুনরায় আমি ঘুমিয়ে পড়ি ৷ এবারও একই স্বপ্ন দেখে আমি জেগে উঠি এবং উদ্রীর চারদিকে


ঘুরেফিরে ঘোজাখুজি করি কিন্তু কিছুই দেখতে পেলাম না ৷ তবে এ৩াহৃকু দেখলাম যে, উষ্টীটি
ভয়ে থরথর করে র্কাপছে ৷ আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি ৷ আবারও সেই একই স্বপ্ন দেখিা
এবারও আমি জেগে উঠি ৷ তখন আমার উষ্টীটি দন্তুর মত ছটফট করছে ৷ এমন সময় হঠাৎ
আমার দৃষ্টিগােচর হয় এক যুব৷ পুরুষ ৷ স্বপ্নে যেমনটি দেখেছি ঠিক তেমন ৷ তার হাতে একটি
বর্শ৷ ৷ সেখানে একজন বৃদ্ধ লোক ৷ তিনি ঘুবকের বর্শাটিকে আমার উদ্রী ৷ থকে ফিরিয়ে৷ দিচ্ছেন ৷
বৃদ্ধ লে৷ ৷কটি ওই যুবককে লক্ষ্য করে বলছেন

হে মালিক ইবন মুহালিহিল ইবন দিছার ৷ থাম, থাম, আমার ফিতা পাজামা সবকিছু
তোমার জন্যে উৎসর্গ হোকা
র্দুব্লুএ ৷ ;রুদ্বুত্রে টু);
ওই মানব সন্তানের উষ্টীর ওপর আক্রমণ করা থেকে তুমি বিরত থাক ৷ সেটির
ওপর হামলা করো না, সেটির পরিবর্তে আমার র্ষাড়গুলাে থেকে যা তোমার পছন্দ হয়
নিয়ে যাও ৷
তোমার নিকট থেকে আমি এমন আচরণ পেয়েছি যা আমি কখনও কল্পনা কবিনি ৷

তুমি তো আমার আত্মীয়তার মর্যাদা দাওনি এবং আমার যত র্টুকু সন্তুম রক্ষা করা তোমার
কর্তব্য ছিল তাও করনি ৷



আশ্চর্য ! বিষমিশ্রিত বর্শ৷ তুমি তাব্ল প্রতি উত্তোলন করেছ ৷ ধিক তোমার অপকর্য ! হে
আবৃলগ্ গিফা ৷র ৷

১ট্টড্রু

চক্ষুলজ্জা যদি না থাকত আর তোমার পরিবারবর্প যদি আমার প্রতিবেশী ন৷ হতো তবে
তুমি অবশ্য দেখতে পেতে আমার কী পরিমাণ ক্ষো ভের তুমি সঞ্চা র করে দিয়েছ ৷

উত্তরে যুব৷ পুরুষটি বলল :

হে আবুল ঈযার৷ তুমি কি নিজে সম্মান লাভের চেষ্টা করছ ? আর আমাদের কোন
দােষ-ত্রুটি ব্যতীত আমাদের সুনাম সুখ্যাতি কমিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা করছ ?


وَالْبَعْثَ وَالْحِسَابَ وَالْمِيزَانَ وَالْجَنَّةَ وَالنَّارَ، قَالَ: فَقَالَ ذَلِكَ لِقَوْمٍ أَهْلِ شِرْكٍ أَصْحَابِ أَوْثَانٍ لَا يَرَوْنَ أَنَّ بَعْثًا كَائِنٌ بَعْدَ الْمَوْتِ فَقَالُوا لَهُ: وَيْحَكَ يَا فُلَانُ أَوَتَرَى هَذَا كَائِنًا أَنَّ النَّاسَ يُبْعَثُونَ بَعْدَ مَوْتِهِمْ إِلَى دَارٍ فِيهَا جَنَّةٌ وَنَارٌ، يُجْزَوْنَ فِيهَا بِأَعْمَالِهِمْ؟ قَالَ: نَعَمْ وَالَّذِي يُحْلَفُ بِهِ، وَيَوَدُّ أَنَّ لَهُ بِحَظِّهِ مِنْ تِلْكَ النَّارِ أَعْظَمَ تَنُّورٍ فِي الدَّارِ يَحْمُونَهُ ثُمَّ يُدْخِلُونَهُ إِيَّاهُ فَيُطَيِّنُونَهُ عَلَيْهِ، بِأَنْ يَنْجُوَ مِنْ تِلْكَ النَّارِ غَدًا قَالُوا لَهُ: وَيْحَكَ يَا فُلَانُ فَمَا آيَةُ ذَلِكَ؟ قَالَ: نَبِيٌّ مَبْعُوثٌ مِنْ نَحْوِ هَذِهِ الْبِلَادِ، وَأَشَارَ بِيَدِهِ إِلَى نَحْوِ مَكَّةَ وَالْيَمَنِ قَالُوا: وَمَتَى تُرَاهُ؟ قَالَ: فَنَظَرَ إِلَيَّ وَأَنَا مِنْ أَحْدَثِهِمْ سِنًّا فَقَالَ: إِنْ يَسْتَنْفِدَ هَذَا الْغُلَامُ عُمُرَهُ يُدْرِكْهُ قَالَ سَلَمَةُ: فَوَاللَّهِ مَا ذَهَبَ اللَّيْلُ وَالنَّهَارُ حَتَّى بَعَثَ اللَّهُ رَسُولَهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ حَيٌّ بَيْنَ أَظْهُرِنَا فَآمَنَّا بِهِ وَكَفَرَ بِهِ بَغْيًا، وَحَسَدًا قَالَ: فَقُلْنَا لَهُ: وَيْحَكَ يَا فُلَانُ أَلَسْتَ بِالَّذِي قُلْتَ لَنَا فِيهِ مَا قُلْتَ؟ قَالَ: بَلَى، وَلَكِنْ لَيْسَ بِهِ. رَوَاهُ أَحْمَدُ عَنْ يَعْقُوبَ عَنْ أَبِيهِ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، وَرَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ عَنِ الْحَاكِمِ بِإِسْنَادِهِ مِنْ طَرِيقِ يُونُسَ بْنِ بُكَيْرٍ.
পৃষ্ঠা - ১৫৯৮
وَرَوَى أَبُو نُعَيْمٍ فِي الدَّلَائِلِ عَنْ عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ لَبِيدٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سَلَمَةَ قَالَ: لَمْ يَكُنْ فِي بَنِي عَبْدِ الْأَشْهَلِ إِلَّا يَهُودِيٌّ وَاحِدٌ يُقَالَ لَهُ: يُوشَعُ فَسَمِعْتُهُ يَقُولُ: - وَإِنِّي لَغُلَامٌ فِي إِزَارٍ - قَدْ أَظَلَّكُمْ خُرُوجُ نَبِيٍّ يُبْعَثُ مِنْ نَحْوِ هَذَا الْبَيْتِ - ثُمَّ أَشَارَ بِيَدِهِ إِلَى بَيْتِ اللَّهِ - فَمَنْ أَدْرَكَهُ فَلْيُصَدِّقْهُ. فَبُعِثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَسْلَمْنَا وَهُوَ بَيْنَ أَظْهُرِنَا لَمْ يُسْلِمْ حَسَدًا وَبَغْيًا. وَقَدْ قَدَّمْنَا حَدِيثَ أَبِي سَعِيدٍ عَنْ أَبِيهِ فِي إِخْبَارِ يُوشَعَ هَذَا عَنْ خُرُوجِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَصِفَتِهِ وَنَعْتِهِ، وَإِخْبَارِ الزُّبَيْرِ بْنِ بَاطَا عَنْ ظُهُورِ كَوْكَبِ مَوْلِدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ حَدَّثَنِي عَاصِمُ بْنُ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ عَنْ شَيْخٍ مِنْ بَنِي قُرَيْظَةَ قَالَ قَالَ لِي: هَلْ تَدْرِي عَمَّ كَانَ إِسْلَامُ ثَعْلَبَةَ بْنِ سَعْيَةَ وَأُسَيْدِ بْنِ سَعْيَةَ وَأَسَدِ بْنِ عُبَيْدٍ، نَفَرٍ مِنْ بَنِي هَدْلٍ إِخْوَةِ بَنِي قُرَيْظَةَ كَانُوا مَعَهُمْ فِي جَاهِلِيَّتِهِمْ، ثُمَّ كَانُوا سَادَتَهُمْ فِي الْإِسْلَامِ؟ قَالَ: قُلْتُ: لَا. قَالَ: فَإِنَّ رَجُلًا مِنَ الْيَهُودِ مِنْ أَرْضِ الشَّامِ يُقَالَ لَهُ: ابْنُ الْهَيِّبَانِ قَدِمَ عَلَيْنَا قَبْلَ الْإِسْلَامِ بِسِنِينَ فَحَلَّ بَيْنَ أَظْهُرِنَا لَا وَاللَّهِ مَا رَأَيْنَا رَجُلًا قَطُّ لَا يُصَلِّي الْخَمْسَ أَفْضَلَ مِنْهُ فَأَقَامَ عِنْدَنَا فَكُنَّا إِذَا قَحَطَ عَنَّا الْمَطَرُ قُلْنَا لَهُ: اخْرُجْ يَا ابْنَ الْهَيِّبَانِ فَاسْتَسْقِ لَنَا. فَيَقُولُ: لَا وَاللَّهِ حَتَّى تُقَدِّمُوا بَيْنَ يَدَيْ مَخْرِجِكُمْ صَدَقَةً فَنَقُولُ
পৃষ্ঠা - ১৫৯৯


অতীত যুগে ওদের মধ্যে তো কো ৷ন (নতৃন্থানীয় ব্যক্তি জন্মায় ৷দি ন ৷ ডাল মানুষরা তো ভাল

মানৃষেবৃই সন্তান হয়ে থাকে ৷

০ :


হে বন্য পশু ৷ তুমি ওে আসার পথে যাও ৷ মুলত যুহালহিল ইবন ৷দছারই এতদঞ্চলের
আশ্রয়দাত৷ ৷ছিল ৷

ওরা দু’জন কথা কাটাকাটি করছিল ৷ হঠাৎ তিনটি বন্য র্ষাড় বেরিয়ে এলো ৷ যুবককে লক্ষ্য
করে বৃদ্ধ বললেন, ভাতিজা ! আমার আশ্রয় প্রার্থী লোকটির উন্তীর পরিবর্তে এই তিনটি র্ষাড়ের
মধ্যে যেটি৫ তামার পছন্দ হয় সেটি তুমি নিয়ে য়াও৷ একটি ষা৷ছু৷ নিয়ে যুবকটি চলে গেল ৷
অতঃপর বৃদ্ধ লোকটি আমাকে বলল, হে মানব সন্তান ! কোন মট্টদ্রুপ্া৷ন্ন্তরুর অবতরণ করলে
এবং সেখানকার ভয়-ভীতিতে শংকিত হলে এভাবে আশ্রয় কামনা করবে, “হে আল্লাহ! মুহাম্মদ
(না)-এর প্রতিপালক! এই প্রান্তরের ক্ষয়ক্ষতি ও অনিষ্ট থেকে আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা
করছি ৷” খবরদার ৷ কোন জিনের আশ্রয় প্রার্থনা করো না ৷ ওদের কাজকম ও প্রভাবন্
প্রতিপত্তি এখন বাতিল ও অকার্যকর হয়ে পড়েছে ৷ আমি তাকে বললড়াম, কে সেই মুহাম্মদ ?
বৃদ্ধ বললেন,৩ তিনি একজন আরবী নবী ৷ এককভাবে পুর্বেরও নন, পশ্চিমের ও নন ৷ সোমবার
তিনি দুনিয়াতে এসেছেন ৷ তার বাসস্থান কোথায় ? আমি জিজ্ঞেস করলাম ৷ তিনি বললেন,
খেজুর বাপানসমৃদ্ধ ইয়াসরিব নগরীতে তিনি বসবাস করেন ৷ ভোরের আলো প্রস্ফুটিত হওয়ার
পর আমি আমার সওয়ারীতে আরোহণ করি এবং দ্রুত অগ্রসর হয়ে মদীনায় গিয়ে পৌছি ৷
রাসুলুল্লাহ (না) আমার দেখেন ৷ আমি কিছু বলার পুর্বেই তিনি আমাকে উপলক্ষ করে ঘটে
যাওয়া সকল ঘটনা বলে দিলেন ৷ তিনি আমাকে ইসলামের দাওয়াত দিলেন ৷ আমি ইসলাম
গ্রহণ করলাম ৷ সাঈদ ইবন জুবায়র (বা) বলেন আমরা এই অভিমত পেশ করি যে

