আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

كتاب سيرة رسول الله صلى الله عليه وسلم

فصل ما أخبرت به خديجة ابن عمها ورقة من أمر النبي عليه الصلاة والسلام

পৃষ্ঠা - ১৫৬৩


; শ্

অতঃপর আমি আমার লুঙ্গি গুটিয়ে ফেলে সফর শুরু করি ৷ আমার প্রচণ্ড শক্তির অধিকারী
উদ্রী আমাকে নিয়ে বিন্তুত বিশাল বালুময় প্ৰম্ভের অতিক্রম করে ৷

শ্ #! ৷শ্!০ শ্ শ্ন্ৰুশ্ ষ্০শ্ শ্৩শ্ শ্ষ্ ;ন্শ্শ্শ্প্ ;
এখন আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন উপাস্য নেই ৷ আমি আরো সাক্ষ্য

দিচ্ছি যে, সকল বিজয়ী বীরের মােকাবিলায় আপনি সর্বদা নিরাপদ থাকবেন ৷
আল্লাহ্র সাথে মিলনের ক্ষেত্রে আপনি আল্লাহ্র নিকটতম ণ্রসুল হে পবিত্র ও সম্মানিত
বংশের বংশধর ৷

হে পৃথিবীতে পদচারণকারী ও পদ,র্পণকারী সকল সােকের মধ্যে উত্কৃষ্টতম ব্যক্তি!
আপনার নিকট যা এসেছে আমাদেরকে তা পালনের নির্দেশ দিন ৷ যদিও তার মধ্যে থাকে চুল
পাকিয়ে দেয়ার মত কঠিন বিষয়সমুহ ৷

শ্ :

আপনি সেদিন আমার জন্যে সুপারিশকারী হবেন যেদিন এ সাওয়াদ ইবন কারিবকে রক্ষা
করার মত কোন সুপারিশকারী থাকবে না ৷

আমার কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (না) ও তার সাহাবীগণ খুবই আনন্দিত হলেন ৷ র্তাদের
মুখমণ্ডলে খুশির চিহ্ন ফুঠে ওঠে ৷

বর্ণনাকারী বলেন, সাওয়াদ ইবন কারিবের বক্তব্য শুনে হযরত উমর (রা) লাফিয়ে উঠে
র্তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বললেন, আপনার মুখ থেকে এ বর্ণনা শোনার জন্যে আমি অনেক
দিন থেকে আকাত্তক্ষা করে আসছিলাম ৷ আচ্ছা, আপনার ঐ জিন সহচর এখনও কি আপনার
নিকট আসে ৷ জবাবে সাওয়াদ বললেন, না ৷ আমি যখন থেকে কুরআন মজীদ পাঠ করতে
শুরু করেছি তখন থেকে সে আমার নিকট আর আসে না ৷ ঐ জিনের স্থলে আল্লাহ্র
কিতাব কতই না উত্তম ৷

এরপর হযরত উমর (রা) বললেন, একদিন আমি কুরায়শের আলে যরীহ্ নামক এক
গোত্রের মধ্যে ছিলাম ৷ তারা একটি বাছুর জবাই করেছিল ৷ কসাই সেটিকে কাটাকুটা করছিল ৷
হঠাৎ বাছুরটির পেট থেকে আমরা এক শব্দ শুনতে পেলাম ৷ কিত্তু চোখে কিছু দেখলাম না ৷ ঐ
শব্দমালা ছিল : হে যরীহ্ বংশের লোকজন! সফলতার পথ এসে গেছে ৷ একজন ঘোষক প্রাঞ্জল


