كتاب سيرة رسول الله صلى الله عليه وسلم
فصل في شهوده عليه الصلاة والسلام مع عمومته حلف المطيبين
পৃষ্ঠা - ১৫৪৮
এট্রু ন্ছু
উন্থীগুলোর চারণ ভুমি সজীব ঘাস লতায় পরিপুর্ণ ৷ সেগুলো দুর দুরাম্ভ থােক
সানআ
@— ট্রুষ্ণই
এগুলো আমাদেরকে নিয়ে গিয়েছে ইবন যী ইয়াযানের নিকট উদরস্থ পুষ্টিকর খাদ্য থেকে
পাওয়া শক্তিবলে তারা পথের সকল বাধা অতিক্রম করেছে ৷
ইবন যী-ইয়াযানের বদান্যতায় সেগুলো লেজ বেড়ে বেড়ে পরম আনন্দে বারুক
ঘাস খাচ্ছিল ৷ নিজেদের চোখ ধাধানো চমৎকারিতু ও চাকন্তিকোর সাথে আরো সৌন্দর্য
যোগ করছিল ৷
১এে
সানআ পৌছে সেগুলো রাজপ্ৰাসাদে ও পরম মর্যাদার স্থানে অবতরণ করল ৷
হাফিজ আবু নৃআয়ম আদ দালাইল গ্রন্থে এরুপ ঘটনাই বিশদভাবে উদ্ধৃত করেছেন ৷
আবু বকর খারাইতী খলীফ৷ থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, আমি মুহাম্মদ ইবন উছমান
ইবন রবীআ ইবন সাওআ ইবন খাছআম ইবন সাদকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনার পিতা
আপনার নাম মুহাম্মদ’ রেখেছিলেন কেন ? উত্তরে তিনি বললেন, আপনি আমাকে যে প্রশ্ন
করেছেন আমি আমার পি৩ ৷কে সে প্রশ্ন করেছিলাম ৷ তখন আমার পিতা ৬ত্তরে বললেন বনী
তামীমের আমরা চারজন লোক এক সফরে বের হয়েছিলাম ৷ সেই চারজন হলাম আমি উছমান
ইবন রবীআ , সুফয়ান ইবন মুজাশ ইবন দারিম , উসাম৷ ইবন মালিক ইবন জুনদৃব ইবন আকীদ
এবং ইয়াযিদ ইবন রবীআ ইবন কিনান৷ ইবন হারদাস ইবন মাযিন ৷ আমরা যাচ্ছিলাম
গাসসানের রাজা ইবন জাফনার সাথে সাক্ষাত করা উদ্দেশ্যে ৷ সিরিয়ার পৌছে আমরা একটি
জলাশয়ের নিকট যাত্রা বিরতি করি ৷ জলাশয়টির আশেপাশে ছিল প্রচুর বৃক্ষরাজি, আমরা
সেখানে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছিলাম, জনৈক ধর্মযাজক আমাদের কথাবার্তা
শুনে ফেলেন ৷ তিনি আমাদের নিকট উপস্থিত হলেন এবং বললেন, আপনাদের ভাষা তো এ
দেশের ভাষা নয় ৷ আমরা বললাম, হ্যা, আমরা মুদার গোত্রের লোক ৷ তিনি বললেন, কোন
মুদার গোত্রের লোক ? আমরা বললাম, খানদাফের মুদার গোত্রের লোক ৷ তখন তিনি
বললেন, অতিস হ্র প্রেরিত হবেন একজন নবী ৷ তিনি হলেন সর্বশেষ নবী ৷ আপনারা
তাড়াতাড়ি তার নিকট যাবেন এবং তার থেকে আপনাদের যে কল্যাণ হ সিল করবার তা
করবেন, তাহলে আপনারা সৎপথ পাবেন ৷ আমরা বললাম , তার নাম কি ? তিনি বললেন, তার
নাম মুহাম্মদ ৷ আমার পিতা বললেন, অতঃপর আমরা ইবন জাফনার সাথে সাক্ষাত শেষে
[فَصْلٌ فِي شُهُودِهِ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ مَعَ عُمُومَتِهِ حِلْفَ الْمُطَيَّبِينَ]
فَصْلٌ
قَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: أَخْبَرَنَا أَبُو سَعْدٍ الْمَالِينِيُّ، أَنْبَأَنَا أَبُو أَحْمَدَ ابْنُ عَدِيٍّ الْحَافِظُ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ عَلِيِّ بْنِ هَاشِمٍ الْخَفَّافُ حَدَّثَنَا أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْأَذْرَمِيُّ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَاقَ عَنِ الزُّهْرِيِّ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «شَهِدْتُ مَعَ عُمُومَتِي حِلْفَ الْمُطَيَّبِينَ فَمَا أُحِبُّ أَنْ أَنْكُثَهُ - أَوْ كَلِمَةً نَحْوَهَا - وَإِنَّ لِي حُمْرَ النَّعَمِ» قَالَ: وَكَذَلِكَ رَوَاهُ بِشْرُ بْنُ الْمُفَضَّلِ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ قَالَ: وَأَخْبَرَنَا أَبُو نَصْرِ بْنُ قَتَادَةَ حَدَّثَنَا أَبُو عَمْرِو بْنُ مَطَرٍ حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ دَاوُدَ السِّمْنَانِيُّ حَدَّثَنَا مُعَلَّى بْنُ مَهْدِيٍّ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ عُمَرَ بْنِ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا شَهِدْتُ حِلْفًا لِقُرَيْشٍ إِلَّا حَلِفَ الْمُطَيَّبِينَ وَمَا أُحِبُّ أَنَّ لِي حُمْرَ النَّعَمِ، وَأَنِّي كُنْتُ نَقَضْتُهُ قَالَ: وَالْمُطَيَّبُونَ; هَاشِمٌ وَأُمَيَّةُ وَزُهْرَةُ وَمَخْزُومٌ» قَالَ الْبَيْهَقِيُّ: كَذَا رُوِيَ
পৃষ্ঠা - ১৫৪৯
هَذَا التَّفْسِيرُ مُدْرَجًا فِي الْحَدِيثِ وَلَا أَدْرِي قَائِلَهُ، وَزَعَمَ بَعْضُ أَهْلِ السِّيَرِ أَنَّهُ أَرَادَ حِلْفَ الْفُضُولِ فَإِنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمْ يُدْرِكْ حِلْفَ الْمُطَيَّبِينَ.
قُلْتُ: هَذَا لَا شَكَّ فِيهِ، وَذَلِكَ أَنَّ قُرَيْشًا تَحَالَفُوا بَعْدَ مَوْتِ قُصَيٍّ، وَتَنَازَعُوا فِي الَّذِي كَانَ جَعَلَهُ قُصَيٌّ لِابْنِهِ عَبْدِ الدَّارِ مِنَ السِّقَايَةِ وَالرِّفَادَةِ وَاللِّوَاءِ وَالنَّدْوَةِ وَالْحِجَابَةِ، وَنَازَعَهُمْ فِيهِ بَنُو عَبْدِ مَنَافٍ، وَقَامَتْ مَعَ كُلِّ طَائِفَةٍ قَبَائِلُ مِنْ قُرَيْشٍ، وَتَحَالَفُوا عَلَى النُّصْرَةِ لِحِزْبِهِمْ فَأَحْضَرَ أَصْحَابُ بَنِي عَبْدِ مَنَافٍ جَفْنَةً فِيهَا طِيبٌ فَوَضَعُوا أَيْدِيَهُمْ فِيهَا وَتَحَالَفُوا فَلَمَّا قَامُوا مَسَحُوا أَيْدِيَهُمْ بِأَرْكَانِ الْبَيْتِ فَسُمُّوُا الْمُطَيَّبِينِ كَمَا تَقَدَّمَ وَكَانَ هَذَا قَدِيمًا، وَلَكِنَّ الْمُرَادَ بِهَذَا الْحِلْفِ حِلْفُ الْفُضُولِ وَكَانَ فِي دَارِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جُدْعَانَ كَمَا رَوَاهُ الْحُمَيْدِيُّ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ مُحَمَّدٍ، وَعَبْدِ الرَّحْمَنِ ابْنَيْ أَبِي بَكْرٍ قَالَا: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَقَدْ شَهِدْتُ فِي دَارِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جُدْعَانَ حِلْفًا لَوْ دُعِيتُ بِهِ فِي الْإِسْلَامِ لَأَجَبْتُ تَحَالَفُوا أَنْ يَرُدُّوا الْفُضُولَ عَلَى أَهْلِهَا، وَأَلَّا يَعُزَّ ظَالِمٌ مَظْلُومًا» قَالُوا: وَكَانَ حِلْفُ الْفُضُولِ قَبْلَ الْمَبْعَثِ بِعِشْرِينَ سَنَةً فِي شَهْرِ ذِي الْقَعْدَةِ وَكَانَ بَعْدَ حَرْبِ الْفِجَارِ بِأَرْبَعَةِ أَشْهُرٍ، وَذَلِكَ لِأَنَّ الْفِجَارَ كَانَ فِي شَعْبَانَ مِنْ هَذِهِ السَّنَةِ وَكَانَ حِلْفُ الْفُضُولِ أَكْرَمَ حِلْفٍ سُمِعَ بِهِ وَأَشْرَفَهُ فِي الْعَرَبِ وَكَانَ أَوَّلَ مَنْ تَكَلَّمَ بِهِ، وَدَعَا إِلَيْهِ الزُّبَيْرُ بْنُ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ وَكَانَ سَبَبُهُ أَنَّ رَجُلًا مِنْ زُبَيْدٍ قَدِمَ مَكَّةَ بِبِضَاعَةٍ فَاشْتَرَاهَا
পৃষ্ঠা - ১৫৫০
দেশে ফিরে আসি ৷ পরবর্তীতে আমাদের প্রস্তুত তাকের ঘরে একটি করে পুত্র সন্তান জন্ম
নেয় ৷ আমরা তাদের প্রত্যেকের নাম মুহাম্মদ রাখি ৷ এই আশায় যে, নিজ পুত্রঢিই যেন ঐ
সুসংবাদ প্রাপ্ত নবী হন ৷
হাফিজ আবু বকর খারাইতি জাবির ইবন জিদান সুত্রে বলেছেন, আওস ইবন হাবিছা
ইবন যখন মৃত্যুশয্যায় তখন তার পাসসান সম্প্রদায়ের লোকজন তার নিকট উপস্থিত হয় ৷
তারা তাকে বলেছিল, আপনি তো দেখতেই পাচ্ছেন যে, আল্লাহ্র ডাক আপনার প্রতি এসে
পড়েছে ৷ যৌবনে বিয়ে করার জন্যে আমরা আপনাকে বলেছিলাম আ ৷পনি৩ ৷ প্রত্যাখ্যান
করেছেন ৷ এই যে আপনার ভাই খাযরাজ তার পাচ পাচটি পুত্র সন্তান রয়েছে ৷ অথচ মালিক
নামের একটি পুত্র ব্যতীত আপনার কোন সন্তান নেই ৷ তিনি বললেন, মালিকের মত পুত্র যে
রেখে যাবে যে কখনো ধ্বংস হবে না ৷ যে মহান সত্তা ৷পাথবভ্র,₹র সন্খে চকমকির ঘর্ষণ থেকে
আগুন বের করেন তিনি আমার পুত্র মালিককে রং শ ধর ও সাহসী ৷১ত্তরাধিকা রী প্রদানে সক্ষম
সর৷ ৷ইকেই তো মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে ৷
এরপর তিনি তার পুত্র মালিককে ডেকে বললেন হে বৎস৷ অপমান অপেক্ষা মৃত্যুই গ্রেয়
তিরস্কৃত হওয়ার চাইতে শা ৷স্তি পাওয়াই উত্তম ৷ অস্থিরত৷ অপেক্ষা দৃঢ়তা উত্তম , দারিদ্র৷ অপেক্ষা