× : শ্

@) ণ্ণ্ড্রটু৷ ৷ ,এ গ্র১৷ ৷ ট্রু,ন্ন্ খ্া৷ঠ্, ;,প্রু১প্রু; — ,ৰু১৷ ৷ ;,,, ধ্া৷;এ ট্রু,াহ্র ব্লুট্রুা
কত মানুষ কতক জিনের আশ্রয় কামনা করত ফলে ওরা জিনদের আত্মম্ভরিত৷ বা ৷ড়িয়ে দিত
আয়াতটি আল্লাহ তাআলা এই ব্যক্তি সম্পর্কে নাযিল করেছেন ৷
খারাইতি-হযরত আলী (রা)-এর বরাতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন যদি তুমি কোন
পার্বত্য উপতাকায় যাও এবং হিংস্র জীবজভুর আশংকা কর তবে এই দোয়া পাঠ করবে ;;
(া১৷ ৷ র্ট: ৰু,ন্ষ্ ;; ং ৷ , ধ্া৷ন্এ ৷ ান্া ণ্ডু£ ৷) আমি দানিয়াল ও৩ তার শরণ নিচ্ছি সিংহের
আক্রমণের বিপদ থেকে ৷
বড়ালাভী ইবন আব্বাস (বা) সুত্রে জিনদের সাথে হযরত আলী (রা) এর লড়াইয়ের ঘটনা

বর্ণনা ৷করেছেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) হযরত ৩আলী (রা ) কে পানি আনয়নের জন্যে পাঠিয়েছিলেন
জিনরা তাকে বাধা দেয় এবং তার বালতির রশি কেটে ফেলে ৷ তখন তিনি তাদের বিরুদ্ধে


لَهُ: كَمْ؟ فَيَقُولُ: صَاعًا مِنْ تَمْرٍ أَوْ مُدَّيْنِ مِنْ شَعِيرٍ قَالَ: فَنُخْرِجُهَا، ثُمَّ يَخْرُجُ بِنَا إِلَى ظَاهِرِ حَرَّتِنَا فَيَسْتَسْقِي لَنَا فَوَاللَّهِ مَا يَبْرَحُ مَجْلِسَهُ حَتَّى يَمُرَّ السَّحَابُ، وَنُسْقَى قَدْ فَعَلَ ذَلِكَ غَيْرَ مَرَّةٍ وَلَا مَرَّتَيْنِ وَلَا ثَلَاثٍ، قَالَ: ثُمَّ حَضَرَتْهُ الْوَفَاةُ عِنْدَنَا فَلَمَّا عَرَفَ أَنَّهُ مَيِّتٌ قَالَ: يَا مَعْشَرَ يَهُودَ مَا تَرَوْنَهُ أَخْرَجَنِي مِنْ أَرْضِ الْخَمْرِ وَالْخَمِيرِ إِلَى أَرْضِ الْبُؤْسِ وَالْجُوعِ؟ قَالَ: قُلْنَا: أَنْتَ أَعْلَمُ قَالَ: فَإِنِّي إِنَّمَا قَدِمْتُ هَذِهِ الْبَلْدَةَ أَتَوَكَّفُ خُرُوجَ نَبِيٍّ قَدْ أَظَلَّ زَمَانُهُ، هَذِهِ الْبَلْدَةُ مُهَاجَرُهُ فَكُنْتُ أَرْجُو أَنْ يُبْعَثَ فَأَتَّبِعَهُ وَقَدْ أَظَلَّكُمْ زَمَانُهُ فَلَا تُسْبَقْنَ إِلَيْهِ يَا مَعْشَرَ يَهُودَ فَإِنَّهُ يُبْعَثُ بِسَفْكِ الدِّمَاءِ، وَسَبْيِ الذَّرَارِيِّ مِمَّنْ خَالَفَهُ فَلَا يَمْنَعَنَّكُمْ ذَلِكَ مِنْهُ فَلَمَّا بُعِثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَحَاصَرَ بَنِي قُرَيْظَةَ قَالَ هَؤُلَاءِ الْفِتْيَةُ - وَكَانُوا شَبَابًا أَحْدَاثًا -: يَا بَنِي قُرَيْظَةَ وَاللَّهِ إِنَّهُ لَلنَّبِيُّ الَّذِي عَهِدَ إِلَيْكُمْ فِيهِ ابْنُ الْهَيِّبَانِ قَالُوا: لَيْسَ بِهِ قَالُوا: بَلَى وَاللَّهِ إِنَّهُ لَهُوَ بِصِفَتِهِ فَنَزَلُوا فَأَسْلَمُوا فَأَحْرَزُوا دِمَاءَهُمْ وَأَمْوَالَهُمْ وَأَهْلِيهِمْ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: فَهَذَا مَا بَلَغَنَا عَنْ أَخْبَارِ يَهُودَ. قُلْتُ: وَقَدْ قَدَّمْنَا فِي قُدُومِ تُبَّعٍ الْيَمَانِيِّ - وَهُوَ أَبُو كَرِبٍ تُبَّانُ - أَسْعَدَ إِلَى الْمَدِينَةِ، وَمُحَاصَرَتِهِ إِيَّاهَا، وَإِنَّهُ خَرَجَ إِلَيْهِ ذَانِكَ الْحَبْرَانِ مِنَ الْيَهُودِ فَقَالَا لَهُ: إِنَّهُ لَا سَبِيلَ لَكَ عَلَيْهَا إِنَّهَا مُهَاجَرُ نَبِيٍّ يَكُونُ فِي آخِرِ الزَّمَانِ فَثَنَاهُ ذَلِكَ عَنْهَا.
পৃষ্ঠা - ১৬০০
وَقَدْ رَوَى أَبُو نُعَيْمٍ فِي الدَّلَائِلِ مِنْ طَرِيقِ الْوَلِيدِ بْنِ مُسْلِمٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَمْزَةَ بْنِ يُوسُفَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَلَامٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ قَالَ «قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَلَامٍ إِنَّ اللَّهَ لَمَّا أَرَادَ هُدَى زَيْدِ بْنِ سُعْنَةَ قَالَ زَيْدٌ: لَمْ يَبْقَ مِنْ عَلَامَاتِ النُّبُوَّةِ شَيْءٌ إِلَّا وَقَدْ عَرَفْتُهَا فِي وَجْهِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حِينَ نَظَرْتُ إِلَيْهِ إِلَّا اثْنَتَيْنِ لَمْ أُخْبَرْهُمَا مِنْهُ يَسْبِقُ حِلْمُهُ جَهْلَهُ وَلَا يَزِيدُ شِدَّةُ الْجَهْلِ عَلَيْهِ إِلَّا حِلْمًا قَالَ: فَكُنْتُ أَتَلَطَّفُ لَهُ لِأَنْ أُخَالِطَهُ فَأَعْرِفَ حِلْمَهُ وَجَهْلَهُ فَذَكَرَ قِصَّةَ إِسْلَافِهِ لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَالًا فِي تَمْرٍ قَالَ: فَلَمَّا حَلَّ الْأَجَلُ أَتَيْتُهُ فَأَخَذْتُ بِمَجَامِعِ قَمِيصِهِ، وَرِدَائِهِ وَهُوَ فِي جِنَازَةٍ مَعَ أَصْحَابِهِ، وَنَظَرْتُ إِلَيْهِ بِوَجْهٍ غَلِيظٍ، وَقُلْتُ: يَا مُحَمَّدُ أَلَا تَقْضِينِي حَقِّي؟ فَوَاللَّهِ مَا عَلِمْتُكُمْ بَنِي عَبْدِ الْمُطَّلِبِ لَمُطْلٌ قَالَ: فَنَظَرَ إِلَيَّ عُمَرُ وَعَيْنَاهُ يَدُورَانِ فِي وَجْهِهِ كَالْفَلَكِ الْمُسْتَدِيرِ، ثُمَّ قَالَ: يَا عَدُوَّ اللَّهِ أَتَقُولُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا أَسْمَعُ، وَتَفْعَلُ مَا أَرَى؟ فَوَالَّذِي بَعَثَهُ بِالْحَقِّ لَوْلَا مَا أُحَاذِرُ فَوْتَهُ لَضَرَبْتُ بِسَيْفِي رَأْسَكَ، وَرَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَنْظُرُ إِلَى عُمَرَ فِي سُكُونٍ وَتُؤَدَةٍ وَتَبَسُّمٍ، ثُمَّ قَالَ أَنَا وَهُوَ كُنَّا أَحْوَجَ إِلَى غَيْرِ هَذَا مِنْكَ يَا عُمَرُ أَنْ تَأْمُرَنِي بِحُسْنِ الْأَدَاءِ، وَتَأْمُرَهُ بِحُسْنِ التِّبَاعَةِ اذْهَبْ بِهِ يَا عُمَرُ فَاقْضِهِ حَقَّهُ وَزِدْ عِشْرِينَ صَاعًا مِنْ تَمْرٍ فَأَسْلَمَ زَيْدُ بْنُ سُعْنَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ» ، وَشَهِدَ بَقِيَّةَ الْمَشَاهِدِ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَتُوُفِّيَ عَامَ تَبُوكَ رَحِمَهُ اللَّهُ.
পৃষ্ঠা - ১৬০১
ثُمَّ ذَكَرَ ابْنُ إِسْحَاقَ رَحِمَهُ اللَّهُ إِسْلَامَ سَلْمَانَ الْفَارِسِيِّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ وَأَرْضَاهُ فَقَالَ حَدَّثَنِي عَاصِمُ بْنُ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ الْأَنْصَارِيُّ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ لَبِيدٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: حَدَّثَنِي سَلْمَانُ الْفَارِسِيُّ مِنْ فِيهِ، قَالَ: كُنْتُ رَجُلًا فَارِسِيًّا مِنْ أَهْلِ أَصْبَهَانَ مِنْ أَهْلِ قَرْيَةٍ يُقَالَ لَهَا: حَيٌّ وَكَانَ أَبِي دِهْقَانَ قَرْيَتِهِ، وَكُنْتُ أَحَبَّ خَلْقِ اللَّهِ إِلَيْهِ، لَمْ يَزَلْ حُبُّهُ إِيَّايَ حَتَّى حَبَسَنِي فِي بَيْتِهِ كَمَا تُحْبَسُ الْجَارِيَةُ، وَاجْتَهَدْتُ فِي الْمَجُوسِيَّةِ حَتَّى كُنْتُ قَطِنَ النَّارِ الَّتِي يُوقِدُهَا لَا يَتْرُكُهَا تَخْبُو سَاعَةً قَالَ: وَكَانَتْ لِأَبِي ضَيْعَةٌ عَظِيمَةٌ قَالَ: فَشُغِلَ فِي بُنْيَانٍ لَهُ يَوْمًا فَقَالَ لِي: يَا بُنَيَّ إِنِّي قَدْ شُغِلْتُ فِي بُنْيَانِي هَذَا الْيَوْمَ عَنْ ضَيْعَتِي فَاذْهَبْ إِلَيْهَا فَاطَّلِعْهَا، وَأَمَرَنِي فِيهَا بِبَعْضِ مَا يُرِيدُ، ثُمَّ قَالَ لِي: وَلَا تَحْتَبِسْ عَنِّي فَإِنَّكَ إِنِ احْتَبَسْتَ عَنِّي كُنْتَ أَهَمَّ إِلَيَّ مَنْ ضَيْعَتِي، وَشَغَلْتَنِي عَنْ كُلِّ شَيْءٍ مِنْ أَمْرِي قَالَ: فَخَرَجْتُ أُرِيدُ ضَيْعَتَهُ الَّتِي بَعَثَنِي إِلَيْهَا فَمَرَرْتُ بِكَنِيسَةٍ مِنْ كَنَائِسِ النَّصَارَى فَسَمِعْتُ أَصْوَاتَهُمْ فِيهَا وَهُمْ يُصَلُّونَ، وَكُنْتُ لَا أَدْرِي مَا أَمْرُ النَّاسِ لِحَبْسِ أَبِي إِيَّايَ فِي بَيْتِهِ فَلَمَّا سَمِعْتُ أَصْوَاتَهُمْ دَخَلْتُ عَلَيْهِمْ أَنْظُرُ مَا يَصْنَعُونَ فَلَمَّا رَأَيْتُهُمْ أَعْجَبَتْنِي صَلَاتُهُمْ، وَرَغِبَتْ فِي أَمْرِهِمْ، وَقُلْتُ: هَذَا وَاللَّهِ خَيْرٌ مِنَ الدِّينِ الَّذِي نَحْنُ عَلَيْهِ فَوَاللَّهِ مَا بَرِحْتُهُمْ حَتَّى غَرَبَتِ الشَّمْسُ، وَتَرَكْتُ ضَيْعَةَ أَبِي فَلَمْ آتِهَا
পৃষ্ঠা - ১৬০২