[فَصْلٌ مَا أَخْبَرَتْ بِهِ خَدِيجَةُ ابْنَ عَمِّهَا وَرَقَةَ مِنْ أَمْرِ النَّبِيِّ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ] فَصْلٌ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ وَقَدْ كَانَتْ خَدِيجَةُ بِنْتُ خُوَيْلِدٍ ذَكَرَتْ لِوَرَقَةَ بْنِ نَوْفَلِ بْنِ أَسَدِ بْنِ عَبْدِ الْعُزَّىِ بْنِ قُصَىٍّ - وَكَانَ ابْنَ عَمِّهَا وَكَانَ نَصْرَانِيًّا قَدْ تَتَبَّعَ الْكُتُبَ، وَعَلِمَ مِنْ عِلْمِ النَّاسِ - مَا ذَكَرَ لَهَا غُلَامُهَا مِنْ قَوْلِ الرَّاهِبِ وَمَا كَانَ يُرَى مِنْهُ إِذْ كَانَ الْمَلَكَانِ يُظِلَّانِهِ فَقَالَ وَرَقَةُ: لَئِنْ كَانَ هَذَا حَقًّا يَا خَدِيجَةُ إِنَّ مُحَمَّدًا لَنَبِيُّ هَذِهِ الْأُمَّةِ، قَدْ عَرَفْتُ أَنَّهُ كَائِنٌ لِهَذِهِ الْأُمَّةِ نَبِيٌّ يُنْتَظَرُ هَذَا زَمَانُهُ أَوْ كَمَا قَالَ فَجَعَلَ وَرَقَةُ يَسْتَبْطِئُ الْأَمْرَ وَيَقُولُ حَتَّى مَتَى؟ وَقَالَ فِي ذَلِكَ: لَجِجْتُ وَكُنْتُ فِي الذِّكْرَى لَجُوجًا ... لِهَمٍّ طَالَمَا بَعَثَ النَّشِيجَا وَوَصْفٍ مِنْ خَدِيجَةَ بَعْدَ وَصْفٍ ... فَقَدْ طَالَ انْتِظَارِي يَا خَدِيجَا بِبَطْنِ الْمَكَّتَيْنِ عَلَى رَجَائِي ... حَدِيثَكِ أَنْ أَرَى مِنْهُ خُرُوجَا بِمَا خَبَّرْتِنَا مِنْ قَوْلِ قَسٍّ ... مِنَ الرُّهْبَانِ أَكْرَهُ أَنْ يَعُوجَا بِأَنَّ مُحَمَّدًا سَيَسُودُ فِينَا ... وَيَخْصِمُ مَنْ يَكُونُ لَهُ حَجِيجَا
পৃষ্ঠা - ১৫৬৪
وَيُظْهِرُ فِي الْبِلَادِ ضِيَاءَ نُورٍ ... يُقِيمُ بِهِ الْبَرِيَّةَ أَنْ تَمُوجَا فَيَلْقَى مَنْ يُحَارِبُهُ خَسَارًا ... وَيَلْقَى مَنْ يُسَالِمُهُ فُلُوجَا فَيَا لَيْتَنِي إِذَا مَا كَانَ ذَاكُمْ ... شَهِدْتُ وَكُنْتُ أَوَّلَهُمْ وُلُوجَا وُلُوجًا فِي الَّذِي كَرِهَتْ قُرَيْشٌ ... وَلَوْ عَجَّتْ بَمَكَّتِهَا عَجِيجَا أُرَجِّي بِالَّذِي كَرِهُوا جَمِيعًا ... إِلَى ذِي الْعَرْشِ إِنْ سَفَلُوا عُرُوجًا وَهَلْ أَمْرُ السَّفَالَةِ غَيْرُ كُفْرٍ ... بِمَنْ يَخْتَارُ مَنْ سَمَكَ الْبُرُوجَا فَإِنْ يَبْقَوْا وَأَبْقَ يَكُنْ أُمُورٌ ... يَضِجُّ الْكَافِرُونَ لَهَا ضَجِيجَا وَإِنْ أَهْلَكْ فَكُلُّ فَتًى سَيَلْقَى ... مِنَ الْأَقْدَارِ مَتْلَفَةً حَرُوجَا وَقَالَ وَرَقَةُ أَيْضًا فِيمَا رَوَاهُ يُونُسُ بْنُ بُكَيْرٍ عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ عَنْهُ: أَتُبْكِرُ أَمْ أَنْتَ الْعَشِيَّةَ رَائِحُ ... وَفِي الصَّدْرِ مِنْ إِضْمَارِكَ الْحُزْنَ قَادِحُ لِفُرْقَةِ قَوْمٍ لَا أُحِبُّ فِرَاقَهُمْ ... كَأَنَّكَ عَنْهُمْ بَعْدَ يَوْمَيْنِ نَازِحُ وَأَخْبَارِ صِدْقٍ خَبَّرَتْ عَنْ مُحَمَّدٍ ... يُخَبِّرُهَا عَنْهُ إِذَا غَابَ نَاصِحُ
পৃষ্ঠা - ১৫৬৫
فَتَاكِ الَّذِي وَجَّهْتِ يَا خَيْرَ حُرَّةٍ ... بِغَوْرٍ وَبِالنَّجْدَيْنِ حَيْثُ الصَّحَاصِحُ إِلَى سُوقِ بُصْرَى فِي الرِّكَابِ الَّتِي غَدَتْ ... وُهُنَّ مِنَ الْأَحْمَالِ قُعْصٌ دَوَالِحُ فَيُخْبِرُنَا عَنْ كُلِّ خَيْرٍ بِعِلْمِهِ ... وَلِلْحَقِّ أَبْوَابٌ لَهُنَّ مَفَاتِحُ بِأَنَّ ابْنَ عَبْدِ اللَّهِ أَحْمَدَ مُرْسَلٌ ... إِلَى كُلِّ مَنْ ضَمَّتْ عَلَيْهِ الْأَبَاطِحُ وَظَنِّي بِهِ أَنْ سَوْفَ يُبْعَثُ صَادِقًا ... كَمَا أُرْسِلَ الْعَبْدَانِ هُودٌ وَصَالِحُ وَمُوسَى وَإِبْرَاهِيمُ حَتَّى يُرَى لَهُ ... بَهَاءٌ وَمَنْشُورٌ مِنَ الذِّكْرِ وَاضِحُ وَيَتْبَعُهُ حَيَّا لُؤَيٍّ وَغَالِبٍ ... شَبَابُهُمْ وَالْأَشْيَبُونَ الْجَحَاجِحُ فَإِنْ أَبْقَ حَتَّى يُدْرِكَ النَّاسَ دَهْرُهُ ... فَإِنِّي بِهِ مَسْتَبْشِرُ الْوُدِّ فَارِحُ وَإِلَّا فَإِنِّي يَا خَدِيجَةُ فَاعْلَمِي ... عَنْ أَرْضِكِ فِي الْأَرْضِ الْعَرِيضَةِ سَائِحُ وَزَادَ الْأُمَوِيُّ
পৃষ্ঠা - ১৫৬৬