কবর উত্তম ৷ যারা সংখ্যায় কম হয় তারা লাঞ্ছিত হয় ৷ যে বার বার আক্রমণ করে শেষ পর্যন্ত
যে পালিয়ে যায় ৷ যে ব্যক্তি মর্যাদাবান মানুষকে সম্মান দেয় যে নিজের পরিজনকে রক্ষা করে ৷
কালের দুটো রুপ, কখনো তোমার পক্ষে থাকবে আর কখনো থাকবে তোমার বিপক্ষে ৷ যখন
তোমার পক্ষে থাকবে তখন তুমি পর্ব করে৷ ন৷ ৷ যখন (ও মেয়ে বিপক্ষে যাবে তখন ?ধর্যধারণ
করবে ৷ দুটো ৷ই অচিরে শেষ হয়ে যাবে ৷ এ অবস্থা থেকে রক্ষা পাবে না কোন প্রতাপশালী মুকুট
পরিহিত সম্রাট আর না কোন নিম্ন স্তরের নির্বে৷ ৷ধ মুর্থ ৷ তোমার কল্যাণকর সময়ের জান্য
আল্লাহ তোমাকে নিরাপদ রাখুন তােমা র প্রতিপালক তামাকে দীর্ঘজীৰী করুন ৷ তারপর তিনি
আবৃত্তি করেন তার স্বরচিত কবিতা ৷
মুহরিক রৎশের যুদ্ধের দিলে আমি যুদ্ধবন্দীদেরকে দেখেছি ৷ আর হিজর অঞ্চলে
(সেখানকার অধিবাসীদেরকে ধ্বংস করার জন্যে) আল্লাহর প্রেরিত বজ্রনিনাদ আমি শুনেছি ৷
আমি রাজা-বাদশাহ ও মুর্থ-গবেট সবাইকে দেখেছি যে, তারা সুনিশ্চিতভারে মৃত্যু ও
কবরের দিকে অগ্রসরমান ৷
মোঃ
যে মহান প্রভু ছামুদ ও জুরহুম গোত্র ধ্বংস করেছেন অবিলম্বে তিনি আমাকে এমন বংশধর
দান করবেন যারা শেষ যুগ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে আ গ্া৷মন করবে ৷
مِنْهُ الْعَاصُ بْنُ وَائِلٍ فَحَبَسَ عَنْهُ حَقَّهُ فَاسْتَعْدَى عَلَيْهِ الزُّبَيْدِيُّ الْأَحْلَافَ; عَبْدَ الدَّارِ وَمَخْزُومًا وَجُمَحَ وَسَهْمًا وَعَدِيَّ بْنَ كَعْبِ فَأَبَوْا أَنْ يُعِينُوا عَلَى الْعَاصِ بْنِ وَائِلٍ - وَزَبَرُوهُ - أَيِ انْتَهَرُوهُ فَلَمَّا رَأَى الزُّبَيْدِيُّ الشَّرَّ أَوْفَى عَلَى أَبِي قُبَيْسٍ عِنْدَ طُلُوعِ الشَّمْسِ - وَقُرَيْشٌ فِي أَنْدِيَتِهِمْ حَوْلَ الْكَعْبَةِ - فَنَادَى بِأَعْلَى صَوْتِهِ
يَا آلَ فِهْرٍ لِمَظْلُومٍ بِضَاعَتُهُ ... بِبَطْنِ مَكَّةَ نَائِي الدَّارِ وَالنَّفَرِ
وَمُحْرِمٍ أَشْعَثٍ لَمْ يَقْضِ عُمْرَتَهُ ... يَا لَلرِّجَالِ وَبَيْنَ الْحِجْرِ وَالْحَجَرِ
إِنَّ الْحَرَامَ لِمَنْ تَمَّتْ كَرَامَتُهُ ... وَلَا حَرَامَ لِثَوْبِ الْفَاجِرِ الْغُدَرِ
فَقَامَ فِي ذَلِكَ الزُّبَيْرُ بْنُ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ، وَقَالَ: مَا لِهَذَا مُتْرَكٌ فَاجْتَمَعَتْ هَاشِمٌ وَزُهْرَةُ وَتَيْمُ بْنُ مُرَّةَ فِي دَارِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جُدْعَانَ فَصَنَعَ لَهُمْ طَعَامًا، وَتَحَالَفُوا فِي ذِي الْقَعْدَةِ فِي شَهْرٍ حَرَامٍ فَتَعَاقَدُوا وَتَعَاهَدُوا بِاللَّهِ: لَيَكُونُنَّ يَدًا وَاحِدَةً مَعَ الْمَظْلُومِ عَلَى