লড়াই করেন ৷ এ ঘটনাটি ঘটেছিল জুহফা অঞ্চলে যাতুল আলম নামীয় কুপের নিকট ৷ এটি
একটি দীর্ঘ বর্ণনা এবং বর্ণনাটি অপ্রহণযেগ্যেও বটে ৷

খারাইতি বলেন, আবুল হারিছ শা’বী (র) সুত্রে জনৈক ব্যক্তি থেকে বংনাি করেছেন ৷
তিনি বলেন, আমি একদিন উমর ইবন খাত্তাব (রা)-এর মজলিসে উপস্থিত ছিলাম ৷ একদল
সাহাবী তখন তার নিকট বসা অবস্থায় ছিলেন ৷ র্তারা কুরআন মজীদের ফযীলত সম্পর্কে
আলোচনা করছিলেন ৷ একজন বললেন, সুরা নাহ্লের শেষ দিকের আয়াতগুলাে অধিক
ফযীলতময় ৷ কেউ বললেন, সুরা ইয়ড়াসীন ৷ হযরত আলী (রা) বল ট্টলন , আয়াভুল কুরসী-এর
ফযীলত সম্পর্কে আপনারা কতটুকু জানেন ? বন্তুত আয়তুল কুবসীতে ৭০টি শব্দ রয়েছে এবং
প্রত্যেক শব্দের বরকত রয়েছে ৷

বর্ণনাকারী বলেন, ওই মজলিসে আমর ইবন মা’দীকারাবমও ছিলেন ৷ তিনি কোন মন্তব্য
করছিলেন না ৷ এবার তিনি বললেন, হায় ! বিসমিল্লাহির রাহমানির র“হীমষ্টুএর ফযীলত সম্পর্কে
আপনারা কেউ কিছু বলছেন না যে, তাকে লক্ষ্য করে হযরত উমর (রা ) বললেন, এ বিষয়ে
আপনি আপনার বক্তব্য পেশ করুন ৷

আমর ইবন মাদীকারাব বলতে শুরু করলেন : জাহেলিয়াতের যুগে সংঘটিত আমার এক
ঘটনার কথা বলছি ৷ একদিন আমার প্রচণ্ড ক্ষিধে পায় ৷ খাদ্যের খোজে আমি আমার ঘোড়া
নিয়ে এক বনের মধ্যে ঢুকে পড়ি ৷ অনেক র্থোজাখুজির পর উটপাখির কয়েকটি ডিম ছাড়া আর
কিছু পাওয়া গেল না ৷ তা নিয়েই আমি ফিরছিলাম ৷ হঠাৎ দেখি এক আরবী বৃদ্ধ লোক তার
র্তাবুতে বসে রয়েছেন ৷ তার পাশে একটি বালিকা ৷ বালিকাটি উদীয়মান সুর্যের ন্যায় ফুটফুটে
সুন্দরী ৷ বৃদ্ধের অল্প কয়েকটি ছাগল ছিল ৷ আমি তাকে বললাম , তোমার মা ধ্বংস হোক , তুমি
আমার হাতে বন্দী ৷ সে মাথা তুলে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, যুবক ! তুমি যদি আমার
আতিথ্য পেতে চাও তবে সওয়ারী থেকে নেমে আমার এখানে আস ৷ আর যদি আমার পক্ষ
থেকে কোন সাহায্য চাও, তাহলে আমি তোমাকে সাহায্য করবো ৷ আমি বললাম , না তুমি
আমার হাতে বন্দী ৷ এবার সে বলল,

ঝু-এেৰু
আমাদের পক্ষ থেকে সম্মানজনকভাবে আমরা তোমাকে আতিথ্যের প্রস্তাব দিলাম ৷
অভদ্রদের ন্যায় অজ্ঞতা হেতু তুমি তা প্রত্যাখ্যান করলে ৷
১১১১;১১১১;এ এও,১১
তুমি বরং অপবাদ ও মিথ্যা নিয়ে এসেছ ৷ ওই ডিম দ্বারা তুমি যা কামনা করছ তার
পরিণামে তোমার গর্দান কাটা যাবে ৷

অতঃপর সে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম’ বলে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ে ৷ তার
বিশাল দেহের তলায় আমি যেন পিষ্ট হয়ে যাচ্ছিলাম ৷ সে বলল, “আমি কি তোমাকে মোর
ফেলব ? না কি ছেড়ে দেব ? আমি বললাম, আমাকে ছেড়ে দাও ! সে আমাকে ছেড়ে দিল ৷


ثُمَّ قُلْتُ لَهُمْ: أَيْنَ أَصْلُ هَذَا الدِّينِ قَالُوا بِالشَّامِ فَرَجَعْتُ إِلَى أَبِي وَقَدْ بَعَثَ فِي طَلَبِي، وَشَغَلْتُهُ عَنْ أَمْرِهِ كُلِّهِ فَلَمَّا جِئْتُ قَالَ: أَيْ بُنَيَّ أَيْنَ كُنْتَ أَلَمْ أَكُنْ عَهِدْتُ إِلَيْكَ مَا عَهِدْتُ؟ قَالَ: قُلْتُ: يَا أَبَتِ مَرَرْتُ بِأُنَاسٍ يُصَلُّونَ فِي كَنِيسَةٍ لَهُمْ فَأَعْجَبَنِي مَا رَأَيْتُ مِنْ دِينِهِمْ فَوَاللَّهِ مَا زِلْتُ عِنْدَهُمْ حَتَّى غَرَبَتِ الشَّمْسُ قَالَ: أَيْ بُنَيَّ لَيْسَ فِي ذَلِكَ الدِّينِ خَيْرٌ، دِينُكَ وَدِينُ آبَائِكِ خَيْرٌ مِنْهُ. قَالَ: قُلْتُ: كَلَّا وَاللَّهِ إِنَّهُ لَخَيْرٌ مِنْ دِينِنَا؟ قَالَ: فَخَافَنِي فَجَعَلَ فِي رِجْلِي قَيْدًا ثُمَّ حَبَسَنِي فِي بَيْتِهِ. قَالَ: وَبَعَثْتُ إِلَى النَّصَارَى فَقُلْتُ لَهُمْ: إِذَا قَدِمَ عَلَيْكُمْ رَكْبٌ مِنَ الشَّامِ فَأَخْبِرُونِي بِهِمْ قَالَ: فَقَدِمَ عَلَيْهِمْ رَكْبٌ مِنَ الشَّامِ تُجَّارٌ مِنَ النَّصَارَى فَأَخْبَرُونِي بِهِمْ فَقُلْتُ لَهُمْ: إِذَا قَضَوْا حَوَائِجَهُمْ وَأَرَادُوا الرَّجْعَةَ إِلَى بِلَادِهِمْ فَآذِنُونِي. قَالَ: فَلَمَّا أَرَادُوا الرَّجْعَةَ إِلَى بِلَادِهِمْ أَخْبَرُونِي بِهِمْ فَأَلْقَيْتُ الْحَدِيدَ مِنْ رِجْلِي، ثُمَّ خَرَجْتُ مَعَهُمْ حَتَّى قَدِمْتُ الشَّامَ فَلَمَّا قَدِمْتُهَا قُلْتُ: مَنْ أَفْضَلُ أَهْلِ هَذَا الدِّينِ عِلْمًا؟ قَالُوا: الْأُسْقُفُّ فِي الْكَنِيسَةِ قَالَ: فَجِئْتُهُ فَقُلْتُ لَهُ: إِنِّي قَدْ رَغِبْتُ فِي هَذَا الدِّينِ وَأَحْبَبْتُ أَنْ أَكُونَ مَعَكَ وَأَخْدِمُكَ فِي كَنِيسَتِكَ وَأَتَعَلَّمُ مِنْكَ فَأُصَلِّي مَعَكَ. قَالَ: ادْخُلْ فَدَخَلْتُ مَعَهُ فَكَانَ رَجُلَ سُوءٍ يَأْمُرُهُمْ بِالصَّدَقَةِ وَيُرَغِّبُهُمْ فِيهَا فَإِذَا جَمَعُوا لَهُ شَيْئًا مِنْهَا كَنَزَهُ لِنَفْسِهِ، وَلَمْ يُعْطَهِ الْمَسَاكِينَ حَتَّى جَمَعَ سَبْعَ قِلَالٍ مِنْ ذَهَبٍ، وَوَرِقٍ قَالَ: وَأَبْغَضْتُهُ بُغْضًا شَدِيدًا لِمَا رَأَيْتُهُ يَصْنَعُ ثُمَّ مَاتَ، وَاجْتَمَعَتْ لَهُ النَّصَارَى لِيَدْفِنُوهُ فَقُلْتُ لَهُمْ:
পৃষ্ঠা - ১৬০৩
إِنَّ هَذَا كَانَ رَجُلَ سُوءٍ يَأْمُرُكُمْ بِالصَّدَقَةِ وَيُرَغِّبُكُمْ فِيهَا فَإِذَا جِئْتُمُوهُ بِهَا اكْتَنَزَهَا لِنَفْسِهِ، وَلَمْ يُعْطِ الْمَسَاكِينَ مِنْهَا شَيْئًا قَالَ: فَقَالُوا لِي: وَمَا عِلْمُكَ بِذَلِكَ؟ قَالَ: فَقُلْتُ لَهُمْ: أَنَا أَدُلُّكُمْ عَلَى كَنْزِهِ قَالُوا: فَدَلَّنَا قَالَ: فَأَرَيْتُهُمْ مَوْضِعَهُ فَاسْتَخْرَجُوا سَبْعَ قِلَالٍ مَمْلُوءَةً ذَهَبًا وَوَرِقًا فَلَمَّا رَأَوْهَا قَالُوا: لَا نَدْفِنُهُ أَبَدًا قَالَ: فَصَلَبُوهُ وَرَجَمُوهُ بِالْحِجَارَةِ، وَجَاءُوا بِرَجُلٍ آخَرَ فَجَعَلُوهُ مَكَانَهُ. قَالَ: يَقُولُ سَلْمَانُ: فَمَا رَأَيْتُ رَجُلًا لَا يُصَلِّي الْخَمْسَ أَرَى أَنَّهُ أَفْضَلُ مِنْهُ أَزْهَدُ فِي الدُّنْيَا وَلَا أَرْغَبُ فِي الْآخِرَةِ وَلَا أَدْأَبُ لَيْلًا وَنَهَارًا، قَالَ: فَأَحْبَبْتُهُ حُبًّا لَمْ أُحِبَّ شَيْئًا قَبْلَهُ مِثْلَهُ. قَالَ: فَأَقَمْتُ مَعَهُ زَمَانًا، ثُمَّ حَضَرَتْهُ الْوَفَاةُ فَقُلْتُ لَهُ: إِنِّي قَدْ كُنْتُ مَعَكَ وَأَحْبَبْتُكَ حُبًّا لَمْ أُحِبَّهُ شَيْئًا قَبْلَكَ، وَقَدْ حَضَرَكَ مَا تَرَى مِنْ أَمْرِ اللَّهِ تَعَالَى فَإِلَى مَنْ تُوصِي بِي وَبِمَ تَأْمُرُنِي بِهِ؟ قَالَ: أَيْ بُنَيَّ وَاللَّهِ مَا أَعْلَمُ الْيَوْمَ أَحَدًا عَلَى مَا كُنْتُ عَلَيْهِ لَقَدْ هَلَكَ النَّاسُ وَبَدَّلُوا وَتَرَكُوا أَكْثَرَ مَا كَانُوا عَلَيْهِ، إِلَّا رَجُلًا بِالْمَوْصِلِ وَهُوَ فُلَانٌ وَهُوَ عَلَى مَا كُنْتُ عَلَيْهِ فَالْحَقْ بِهِ قَالَ: فَلَمَّا مَاتَ وَغُيِّبَ، لَحِقْتُ بِصَاحِبِ الْمَوْصِلِ فَقُلْتُ: يَا فُلَانُ إِنَّ فَلَانًا أَوْصَانِي عِنْدَ مَوْتِهِ أَنْ أَلْحَقَ بِكَ، وَأَخْبَرَنِي أَنَّكَ عَلَى أَمْرِهِ فَقَالَ لِي أَقِمْ عِنْدِي فَأَقَمْتُ عِنْدَهُ فَوَجَدْتُهُ خَيْرَ رَجُلٍ عَلَى أَمْرِ صَاحِبِهِ فَلَمْ يَلْبَثْ أَنْ مَاتَ فَلَمَّا حَضَرَتْهُ الْوَفَاةُ قُلْتُ لَهُ: يَا فُلَانُ إِنَّ فَلَانَا أَوْصَى بِي إِلَيْكَ، وَأَمَرَنِي بِاللُّحُوقِ بِكَ وَقَدْ حَضَرَكَ مِنْ أَمْرِ اللَّهِ مَا تَرَى فَإِلَى مَنْ تُوصِي
পৃষ্ঠা - ১৬০৪


আমার প্রবৃত্তি আমাকে পুনরায়৩ তার বিরুদ্ধে বুঝতে ৩প্রয়ােচিত করে ৷ আ ৷মি বললাম তোমার মা
সন্তান হারা হোক ৷ তুমি আমার হাতে বন্দী ৷ সে বলল :

াট্রু:ৰু,ট্রুন্,ছু৷ ৷ ণ্র্দুপ্রু
দয়াময় আল্লাহর নামে আমি তখন সফল হয়েছি ৷ পরম করুণাময় আল্লাহর নামে আমি
তাকে পরাস্ত করেছি ৷

০ : )

প্রেটু)হুড়ুদ্বু,ট্রু হু৷ র্চুংটুহুৰু ৷ট্র৷ ;াণ্ড্র১ র্দু;ও ১ৰু১া ; ;;;; ৷”শ্যে

যদি আমরা কোন দিন যুদ্ধের জন্যে বের হই তবে কোন রক্ষাকর্তার শক্তিমত্তা ৷আমাদের
হাত থেকে কাউকে রক্ষা করতে পারবে না ৷ অতঃপর সে আমার উপর বাপিয়ে পড়ে ৷ আমি
যেন তার শরীরের নিচে মাটিতে পিষ্ট হয়ে যাচ্ছিলাম ৷ সে বলল, এখন তোমাকে মেরে ফেলব,
না ছেড়ে দেব ? আমি বললাম, বরং ছেড়ে দাও ৷ সে আমাকে ছেড়ে দেয় ৷ মুক্তি পেয়ে আমি
কিছুদুর চলে যাই ৷ এরপর আমি নিজেকে নিজে বলি, (হ আসর! ওই বৃদ্ধ লোকটি তোমাকে
হারিয়ে দিল ? তোমার বজন্যে এখন রাচার চাইতে মর৷ ৷ই ভাল ৷ আমি ণ্কুা ণ্ারায় তার নিকট ফিবুসর
আসি ৷ আমি তাকে বলিং : তুমি আমার হাতে বন্দী ৷ তোমার মা সম্ভানহারা হোক
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম বলে পুনরায় আমার ওপর ঝাপিয়ে পড়ে ৷ তার দেহের নিচে
আমি যেন পিষ্ট হয়ে যাচ্ছিলাম ৷ সে বলল, এবার তোমাকে মেরে ফেলব, না ছেড়ে দেবঃ আমি
বললাম, ছেড়ে দাও ৷ সে বলল, না ,না, আর নয়,তোমার মুক্তি সুদুর পরাহত ৷ এই মেয়ে , ছুরিটা
নিয়ে এসো ৷ মেয়েটি ছুরি নিয়ে আসলো ৷ বৃদ্ধ লোকটি আমার কপালের উপরের দিকের চুল
কেটে দিল ৷ আরবের প্রথা ছিল কারো উপর বিজয় লাভ করলে তার মাথার সম্মুখ ভাগের চুল
কেটে দিয়ে তাকে ক্রীত দাস বানিয়ে নিত ৷ এরপর অনেকদিন ক্রী৩ দাস রুপে আমি তার সেরা
করেছি ৷ একদিন সে বলল, হে আসর! আমি চ ই তুমি আমার সাথে সওয়ারীতে বসবে এবং
প্রান্তরে প্র৷ স্তরে ঘুরে (রড়াবে ৷ তোমার পক্ষ থেকে আমি কোন প্রকার ক্ষতির আশংকা করি না ৷
কারণ আমি বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম-এর বরকতে পরম বিশ্বাসী ৷

আমরা যাত্রা করলাম ৷ যেতে যেতে বহুদু রে এক ভয়ংকর জিন ভুত ভর্তি জঙ্গলে এসে
পৌছি ৷ উচ্চস্বরে সে বলে ওঠে : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম ৷ ফলে সেখানকার সকল পাখি
নিজ নিজ বাসা ছেড়ে উড়ে যায় ৷ সে পুনরায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম বলে ওঠে ৷ এবার
সকল হিংস্র জীবজন্তু নিজ নিজ বাসস্থান ছেড়ে পালিয়ে যায় ৷ সে পুনরায় এর পুনরাবৃত্তি করে ৷
এবার আমি দেখতে পেলাম যে আমাদের সম্মুখে এক হাবশি লোক ৷ ওই জঙ্গল থেকে সে
বেরিয়ে আসছে ৷ তাকে একটি দীর্ঘকায় খেজুর গাছের মতে ৷ দেখাচ্ছিল ৷ আমার সাথী বৃদ্ধ
লোকটি আমাকে বলল, হে আমর! তুমি যখন দেখবে যে, আমরা প্রচণ্ড যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছি তখন্
তুমি বলবে, “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম”-এর বরকতে আমার সাথী ওর বিরুদ্ধে জয়ী
হোক ৷ আমি যখন দেখলাম, তারা দুজনেই যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়েছে তখন আমি বললাম “লাভ
ও উঘৃয৷ মুর্তির আশীর্বাদে আমার সাথী তার প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জয়ী হো ক ৷ দেখা গেল আমার
বৃদ্ধ সাথী তার প্রতিপক্ষকে মোটেই জব্দ করতে পারছে না ৷ আমার নিকট ফিরে এসে সে বলল,


بِي وَبِمَ تَأْمُرُنِي؟ قَالَ: يَا بُنَيَّ وَاللَّهِ مَا أَعْلَمُ رَجُلًا عَلَى مِثْلِ مَا كُنَّا عَلَيْهِ إِلَّا رَجُلًا بِنَصِيبِينَ وَهُوَ فُلَانٌ فَالْحَقْ بِهِ فَلَمَّا مَاتَ وَغُيِّبَ، لَحِقْتُ بِصَاحِبِ نَصِيبِينَ فَأَخْبَرْتُهُ خَبَرِي وَمَا أَمَرَنِي بِهِ صَاحِبَايَ فَقَالَ: أَقِمْ عِنْدِي فَأَقَمْتُ عِنْدَهُ فَوَجَدْتُهُ عَلَى أَمْرِ صَاحِبَيْهِ فَأَقَمْتُ مَعَ خَيْرِ رَجُلٍ فَوَاللَّهِ مَا لَبِثَ أَنْ نَزَلَ بِهِ الْمَوْتُ فَلَمَّا حَضَرَ قُلْتُ لَهُ: يَا فُلَانُ إِنَّ فُلَانًا كَانَ أَوْصَى بِي إِلَى فُلَانٍ، ثُمَّ أَوْصَى بِي فُلَانٌ إِلَى فُلَانٍ، ثُمَّ أَوْصَى بِي فُلَانٌ إِلَيْكَ فَإِلَى مَنْ تُوصِي بِي، وَبِمَ تَأْمُرُنِي؟ قَالَ: يَا بُنَيَّ وَاللَّهِ مَا أَعْلَمُهُ بَقِيَ أَحَدٌ عَلَى أَمْرِنَا آمُرُكَ أَنْ تَأْتِيَهُ إِلَّا رَجُلًا بِعَمُّورِيَّةَ مِنْ أَرْضِ الرُّومِ فَإِنَّهُ عَلَى مِثْلِ مَا نَحْنُ عَلَيْهِ فَإِنْ أَحْبَبْتَ فَائْتِهِ فَإِنَّهُ عَلَى أَمْرِنَا. فَلَمَّا مَاتَ وَغُيِّبَ لَحِقْتُ بِصَاحِبِ عَمُّورِيَّةَ فَأَخْبَرْتُهُ خَبَرِي فَقَالَ: أَقِمْ عِنْدِي فَأَقَمْتُ عِنْدَ خَيْرِ رَجُلٍ عَلَى هَدْيِ أَصْحَابِهِ وَأَمْرِهِمْ. قَالَ: وَاكْتَسَبْتُ حَتَّى كَانَتْ لِي بَقَرَاتٌ وَغَنِيمَةٌ. قَالَ: ثُمَّ نَزَلَ بِهِ أَمْرُ اللَّهِ فَلَمَّا حُضِرَ قُلْتُ لَهُ: يَا فُلَانُ إِنِّي كُنْتُ مَعَ فُلَانٍ فَأَوْصَى بِي إِلَى فُلَانٍ، ثُمَّ أَوْصَى بِي فُلَانٌ إِلَى فُلَانٍ، ثُمَّ أَوْصَى بِي فُلَانٌ إِلَى فُلَانٍ، ثُمَّ أَوْصَى بِي فُلَانٌ إِلَيْكَ فَإِلَى مَنْ تُوصِي بِي وَبِمَ تَأْمُرُنِي؟ قَالَ: أَيْ بُنَيَّ وَاللَّهِ مَا أَعْلَمُهُ أَصْبَحَ أَحَدٌ عَلَى مِثْلِ مَا كُنَّا عَلَيْهِ مِنَ النَّاسِ آمُرُكَ أَنْ تَأْتِيَهُ، وَلَكِنَّهُ قَدْ أَظَلَّ زَمَانُ نَبِيٍّ مَبْعُوثٍ بِدِينِ إِبْرَاهِيمَ يَخْرُجُ بِأَرْضِ الْعَرَبِ. مُهَاجَرُهُ إِلَى أَرْضٍ بَيْنَ حَرَّتَيْنِ بَيْنَهُمَا نَخْلٌ
পৃষ্ঠা - ১৬০৫
بِهِ عَلَامَاتٌ لَا تَخْفَى; يَأْكُلُ الْهَدِيَّةَ وَلَا يَأْكُلُ الصَّدَقَةَ بَيْنَ كَتِفَيْهِ خَاتَمُ النُّبُوَّةِ فَإِنِ اسْتَطَعْتَ أَنْ تَلْحَقَ بِتِلْكَ الْبِلَادِ فَافْعَلْ قَالَ: ثُمَّ مَاتَ وَغُيِّبَ، وَمَكَثْتُ بِعَمُّورِيَّةَ مَا شَاءَ اللَّهُ أَنْ أَمْكُثَ، ثُمَّ مَرَّ بِي نَفَرٌ مِنْ كَلْبٍ تُجَّارٌ فَقُلْتُ لَهُمُ: احْمِلُونِي إِلَى أَرْضِ الْعَرَبِ، وَأُعْطِيكُمْ بَقَرَاتِي هَذِهِ، وَغَنِيمَتِي هَذِهِ قَالُوا: نَعَمْ فَأَعْطَيْتُهُمُوهَا وَحَمَلُونِي مَعَهُمْ حَتَّى إِذَا بَلَغُوا وَادِي الْقُرَى ظَلَمُونِي فَبَاعُونِي مِنْ رَجُلٍ يَهُودِيٍّ عَبْدًا فَكُنْتُ عِنْدَهُ، وَرَأَيْتُ النَّخْلَ فَرَجَوْتُ أَنْ يَكُونَ الْبَلَدُ الَّذِي وَصَفَ لِي صَاحِبِي، وَلَمْ يَحِقَّ فِي نَفْسِي. فَبَيْنَا أَنَا عِنْدَهُ إِذْ قَدِمَ عَلَيْهِ ابْنُ عَمٍّ لَهُ مِنْ بَنِي قُرَيْظَةَ مِنَ الْمَدِينَةِ فَابْتَاعَنِي مِنْهُ فَاحْتَمَلَنِي إِلَى الْمَدِينَةِ فَوَاللَّهِ مَا هُوَ إِلَّا أَنْ رَأَيْتُهَا فَعَرَفْتُهَا بِصِفَةِ صَاحِبِي لَهَا فَأَقَمْتُ بِهَا، وَبُعِثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَقَامَ بِمَكَّةَ مَا أَقَامَ وَلَا أَسْمَعُ لَهُ بِذِكْرٍ مِمَّا أَنَا فِيهِ مِنْ شُغْلِ الرِّقِّ، ثُمَّ هَاجَرَ إِلَى الْمَدِينَةِ فَوَاللَّهِ إِنِّي لَفِي رَأْسِ عَذْقٍ لِسَيِّدِي أَعْمَلُ فِيهِ بَعْضَ الْعَمَلِ، وَسَيِّدِي جَالِسٌ تَحْتِي إِذْ أَقْبَلَ ابْنُ عَمٍّ لَهُ حَتَّى وَقَفَ عَلَيْهِ فَقَالَ: يَا فُلَانُ قَاتَلَ اللَّهُ بَنِي قَيْلَةَ وَاللَّهِ إِنَّهُمْ لَمُجْتَمِعُونَ الْآنَ بِقِبَاءَ عَلَى رَجُلٍ قَدِمَ مِنْ مَكَّةَ الْيَوْمَ يَزْعُمُونَ أَنَّهُ نَبِيٌّ قَالَ سَلْمَانُ: فَلَمَّا سَمِعْتُهَا أَخَذَتْنِي الْعُرَوَاءُ حَتَّى ظَنَنْتُ أَنِّي سَاقِطٌ عَلَى سَيِّدِي فَنَزَلْتُ عَنِ النَّخْلَةِ فَجَعَلْتُ أَقُولُ لِابْنِ عَمِّهِ مَاذَا تَقُولُ؟ مَاذَا تَقُولُ؟ قَالَ: فَغَضِبَ سَيِّدِي
পৃষ্ঠা - ১৬০৬


আমি বুঝেছিতু মি আমার নিদ্যেশর বিপরীত কথা ৷বলেছ ৷ আমি দোষ স্বীকার করে বলি হ্যা

তা করেছি বটে, আর ওরুপ করব না ৷ সে বলল, ঠিক আছে এবার যখন আমাদেরকে দ্বরুন্দু
লিপ্ত দেখবে তখন তুমি বলবে, “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” এর বরকতে তআমার সাথী জয়ী
হোক ৷ আমি সম্মতিসুচক উত্তরে বলি, হ্যা, ৩া-ই হবে ৷

আমি যখন দেখলাম, তারা দুজনে প্রচণ্ড সং বর্ষে লিপ্ত হয়েছে ৰুষ্ খন বললাম, বিসমিল্লাহির
রাহমানির রাহীমের বরকতে আমার সাথী জয়ী হোক ৷ এবার আমার বৃদ্ধ সাথী তার
প্রতিপক্ষকে চেপে ধরল এবং ছুবিকাঘাতে তার পেট চিরে ফেলল ৷ তখন তার দেহ থেকে
চিমনীর কালো কালির ন্যায় একটি বস্তু বের হলো ৷ আমার সাথী বললে হে আমর ! এটি হলো
তার হিংসা ও বিদ্বেষ ৷

ওই বালিক টিকে তুমি চেন কি? আমি উত্তর দিলাম না, চিনি না ৷ সে বলল, বালিকাটি
হলো সম্ভাম্ভ জিন সালীল জুরহুনীর কন্যা ফা ৷বিআ ৷ ওরা হলো তার বা শের লোক ৷ তার
জ্ঞাতি ভাই ৷ প্রতিবছর তারা আমার বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হহু বিন্সমিল্লাহির রাহমানির
রাহীম-এর বরকতে একজন লোক সব সময় আমাকে ওদের বিরুণ্দ্ব সাহায্য করে ৷ এরপর
সে বলল, এ কালো লোকটির প্রতি আমি কী আচরণ ৷করেছি দেখেছ তো ? এখন আমার
ভীষণ ৷ক্ষুধা পেয়েছে ৷ তুমি আমাকে কিছু একটা এনে দাও, আমি খেয়ে নিই; খাদ্য সংগ্রহের
জন্যে ঘোড়া ছুটিয়ে আমি বনের ভেতর ঢুকে পড়ি ৷ খুজে পাই উট পাখির কয়েকটি ডিম ৷ আমি
তা নিয়ে আসি ৷ তখন বৃদ্ধ নিদ্রামগ্ন ৷৩ তার মাথার নিচে আমি কাঠের ন্যায় কি একটা লক্ষ্য
করলাম, আমি চুপিসারে সেটি টেনে নিলাম ৷ দেখলাম যেটি একটি তরবাবি ৷ ভৈদর্যো সাত
বিঘত ,আর প্রন্থে এক বিঘত ৷ তরবাবি দ্বারা আমি তার পায়ের নলায় আঘাত করি৷ তার
নলাসহ পা দুটো আলাদা হয়ে যায় ৷ পিঠে ভর দিয়ে সে সোজা হয়ে ওঠে এবং বলে ওঠে
আল্লাহ তােকে ধ্বংস করুন ৷

হে বিশ্বাসঘাত ক কেমনতর বিশ্বাস ঘাতকতা ৷করলিতু

হযরত উমর (রা) বললেন, তারপর তুমি কী করলে ? আমি বললাম, অতঃপর আমি
তাকে একের পর এক আঘাত করতে থাকি এবং তাকে খণ্ড বিখণ্ড করে ফেলি ৷ তখন রাগে
ারগর করতে করতে যে এ কবিতাটি আবৃত্তি করে ং

ট্ছুট্রুা৷রু

বিশ্বাসঘাতকতা করে মি একজন মুসলমানকে কাবু করলে! পুর্ববর্তী যুগের আরবদের
কেউ এমনটি করেছে বলে আমি কখনো শুনিনি ৷

সদাচরণের বিনিময়ে মি যা করলে অনাবর লোকেরা তার নিন্দা ৷করে ৷ একজন জ্ঞানবান
নেতার ব্যাপারে তুমি যা করেছত তার জন্যে তুমি ধ্বংস হও ৷


فَلَكَمَنِي لَكْمَةً شَدِيدَةً، ثُمَّ قَالَ مَا لَكَ وَلِهَذَا؟ أَقْبِلْ عَلَى عَمَلِكَ قَالَ: فَقُلْتُ: لَا شَيْءَ إِنَّمَا أَرَدْتُ أَنْ أَسْتَثْبِتَهُ عَمَّا قَالَ. قَالَ: وَقَدْ كَانَ عِنْدِي شَيْءٌ قَدْ جَمَعْتُهُ فَلَمَّا أَمْسَيْتُ أَخَذْتُهُ، ثُمَّ ذَهَبْتُ بِهِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ بِقِبَاءَ فَدَخَلْتُ عَلَيْهِ فَقُلْتُ لَهُ: إِنَّهُ قَدْ بَلَغَنِي أَنَّكَ رَجُلٌ صَالِحٌ، وَمَعَكَ أَصْحَابٌ لَكَ غُرَبَاءُ ذَوُو حَاجَةٍ. وَهَذَا شَيْءٌ كَانَ عِنْدِي لِلصَّدَقَةِ فَرَأَيْتُكُمْ أَحَقَّ بِهِ مِنْ غَيْرِكُمْ قَالَ: فَقَرَّبْتُهُ إِلَيْهِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لِأَصْحَابِهِ كُلُوا وَأَمْسَكَ يَدَهُ فَلَمْ يَأْكُلْ فَقُلْتُ فِي نَفْسِي هَذِهِ وَاحِدَةٌ، ثُمَّ انْصَرَفْتُ عَنْهُ فَجَمَعْتُ شَيْئًا، وَتَحَوَّلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْمَدِينَةِ، ثُمَّ جِئْتُهُ فَقُلْتُ لَهُ: إِنِّي قَدْ رَأَيْتُكَ لَا تَأْكُلُ الصَّدَقَةَ، وَهَذِهِ هَدِيَّةٌ أَكْرَمْتُكَ بِهَا قَالَ: فَأَكَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْهَا، وَأَمَرَ أَصْحَابَهُ فَأَكَلُوا مَعَهُ. قَالَ: فَقُلْتُ فِي نَفْسِي هَاتَانِ ثِنْتَانِ قَالَ، ثُمَّ جِئْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ بِبَقِيعِ الْغَرْقَدِ قَدْ تَبِعَ جِنَازَةَ رَجُلٍ مِنْ أَصْحَابِهِ، وَعَلَيْهِ شَمْلَتَانِ وَهُوَ جَالِسٌ فِي أَصْحَابِهِ فَسَلَّمْتُ عَلَيْهِ، ثُمَّ اسْتَدْبَرْتُهُ أَنْظُرُ إِلَى ظَهْرِهِ هَلْ أَرَى الْخَاتَمَ الَّذِي وَصَفَ لِي صَاحِبِي؟ فَلَمَّا رَآنِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اسْتَدْبَرْتُهُ عَرَفَ أَنِّي أَسْتَثْبِتُ فِي شَيْءٍ وُصِفَ لِي فَأَلْقَى رِدَاءَهُ عَنْ ظَهْرِهِ فَنَظَرْتُ إِلَى الْخَاتَمِ فَعَرَفْتُهُ فَأَكْبَبْتُ عَلَيْهِ أُقَبِّلُهُ وَأَبْكِي فَقَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: تَحَوَّلْ فَتَحَوَّلْتُ بَيْنَ يَدَيْهِ فَقَصَصْتُ عَلَيْهِ حَدِيثِي كَمَا حَدَّثْتُكَ يَا ابْنَ عَبَّاسٍ فَأَعْجَبَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَسْمَعَ ذَاكَ أَصْحَابُهُ. ثُمَّ شَغَلَ سَلْمَانُ الرِّقَّ حَتَّى فَاتَهُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ
পৃষ্ঠা - ১৬০৭
صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَدْرٌ وَأُحُدٌ قَالَ سَلْمَانُ: ثُمَّ قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: كَاتِبْ يَا سَلْمَانُ فَكَاتَبْتُ صَاحِبِي عَلَى ثَلَاثِمِائَةِ نَخْلَةٍ أُحْيِيهَا لَهُ بِالْفَقِيرِ وَأَرْبَعِينَ أُوقِيَّةً فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِأَصْحَابِهِ: أَعِينُوا أَخَاكُمْ فَأَعَانُونِي فِي النَّخْلِ الرَّجُلُ بِثَلَاثِينَ وَدِيَّةً، وَالرَّجُلُ بِعِشْرِينَ وَدِيَّةً، وَالرَّجُلُ بِخَمْسَ عَشْرَةَ وَدِيَّةً، وَالرَّجُلُ بِعَشْرٍ، يُعِينُ الرَّجُلُ بِقَدْرِ مَا عِنْدَهُ حَتَّى اجْتَمَعَتْ لِي ثَلَاثُمِائَةِ وِدِيَّةٍ فَقَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: اذْهَبْ يَا سَلْمَانُ فَفَقِّرْ لَهَا فَإِذَا فَرَغْتَ فَائْتِنِي أَكُنْ أَنَا أَضَعُهَا بِيَدِي. قَالَ: فَفَقَّرْتُ وَأَعَانَنِي أَصْحَابِي حَتَّى إِذَا فَرَغْتُ جِئْتُهُ فَأَخْبَرْتُهُ فَخَرَجَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَعِي إِلَيْهَا فَجَعَلْنَا نُقْرِّبُ إِلَيْهِ الْوَدِّيَّ، وَيَضَعُهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِيَدِهِ حَتَّى إِذَا فَرَغْنَا فَوَالَّذِي نَفْسُ سَلْمَانَ بِيَدِهِ مَا مَاتَتْ مِنْهَا وِدِيَّةٌ وَاحِدَةٌ فَأَدَّيْتُ النَّخْلَ وَبَقِيَ عَلَيَّ الْمَالُ فَأُتِيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمِثْلِ بَيْضَةِ الدَّجَاجَةِ مِنْ ذَهَبٍ مِنْ بَعْضِ الْمَعَادِنِ فَقَالَ: مَا فَعَلَ الْفَارِسِيُّ الْمَكَاتِبُ قَالَ: فَدُعِيتُ لَهُ. قَالَ: خُذْ هَذِهِ فَأَدِّهَا مِمَّا عَلَيْكَ يَا سَلْمَانُ قَالَ: قُلْتُ: وَأَيْنَ تَقَعُ هَذِهِ يَا رَسُولَ اللَّهِ مِمَّا عَلَيَّ؟ قَالَ: خُذْهَا فَإِنَّ اللَّهَ سَيُؤَدِّي بِهَا عَنْكَ قَالَ: فَأَخَذْتُهَا فَوَزَنْتُ لَهُمْ مِنْهَا - وَالَّذِي نَفْسُ سَلْمَانَ بِيَدِهِ - أَرْبَعِينَ أُوقِيَّةً فَأَوْفَيْتُهُمْ حَقَّهُمْ، وَعَتَقَ سَلْمَانُ فَشَهِدْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْخَنْدَقَ حُرًّا، ثُمَّ لَمْ يَفُتْنِي مَعَهُ مَشْهَدٌ.
পৃষ্ঠা - ১৬০৮


তোমাকে হত্যা করতে পারলে আমি খুশি হতাম ৷ অন্যথায় যে পাপের তুমি প্রতিবিধান
করােনি তার প্রতিফল কী হবে?


তিনি একজন নেতৃস্থানীয় স্ন্তুাম্ভ ব্যক্তি ৷ তিনি বারবার তােশোক ক্ষমা করেছেন ৷ অথচ
তােমা র কার ৷বণে তার হা৩ ৷ত ঝুলরুছ দেহের সাথে ৷ তিনি এখন মৃতু ত্যুপথযাত্রী ৷

জাহেলী যুগে শিরকপহী ও খৃক্টবাদীর৷ যা করত ইসলাম প্রহত্তদ্ার পর আমি যদি
তা করতাম,

০ :

ঠু;ত্রাট্রু ধ্াট্রুট্রুদ্বুান্ ৷ধ্ ৷ এ ট্রুছুএ্ছুষ্ ঞ্জো প্রু১,; ং; ;৷ এ ৷ ; ৷

আক্রান্ত ৩ব্যক্তির জন্যে দুঃখ ও ধ্বংসই ডেকে আসে ৷

হযরত উমর (রা) জিজ্ঞেস করলেন, বালিকাটির কি হলো ? আমি বললাম, এরপর আমি
বালিকাটির নিকট যাই ৷

আমাকে দেখে সে বলল, বৃদ্ধটির কী হলো ? আমি বাংলায়,

হাবশি ল্যেকটি তাকে খুন করেছে ৷ সে বলল, এটিহ্র আমার মিথ্যাচার ,বরং তুমিই
ৰিশ্বাসঘ৷ তকতা করে তাকে খুন করেছ ৷ এরপর যে এ কবিত ৷টি আবৃত্তি করল :

০ :

হে নয়ন আমার অশ্রু রর্ষণ কর ওই সাহসী অশ্বারোহী যোদ্ধার গােকে ৷ অঝোর অশ্ড
প্রবাহে তুমি পুনরায় ক্রন্দন কর ৷

গ্লুঘুএেন্ ’ ; ’খু

করেছে তখন আর কান্না বন্ধ করো না
ধ্স্
এমন একজন মানুষ সম্পর্কে যিনি ছিলেন পরহেজগার, স ষ্যমী ব্যক্তিতুসম্পন্ন ,

বুদ্ধিমান, ন্যায়পরড়ায়ণ এবং গৌরব প্রকাশের প্রতিযোগিতায় প্রকৃত গৌরব প্রদর্শনের
যোগ্য ব্যক্তি ৷

০ :

৷ দুস্ছুঠু এ্যা

হায় আমার আক্ষেপ হে আমর৷ তোমার বেচে থাকার জন্যে আবু তোমাকে নিরাপদ
রেখেছে তোমার ভাগ্যের লিখন ভোগ করার জন্যে ৷


قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَحَدَّثَنِي يَزِيدُ بْنُ أَبِي حَبِيبٍ عَنْ رَجُلٍ مِنْ عَبْدِ الْقَيْسِ عَنْ سَلْمَانَ أَنَّهُ قَالَ: لَمَّا قُلْتُ: وَأَيْنَ تَقَعُ هَذِهِ مِنَ الَّذِي عَلَيَّ يَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ أَخَذَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَلَّبَهَا عَلَى لِسَانِهِ، ثُمَّ قَالَ: خُذْهَا فَأَوْفِهِمْ مِنْهَا فَأَخَذْتُهَا فَأَوْفَيْتُهُمْ مِنْهَا حَقَّهُمْ كُلَّهُ أَرْبَعِينَ أُوقِيَّةً. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: حَدَّثَنِي عَاصِمُ بْنُ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ حَدَّثَنِي مَنْ لَا أَتَّهِمُ عَنْ عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مَرْوَانَ قَالَ: حُدِّثْتُ عَنْ سَلْمَانَ أَنَّهُ قَالَ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: حِينَ أَخْبَرَهُ خَبَرَهُ أَنَّ صَاحِبَ عَمُّورِيَّةَ قَالَ لَهُ: ائْتِ كَذَا وَكَذَا مِنْ أَرْضِ الشَّامِ فَإِنَّ بِهَا رَجُلًا بَيْنَ غَيْضَتَيْنِ يَخْرُجُ كُلَّ سَنَةٍ مِنْ هَذِهِ الْغَيْضَةِ مُسْتَجِيزًا يَعْتَرِضُهُ ذَوُو الْأَسْقَامِ فَلَا يَدْعُو لِأَحَدٍ مِنْهُمْ إِلَّا شُفِيَ فَاسْأَلْهُ عَنْ هَذَا الدِّينِ الَّذِي تَبْتَغِي فَهُوَ يُخْبِرُكَ. عَنْهُ قَالَ سَلْمَانُ: فَخَرَجْتُ حَتَّى جِئْتُ حَيْثُ وَصَفَ لِي فَوَجَدْتُ النَّاسَ قَدِ اجْتَمَعُوا بِمَرْضَاهُمْ هُنَاكَ حَتَّى خَرَجَ لَهُمْ تِلْكَ اللَّيْلَةَ مُسْتَجِيزًا مِنْ إِحْدَى الْغَيْضَتَيْنِ إِلَى الْأُخْرَى فَغَشِيَهُ النَّاسُ بِمَرْضَاهُمْ لَا يَدْعُو لِمَرِيضٍ إِلَّا شُفِيَ، وَغَلَبُونِي عَلَيْهِ فَلَمْ أَخْلُصْ إِلَيْهِ حَتَّى دَخَلَ الْغَيْضَةَ الَّتِي يُرِيدُ أَنْ يَدْخُلَ إِلَّا مَنْكِبَهُ قَالَ: فَتَنَاوَلْتُهُ فَقَالَ: مَنْ هَذَا؟ وَالْتَفَتَ إِلَيَّ قَالَ: قُلْتُ: يَرْحَمُكَ اللَّهُ أَخْبِرْنِي عَنِ الْحَنِيفِيَّةِ دِينِ إِبْرَاهِيمَ قَالَ: إِنَّكَ لَتَسْأَلُ عَنْ شَيْءٍ مَا يَسْأَلُ عَنْهُ النَّاسُ الْيَوْمَ قَدْ
পৃষ্ঠা - ১৬০৯
أَظَلَّكَ زَمَانُ نَبِيٍّ يُبْعَثُ بِهَذَا الدِّينِ مِنْ أَهْلِ الْحَرَمِ فَأْتِهِ فَهُوَ يَحْمِلُكَ عَلَيْهِ، ثُمَّ دَخَلَ. «فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لِسَلْمَانَ لَئِنْ كُنْتَ صَدَقْتَنِي يَا سَلْمَانُ لِقَدْ لَقِيتَ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ» . هَكَذَا وَقَعَ فِي هَذِهِ الرِّوَايَةِ، وَفِيهَا رَجُلٌ مُبْهَمٌ وَهُوَ شَيْخُ عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ وَقَدْ قِيلَ: إِنَّهُ الْحَسَنُ بْنُ عُمَارَةَ، ثُمَّ هُوَ مُنْقَطِعٌ بَلْ مُعْضَلٌ بَيْنَ عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ، وَسَلْمَانَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ. وقَوْلُهُ: لَئِنْ كُنْتَ صَدَقْتَنِي يَا سَلْمَانُ لِقَدْ لَقِيتَ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ غَرِيبٌ جِدًّا بَلْ مُنْكَرٌ فَإِنَّ الْفَتْرَةَ أَقَلُّ مَا قِيلَ فِيهَا: أَنَّهَا أَرْبَعُمِائَةِ سَنَةٍ، وَقِيلَ: سِتُّمِائَةِ سَنَةٍ بِالشَّمْسِيَّةِ، وَسَلْمَانُ أَكْثَرُ مَا قِيلَ أَنَّهُ عَاشَ ثَلَاثَمِائَةِ سَنَةٍ وَخَمْسِينَ سَنَةً، وَحَكَى الْعَبَّاسُ بْنُ يَزِيدَ الْبَحْرَانِيُّ إِجْمَاعَ مَشَايِخِهِ عَلَى أَنَّهُ عَاشَ مِائَتَيْنِ وَخَمْسِينَ سَنَةً وَاخْتَلَفُوا فِيمَا زَادَ إِلَى ثَلَاثِمِائَةٍ وَخَمْسِينَ سَنَةً. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَالظَّاهِرُ أَنَّهُ قَالَ: لَقَدْ لَقِيتَ وَصِيَّ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ فَهَذَا مُمْكِنٌ إِذْ يَكُونُ ذَاكَ عَمَّرَ دَهْرًا طَوِيلًا، وَسَلْمَانُ عَمَّرَ بَعْدَهُ دَهْرًا آخَرَ وَاللَّهُ أَعْلَمُ بِالصَّوَابِ. وَقَالَ السُّهَيْلِيُّ: الرَّجُلُ الْمُبْهَمُ هُوَ الْحَسَنُ بْنُ عُمَارَةَ وَهُوَ ضَعِيفٌ، وَإِنْ صَحَّ لَمْ يَكُنْ فِيهِ نَكَارَةٌ; لِأَنَّ ابْنَ جَرِيرٍ ذَكَرَ أَنَّ الْمَسِيحَ نَزَلَ مِنَ السَّمَاءِ بَعْدَمَا رُفِعَ فَوَجَدَ أُمَّهُ، وَاِمْرَأَةً أُخْرَى يَبْكِيَانِ عِنْدَ جِذْعِ الْمَصْلُوبِ فَأَخْبَرَهُمَا أَنَّهُ لَمْ يُقْتَلْ، وَبَعَثَ الْحَوَارِيِّينَ بَعْدَ ذَلِكَ قَالَ: وَإِذَا جَازَ نُزُولُهُ مَرَّةً جَازَ نُزُولُهُ
পৃষ্ঠা - ১৬১০
مِرَارًا، ثُمَّ يَكُونُ نُزُولُهُ الظَّاهِرُ حِينَ يَكْسِرُ الصَّلِيبَ، وَيَقْتُلُ الْخِنْزِيرَ، وَيَتَزَوَّجُ حِينَئِذٍ امْرَأَةً مِنْ بَنِي جُذَامٍ، وَإِذَا مَاتَ دُفِنَ فِي حُجْرَةِ رَوْضَةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. وَقَدْ رَوَى الْبَيْهَقِيُّ فِي كِتَابِ دَلَائِلِ النُّبُوَّةِ قِصَّةَ سَلْمَانَ هَذِهِ مِنْ طَرِيقِ يُونُسَ بْنِ بُكَيْرٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ كَمَا تَقَدَّمَ، وَرَوَاهَا أَيْضًا عَنِ الْحَاكِمِ عَنِ الْأَصَمِّ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي طَالِبٍ حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَاصِمٍ حَدَّثَنَا حَاتِمُ بْنُ أَبِي صَغِيرَةَ عَنْ سِمَاكِ بْنِ حَرْبٍ عَنْ زَيْدِ بْنِ صَوْحَانَ أَنَّهُ سَمِعَ سَلْمَانَ يُحَدِّثُ كَيْفَ كَانَ أَوَّلُ إِسْلَامِهِ فَذَكَرَ قِصَّةً طَوِيلَةً، وَذَكَرَ أَنَّهُ كَانَ مَنْ رَامَهُرْمُزَ وَكَانَ لَهُ أَخٌ أَكْبَرُ مِنْهُ غَنِيٌّ وَكَانَ سَلْمَانُ فَقِيرًا فِي كَنَفِ أَخِيهِ، وَأَنَّ ابْنَ دِهْقَانِهَا كَانَ صَاحِبًا لَهُ وَكَانَ يَخْتَلِفُ مَعَهُ إِلَى مُعَلِّمٍ لَهُمْ، وَأَنَّهُ كَانَ يَخْتَلِفُ ذَلِكَ الْغُلَامُ إِلَى عُبَّادٍ مِنَ النَّصَارَى فِي كَهْفٍ لَهُمْ فَسَأَلَهُ سَلْمَانُ أَنْ يَذْهَبَ بِهِ مَعَهُ إِلَيْهِمْ فَقَالَ لَهُ: إِنَّكَ غُلَامٌ، وَأَخْشَى أَنْ تَنُمَّ عَلَيْهِمْ فَيَقْتُلَهُمْ أَبِي فَالْتَزَمَ لَهُ أَنْ لَا يَكُونُ مِنْهُ شَيْءٌ يَكْرَهُهُ فَذَهَبَ بِهِ مَعَهُ فَإِذَا هُمْ سِتَّةٌ - أَوْ سَبْعَةٌ - كَأَنَّ الرُّوحَ قَدْ خَرَجَتْ مِنْهُمْ مَنَ الْعِبَادَةِ يَصُومُونَ النَّهَارَ، وَيَقُومُونَ اللَّيْلَ يَأْكُلُونَ الشَّجَرَ وَمَا وَجَدُوا فَذَكَرَ عَنْهُمْ أَنَّهُمْ يُؤْمِنُونَ بِالرُّسُلِ الْمُتَقَدِّمِينَ، وَأَنَّ عِيسَى عَبْدُ اللَّهِ وَرَسُولُهُ، وَابْنُ أَمَتِهِ أَيَّدَهُ بِالْمُعْجِزَاتِ. وَقَالُوا لَهُ: يَا غُلَامُ إِنَّ لَكَ رَبًّا وَإِنَّ لَكَ مَعَادًا، وَإِنَّ بَيْنَ يَدَيْكَ جَنَّةً وَنَارًا، وَإِنَّ هَؤُلَاءِ
পৃষ্ঠা - ১৬১১


@

র্স্টএচুৰু;র্চুহুৰুএছো এে
আমার জীবনের কসম , যদি বিশ্বাসঘাতকতা ব্যতীত স্বাভাবিকভাবে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত
হতে তবে তুমি সম্মুখীন হতে এক দুঃসাহসী সিংহের যে ধারাল তরবারিব মত কেটে টুকরো
টুকরো করে দেয় ৷
আমর বলেন, তার কথায় আমি রেগে যাই ৷ আমি আমার তরবারি কােষমুক্ত করি এবং
তাকে খুন করার জন্যে র্তাবুতে ঢুকে পড়ি ৷ কিভু র্তাবুতে কাউকেই খুজে পেলাম না ৷ অতঃপর
সেখানকার পশুণ্ডলাে নিয়ে আমি আমার বাড়ি ফিরে আসি ৷

এটি একটি বিস্ময়কর বর্ণনা বটে ৷ স্পষ্টত বোঝা যায় যে, ওই বৃদ্ধ ল্যেকটি একজন জিন
ছিলেন এবং তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, তিনি কুরআন শিক্ষা করেছিলেন ৷ বিসমিল্লাহির
রাহমানির রাহীম’ তার জানা ছিল ৷ এই কলেমার দ্বারা তিনি বিপদ থেকে আশ্রয় কামনা
করতেন ৷ খারাইতি বলেন, আবদুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ বলভী আসমা বিনতে আবু বকর (রা ) সুত্রে
বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, যায়দ ইবন আমর ইবন নুফায়ল এবং ওয়ারাকা ইবন
নাওফল সম্পর্কে কথিত আছে যে, তারা দুজনে বাদশাহ্ নাজার্শী-এ্যা দরবারে গিয়েছিলেন ৷
এটি হলো আবরাহা রড়াদশাহের মক্কা ত্যাগের পরের ঘটনা ৷ র্তারা বলেন, আমরা তীর নিকট
উপস্থিত হওয়ার পর তিনি বললেন, হে কুরায়শদ্বয় ! আপনারা সত্যি করে বলুন তাে
আপনাদের মধ্যে এমন কোন শিশুর জন্ম হয়েছি কি না যায় পিতা তাকে জবইি করতে
চেয়েছিলেন ? জবাই করার জন্যে নিশ্চয়তা লাভের উদ্দেশ্যে লটারি দেওয়া হলে ওই শিশুটি
বেচে যায় এবং তার পরিবর্তে প্রচুর উট কুরবানী দেওয়া হয় ৷ আমরা বললড়াম , হ্যা ৷ তিনি
বললেন, শেষ পর্যন্ত ওই লােকটির কি হলো? আমরা বললাম , সে আমিনা বিনৃত ওহাব নামের
এক মহিলাকে বিয়ে করেছে এবং তাকে অন্তঃসত্ত্ব৷ রেখে সফরে রেরিয়েছে ৷ তিনি বললেন, ওর
কোন ছেলেমেয়ে জন্মেছে কিনা ?

ওয়ারাকা ইবন নাওফাল বললেন, জাহাপনা ! সে সম্পর্কে আমি আপনাকে বলছি শুনুন ৷
একরাতে আমি আমাদের এক মুর্ডিং৷ পাশে রাত কাটাই ৷ আমরা ওই মুর্তির তাওয়ড়াফ ও
উপাসনা করতাম ৷ হঠাৎ আমি তার উদর থেকে শুনতে পাই, সে বলছে :

এ ৷ ঠুছু;ষ্ ৷ ৰু,ঠু ট্রুাড্রু ত্রু১ান্০াং ৷ হুব্লুদ্বুঠুট্রু — ঠুণ্াষ্টুাটুৰুৰু৷ ! ;ট্রুা)ট্র প্রু ৷ ৷ এটু
নবী জন্মগ্রহণ করেছেন, রাজা-বাদশাহগণ লাঞ্ছিত হয়েছে ৷ পােমরাহী বিদুরিত হয়েছে এবং
শিরক পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে পালিয়েছে ৷ এতটুকু বলে মুর্তিটি মুখ থুবড়ে পড়ে যায় ৷

এবার যায়দ ইবন আমর ইবন নুফায়ল বললেন, জড়াহাপনা ! এ বিষয়ে আমারও কিছুটা
জানা আছে ৷ নাজাশী বললেন, বলুন যায়দ ইবন আমর বলতে লাগলেন : উনি যে রাতের
ঘটনা বলেছেন ওই রাতেই আমি আমার বাড়ি থেকে বের হয়েছিলাম ৷ আমার পরিবারের
লোকেরা তখন আমিনার গর্ভের সন্তান সম্পর্কে আলোচনা করছিল ৷ আমি আবু কুরায়স পাহাড়ে
এসে উঠি ৷ উদ্দেশ্য ছিল যে বিষয়টি নিয়ে আমি সন্দিহান ছিলাম সে বিষয়ে নির্জনে চিন্তা-ভাবনা


الْقَوْمَ الَّذِينَ يَعْبُدُونَ النِّيرَانَ أَهْلُ كُفْرٍ، وَضَلَالَةٍ لَا يَرْضَى اللَّهُ بِمَا يَصْنَعُونَ وَلَيْسُوا عَلَى دِينِهِ، ثُمَّ جَعَلَ يَتَرَدَّدُ مَعَ ذَلِكَ الْغُلَامِ إِلَيْهِمْ، ثُمَّ لَزِمَهُمْ سَلْمَانُ بِالْكُلِّيَّةِ، ثُمَّ أَجْلَاهُمْ مَلِكُ تِلْكَ الْبِلَادِ - وَهُوَ أَبُو ذَلِكَ الْغُلَامِ الَّذِي صَحِبَهُ سَلْمَانُ إِلَيْهِمْ - عَنْ أَرْضِهِ، وَاحْتَبَسَ الْمَلِكُ ابْنَهُ عِنْدَهُ، وَعَرَضَ سَلْمَانُ دِينَهُمْ عَلَى أَخِيهِ الَّذِي هُوَ أَكْبَرُ مِنْهُ فَقَالَ: إِنِّي مُشْتَغِلٌ بِنَفْسِي فِي طَلَبِ الْمَعِيشَةِ فَارْتَحَلَ مَعَهُمْ سَلْمَانُ حَتَّى دَخَلُوا كَنِيسَةَ الْمَوْصِلِ فَسَلَّمَ عَلَيْهِمْ أَهْلُهَا ثُمَّ أَرَادُوا أَنْ يَتْرُكُونِي عِنْدَهُمْ فَأَبَيْتُ إِلَّا صُحْبَتَهُمْ فَخَرَجُوا حَتَّى أَتَوْا وَادِيًا بَيْنَ جِبَالٍ فَتَحَدَّرَ إِلَيْهِمْ رُهْبَانُ تِلْكَ النَّاحِيَةِ يُسَلِّمُونَ عَلَيْهِمْ وَاجْتَمَعُوا إِلَيْهِمْ، وَجَعَلُوا يَسْأَلُونَهُمْ عَنْ غَيْبَتِهِمْ عَنْهُمْ، وَيَسْأَلُونَهُمْ عَنِّي فَيُثْنُونَ عَلَيَّ خَيْرًا، وَجَاءَ رَجُلٌ مُعَظَّمٌ فِيهِمْ فَخَطَبَهُمْ فَأَثْنَى عَلَى اللَّهِ بِمَا هُوَ أَهْلُهُ، وَذَكَرَ الرُّسُلَ وَمَا أُيِّدُوا بِهِ، وَذَكَرَ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ وَأَنَّهُ كَانَ عَبْدَ اللَّهِ وَرَسُولَهُ، وَأَمَرَهُمْ بِالْخَيْرِ وَنَهَاهُمْ عَنِ الشَّرِّ، ثُمَّ لَمَّا أَرَادُوا الِانْصِرَافَ تَبِعَهُ سَلْمَانُ وَلَزِمَهُ. قَالَ: فَكَانَ يَصُومُ النَّهَارَ، وَيَقُومُ اللَّيْلَ مِنَ الْأَحَدِ إِلَى الْأَحَدِ فَيَخْرُجُ إِلَيْهِمْ وَيَعِظُهُمْ وَيَأْمُرُهُمْ وَيَنْهَاهُمْ فَمَكَثَ عَلَى ذَلِكَ مُدَّةً طَوِيلَةً، ثُمَّ أَرَادَ أَنْ يَزُورَ بَيْتَ الْمَقْدِسِ فَصَحِبَهُ سَلْمَانُ إِلَيْهِ. قَالَ: فَكَانَ فِيمَا يَمْشِي يَلْتَفِتُ إِلَيَّ وَيُقْبِلُ عَلَيَّ فَيَعِظُنِي، وَيُخْبِرُنِي أَنَّ لِي رَبًّا، وَأَنَّ بَيْنَ يَدَيْ جَنَّةً وَنَارًا وَحِسَابًا، وَيُعَلِّمُنِي وَيُذَكِّرُنِي نَحْوَ مَا كَانَ يُذَكِّرُ الْقَوْمَ يَوْمَ الْأَحَدِ قَالَ: فِيمَا يَقُولُ لِي: يَا سَلْمَانُ إِنَّ اللَّهَ سَوْفَ يَبْعَثُ رَسُولًا اسْمُهُ أَحْمَدُ يَخْرُجُ مِنْ
পৃষ্ঠা - ১৬১২
تِهَامَةَ يَأْكُلُ الْهَدِيَّةَ وَلَا يَأْكُلُ الصَّدَقَةَ بَيْنَ كَتِفَيْهِ خَاتَمُ النُّبُوَّةِ. وَهَذَا زَمَانُهُ الَّذِي يَخْرُجُ فِيهِ قَدْ تَقَارَبَ فَأَمَّا أَنَا فَإِنِّي شَيْخٌ كَبِيرٌ وَلَا أَحْسَبُنِي أُدْرِكُهُ فَإِنْ أَدْرَكْتَهُ أَنْتَ فَصَدِّقْهُ وَاتَّبِعْهُ. قُلْتُ لَهُ: وَإِنْ أَمَرَنِي بِتَرْكِ دِينِكَ وَمَا أَنْتَ عَلَيْهِ، قَالَ: وَإِنْ أَمَرَكَ فَإِنَّ الْحَقَّ فِيمَا يَجِيءُ بِهِ، وَرِضَى الرَّحْمَنِ فِيمَا قَالَ، ثُمَّ ذَكَرَ قُدُومَهُمَا إِلَى بَيْتِ الْمَقْدِسِ، وَأَنَّ صَاحِبَهُ صَلَّى فِيهِ هَاهُنَا وَهَاهُنَا، ثُمَّ نَامَ وَقَدْ أَوْصَاهُ أَنَّهُ إِذَا بَلَغَ الظِّلُّ مَكَانَ كَذَا أَنْ يُوقِظَهُ فَتَرَكَهُ سَلْمَانُ حِينًا آخَرَ أَزْيَدَ مِمَّا قَالَ لِيَسْتَرِيحَ فَلَمَّا اسْتَيْقَظَ ذَكَرَ اللَّهَ، وَلَامَ سَلْمَانَ عَلَى تَرْكِ مَا أَمَرَهُ مِنْ ذَلِكَ، ثُمَّ خَرَجَا مِنْ بَيْتِ الْمَقْدِسِ فَسَأَلَهُ مُقْعَدٌ; فَقَالَ: يَا عَبْدَ اللَّهِ سَأَلْتُكَ حِينَ وَصَلْتَ فَلَمْ تُعْطِنِي شَيْئًا، وَهَا أَنَا أَسْأَلُكَ فَنَظَرَ فَلَمْ يَجِدْ أَحَدًا فَأَخَذَ بِيَدِهِ، وَقَالَ: قُمْ بِسْمِ اللَّهِ فَقَامَ، وَلَيْسَ بِهِ بَأْسٌ وَلَا قَلَبَةٌ كَأَنَّمَا نُشِطَ مِنْ عِقَالٍ فَقَالَ لِي: يَا عَبْدَ اللَّهِ احْمِلْ عَلَيَّ مَتَاعِي حَتَّى أَذْهَبَ إِلَى أَهْلِي فَأُبَشِّرَهُمْ فَاشْتَغَلْتُ بِهِ، ثُمَّ أَدْرَكْتُ الرَّجُلَ فَلَمْ أَلْحَقْهُ وَلَمْ أَدْرِ أَيْنَ ذَهَبَ. وَكُلَّمَا سَأَلْتُ عَنْهُ قَوْمًا قَالُوا: أَمَامَكَ حَتَّى لَقِيَنِي رَكْبٌ مِنَ الْعَرَبِ مِنْ بَنِي كَلْبٍ فَسَأَلْتُهُمْ فَلَمَّا سَمِعُوا لُغَتِي أَنَاخَ رَجُلٌ مِنْهُمْ بِعِيرَهُ فَحَمَلَنِي خَلْفَهُ حَتَّى أَتَوْا بِي بِلَادَهُمْ فَبَاعُونِي فَاشْتَرَتْنِي امْرَأَةٌ مِنَ الْأَنْصَارِ فَجَعَلَتْنِي فِي حَائِطٍ لَهَا، وَقَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، ثُمَّ ذَكَرَ ذَهَابَهُ إِلَيْهِ بِالصَّدَقَةِ،
পৃষ্ঠা - ১৬১৩


করব ৷ হঠাৎ আমি দেখতে পেলাম, একজন লোক আকাশ থেকে কুবায়স পাহাড়ের ওপর
অবতরণ করল, তার দুটো সবুজ পাখ৷ ৷ সে মক্কা নগরীর দিকে৩ ৷কিয়ে ৷,বলল শয়তান লাঞ্ছিত
হয়েছে, মুর্তি প্রতিমা বাতিল ও অকার্যকর হয়েছে এবং বিশ্বাসভা জন আল-আমীন জন্মগ্রহণ
করেছেন ৷ এরপর তার সাথে থাকা একটি কাপড় সে পুর্ব দিগস্তে ও পশ্চিম দিপস্তে ছড়িয়ে
দিল ৷ আমি দেখলাম ওই কাপড়ে আকাশের নিচের সব কিছু ঢেকে গিয়েছে এবং এমন একটি
জোাতি বিচ্ছুরিত হয়েছে যে, আমার দৃষ্টি শক্তি যেন ছিনিয়ে নেবে ৷ এ দৃশ্য দেখে আমি ভয়
পেয়ে যা ৷ই ৷ এই আগ ত্তুক ডানা মেলে উড়ে গিয়ে কাব৷ গৃরু হর উপর নামে আর তার দেহ থেকে
এমন আলো ছড়িয়ে পড়ে যে, সমগ্রওে হতোম৷ অঞ্চল আলোকিত হয়ে যায় ৷ সে বলল, এবার ভুমি
পবিত্র হলো এবং তার বসন্তকাল শুরু হলো ৷ কা বা গৃহে অবস্থিত মৃটুর্তওলাের প্ৰতি সে ইঙ্গিত
করল আর সাথে সাথে সবগুলো মুর্তি মুখ খুবড়ে পড়ে গেল ৷

নাজাশী বললেন, হায় ! আপনারা এবার এ বিষয়ে আমি য পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছি
তা শুনুন ৷ আপনারা যে রাতের কথা বলেছেন যে রাতে আ৷ংৰু৷ আমার নির্জন প্রকােষ্ঠে
ঘুমিয়েছিলাম ৷ হঠাৎ দেখি মাটি র্ফাক করে একটি মতে ও মাথা বেরিয়ে এলো ৷ সে বলছিল ,
হস্তী বাহিনীর ওপর ধ্বংস কার্যকর হয়েছে ৷ বাকে বাকে আবাবীল ওদের প্রতি পাথরের কংকর
নিক্ষেপ করেছে ৷ হড়ারড়াম শরীফের ইজ্জত বিনষ্টকারী ও দন্তু প্রদর্শনকারী অস্পেরাম১ নিহত
হয়েছে ৷ মক্কা ও হারাম শরীফের অধিবাসী উঘী নবী জন্মগ্রহণ করেছেন ৷ তার আহ্বানে যে
সাড়া দেবে সে ভাগ্যবান হবে, আর যে প্রত্যাখ্যান করবে সে ধ্বংস হবে ৷ এতটুকু বলে
ওই মাথা ৷টি জমীনের নিচে অদৃশ্য হয়ে যায় ৷ এদৃশ্য দেখে আমি ভয়ে চিৎকার করছিলাম কিন্তু
আমি কোন কথা উচ্চারণ করতে পারছিলাম না ৷ আমি দাড়াত্তে ঢেয়েছিলাম কিন্তু র্দাড়াতে
পারিনি ৷ এবার আমি স্বহস্তে আমার নির্জন প্রকোষ্ঠের পর্দা গুলো ছিড়ে ফেলি ৷ আমার পরিবারের
লোকেরা তা শুনতে পায় এবং আমার নিকট আসে ৷ আমার দৃষ্টিসীমা থেকে হাবশী লে৷ কদেরকে
সরিয়ে দেয়ার জন্যে আমি নির্দেশ দেই ৷৩ তারা ওদেরকে সরিয়ে দেয়; এরপর আমার মুখ ও পা
জড়তা যুক্ত হয় ৷

পারস্য সম্রাট কিসরার রাজপ্রাসাদের ১৪টি চুড়া নিচে পড়ে যাওয়া, তাদের পুজার অন্নিকুণ্ড
নিতে যাওয়া তাদের দু’জন বিজ্ঞ ব্যক্তির স্বপ্ন এবং সাভীহ এর বক্তব্য “আবদুল মসীহ এর
হাতে এর ব্যাখ্যা ইত্যাদি বিষয় রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর জন্মগ্রহণ বিষয়ক অধ্যায়ে উল্লেখ করা
হবে ইনশাআ আল্পাহ্ ৷

ইবন আসাকির তার ইতিহাস গ্রন্থে হারিছ ইবন হানী এর জন্ম বৃত্তাম্ভে য়মল ইবন আমর
আল-আদাবীর বরাতে উল্লেখ করেছেন যে, তিনি বলেছেন, বানু আযরা গোত্রের একটি প্রতিমা
ছিল ৷ সেটির নাম ছিল সাম্মাম ৷ তারা এর ভক্ত ছিল ৷ সেটি অবস্থিত ছিল বানু হিন্দ ইবন
হারাম ইবন দৃব্ব৷ ইবন আরদ ইবন কাহীর ইবন আযরা ৷গোত্রের এলাকায় ৷ তারিক নামের
এক লোক তার সেবার ছিল ৷৩ তারা ওই প্রতিমার নিকট পশু বলি দিত ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা ) যখন



১ আবরাহার পুর্ণ নাম আবরাহাতৃল আশরাম বা ঠোট কটি৷ আবরাহ৷ ছিল ৷

আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (২য় খণ্ড) ৭০--

وَالْهَدِيَّةِ; لِيَسْتَعْلِمَ مَا قَالَ صَاحِبُهُ، ثُمَّ تَطَلَّبَ النَّظَرَ إِلَى خَاتَمِ النُّبُوَّةِ فَلَمَّا رَآهُ آمَنَ مِنْ سَاعَتِهِ، وَأَخْبَرَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَبَرَهُ الَّذِي جَرَى لَهُ قَالَ فَأَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَبَا بَكْرٍ الصِّدِّيقَ فَاشْتَرَاهُ مِنْ سَيِّدِهِ فَأَعْتَقَهُ، ثُمَّ قَالَ: سَأَلْتُهُ يَوْمًا عَنْ دِينِ النَّصَارَى فَقَالَ: لَا خَيْرَ فِيهِمْ قَالَ: فَوَقَعَ فِي نَفْسِي مِنْ أُولَئِكَ الَّذِينَ صَحِبْتُهُمْ، وَمِنْ ذَلِكَ الرَّجُلِ الصَّالِحِ الَّذِي كَانَ مَعِي بِبَيْتِ الْمَقْدِسِ فَدَخَلَنِي مِنْ ذَلِكَ أَمْرٌ عَظِيمٌ حَتَّى أَنْزَلَ اللَّهُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ {لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِلَّذِينَ آمَنُوا الْيَهُودَ وَالَّذِينَ أَشْرَكُوا وَلَتَجِدَنَّ أَقْرَبَهُمْ مَوَدَّةً لِلَّذِينَ آمَنُوا الَّذِينَ قَالُوا إِنَّا نَصَارَى ذَلِكَ بِأَنَّ مِنْهُمْ قِسِّيسِينَ وَرُهْبَانًا وَأَنَّهُمْ لَا يَسْتَكْبِرُونَ} [المائدة: 82] فَدَعَانِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجِئْتُ وَأَنَا خَائِفٌ فَجَلَسْتُ بَيْنَ يَدَيْهِ فَقَرَأَ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ {ذَلِكَ بِأَنَّ مِنْهُمْ قِسِّيسِينَ وَرُهْبَانًا وَأَنَّهُمْ لَا يَسْتَكْبِرُونَ} [المائدة: 82] الْآيَاتِ، ثُمَّ قَالَ: يَا سَلْمَانُ أُولَئِكَ الَّذِينَ كُنْتَ مَعَهُمْ، وَصَاحِبُكَ لَمْ يَكُونُوا نَصَارَى كَانُوا مُسْلِمِينَ فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ وَالَّذِي بَعَثَكَ بِالْحَقِّ لَهُوَ أَمَرَنِي بِاتِّبَاعِكَ فَقُلْتُ لَهُ: فَإِنْ أَمَرَنِي بِتَرْكِ دِينِكَ وَمَا أَنْتَ عَلَيْهِ. قَالَ نَعَمْ. فَاتْرُكْهُ فَإِنَّ الْحَقَّ وَمَا يُرْضِي اللَّهَ فِيمَا يَأْمُرُكَ، وَفِي هَذَا السِّيَاقِ غَرَابَةٌ كَثِيرَةٌ، وَفِيهِ بَعْضُ الْمُخَالَفَةِ لِسِيَاقِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، وَطَرِيقُ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ أَقْوَى إِسْنَادًا، وَأَحْسَنُ اقْتِصَاصًا، وَأَقْرَبُ إِلَى مَا رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ فِي صَحِيحِهِ مِنْ حَدِيثِ مُعْتَمِرِ بْنِ سُلَيْمَانَ بْنِ طَرْخَانَ التَّيْمِيِّ عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَبِي عُثْمَانَ النَّهْدِيِّ عَنْ سَلْمَانَ الْفَارِسِيِّ أَنَّهُ تَدَاوَلَهُ بِضْعَةَ عَشَرَ مِنْ رَبٍّ إِلَى رَبٍّ أَيْ:
পৃষ্ঠা - ১৬১৪
مِنْ مُعَلِّمٍ إِلَى مُعَلِّمٍ، وَمُرَبٍّ إِلَى مِثْلِهِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ السُّهَيْلِيُّ: تَدَاوَلَهُ ثَلَاثُونَ سَيِّدًا مِنْ سَيِّدٍ إِلَى سَيِّدٍ فَاللَّهُ أَعْلَمُ، وَكَذَلِكَ اسْتَقْصَى قِصَّةَ إِسْلَامِهِ الْحَافِظُ أَبُو نُعَيْمٍ فِي الدَّلَائِلِ، وَأَوْرَدَ لَهَا أَسَانِيدَ وَأَلْفَاظًا كَثِيرَةً، وَفِي بَعْضِهَا أَنَّ اسْمَ سَيِّدَتِهِ الَّتِي كَاتَبَتْهُ حُلَيْسَةُ فَاللَّهُ أَعْلَمُ.