ভাষায় ঘোষণা দিচ্ছেন এবং সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আল্লাহ্ ব্যতীত কোন ইলাহ্ নেই ৷ এই সনদে
হাদীসটির সনদে বিচ্ছিন্নত৷ রয়েছে ৷ তবে ইমাম বুখারী (র) এর বর্ণনায় এর সমর্থ্য৷ মিলে ৷ এ

ব্যাপারে মুহাদ্দিসগণ একমত যে, বাছুরের পেট থেকে শব্দ শ্রবণকারী ছিলেন হযরত উমর ইবন
খাত্তাব (রা ) ৷

হাফিজ খ ইবাভী তার হাওয়াতিফুল জান পুস্তকে উল্লেখ করোছন যে, আবু মুসা ৷ইমরড়ান
ইবন মুসা আবু জাফর মুহাম্মদ ইবন আলী সুত্রে বলেন, স ৷ওয়াদ ইবন কারিব মাদুসী
হযরত উমর ইবন খাত্তাব (রা) এর সাথে সাক্ষাত করলেন ৷ উমর ইবন্৷ খাত্তাব (র৷ ) বললেন,
হে সাওয়াদ ইবন কা ৷রিব ! আ ৷মি আল্লাহ্র দো ৷হাই দিয়ে বলছি, বলুন ৷তা , আপনি কি আপনার
গণক পেশায় এখনও বহাল আছেনঃ সাওয়াদ বললেন, হে আমীরুল মুমিনীন ৷ সুবহানাল্লাহ্ ,
আপনি আমাকে যে প্রশ্নের সম্মুখীন করেছেন আপনার কোন সাথীকে আপনি কখনো এমন
প্রশ্নের সম্মুখীন করেন নি ৷ হযরত উমর (রা) বললেন, সুবহানাল্লাহ্ হে সাওয়াদ! আমাদের
শিরকবাদী জীবনে আমরা যা করেছি তা আপনার গণক পেশা অপেক্ষা জঘন্য৩ তর ছিল ৷
আল্লাহর কলম, হে সাওয়াদ! আপনার একটি ঘটনার বর্ণনা আমার নিকট পৌছেছে যা খুবই
চমৎকার ৷ সাওয়াদ বললেন, হে আমীরুল মুমিনীন! হী৷ সেটি খুবই আশ্চর্যজনক বটে ৷ হযরত
উমর (রা) বললেন, ঠিক আছে ঐ ঘটনাটি আমাকে গােনান ৷

সাওয়াদ বললেন, জাহেলী যুগে আমি গণক পেশায় নিয়োজিত ছিলাম ৷ তারপর তিনি
জিনের পরপর তিনরাত আগমন ও কবিতা আবৃত্তির কথা বিশদতা ৷বে তার নিকট বর্ণনা করেন ৷
তারপর তার ইসলাম গ্রহণ ও কবিতা আবৃত্তির কথাও তাকে শোনান ৷ তারপর হযরত উমরের
সাথে তার কথোপকথনের কথাও উল্লেখিত হয়েছে ৷ অতঃপর পুর্বোল্লিখিত ৩ঘটনার ন্যায় বর্ণনা
করে যখন তিনি কবিতার শেষের পংক্তিটিতে বললেন ং

ঙু এ্এব্রে

এবং আপনি আমার জন্যে সুপারিশকারী হবেন সেদিন, যেদিন আপনি ব্যতীত সাওয়াদ
ইবন কারিবকে রক্ষা করা র কো ন নিকট৷ ত্মীয় থা ৷কবে না

তখন রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, তুমি তোমার সম্প্রদায়ের নিকট ফিরে যাও এবং তাদের
মাঝে এ কবিতাটি আবৃত্তি কর ৷

হাফিজ ইবন আসাকিরও সাঈদ ইবন জুবায়র (র) সুত্রে উক্ত ঘটনাটি আনুপৃর্বিক বর্ণনা
করেছেন ৷ তবে৩ তিনি এতটুকু অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন যে, কবিতার শেষ চরণ আবৃত্তি করার
পর রাসুলুল্লাহ্ (সা) এমনভাবে হেসে উঠলেন যে, তার মাড়ির র্দাত গুলো দেখা গেল ৷ তিনি
বললেন, হে সাওয়াদ তুমি সফলকাম হয়েছ ৷

আবু নুআয়ম তার দালাইল গ্রন্থে আব্দুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ ইবন জাফর আব্দুল্লাহ আল
ওমানী থেকে বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি বলেছেন, আমাদের মধ্যে মাযিন ইবন আয়ুব নামে এক
লোক ছিল ৷ সে একটি মুর্ডিং সেবায়েত ছিল ৷ মুর্তিটি অবস্থিত ছিল ওমানের সুমায়৷ নামক
গ্রামে ৷ বানু সামিত, বানুহ্ ’ তামা ও মুহর৷ গোত্রগুলো ঐ মুর্ডিং৷ পুজা করত ৷৩ তারা মাযিনের