الظَّالِمِ حَتَّى يُؤَدَّيَ إِلَيْهِ حَقُّهُ مَا بَلَّ بَحْرٌ صُوفَةً وَمَا رَسَّى ثَبِيرٌ وَحِرَاءُ مَكَانَهُمَا، وَعَلَى التَّأَسِّي فِي الْمَعَاشِ فَسَمَّتْ قُرَيْشٌ ذَلِكَ الْحِلْفَ حِلْفَ الْفُضُولِ، وَقَالُوا: لَقَدْ دَخَلَ هَؤُلَاءِ فِي فَضْلٍ مِنَ الْأَمْرِ، ثُمَّ مَشَوْا إِلَى الْعَاصِ بْنِ وَائِلٍ فَانْتَزَعُوا مِنْهُ سِلْعَةَ الزُّبَيْدِيِّ فَدَفَعُوهَا إِلَيْهِ، وَقَالَ الزُّبَيْرُ بْنُ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ فِي ذَلِكَ:
পৃষ্ঠা - ১৫৫১
حَلَفْتُ لَنَعْقِدَنَّ حِلْفًا عَلَيْهِمْ ... وَإِنْ كُنَّا جَمِيعًا أَهْلَ دَارِ
نُسَمِّيهِ الْفُضُولَ إِذَا عَقَدْنَا ... يَعِزُّ بِهِ الْغَرِيبُ لِذِي الْجِوَارِ
وَيَعْلَمُ مَنْ حَوَالِي الْبَيْتِ أَنَّا ... أُبَاةُ الضَّيْمِ نَمْنَعُ كُلَّ عَارِ
وَقَالَ الزُّبَيْرُ أَيْضًا:
إِنَّ الْفُضُولَ تَعَاقَدُوا وَتَحَالَفُوا ... أَلَّا يُقِيمَ بَبَطْنِ مَكَّةَ ظَالِمُ
أَمْرٌ عَلَيْهِ تَعَاقَدُوا وَتَوَاثَقُوا ... فَالْجَارُ وَالْمُعْتَرُّ فِيهِمْ سَالِمُ
وَذَكَرَ قَاسِمُ بْنُ ثَابِتٍ فِي غَرِيبِ الْحَدِيثِ، أَنَّ رَجُلًا مِنْ خَثْعَمٍ قَدِمَ مَكَّةَ حَاجًّا - أَوْ مُعْتَمِرًا - وَمَعَهُ ابْنَةٌ لَهُ يُقَالَ لَهَا: الْقَتُولُ مِنْ أَوْضَأِ نِسَاءِ الْعَالَمِينَ فَاغْتَصَبَهَا مِنْهُ نُبَيْهُ بْنُ الْحَجَّاجِ وَغَيَّبَهَا عَنْهُ فَقَالَ الْخَثْعَمِيُّ: مَنْ يُعْدِينِي عَلَى هَذَا الرَّجُلِ؟ فَقِيلَ لَهُ: عَلَيْكَ بِحِلْفِ الْفُضُولِ. فَوَقَفَ عِنْدَ الْكَعْبَةِ وَنَادَى يَا لَحِلْفِ الْفُضُولِ فَإِذَا هُمْ يُعْنِقُونَ إِلَيْهِ مِنْ كُلِّ جَانِبٍ وَقَدِ انْتَضَوْا أَسْيَافَهُمْ يَقُولُونَ: جَاءَكَ الْغَوْثُ فَمَا لَكَ؟ فَقَالَ: إِنَّ نُبَيْهًا ظَلَمَنِي فِي ابْنَتِي وَانْتَزَعَهَا مِنِّي قَسْرًا فَسَارُوا مَعَهُ حَتَّى وَقَفُوا عَلَى بَابِ دَارِهِ فَخَرَجَ إِلَيْهِمْ فَقَالُوا لَهُ: أَخْرِجِ الْجَارِيَةَ وَيْحَكَ! فَقَدْ عَلِمْتَ مِنْ نَحْنُ وَمَا تَعَاقَدْنَا عَلَيْهِ فَقَالَ: أَفْعَلُ وَلَكِنْ مَتِّعُونِي بِهَا اللَّيْلَةَ فَقَالُوا: لَا وَاللَّهِ وَلَا شَخْبَ لِقْحَةٍ،
পৃষ্ঠা - ১৫৫২
শ্ ; : ;
দ্বু:শু৷ ৷া ণ্ডা৷ ৷ং ;া;৷ ৷ চুে;৷ ”é; — ,,,£; ;,;§,;; ৰু৷ ৷ ট্রুস্পো ণ্ন্ৰু;,ব্লুট্রু
তাদেরকে দেখে আমার পিতকুল আমর ইবন আমির বং শের লোকদের নয়ন জুড়াবে ৷
এমন এক আহ্বানকারীর নিকট তারা থাকবে যে প্রতিশোধ গ্রহণের আহ্বান জানাবে ৷
ৰুন্ঢ়রু
হার ! কালের আবর্তন যদি আমার শক্তিকে জীর্ণশীর্ণ করে না দিত আর আমার
মাথাকে সাদা রংয়ে রঙিন করে না দিত ৷ অবশ্য বাস্তবতা তো এই যে, বয়সের কারণে চুল
সাদা হয় ৷
ৰুট্রুণ্ড্র৷ ৷ এ ৷স্
নিশ্চয়ই আমাদের একজন প্রভু রয়েছেন ৷ তিনি আরশের উপর সমাসীনণু ভাল-মন্দ কি
ঘটছে সে সম্পর্কে তিনি সম্পুর্ণ ওয়াকিফহাল ৷
ঠু ট্রু৷ ৷ ;১া;পু৷ ৷ পুাট্রু৷ ৷হুৰু; র্শ্ব;দ্বুশুব্লু; :;,;; <া৷ বু,৷ দু;ণ্পুন্ঙু ;;দু; ব্লু ৷
আমাদের সম্প্রদায়ের নিকট এ সং বাদ কি আসেনি যে আল্লাহর পক্ষ থেকে এক
আহ্বান ও দাওয়াত রয়েছে ৷ ঐ আহ্বানে সাড়া দিয়ে ভাগ্যবান ও পুণ্যবান ব্যক্তিরা
সফলকাম হবে ৷
যখন মক্কার অধিবাসী গালিৰ বং শ থেকে রাসুল প্রেরিত হবেন মক্কা ও হিজরের
মধ্যবর্তী স্থানে ৷
সেখানে তোমাদের শহরে তোমরা তাকে সাহায্য করবেৰু হে আমার পিতৃ পুরুষ আমিরের
বংশধ্রগণ ! স্মরণ রেখো , তাকে সাহায্য করার মধ্যেই ণ্তামাদের কল্যাণ নিহিত ৷
এর অব্যবহিত পরেই তিনি ইন্তেকাল করেন ৷
জিনদের অদৃশ্য আহ্বান
ইতিপুর্বেই আলোচিত হয়েছে যে, ভবিষ্যত বক্তা শিক্ ও সাতীহ নবী করীম (না)-এর
আগমনের সুসংবাদ দিয়ে ইয়ামানের রাজা রাবীঅ৷ ইবন নাসরকে বলেছিলেন : “তিনি পুতঃ
পবিত্র রাসুল, উর্ধ্বজগত থেকে তার নিকট ওহী আসবে ৷ ” রাসুলুল্লাহ (না)-এর জন্ম বৃত্তান্ত
বিষয়ক অধ্যায়ে আবদুল মসীহকে লক্ষ্য করে প্রদত্ত সাতীহ-এর নিম্নের বক্তব্য আসবে “যখন
তিলাওয়াতে র প্রাচুর্য ঘটবে সাওয়াহ্রদ শুকিয়ে যাবে এবং মহা মর্যাদার অধিকারী ব্যক্তির
فَأَخْرَجَهَا إِلَيْهِمْ وَهُوَ يَقُولُ:
رَاحَ صَحْبِي، وَلَمْ أُحَيِّ الْقَتُولَا ... لَمْ أُوَدِّعْهُمْ وَدَاعًا جَمِيلًا
إِذْ أَجَدَّ الْفُضُولُ أَنْ يَمْنَعُوهَا ... قَدْ أَرَانِي وَلَا أَخَافُ الْفُضُولَا
لَا تَخَالِي أَنِّي عَشِيَّةَ رَاحَ الرَّكْبُ ... هُنْتُمْ عَلَيَّ أَنْ لَا أَقُولَا
وَذَكَرَ أَبْيَاتًا أُخَرَ غَيْرَ هَذِهِ وَقَدْ قِيلَ: إِنَّمَا سُمِّيَ هَذَا حِلْفُ الْفُضُولِ لِأَنَّهُ أَشْبَهَ حِلْفًا تَحَالَفَتْهُ جُرْهُمٌ عَلَى مِثْلِ هَذَا مِنْ نَصْرِ الْمَظْلُومِ عَلَى ظَالِمِهِ وَكَانَ الدَّاعِي إِلَيْهِ ثَلَاثَةٌ مِنْ أَشْرَافِهِمِ اسْمُ كُلِّ وَاحِدٍ مِنْهُمْ فَضْلٌ، وَهُمْ: الْفَضْلُ بْنُ فَضَالَةَ وَالْفَضْلُ بْنُ وَدَاعَةَ وَالْفُضَيْلُ بْنُ الْحَارِثِ هَذَا قَوْلُ ابْنُ قُتَيْبَةَ، وَقَالَ غَيْرُهُ: هُمُ الْفُضَيْلُ بْنُ شُرَاعَةَ وَالْفَضْلُ بْنُ وَدَاعَةَ وَالْفَضْلُ بْنُ قُضَاعَةَ وَقَدْ أَوْرَدَ السُّهَيْلِيُّ هَذَا رَحِمَهُ اللَّهُ.
وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ بْنِ يَسَارٍ: وَتَدَاعَتْ قَبَائِلُ مِنْ قُرَيْشٍ إِلَى
পৃষ্ঠা - ১৫৫৩
حِلْفٍ فَاجْتَمَعُوا لَهُ فِي دَارِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جُدْعَانَ لِشَرَفِهِ، وَسَنِّهِ وَكَانَ حِلْفَهُمْ عِنْدَهُ، بَنُو هَاشِمٍ، وَبَنُو عَبْدِ الْمُطَّلِبِ، وَأَسَدُ بْنُ عَبْدِ الْعُزَّى، وَزُهْرَةُ بْنُ كِلَابٍ، وَتَيْمُ بْنُ مُرَّةَ فَتَعَاهَدُوا وَتَعَاقَدُوا عَلَى أَنْ لَا يَجِدُوا بِمَكَّةَ مَظْلُومًا، مَنْ أَهْلِهَا وَغَيْرِهِمْ مِمَّنْ دَخَلَهَا مِنْ سَائِرِ النَّاسِ إِلَّا كَانُوا مَعَهُ كَانُوا عَلَى مَنْ ظَلَمَهُ حَتَّى يَرُدَّ عَلَيْهِ مَظْلَمَتَهُ فَسَمَّتْ قُرَيْشٌ ذَلِكَ الْحِلْفَ حِلْفَ الْفُضُولِ.
قَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: فَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ زَيْدِ بْنِ الْمُهَاجِرِ قُنْفُذٌ التَّيْمِيُّ أَنَّهُ سَمِعَ طَلْحَةَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَوْفٍ الزُّهْرِيَّ يَقُولُ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَقَدْ شَهِدْتُ فِي دَارِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جُدْعَانَ حِلْفًا مَا أُحِبُّ أَنَّ لِي بِهِ حُمْرَ النَّعَمِ وَلَوْ أُدْعَى بِهِ فِي الْإِسْلَامِ لَأَجَبْتُ.» .
قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَحَدَّثَنِي يَزِيدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُسَامَةَ بْنِ الْهَادِي اللِّيْثِيُّ أَنَّ مُحَمَّدَ بْنَ إِبْرَاهِيمَ بْنِ الْحَارِثِ التَّيْمِيَّ حَدَّثَهُ أَنَّهُ كَانَ بَيْنَ الْحُسَيْنِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ وَبَيْنَ الْوَلِيدِ بْنِ عُتْبَةَ بْنِ أَبِي سُفْيَانَ - وَالْوَلِيدُ يَوْمَئِذٍ أَمِيرُ الْمَدِينَةِ أَمَّرَهُ عَلَيْهَا عَمُّهُ مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ - مُنَازَعَةٌ فِي مَالٍ كَانَ بَيْنَهُمَا بِذِي
পৃষ্ঠা - ১৫৫৪
আবির্ভাব ঘটবে ৷” এ কথার দ্বারা তিনি রাসুলুল্পাহ্ (সা) কে বুঝিয়েছেন ৷ এ সম্পর্কে বিস্তারিত
বিবরণ পরে আসছে ৷ বুখারী আবদুল্লাহ ইবন উমর (রা) সুত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি
হযরত উমর (রা)কে যত বিষয়ে এ কথা বলতে শুনেছি “এযিষয়ে আমার ধারণা এই” তা সব
ক ’টাই তার ধারণা মুতাবিবইি হয়েছে ৷
একদিনের ঘটনা ৷ হযরত উমর (বা) এক জায়গায় বসা ছিলেন ৷ তার পাশ দিয়ে একজন
সুদর্শন লোক হেটে গেল ৷ তিনি বললেন, “হয়ত আমার ধারণা ভুল হবে, নতুবা এটা নিশ্চিত
যে, এলোক তার জাহিলী যুগের ধর্ম অনুসরণ করে চলছে অথবা কোন এক সময় লোকটি গণক
ছিল ৷ লোকটিকে আমার নিকট নিয়ে এস ৷” তখন লোকটিকে ডাক হলো ৷ হযরত উমর (বা)
তার ধারণার কথা লোকটির নিকট ব্যক্ত করলেন ৷ উত্তরে লোকটি বলল, “আজ আমাকে যে
পরিস্থিতির সম্মুখীন করা হলো কোন মুসলমানকে ইতিপুর্বে এরুপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে
আমি দেখিনি ৷” হযরত উমর (রা) বললেন, “ তোমার বৃত্তান্ত না বলা পর্যন্ত আমি তোমাকে
ছাড়ছি না ৷” ৫স বলল, “জাহিলী যুগে আমি গণক ছিলাম ৷ হযরত উমর (রা) বললেন
“তোমার জিন তোমার নিকট যত সংবাদ এসেছে তার মধ্যে সর্বাধিক আশ্চর্যজনক সংবাদ
কোনটি ? সে বলল, একদিন আমি বাজারের মধ্যে ছিলাম ৷ তখন দেখলাম, অত্যন্ত অস্থির ও
অশাম্ভভাবে সে আমার নিকট উপস্থিত হলো এবং বলল :
ণ্ ;এা
শ্মিন্স্শ্ণ্চীই স্পেংছোর্চ ৷,ব্লুঠুব্লু
আপনি কি দেখেছেন জিন জাতিকে এবং তাদের নৈরাশ্যকেত্ব এবং উপুড় হয়ে পড়ে
যাওয়ার পর তাদের হতাশাকে ? আরও কি দেখেছেন সফরের জন্যে তাদের জ্জী প্রস্তুত করা?
হযরত উমর (রা) বললেন, যে ঠিকই বলেছে ৷ একদিন আমি ওদের দেবতাদের পাশে
ঘুমিয়েছিলাম ৷ স্বপ্নে দেখি, এক আগভুক একটি বাছুর নিয়ে উপস্থিত ৷ সে বাছুরটি জবাই
করে দিল ৷ তখন এক অদৃশ্য চিৎকারকারী এমন বিকট শব্দে চিৎকার করে উঠল যা আমি
আগে কখনো শুনিনি ৷ চিৎকার দিয়ে সে বলল, হে বীর ও সাহসী ব্যক্তি! সফলতার পথ
এস্যেছ ৷ প্রাঞ্জল, র্ভাষী এক ব্যক্তি এসেছেন, তিনি বলছেন “লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ-আল্লাহ
ব্যতীত কোন ইলড়াহ নেই ৷” তার অহ্বানে সাড়া দিয়ে লোকজন দলে দলে তার দিকে
অগ্রসর হচ্ছে ৷ তখন আমি বললড়াম, “এরুপ স্বপ্নের মধ্যে কী রহস্য আছে তা না জানা পর্যন্ত
আমি ক্ষাম্ভ হব না ৷ এরপর পুনরায় উক্ত ঘোযক ঘোষণা দিল, হে বীর ও সাহসী ব্যক্তি !
সফলতার পথ এসে গেছে ৷ প্রাঞ্জল ভাষী লোকটি এসে গেছেন ৷ তিনি বলছেন, “লা-ইলাহা
ইল্লাল্লাহ-ষ্ আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলড়াহ নেই ৷” তখন আমি উঠে দাড়ালড়াম ৷ অল্পক্ষণের মধ্যেই
আমাকে বলে দেয়া হলো যে, ইনি নবী ৷ হাদীসটি ইমাম বুখারী (র) এককভারে তার গ্রন্থে
উল্লেখ করেছেন ৷
الْمَرْوَةِ فَكَانَ الْوَلِيدُ تَحَامَلَ عَلَى الْحُسَيْنِ فِي حَقِّهِ لِسُلْطَانِهِ فَقَالَ لَهُ الْحُسَيْنُ: أَحْلِفُ بِاللَّهِ لَتُنْصِفَنِّي مِنْ حَقِّي أَوْ لَآخُذَنَّ سَيْفِي، ثُمَّ لَأَقُومَنَّ فِي مَسْجِدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، ثُمَّ لَأَدْعُوَنَّ بِحِلْفِ الْفُضُولِ قَالَ: فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الزُّبَيْرِ - وَهُوَ عِنْدَ الْوَلِيدِ حِينَ قَالَ لَهُ الْحُسَيْنُ مَا قَالَ -: وَأَنَا أَحْلِفَ بِاللَّهِ لَئِنْ دَعَا بِهِ لَآخُذُنَّ سَيْفِي، ثُمَّ لَأَقُومَنَّ مَعَهُ حَتَّى يُنْصَفَ مِنْ حَقِّهِ أَوْ نَمُوتَ جَمِيعًا. قَالَ: وَبَلَغَتِ الْمِسْوَرَ بْنَ مَخْرَمَةَ بْنِ نَوْفَلٍ الزُّهْرِيَّ فَقَالَ مِثْلَ ذَلِكَ. وَبَلَغَتْ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ عُثْمَانَ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ التَّيْمِيَّ فَقَالَ مِثْلَ ذَلِكَ. فَلَمَّا بَلَغَ ذَلِكَ الْوَلِيدَ بْنَ عُتْبَةَ أَنْصَفَ الْحُسَيْنَ مِنْ حَقِّهِ حَتَّى رَضِيَ.