فَمُتَّبِعٌ دِينَ الَّذِي أَسَّسَ الْبِنَا ... وَكَانَ لَهُ فَضْلٌ عَلَى النَّاسِ رَاجِحُ وَأَسَّسَ بُنْيَانًا بِمَكَّةَ ثَابِتًا ... تَلَأْلَأَ فِيهِ بِالظَّلَامِ الْمَصَابِحُ مُثَابًا لِأَفْنَاءِ الْقَبَائِلِ كُلِّهَا ... تَخُبُّ إِلَيْهِ الْيَعْمَلَاتُ الطَّلَائِحُ حَرَاجِيجُ أَمْثَالُ الْقِدَاحِ مِنَ السُّرَى ... يُعَلَّقُ فِي أَرْسَاغِهِنَّ السَّرَايِحُ وَمِنْ شَعْرِهِ فِيمَا أَوْرَدَهُ أَبُو الْقَاسِمِ السُّهَيْلِيُّ فِي رَوْضِهِ لَقَدْ نَصَحْتُ لِأَقْوَامٍ وَقُلْتُ لَهُمْ ... أَنَا النَّذِيرُ فَلَا يَغْرُرْكُمُ أَحَدُ لَا تَعْبُدُنَّ إِلَهًا غَيْرَ خَالِقِكُمْ ... فَإِنْ دَعَوْكُمْ فَقُولُوا بَيْنَنَا حَدَدُ سُبْحَانَ ذِي الْعَرْشِ سُبْحَانًا يَدُومُ لَهُ ... وَقَبْلَنَا سَبَّحَ الْجُودِيُّ وَالْجُمُدُ مُسَخَّرٌ كُلُّ مَا تَحْتَ السَّمَاءِ لَهُ. لَا يَنْبَغِي أَنْ يُنَاوِي مُلْكَهُ أَحَدُ ... لَا شَيْءَ مِمَا نَرَى تَبْقَى بَشَاشَتُهُ يَبْقَى الْإِلَهُ وَيُودِي الْمَالُ وَالْوَلَدُ ...
পৃষ্ঠা - ১৫৬৭
لَمْ تُغْنِ عَنْ هُرْمُزٍ يَوْمًا خَزَائِنُهُ ... وَالْخُلْدَ قَدْ حَاوَلَتْ عَادٌ فَمَا خَلَدُوا وَلَا سُلَيْمَانُ إِذْ تَجْرِي الرِّيَاحُ بِهِ ... وَالْجِنُّ وَالْإِنْسُ فِيمَا بَيْنَهَا مَرَدُ أَيْنَ الْمُلُوكُ الَّتِي كَانَتْ لِعِزَّتِهَا ... مِنْ كُلِّ أَوْبٍ إِلَيْهَا وَافِدٌ يَفِدُ حَوْضٌ هُنَالِكَ مَوْرُودٌ بِلَا كَذِبٍ ... لَا بُدَّ مِنْ وِرْدِهِ يَوْمًا كَمَا وَرَدُوا ثُمَّ قَالَ: هَكَذَا نَسَبَهُ أَبُو الْفَرَجِ إِلَى وَرَقَةَ. قَالَ: وَفِيهِ أَبْيَاتٌ تُنْسَبُ إِلَى أُمَيَّةَ بْنِ أَبِي الصَّلْتِ قُلْتُ: وَقَدْ رُوِّينَا عَنْ أَمِيرِ الْمُؤْمِنِينَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَنَّهُ كَانَ يَسْتَشْهِدُ فِي بَعْضِ الْأَحْيَانِ بِشَيْءٍ مِنْ هَذِهِ الْأَبْيَاتِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ.